Monday, May 30, 2011

মাইক্রোসফট এক্সেল হতে ওয়েব পেইজ তৈরী

এইচটিএমএল কোডিং করে, ফ্রন্টপেজ, ড্রিমওয়েভার বা অন্য কোন সফটওয়্যার দিয়ে আমরা ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারি। আপনি কি জানেন এক্সেলশীট কে ও ওয়েব পেজ হিসেবে দেখানো যায়? এজন্য একাধিক ওয়ার্কশীট আছে এমন একটা ডকুমেন্ট ওপেন করুন। এবার ফাইল মেনু থেকে Save as Web Page -এ ক্লিক করুন তাহলে Save As ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে ফাইলের একটা নাম দিয়ে(যেমন:-Worksheet) সেভ করুন। তাহলে সাধারণভাবে ওয়েব Worksheet.htm নামে পেইজ তৈরী হবে এবং Worksheet_files নামে একটি ফোল্ডারে তার অন্যান্য এইচটিএম ফাইলগুলো সেভ হবে।

এখানে উল্লেখ্য, কোন ডকুমেন্টে যদি পাসওয়ার্ড থাকে তাহলে ওয়েব পেইজ তৈরীর সময় একটি মেসেজ দেবে, তাতে ওকে করলেই হবে কিন্তু ওয়ার্কশীট পাসওয়ার্ড থাকলে তা রিমুভ করে রাখতে হবে। কারণ ওয়ার্কশীটে পাসওয়ার্ড থাকলে তার ওয়েব পেইজ তৈরী হবে না। আপনি যদি শুধু একটি ওয়ার্কশীটকে ওয়েব পেইজ হিসাবে সেভ করতে চান, তাহলে Save As ডায়ালগ বক্স হতে Selection অপশন বাটন চেক করুন। এক্সেল হতে ওয়েব পেইজ তৈরী করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, এখান থেকে ওয়েব পেইজ তৈরী করলে তা একই এইচটিএম ফাইলে সেভ করা যাবে। এজন্য Save As ডায়ালগ বক্স হতে Add interactivity চেক বক্স সিলেক্ট করে ফাইলের নাম দিয়ে সেভ করুন তাহলে সমস্ত ওয়ার্কশীট এক ফাইলে সেভ হবে। এবার ওয়েব পেইজ ওপেন করে দেখুন প্রথম ওয়ার্কশীটকে দেখা যাচ্ছে এবং নিচে ওয়ার্কশীটের নাম আছে।এখন এর উপর ক্লিক করে অন্য ওয়ার্কশীট সিলেক্ট করতে পারবেন। এই পেইজ থেকে এক্সেলের অন্যান্য সব সুবিধা পাওয়া যাবে।

ওয়ার্ডপ্রেসের পোস্টে গান যুক্ত করার সহজ পদ্ধতি

পরিসংখ্যান আমাদের বলে বিশ্বব্যাপী ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে সবচাইতে জনপ্রিয় একটি ব্লগ প্লাটফর্ম। এর সহজ ব্যবহার-বান্ধব ও সুন্দর ইন্টারফেস ও থিম সহজেই একজন ব্লগারকে আকৃষ্ট করে। এছাড়াও এর ট্যাগ সিস্টেমটাও অত্যন্ত কার্যকরী একটি সুবিধা যা একটি পোস্টএর পাঠকের সংখ্যা বাড়িয়ে দেয়। যাই হোক, ওয়ার্ডপ্রেসের গুণগান বেশি না গাইলেও চলবে। আসুন আজকের টপিক এ ফিরে আসি। ওয়ার্ডপ্রেসের যে কোন পোস্টে গান সংযুক্ত করা যায় কোন প্রকার অতিরিক্ত কোডিং ছাড়াই।

আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম সাইটে ব্লগিং করেন (বিনামূল্যে) আর আপনি যদি স্পেস আপগ্রেড না করে থাকেন, তাহলে আপনি হয়ত ইতোমধ্যেই লক্ষ্য করেছেন যে আপনাকে প্রদত্ত তিন গিগাবাইট জায়গায় কোন অডিও ফাইল আপলোড করা যাচ্ছে না। আসলে ওয়ার্ডপ্রেস তাদের ফ্রি হোস্টেড ব্লগগুলোকে অডিও আপলোডের সুবিধা দেয় না। তবে ইন্টারনেটের সাগরে অন্য কোন দ্বীপে যদি আপনার ফাইলটি থাকে, তাহলে খুব সহজেই আপনি সেই ফাইলের সরাসরি লিংক (direct link) ব্যবহার করে এক লাইনের একটি কোড লিখে বা কোন কোড না লিখেই এডিটরের মাধ্যমে আপনার পোস্টে গান সংযুক্ত করতে পারেন। তবে আপনার গানের ফাইলটি কোথায় রাখবেন, এটাই হচ্ছে সমস্যা। আপনি যদি প্রায়ই গান বা যেকোন অডিও ফাইল যুক্ত করতে চান, তাহলে বক্স ডট নেট এর সাহায্য নিতে পারেন। কারণ বক্স ডট নেট আপনাকে আপনার আপলোডকৃত ফাইলের ডাইরেক্ট লিংক দেয় যা ব্যবহার করে আপনি ওয়ার্ডপ্রেসের পোস্টে গান বা অডিও ফাইলটি সংযুক্ত করতে পারেন। এছাড়াও আরো কিছু ফ্রি সার্ভিস আছে যারা বিনামূল্যে আপনাকে গান আপলোড করে সরাসরি লিংক দিবে। তবে বলা বাহুল্য, এদের কোনটাই ব্যবহার বান্ধব নয়। আপনাকে পোহাতে হবে বাড়তি ঝামেলা যা কখনোই কেউ আশা করে না। আর যখন আপনি ফ্রিকুয়েন্টলি মিউজিক ব্যবহার করেন না, মাঝে মাঝে দু’একটা প্রয়োজন হয়, তখন আপনি কী করবেন? এই ঝামেলা পোহাবেন! না, সহজ ব্যবহার হচ্ছে গুগল পেজ ক্রিয়েটরের। যাদের গুগল পেজ ক্রিয়েটরে ইতোমধ্যেই একাউন্ট আছে, তারা গুগল পেজ ক্রিয়েটরের ড্যাশবোর্ড এর ডান দিক থেকে যেকোন ফাইল আপলোড করুন। আপলোড সম্পন্ন হলে আপলোডকৃত ফাইলটির নামের উপর মাউস বাটন রাখুন। স্ট্যাটাস বারে প্রদর্শিত লিংকটি সংরক্ষণ করুন। চাইলে রাইট ক্লিক করে লিংকটা কপি করে নিন, এটিই সহজ পদ্ধতি। তারপর ওয়ার্ডপ্রেসের পোস্ট এডিটরের কোড মোডে যান। নিচের মত করে লিখুন।

[audio http://wpcom.files.wordpress.com/2007/01/mattmullenweg-interview.mp3]

উল্লেখ্য, অডিও লেখার পরে একটি স্পেস দিয়ে অডিও ফাইলটির ডাইরেক্ট লিংক লিখুন যা আপনি গুগল পেজ ক্রিয়েটর থেকে পেয়েছিলেন। তারপর পোস্ট প্রকাশ করলে ছোট্ট একটি অডিও প্লেয়ার দেখা যাবে যা প্লে করে পাঠক গুগল পেজে রক্ষিত অডিও ট্র্যাকটি শুনতে পাবেন।

*** ফাইল শেয়ারিং ওয়েবসাইট যেমন এ ড্রাইভ, ফোর শেয়ারড, টু শেয়ারড, র‌্যাপিড শেয়ার ইত্যাদিতে গানের ফাইল আপলোড করে কোন লাভ নেই। কারণ তারা আপনাকে আপনার ফাইলের সরাসরি লিংক দেয়না। আর ডাইরেক্ট লিংক না হলে ওয়ার্ডপ্রেস মিউজিক প্লেয়ার গান চালাতে বা অডিও ফাইলটি প্লে করতে ব্যর্থ হবে।

তৈরী করুন নিজের ওয়েবসাইট(পর্ব-০৪) : ফ্ল্যাশ ফাইল সংযুক্ত করা


আগের তিনটা পোস্টে একটা ওয়েবসাইট বানানোর প্রাথমিক ধারনাটুকু দেওয়ার চেষ্টা করেছি। ইদানিং ওয়েবসাইটে ফ্ল্যাশের এনিম্যাশন ব্যবহার করা এক রকম অপরিহার্য হয়ে গেছে। ফ্ল্যাশ এনিম্যাশন ব্যবহারে ওয়েবসাইটকে অনেক আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করা যায়। ফ্ল্যাশের ফাইলগুলো .swf এক্সটেনশনের হয়।

ধরা যাক, email.swf নামের একটা ফাইল আমরা পেজে এড করব। email.swf ফাইলটি আপনার কম্পিউটারে করা web ফোল্ডারের অধীনে images এর মধ্যে রাখুন(পর্ব-০২)। web ফোল্ডার থেকে index.html ফাইলটি মাইক্রোসফট ফ্রন্টপেজ দিয়ে ওপেন করুন। Insert >>> Web Component >>> Advanced Controls >>> Movie in Flash Format সিলেক্ট করে Finish বাটনে ক্লিক করুন। web ফোল্ডারের অধীনে images ফোল্ডার থেকে email.swf ফাইলটি সিলেক্ট করে Inseert বাটনে ক্লিক করুন। ফাইলটি সেভ করুন। আগের পর্বে বর্নিত নিয়মঅনুযায়ী ওয়েবসাইটের images ফোল্ডারে email.swf ফাইলটি আপলোড করুন। এবং index.html ফাইলটি ওভাররাইট করুন। ব্যাস কাজ শেষ।

তৈরী করুন নিজের ওয়েবসাইট(পর্ব-০৩) : পেজ হোস্টিং

যে ওয়েবসাইটটি তৈরী করেছি সেটি এবার 50webs এর সার্ভারে হোস্ট করব। http://www.50webs.com/members/ এ গিয়ে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন।


50Webs Members Area ওপেন হবে। File Manager আইকনে ক্লিক করুন।



xxxxxx.50webs.com এ ক্লিক করুন(xxxxxx = যে নামে ওয়েব এড্রেস করেছেন)।



আপনার ওয়েব সাইটের রুট ফোল্ডারে প্রবেশ করবেন। এই ফোল্ডারে ডিফল্ট একটা index.html ফাইল আছে। আমরা এই ফাইলটিকে ডিলিট করে আমাদের তৈরী index.html টি রাখবো। index.html ফাইলটি মোছার জন্য বাম পাশে যে বক্সটি আছে তাতে টিক চিহ্ন দিয়ে নিচের Delete File/Folder(s) বাটন প্রেস করুন।


এবার UPLOAD FILES: এর পাশে ব্রাউজ বাটনে ক্লিক করে আপনার কম্পিউটারে তৈরী করা web ফোলডারে(পর্ব-০২ এ দেখুন) রাখা index.html ফাইলটি লোকেট করুন। এভাবে একে একে web ফোলডারের সব html ফাইলগুলি লোকেট করুন। এবার UPLOAD FILES NOW বাটনে ক্লিক 
করুন।

New: তে images লিখে নিচে Empty folder সিলেক্ট করুন এবার CREATE! বাটনে ক্লিক করুন। images নামে ফোল্ডার তৈরী হবে।




images এ ক্লিক করুন। এবার উপরে বর্নিত নিয়মানুযায়ী আপনার কম্পিউটারের web ফোলডারের অধীনে images ফোলডারের সব ইমেজ ফাইলগুলো লোকেট করে আপলোড করুন। কাজ শেষ। http://xxxxxx.50webs.com/ এ ব্রাউজ করে দেখুন।


সম্পূর্ন বিষয়টাকে এক কথায় বলতে গেলে, আপনার কম্পিউটারে করা web ফোল্ডারটকে ভাবুন http://xxxxxx.50webs.com/ এবার সে অনুযায়ী অন্যান্য ফোল্ডার ও ফাইলগুলো আপলোড করতে হবে।


সবশেষে, আমি আপনাদেরকে চারটা পেজের লিংক দিয়ে দেখিয়েছি। আপনারা যত খুশি পেজ রাখতে পারেন। শুধু সেই পেজের লিংকটা ইনডেক্স পেজে হাইপার লিংক করে দিলে হবে। প্রত্যেক পেজেই ইমেজ দিতে পারবেন সেক্ষেত্রে ইমেজগুলো আগে images ফোলডারে রেখে তারপর পেজে ইনসার্ট করতে হবে। কোন html ফাইলে কিছু পরিবর্তন করলে ওয়েবসাইটে গিয়ে ওই ফাইলটি মুছে সংশোধীত ফাইলটি আপলোড করুন। আমার এই তিন পর্বের টিউটোরিয়াল যদি আপনাদের কাজে আসে। আপনারা যদি নিজের একটা ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারেন তবেই আমি স্বার্থক। আর হ্যাঁ, আপনাদের তৈরী করা ওয়েবসাইটের এড্রেস আমাকে ইমেইল করতে ভুলবেন না যেন

তৈরী করুন নিজের ওয়েবসাইট(পর্ব-০২) : ওয়েব পেজ ডিজাইন

ওয়েব পেজ তৈরী করার জন্য বিভিন্ন ল্যঙ্গুয়েজ এবং সফটওয়্যার আছে। আমার মনে হয় নতুনদের জন্য Microsoft Office FrontPage আদর্শ। কারন এর উইজার ইন্টারফেসটা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের মতই তাই ওয়ার্ড ব্যবহারকারীরা খুব সহজে এটি ব্যবহার করতে পারবেন এছাড়াও এটি মাইক্রোসফট অফিসের সাথেই পাওয়া যায়। প্রতিটি ওয়েবসাইটেই একটা হোমপেজ থাকে। কেউ কোন সাইটে প্রবেশ করলে প্রথমে হোমপেজটা দেখতে পায়। অর্থাত এটা হচ্ছে বইয়ের সূচীপত্রের মত এখান থেকে অন্যান্য পেজে যাওয়া যায়। {mosgoogle}



আমরা যে ওয়েবসাইটি বানাব সেখানে পাঁচটা পেজ থাকবে। পেজগুলো হচ্ছেঃ
১. ইন্ডেক্স পেজ
২. এবাউট পেজ
৩. ফটো পেজ
৪. ব্লগ পেজ
৫. কনটাক্ট পেজ
আপনার কম্পিউটারে web নামে একটা ফোলডার তৈরী করুন ওই ফোলডারের ভিতরে images নামে আর একটি ফোলডার তৈরী করুন। Microsoft Office FrontPage রান করুন। নিউ পেজ নিয়ে লিখুনঃ
About Me
My Photo
My Blog
Contact Me
ইনডেক্স পেজে যদি কোন ছবি দিতে চান তা images ফোলডারে রাখুন। ধরি, ছবিটি index.gif নামে আছে। Insert–>Picture–>From File এ গিয়ে ছবিটি পেজে এড করুন। এবার পেজটিকে index.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। এবার আরেকটি নিউ পেজ নিয়ে আপনার সম্পর্কে সবকিছু লিখে about.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। আরেকটি নিউ পেজ নিয়ে আপনার সাথে যোগাযোগের ঠিকানা লিখে contact.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। আপনার যেসব ছবি ওয়েবসাইটে দিতে চান তা images ফোলডারে রাখুন। একটি নিউ পেজ নিয়ে ছবিগুলো পেজে ইনসার্ট করুন। এবার ফাইলটিকে photo.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। আরেকটি নিউ পেজ নিয়ে লিখুন “Under construction“। পেজটিকে blog.html নামে web ফোলডারে সেভ করুন। এবার ইনডেক্স পেজের সাথে অন্যান্য পেজে হাইপারলিংক করব যাতে ক্লিক করে এক পেজ থেকে আরেক পেজে যাওয়া যায়। index.html পেজটি ওপেন করুন। About Me সিলেক্ট করে রাইট মাউস ক্লিক করে hyperlink সিলেক্ট করুন। Insert hyperlink উইন্ডো ওপেন হবে। about পেজটি সিলেক্ট করে ওকে দিন। এভাবে My Photo, My Blog, Contact Me কে সিলেক্ট করে যথাক্রমে photo, blog, contact পেজগুলোর সাথে লিংক দিয়ে ইনডেক্স পেজটি সেভ করুন। আপনার পেজ তৈরীর কাজ শেষ। web ফোলডারে গিয়ে ইনডেক্স পেজটি রান করে দেখুন আপনার ওয়েবসাইটি কি রকম হয়েছে। এবার এই ওয়েবসাইটা 50webs এর সার্ভারে হোস্ট করতে হবে।

তৈরী করুন নিজের ওয়েবসাইট(পর্ব-০১) : ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন

ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট তৈরী করতে গেলে প্রথমে দরকার হবে একটি ডোমেইন নেম। ডোমেইন নেম মানে হচ্ছে যে নামে আপনার ওয়েবসাইটের ঠিকানা হবে। যেমনঃ- www.yahoo.com, www.google.com ইত্যাদি। ডোমেইন নেম রেজিষ্ট্রেশনের জন্য একটা ফি আপনাকে সংশ্লিষ্ট কোম্পানীকে দিতে হবে। আবার কিছু কিছু কোম্পানী ফ্রি ডোমেইন সার্ভিস ও দিয়ে থাকে। আমার মতে নতুনদের ফ্রি ডোমেইন দিয়েই শুরু করা উচিত আস্তে আস্তে অভিজ্ঞ হওয়ার পর পেইড ডোমেইনে যেতে পারেন। অবশ্য ফ্রি ডোমেইনে আপনাকে বাড়তি কিছু বিজ্ঞাপনের অত্যাচার সহ্য করতে হবে। ইন্টারনেটে একটু সার্চ করলেই ফ্রি ডোমেইন দেয় এমন অনেক ওয়েব সাইটের ঠিকানা আপনারা পেয়ে যাবেন।

আমি অপনাদের দেখাব কিভাবে http://www.50webs.com/ এ একটা ফ্রি ডোমেইন করতে পারেন। http://www.50webs.com/ গেলে দেখবেন পেজের বামপাশে কয়েক রকম ওয়েব হোস্টিং প্ল্যান আছে। FREE এর মধ্যে যে Sign Up বাটনটি আছে সেখানে ক্লিক করুন। Use a subdomain সিলেক্ট করে Next দিন। Account Information পূরন করে নিচে I agree with your Terms and Conditions এর পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে Signup এ ক্লিক করুন। সব ইনফরমেশন ঠিক থাকলে নিচের মেসেজটি পাবেন। Your FREE WEB HOSTING account has been created successfully! ফরমে যে ইমেইল এড্রেস দিয়েছেন সেটি চেক করুন 50webs. com Support থেকে একটি ইমেইল পাবেন। ইমেইলে ইউজারনেম আর পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকবে এবং কিভাবে সাইট ক্রিয়েট করবেন তা দেওয়া থাকবে পড়ে নিন কাজে আসবে। এবার http://www.50webs.com/members/ লোকেশনে যান। LOGIN FOR FREE HOSTING USERS এ ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Login এ ক্লিক করুন। Add/Manage Web Site এ ক্লিক করুন। Create a new domain name structure এ যে নামে ওয়েবসাইটটি করতে চান তা দিয়ে Create The Host এ ক্লিক দিন। যেমন আমি দিয়েছি webexample। ফলে সম্পূর্ন ওয়েব এড্রেস দাড়াবে http://webexample.50webs.com। আপনার ক্ষেত্রে হবে http://(যে নাম দিয়েছেন).50webs.com। সবকিছু ঠিক থাকলে নিচের দিকে নামটা দেখতে পাবেন। ডান পাশের কোনায় LOGOUT ক্লিক করে বের হয়ে যান। আপনার ফ্রি ডোমেইন তৈরী হল। এবার ওয়েব পেজ তৈরীর পালা।

VLC Player এ রেডিও শুনুন।

ইন্টারনেট কানেশন থাকলে , আপনি আপনার ভি এল সি প্লেয়ার দিয়ে রেডিও শুনতে পারবেন। চাইলে টিভিও দেখতে পারবেন, তবে তার জন্য নেট কানেশন হাই স্পিড হওয়াটা জরুরী। তো আসুন শুরু করি:
১। ভি এল সি অপেন করুন।
২। view হতে playlist চালু করুন।
৩। Manage হতে services Discovery > Shoutcast radio listings ক্লিক করুন।
৪। দেখুন shoutcast নামে playlist পাওয়া যাবে। এবার সার্চ (search ) এ hindi টাইপ করে সার্চ দিন।
৫। এখন লিস্ট এ প্রর্দশিত hindi এর উপর ডাবল ক্লিক করুন। রেডিও চালু হবে।
৬। হিন্দী এর লিস্টে দেখুন আরো অনেক স্টেশন আছে, তা হতে অন্যান্য গুলাও শুনুন।

হ্যাং করা প্রোগ্রাম নিমেষেই বন্ধ করুন

এক্সপিতে অনেক সময় দেখা যায় যে নরমালি বা টাস্ক ম্যানেজারের সাহায্যে এন্ড টাস্ক করে হ্যাং করা প্রোগ্রাম বন্ধ হয় না বা হতে অনেক সময় লাগে। কিন্তু এটি তারাতারি করার একটি উপায় আছে।
xsasd


প্রথমে Ctrl+Alt+Delete অথবা Ctrl+Shift+Esc চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন। হ্যাং করা প্রোগ্রামটিতে রাইট ক্লিক করে Go To Process এ ক্লিক করুন। দেখবেন প্রোসেসটি হাইলাইট করা হয়েছে।


এখন সেই প্রোসেসে রাইট ক্লিক করে End Process Tree তে ক্লিক করুন - প্রোগ্রাম  গায়েব !!

asdas


কিন্তু explorer.exe বন্ধ করতে একটু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে আর যদি করে থাকেন তাহলে আবার আগের মত  টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করে File>New Task এ explorer টাইপ করে এন্টার দিন। কিন্তু এভাবে বন্ধ করার পর কোন সমস্যা হয় নাকি হয় না তার ব্যাপারে আমি অবগত নই।

Sunday, May 29, 2011

যেভাবে এড/রিমুভ প্রোগ্রাম লিষ্ট থেকে প্রোগ্রামের নাম মুছবেন

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমরা কম্পিউটারে অনেক প্রোগ্রাম ইনস্টল করি আবার প্রয়োজন শেষে আনইনস্টল করে ফেলি। নিয়মানুযায়ী আনইনস্টল করলে কোন সমস্যা নেই। সমস্যাটা হয় যখন আমরা আনইনস্টল না করে সরাসরি ফোলডারটা মুছে ফেলি অথবা অনেক সময় দেখা যায় আনইনস্টল প্রক্রিয়া চলার সময় কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যায়। যার ফলে যখন আপনি এড-রিমুভ প্রোগ্রাম অপশনে যাবেন দেখবেন সেখানে প্রোগ্রামটার নাম দেখাচ্ছে অথচ প্রোগ্রামটা আপনার কম্পিউটারে নেই।
এক্ষেত্রে আপনি যেভাবে এড-রিমুভ প্রোগ্রাম থেকে ওই প্রোগ্রামটার নাম মুছবেন সেটাই বলছি। স্টার্টরমন্যু থেকে Run এ ক্লিক করুন এবার লিখুন regedit এন্টার দিন। রেজিষ্ট্রি এডিটর রান হবে। HKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –> Microsoft –> Windows –> CurrentVersion –> Uninstall এই লোকেশনে যান দেখবেন আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা প্রোগ্রামের লিস্ট দেখা যাচ্ছে। আপনি যে প্রোগ্রামটা বাদ দিতে চান সেটা মুছে ফেলুন।

হার্ডডিস্ক ডাটা রিকভারি পর্ব- ০৩

ফিজিক্যাল রিকভারিঃ
সব কাজের একটা শেষ চেষ্টা থাকে। ফিজিক্যাল রিকভারি ও ডাটা রিকভারির ক্ষেত্রে শেষ চেষ্টা। এই পদ্ধতিতে অনেক সময় হার্ডডিস্ক ঠিক না হলে ও ডাটা রিকভার করা সম্ভব হয়। ফিজিক্যাল রিকভারি বেশ কয়েক পদ্ধতিতে করা হয়। এর মধ্যে কয়েকটা পদ্ধতি আপনাদের কাছে হাস্যকর ও মনে হতে পারে। আমি পর্যায়ক্রমে পদ্ধতিগুলো নিয়ে আলোচনা করছি।

ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করাঃ

অনেক সময় হার্ডডিস্ক ৪/৫ মিনিট চলার পর হ্যাং হয়ে যায়। এর পর পিসি রিবুট করলেও কাজ হয়না কোন ভাবেই হার্ডডিস্ক আর ডিটেক্ট করেনা। হার্ডডিস্কে হাত দিলে দেখবেন প্রচন্ড গরম। এ ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে হার্ডডিস্কটা খুলে পানি নিরোধক পলিথিনে মুড়িয়ে ডিপ ফ্রিজে ৩/৪ ঘন্টার জন্য রেখে দিন। ডিপ ফ্রিজে রাখার সময়টা বাড়িয়ে কমিয়ে এক্সপিরিমেন্ট করতে পারেন। এর পর ফ্রিজ থেকে বের করার সাথে সাথেই পিসিতে লাগিয়ে যত তারাতারি সম্ভব অন্য হার্ডডিস্কে ডাটাগুলো ব্যাকআপ করে নিন।


নির্দিষ্ট উচ্চতা থেকে ফেলে দেওয়াঃ
অনেক সময় হার্ডডিস্কের স্পিনিং মটরগুলো ঠিক মত কাজ করে না এবং হার্ডডিস্কের ভিতর থেকে খ্যাট.. খ্যাট.. আওয়াজ করে। বিশেষ করে পুরনো হার্ডডিস্কের ক্ষেত্রে এই সমস্যা হয়। এই পদ্ধতির ব্যাপারে আগে একটা কথা বলে নিই, এটাকে আপনারা শেষ পদ্ধতি হিসেবে নেবেন অর্থাত এটা করতে গিয়ে হার্ডডিস্কটা পুরোপুরি ডেড হয়ে গেলে ও যেন কোন সমস্যা না হয়। হার্ডডিস্কটা হাতে নিয়ে ৭/৮ ইঞ্চি উপর থেকে পুরু কার্পেটের উপর ছেড়ে দিন। বিভিন্ন সাইড থেকে একবার করে ফেলুন। এবার হার্ডডিস্কটা পিসিতে লাগিয়ে দেখুন আপনি লাকি না আনলাকি!!! :)

ঝাঁকি দেওয়াঃ
হাতে নিয়ে মিনিট খানেক ভালভাবে ঝাঁকি দিয়ে তারপর পিসিতে লাগিয়ে দেখুন কাজ হয় কিনা।

হার্ডডিস্ক ডাটা রিকভারি পর্ব- ০২

ইলেকট্রনিক রিকভারিঃ
আগেরদিন কম্পিউটার ঠিক মতই বন্ধ করে গেছেন। সকালে পাওয়ার বাটন প্রেস করার পর দেখছেন হার্ডডিস্ক নট ফাউন্ড মেসেজ। অথবা কাজ করার সময় হটাত করে বিদ্যুত চলে গেল ইউপিএস না থাকায় পিসি বন্ধ হয়ে গেল বিদ্যুত আসার পর কোন ভাবেই হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করছেনা। প্রাথমিকভাবে যা যা দেখার দেখে নিশ্চিত হলেন হার্ডডিস্কটি নষ্ট। এধরনের সমস্যা হয় সাধারনত হার্ডডিস্কের সার্কিটবোর্ড নষ্ট হলে। এক্ষেত্রে আপনাকে ইলেকট্রনিক রিকভারি চালাতে হবে অর্থাত সার্কিটবোর্ডটি রিপেয়ার অথবা রিপ্লেস করতে হবে।

ইলেকট্রনিক রিকভারির জন্য আপনার প্রয়োজন হবে বিভিন্ন ধরনের স্ক্রু ড্রাইভার এবং এলকী সেট, থিনার, পেইন্ট ব্রাশ, সোলডারিং গান, বিভিন্ন ধরনের নষ্ট/পুরনো হার্ডডিস্ক ইত্যাদি। প্রাথমিকভাবে সার্কিটবোর্ডটি খুলে থিনারে পেইন্ট ব্রাশ ভিজিয়ে সার্কিটবোর্ডের উপর হালকা করে ঘষুন। কারন অনেক সময় সার্কিটবোর্ডের উপর ধুলোবালি পরে শর্টসার্কিট হয়ে যায়। ভালভাবে শুকানোর পর লাগিয়ে হার্ডডিস্কটি চেক করুন ঠিক আছে কিনা। না হলে আবার খুলে সোলডারিং গান দিয়ে হালকা হিট দিন কারন অনেক সময় সার্কিটবোর্ডের কম্পোনেন্টগুলো থেকে সোলডারিং লুজ হয়ে যায়। এর পরেও নাহলে সার্কিটটি পরিবর্তন করতে হবে। সার্কিটবোর্ড পরিবর্তনের জন্য একই মডেলের আারেকটি হার্ডডিস্ক থেকে সার্কিটবোর্ড খুলে নিয়ে লাগান। খুব সতর্কতার সাথে লাগাবেন কোন প্রকার চাপ দিয়ে লাগানোর চেষ্টা করবেননা। স্ক্রু ড্রাইভার সাবধানে ব্যবহার করবেন যেন শ্লিপ করে সার্কিটের অন্য জায়গায় গুতো না লাগে।

হার্ডডিস্ক ডাটা রিকভারি পর্ব- ০১

ভাইরাসের আক্রমন, ঘন ঘন বিদ্যুতের আসা যাওয়া, ভুল বশতঃ ফাইল মুছে ফেলা সহ বিভিন্ন কারনে ডাটা রিকভারির প্রয়োজন হয়। ডাটা রিকভারি সাধারনত তিন প্রকারের হয়ে থাকে।
১. লজিক্যাল
২. ইলেক্ট্রনিক
৩. ফিজিক্যাল

লজিক্যাল রিকভারিঃ

FAT, NTFS সহ অন্যান্য ফাইল সিস্টেমের ফাইল স্ট্রাকচার অনেক সময় করাপ্ট হয়ে যায়। এটা সাধারনত হয়ে থাকে ভাইরাসের আক্রমন এবং বিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারনে। এছাড়া ও একটা ফাইল মুছতে গিয়ে আমরা অনেক সময় অন্য ফাইল মুছে ফেলি। এক কথায় হার্ডডিস্ক ভাল আছে শুধু ডাটা নস্ট হয়ে গেছে এক্ষেত্রে লজিক্যাল রিকভারির প্রয়োজন হয়। লজিক্যাল রিকভারির জন্য আপনারা Recover My Files এবং GetDataBack for FAT/NTFS ব্যবহার করতে পারেন। ভুলক্রমে ফাইল মুছে গেলে Recover My Files ব্যবহার করুন। Recover My Files দিয়ে ফাইলের টাইপ অনুযায়ী স্ক্যান করা যায়। যেমনঃ- ডকুমেন্ট ফাইল *.doc, *.xls, *.pdf ইমেজ ফাইল *.jpg, *.bmp, *.gif মিডিয়া ফাইল *.mpg, *.avi, *.mp3 ইত্যাদি।

আর ফাইল সিস্টেম করাপ্ট হয়ে গেলে বা পার্টিশন মুছে নতুন করে ফরম্যাট করে সবকিছু ইনস্টল করার পর আপনার মনে পড়ল কিছু গুরুত্বপুর্ন ডাটা মুছে ফেলেছেন এক্ষেত্রে GetDataBack for FAT/NTFS ব্যবহার করতে পারেন। অন্ততঃ ৬০% ডাটা ফেরত পাবেন এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারেন। আসলে কি পরিমান ডাটা উদ্ধার করতে পারবেন সেটা নির্ভর করবে পার্টিশন ডিলিট, ফরম্যাট, নতুন করে ব্যবহার শুরু করা ইত্যাদি বিষয়ের উপর। যত কম কাজ করবেন তত বেশী ডাটা পাওয়ার সম্ভাবনা।

Recover My Files সম্পর্কে বিস্তারিত পাবেন এখানে

GetDataBack for FAT/NTFS সম্পর্কে বিস্তারিত পাবেন এখানে

শর্টকাট কী দিয়ে সফটওয়্যার চালু করুন

কম্পিউটারে ব্যবহৃত বিভিন্ন সফটওয়্যার আমরা সাধারণত ডেস্কটপ বা প্রোগ্রাম মেনু থেকে চালু করি। কিন্তু এ কাজটি আপনি কী বোর্ডের শর্টকাট কী দ্বারাও করতে পারেন।। ফলে শর্টকার্ট কমান্ড দেয়ার মাধ্যমে আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি অন হবে।

এজন্য Start মেনু থেকে Programs-এ যান। Programs-এ অনেক ধরনের সফটওয়্যার আছে। এখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি সিলেক্ট করুন। মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Properties অন করুন।  Shortcut ট্যাবের Shortcut key-র বক্সে Ctrl+W চাপুন। (আপনার পছন্দের কোনো অক্ষরও নির্বাচন করতে পারেন) এবার Run-এর ড্রপডাউন লিস্ট হতে সফটওয়্যারটি (Minimized, Maximized) কি অবস্থায় ওপেন করতে চান তা সিলেক্ট করতে পারেন। নিচের Change Icon বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দসই কোনো আইকনও নির্বাচন করতে পারেন।

উল্লেখ্য, Ctrl ও নির্বাচিত অক্ষরের মধ্যে Alt কি-টি অটোমেটিক বসবে। তাই কোনো সফটওয়্যার অন করার জন্য Ctrl+Alt+ পছন্দের কি (অক্ষর) চাপতে হবে।

ছবি আঁকুন নোটপ্যাডে

কোন ড্রইং এডিটর নয়, উইন্ডোসের পেইন্ট প্রোগ্রাম নয়, এমন কি এমএস ওয়ার্ডের ড্রইং প্যাড ব্যবহার করেও নয়, শুধুমাত্র নোটপ্যাড ব্যবহার করেই বিভিন্ন অক্ষর বা চিহ্ন টাইপ করে চমত্কার ছবি আঁকা সম্ভব। বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে নিচের নির্দেশ অনুযায়ী মাত্র 20টা অক্ষর টাইপ করেই একে ফেলুন চমত্কার একটি বিড়ালের ছবি।

প্রথমে নোটপ্যাড বা অন্য যেকোন ওয়ার্ড প্রসেসর ওপেন করে ফন্ট হিসেবে Times New Roman সিলেক্ট করুন।
এবার নিচের অক্ষরগুলো টাইপ করুন :
প্রথম বন্ধনী শুরু + বাম দিকে হেলানো স্ল্যাশ + স্পেস + কমা + স্পেস + কমা + ডান দিকে হেলানো স্ল্যাশ + প্রথম বন্ধনী শেষ + এন্টার
প্রথম বন্ধনী শুরু + স্পেস + সিঙ্গেল কোটেশন + স্পেস + সেমি কোলন + স্পেস + সিঙ্গেল কোটেশন + স্পেস + প্রথম বন্ধনী শেষ + এন্টার
প্রথম বন্ধনী শুরু + কমা + কমা + প্রথম বন্ধনী শেষ + হাইফেন + প্রথম বন্ধনী শুরু + কমা + কমা + প্রথম বন্ধনী শেষ
ব্যাস - হয়ে গেল একটি বিড়াল। আশা করছি আপনারা নিশ্চয়ই আরো দারুণ কিছু আকার আইডিয়া বের করে ফেলবেন এবং সেগুলো এখানে শেয়ার করবেন।

উইন্ডোজের লগ ইন পাসওয়ার্ড রিকভারি

উইন্ডোজ এর হারানো পাসওয়ার্ড Reset করার জন্য এখানে যানBootdisk টি ডাউনলোড করুন। এছারা আপনি পুরাতন পাসওয়ার্ড Retrieve ও করতে পারেন এই লিঙ্ক থেকে । তবে ফ্রীতে সার্ভিস পেতে হলে ৪৮ ঘন্টা লাগবে

Shift কী এর মাধ্যমে Caps Lock বন্ধ করুন

অনেক সময় ইংরেজিতে টাইপ করার সময় Caps Lock অন করা থাকলে আমরা ভুলবশত পুরা লাইন Uppercase এ লিখে ফেলি। তাই Shift Key যদি Caps Lock অফ করে তাহলে আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাব।
১। প্রথমে Start>Run>regedit টাইপ করে এন্টার চাপুন।
২। HKEY_CURRENT_USER\Keyboard Layout এ ক্লিক করুন।
৩। ডানদিকের প্যান থেকে New>Dword Value সিলেক্ট করে নাম দিন “Attributes”
৪। তারপর এতে ডাবল ক্লিক করে ভ্যালু দিন 00010000 ও অকে করুন ।


এরপর পিসি রিস্টার্ট করলে দেখবেন Shift কি চাপলে Caps Lock অফ হয়ে যাচ্ছে।

এডমিন/ইউজার পাসওয়ার্ড খোলার উপায়

Windows এর এডমিন / ইউজার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক/ ভাঙ্গার কাজ windows Gate ব্যবহার করে খুব সহজেই করা যায়। আসুন দেখে নেওয়া যাক এর জন কি কি প্রয়োজন হবে।

১। এক্স. পি এর লাইভ ডিস্ক সাথে windows Gate সফটওয়্যার।

২। সিডি রম ড্রাইভ ( এটি সব কম্পিউটারের একটি করে থাকে, লাইভ এক্স .পি এর ইউ. এস বি, ভার্শন এখনো করতে পারি নাই)
৩। কম পক্ষে ১২৮ এম বি মেমোরী।

এটি নিম্নের তালিকায় দেওয়া Windows এর ভার্সনে কাজ করবে।


১. Windows Server 2008

২. Windows Vista
৩. Windows Server 2003
৪. Windows XP
৫. Windows 2000

( ৩২ / ৬৪ বিট )উভয় প্রকারের জন্য কার্যকর।


শুরু করি:
নিচের লিংক হতে এক্স পি এর লাইভ ভার্সন ডাউনলো করে নিন। এবং আপজিপ করে এর I.S.O ফাইলটা নিরো বা এই জাতীয় কোন সিডি বার্নার সফট দিয়ে তা সিডিতে রাইট করে নিন।

পার্ট-১ ১০ এম. বি

পার্ট-২ ১০ এম. বি

পার্ট-৩ ৯ এম. বি

এবার আপনি যে কম্পিউটারে এডমিন/ ইউজার পাসওয়ার্ড খোলতে চান সেটি চালু করুন এবং সেটির বায়োস প্রবেশ করে বুট সিকোয়েন্স এর ফাস্ট ডিভাইস হিসেবে সিডি/ ডিভিডি রম নির্ধারন করুন। সেটিং সেইভ করুন এবং এক্স. পি এর লাইভ ডিস্ক প্র্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার বুট করুন। এই অবস্থায় সি ডি হতে বুট করার জন্য কী বোর্ড হতে যে কোন একটি কী প্র্রেস করুন ( প্রেস করার ম্যাসেজ আসলে)। এবার windows সরাসরি সিডি হতে লোড হবে, কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, লোড হওয়া পর্যন্ত। এখন, Start -> Programs -> Unlockers -> Windows Gate এ ক্লিক করুন। C:[]-windowsXp[5.1.2600.2180(xpsp_sp2_rtm.040803-2158)]  লাইনটি সিলেক্ট করুন। অতপর Available gates অপশন হতে Msv1_0.dll.patch (check to disable logon password validation) চেক বক্স এ টিক মার্কস দিন। close (X) বাটনে ক্লিক করুন। কম্পিউটার রিস্টাট করে লাইভ ডিস্ক বের করুন। এবার নরমালি হার্ডডিস্ক হতে বুট করুন এবং লগইন স্ক্রীনে পাসওয়ার্ড টেক্স এ কোন কিছু টাইপ না করে শুধু মাত্র এন্টার প্রেস করুন।বি: দ্র: ডাউন লোড এর সুবিধার জন্য  আমি এটার অন্যান্য ইউটিলিটি গুলো বাদ দিয়ে শুধু মাত্র্র windows Gate সফটওয়্যারটি যুক্ত করে দিয়েছি।

পেন ড্রাইভের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানো রোধ করুন

বর্তমান সময়ে অধিকাংশ কশ্পিউটারে ভাইরাস ছড়ায় Pen Drive বা Memory Card এর মাধ্যমে। ভাইরাস আক্রান্ত পেন ড্রাইভকে ডাবল ক্লিক দিয়ে খুললেই এটা হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই Anti virus আপডেটেড না থাকায় এসব ভাইরাস kill করা যায় না এবং ঘটে মারাত্বক বিপত্তি। আমি আজ যে সফটওয়্যারটির কথা বলবো তা হয়তো ইতিমধ্যেই অনেকের কম্পিউটারে আছে। সফটওয়্যারটি হচ্ছে ACDSee। যখনই কোন পেন ড্রাইভ কম্পিউটারে সংযুক্ত করবেন সেটি ডাবল ক্লিক দিয়ে না খুলে প্রথমে ACDSee দিয়ে ওপেন করে *.exe, *.inf(Autorun.inf) সহ আরও কোন অনাকাংখিত সন্দেহজনক ফাইল থাকলে তা delete করে দিন এবং অন্যান্য folder গুলোতেও একই ধরনের ফাইল খুজে delete করুন।


 

সবশেষে পেনড্রাইভটি খুলে আবার লাগান এবং আর একবার চেক করে নিন। দেখবেন সব ভাইরাস রিমুভ হয়ে গেছে । একই পদ্ধতিতে মেমোরী কার্ডের ভাইরাস ও রিমুভ করতে পারেন। আশাকরি এই টিপসটার মাধ্যমে Pen Drive থেকে ভাইরাস ছাড়ানো অনেকাংশে রোধ করতে পারবেন। তবে এই টিপসটা কাজে লাগবে যদি আপনার কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত থাকে। আপনার কম্পিউটার যদি আগে থেকেই ভাইরাস আক্রান্ত হয় তাহলে দেখবেন *.exe, *.inf(Autorun.inf) ফাইলগুলো মুছার কিছুক্ষনের মধ্যে আবার সয়ংক্রিয়ভাবে তৈরী হয়ে গেছে। Nero burning Rom দিয়েও কাজটি করা যায়।

পুরনো পাসওয়ার্ড না জেনেই নিমেষের মধ্যে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন!!

আজকে এখানে আমি যে পদ্ধতিটা বলব তার সাহায্যে আপনি নিমেষের মধ্যেই আপনার কোন বন্ধুর বা অন্য কারোর লগিন করা পিসির পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলতে পারবেন পুরনো পাসওয়ার্ড সম্পর্কে কোন রকম তথ্য ছাড়াই।
এজন্য আপনাকে প্রথমে কমান্ড প্রম্পট খোলার জন্য Start > All Programs > Accessories > Command Prompt-এ গিয়ে ক্লিক করতে হবে অথবা, উইন্ডোজ+R চেপে Run এ গিয়ে CMD লিখে এন্টার দিন।





Command Prompt উইন্ডো ওপেন হবে।

এরপর C:\> প্রম্পটে গিয়ে net user username newpassword লিখে এন্টার দিন।



উদাহরন :- মনে করুন আপনার বন্ধুর ইউজারনেম Tanmoy, আর আপনি নতুন যে পাসওয়ার্ডে পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন সেটি হল Baghaban তাহলে আপনাকে লিখতে হবে-
net user Tanmoy Baghaban
ব্যস হয়ে গেল।

এবার Command Prompt উইন্ডো বন্ধ করে চেক করে দেখুন আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিঊটারের পাসওয়ার্ড সফলভাবে পরিবর্তন করতে পেরেছেন কিনা, ও হ্যাঁ আমাকে মন্তব্য করে জানাতে ভুলবেন
না কিন্তু।

বিঃদ্রঃ - অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে লগ-ইন করা থাকতে হবে।

Context মেন্যুতে "Close Tray" অপশন যুক্ত করুন

My Computer এ গিয়ে যে কোন অপটিক্যাল ড্রাইভে(সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ) রাইট মাউস ক্লিক করলে Eject অপশন থাকে। Eject এ ক্লিক করলে অপটিক্যাল ড্রাইভের ট্রে টা বের হয়ে আসে। আলীবাবা  ৪০ চোরের কাহিনীর মত মাইক্রোসফট ট্রে খোলার যাদু জানে কিন্তু বন্ধ করার যাদু জানে না :)। অর্থাৎ ট্রে বন্ধ করার কোন অপশন রাখেনি। তবে চিন্তার কিছু নেই, আপনি খুব সহজেই এই অপশনটা কার্যকর করতে পারবেন।

এই লিংক থেকে Close_Tray ফাইলটি ডাউনলোড করুন। আনজিপ পাসওয়ার্ড caecombd। আনজিপ করলে দুটো ফাইল পাবেন nircmd এবং closetray নামে। nircmd ডাবল ক্লিক করে চালু করুন। Copy To Windows Directory বাটনে ক্লিক করুন। Yes -> OK ক্লিক করুন। closetray ডাবল ক্লিক করুন। Yes -> OK ক্লিক করুন। কাজ শেষ। এখন My Computer এ গিয়ে যে কোন অপটিক্যাল ড্রাইভে রাইট মাউস ক্লিক করলে Close Tray নামে ও একটা অপশন দেখতে পাবেন।

জীবন্ত ডেস্কটপ!!

ডেস্কটপকে সাজানোর জন্য অনেক রকম সফটওয়্যার পাওয়া যায়। যার অনেকগুলো নিয়ে এই সাইটে বেশ কয়েকটি লেখা ও রয়েছে। তবে এখন আপনাদের কে যা শেখাব তা অন্য সবগুলোর চাইতে ভিন্ন। আপনার ডেস্কটপটা হয়ে যাবে সমুদ্রের তলদেশ যেখানে বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের চলাফেরা থাকবে। এক কথায় আপনার ডেস্কটপটি হয়ে যাবে জীবন্ত।

এই কাজে দুটো সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছে। একটি Desktop Icon Toy এবং অন্যটি Living 3D Dolphins Animated Wallpaper। এই লিংক থেকে সফটওয়্যার দুটি ডাউনলোড করুন। পাসওয়ার্ড হবে caecombd। ডাউনলোড হয়ে গেলে প্রথমে dolphinaw প্রোগ্রামটি সেটাপ করুন। সেটাপ একদম সোজা। দেখবেন আপনার ডেস্কটপে বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছের আনাগোনা শুরু হয়ে গেছে। তবে আরো একটু কাজ বাকি আছে। তাই এবার DesktopIconToy সেটাপ করুন। এটার সেটাপ ও খুবই সহজ। এবার Desktop Icon Toy চালু করুন। বাম পাশের ট্রি থেকে Hiding এ ক্লিক করুন। ডানপাশে Icon Hiding ট্যাবে Always hide icons এ টিক চিহ্ন দিন। Show icons by clicking desktop এ 5 seconds সিলেক্ট করুন। Text Hiding ট্যাবে সবগুলো টিক চিহ্ন তুলে দিন। বাম পাশের ট্রি থেকে Tray icon এ ক্লিক করুন। ডানপাশে Display options dialog সিলেক্ট করে OK বাটনে ক্লিক করুন। কাজ শেষ। দেখুন আপনার ডেস্কটপ হয়ে গেছে সমুদ্রের তলদেশ। আইকন দেখতে পাচ্ছেন না? ডেস্কটপে ক্লিক করুন আইকন চলে আসবে। সত্যি কথা বলতে কি, আমি খুব এনজয় করছি এটা। আশা করি আপনাদের ও ভাল লাগবে। ভাল কথা, বলতে ভুলে গেছি। আপনার চাইলে সমুদ্রের তলদেশের পরিবর্তে অন্য কিছু ডেস্কটপে সেট করতে পারবেন। এই জন্য নিচের লিংকে ভিজিট করুন।

এক ক্লিকেই সকল ফোল্ডার ভিউ পরিবর্তন করুন

ফোল্ডার ভিউকে আমরা একেক জন একেকভাবে রাখি। কেউ Thumbnils কেউ Title কেউ Icons কেউ List কেউবা Details ভাবে ব্যবহার করি। অনিচ্ছায় মাঝে মধ্যে আমাদের কম্পিউটারের একেক স্থানে একেক ধরনের ফোল্ডার View থাকে। কিন্তু যদি আমি আমার কম্পিউটারের সকল ফোল্ডারকে উপরোক্ত একটি অপশনে রাখতে চাই? ধরি, সব ফোল্ডারগুলোকে Title করে রাখতে চাই।

তাহলে আপনাকে যে কোন একটি ফোল্ডারে গিয়ে আপনার ফোল্ডারের ভিউকে Title ক্লিক করুন। এখন ঠিক এই অবস্থায় ফোল্ডার বন্ধ না করে উক্ত ফোল্ডারের মেনুর ফোল্ডারে অপশনে প্রবেশ করুন। View তে ক্লিক করুন। এখন Apply to all Folders বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাকে একটি ম্যাসেজ দেখাবে এটি পড়ে Yes বাটনে ক্লিক করুন। সবশেষে Apply, OK করে চলে আসুন। লক্ষ্য করুন আপনার কম্পিউটারের সকল ফাইল ফোল্ডারের View, Title হয়ে গেছে।

নোটপ্যাডকে কীভাবে নিয়মিত ডাইরী হিসাবে ব্যবহার করা যায়?

আপনি জানেন কি নোটপ্যাডকে রেগুলার ডাইরী হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে? ভাবছেন প্রত্যেক দিন একটা করে ফাইল সেভ করলেই হয়ে যাবে। কিন্তু একাধিক ফাইল করার ফলে কোনটাতে কি রেখেছি খুঁজে বের করা অনেক কষ্টের কাজ হয়ে যাবে। যদি একটি ফাইল ব্যবহার করে সবকিছু লেখা যায় তবে এই সমস্যাটির অনেকটা সমাধান হতে পারে। এটি করার জন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন:

Start Menu -> All Programs -> Note Pad চালু করুন। এবার নোটপ্যাডটিতে লিখুন .LOG। এবার File -> Save as ক্লিক করুন। Save as type এ All Files সিলেক্ট করুন। File Name এ Diary.log লিখে ডেস্কটপে সেভ করুন। এর পর যখনই এটি ওপেন করবেন প্রতিবার বর্তমান সময় এবং তারিখ দেখাবে। ফলে আপনার ডায়রী লেখা ও অনেক সহজ হয়ে যাবে।

ফোল্ডার লক করার সব চাইতে সহজ উপায়

ফোল্ডার লক করার এত্ত বিশাল বিশাল  পোস্ট পড়ে আমার একটু লিখতে ইচ্ছা করল। আমি আপনাদেরকে সব চাইতে সহজ উপায়টি বলব। তবে এক্ষেত্রে জিপ ফাইল খোলার জন্য অন্য কোন থার্ডপার্টি প্রোগ্রাম(যেমন: Winzip, Winrar ইত্যাদি) ইনস্টল করা থাকলে পদ্ধতি একটু ভিন্ন হবে। অর্থাৎ খেয়াল রাখতে হবে জিপ ফাইল যেন উইন্ডোজের নিজস্ব প্রোগ্রাম দিয়ে ওপেন হয়(এক্সপি এবং ভিসতা তে এই সুযোগটা আছে)। এবার প্রথমে যে ফোল্ডার লক করতে চান সেই ফোল্ডার এর উপর মাউস রেখে রাইট বাটনে ক্লিক করুন। তারপর Send To তে যান। এরপর Compressed (ZIP) Folder এ ক্লিক করুন।



 

এখন মূল ফাইলের অনুরুপ একটি জিপ ফাইল তৈরি হবে। এবার জিপ ফাইল ওপেন করুন। এখানে খেয়াল রাখতে হবে, অন্য কোন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার দিয়ে যেন ওপেন না হয়। সেজন্য জিপ ফাইলে রাইট মাউস ক্লিক করে Open With -> Compressed (ZIP) Folder এ ক্লিক করুন। File মেন্যেতে ক্লিক করুন ২ নং এ Add a Password এ ক্লিক করুন পাসওয়ার্ড দিন কনফার্ম করুন ব্যাস হয়ে গেল। এবার ফাইল ওপেন করুন, দেখেন পাসওয়ার্ড চাচ্ছে ।

মাউস এর রাইট বাটন মেনুতে রিসাইকেল বিন পরিষ্কার করার অপশন!

মাউস এর রাইট বাটন মেন্যুতে Empty Recycle Bin অপশন সংযুক্ত করতে পারবেন খুব সহজেই। এটা করার জন্য Start Menu -> Run এ Notepad লিখে এন্টার দিন, নোটপ্যাড চালু হবে। এবার নোটপ্যাডে নিচের কোডগুলো কপি করে পেস্ট করুন। File -> Save As এ ক্লিক করুন। Save as type: এ All Files সিলেক্ট করুন। File name: এ EmptyRecyclebin.reg লিখে ডেস্কটপে সেভ করুন। এবার ডেস্কটপে সেভ হওয়া EmptyRecyclebin ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করুন এবং Yes -> OK ক্লিক করুন। এখন দেখুন মাউস এর রাইট বাটন মেন্যুতে রিসাইকেল বিন পরিষ্কার করার অপশন সংযুক্ত গেছে।

Windows Registry Editor Version 5.00

[HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}]
@="Empty Recycle Bin"
[HKEY_CLASSES_ROOT\*\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}"
[HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\Background\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}"
[HKEY_CLASSES_ROOT\Directory\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}"
[HKEY_CLASSES_ROOT\Folder\shellex\ContextMenuHandlers\Empty Recycle Bin]
@="{645FF040-5081-101B-9F08-00AA002F954E}"

Copy to এবং Send to মাউস এর রাইট বাটন মেন্যুতে

মাউস এর রাইট বাটন মেন্যুতে Copy to এবং Send to অপশন সংযুক্ত করতে পারবেন খুব সহজেই। এটা করার জন্য Start Menu -> Run এ Notepad লিখে এন্টার দিন, নোটপ্যাড চালু হবে। এবার নোটপ্যাডে নিচের কোডগুলো কপি করে পেস্ট করুন। File -> Save As এ ক্লিক করুন। Save as type: এ All Files সিলেক্ট করুন। File name: এ Copy to & Sand to.reg লিখে ডেস্কটপে সেভ করুন। এবার ডেস্কটপে সেভ হওয়া Copy to & Sand to ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করুন এবং Yes -> OK ক্লিক করুন। এখন দেখুন মাউস এর রাইট বাটন মেন্যুতে Copy to & Sand to অপশন সংযুক্ত হয়ে গেছে।

Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers]
[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Copy To]
@="{C2FBB630-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13}"
[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Move To]
@="{C2FBB631-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13}

Saturday, May 28, 2011

কম্পিউটার কে কিছুটা ফাস্ট করুন

খুব ছোট্ট একটা টিপস আপনাদের সবার জন্য। কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনি আপনার স্লো কম্পিউটার কে কিছুটা ফাস্ট করতে পারেন। আর আপনার এই কাজটি করতে সময় লাগবে মাত্র ২ মিনিট। এটা মূলত RAM কে টুইক করা। এর মাধ্যমে RAM এ অবস্থানরত ডাটাকে পেজ ফাইলে সরিয়ে দেওয়া হয়। ফলে RAM কিছুটা খালি হয়ে যায় এবং কম্পিউটারের স্পীড কিছুটা বেড়ে যায়। খেয়াল রাখবেন এটা একবার করলে হবে না, যখনই পিসি একটু স্লো মনে হবে তখনই করতে হবে। আসুন দেখি কি ভাবে এটা করা যা‌য়।

১. প্রথমে Notepad চালু করুন।
২. নিচের কোডটি লিখুন।

MYSTRING=(80000000)

৩. এবার File -> Save ক্লিক করুন।
৪. Save as type: এ All Files সিলেক্ট করুন।
৫. File name: এ ram.vbe লিখে ডেস্কটপে সেভ করুন।
৬. ডেস্কটপ থেকে সেভ করা ram ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করুন।

এখন দেখুন আপনার কম্পিউটার অনেক খানি ফাস্ট হয়ে গেছে। আপনার পিসিতে  RAM যদি ১২৮মেগাবাইটের কম থাকে তাহলে 80000000 এর পরিবর্তে 160000000 লিখুন।

উইন্ডোজে Registered Owner হিসেবে নিজের নাম লিখুন

এই জন্য আপনাকে Start Menu -> Run এ regedit লিখে এন্টার দিন। Registry Editor চালু হলে KEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion-এ যান। এরপর ডানদিকের  প্যানেলে RegisteredOwner-এ double click করুন এবং নিজের নাম দিন। এছাড়া অভ্র কিবোড দিয়ে বাংলায় ও আপনার নাম লিখতে পারেন।

তৈরী করুন কমান্ডের তালিকা

আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে কমান্ড প্রম্পট ব্যবহার করে থাকি। সব কমান্ডের যদি একটা তালিকা থাকত তাহলে কেমন হত? তাহলে আর দেরী না করে চলুন দেখি এক্সপিতে ব্যবহারযোগ্য সব কমান্ডের একটা তালিকা তৈরী করি। ১. ডেস্কটপে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে New -> Shortcut এ ক্লিক করুন।
২. এরপর Type the location of the item: এ নিচের লাইনটা টাইপ করুন

hh.exe ms-its:C:\WINDOWS\Help\ntcmds.chm::/ntcmds.htm

৩. Next বাটনে ক্লিক করে নাম দিন Command List। Finish ক্লিক করুন।
৪. ব্যাস, তৈরী হয়ে গেল কমান্ড প্রম্পট এর সব কমান্ডের তালিকা।

Event Viewer এর লগ এবং টেম্প ফাইল খালি যেভাবে করবেন

কম্পিউটারে দীর্ঘদিন কাজ করতে করতে প্রচুর টেমপোরারী এবং লগ ফাইল তৈরী হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল Event Viewer এর লগ ফাইল এবং ইউজারের টেমপোরারী ফোল্ডার। এই ফাইলগুলো অত্যাধিক হারে জমে যাওয়ার ফলে কম্পিউটার বেশ স্লো হয়ে যায় এবং ছোটখাট কিছু এরর মেসেজ ও দেখা দেয়। নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে আমরা এই ফাইলগুলো পরিস্কার করতে পারি।

১. My Computer আইকনে মাউস এর রাইট বাটন চেপে Manage সিলেক্ট করুন।
২. System Tools -> Event Viewer -> Application সিলেক্ট করুন দেখবেন অনেকগুলো Warning দেখাবে, মেনুবার থেকে Action -> Clear All Events সিলেক্ট করে No তে ক্লিক করুন। Yes ক্লিক করলে সে নোট পেড এ সেভ করতে চাইবে। একই উপায়ে নীচ থেকে Security ও System সিলেক্ট করে ক্লিয়ার করে নিন।

আর টেমপোরারী ফাইলগুলো সহজে এবং একত্রে মুছার জন্য Run এ লিখুন %temp% এবং এন্টার করুন। সবগুলি টেম্প ফাইল একত্রে পেয়ে যাবেন এবং পাঠিয়ে দিন যমের বাড়ীতে।

উপরোক্ত কাজগুলো মাঝে মাঝে করুন। দেখবেন আপনার কম্পিউটার সবসময় সতেজ রয়ে গেছে।

উইন্ডোজে বিরক্তিকর Error Reporting বন্ধ করুন

প্রায়ই দেখা যায় উইন্ডোজ বিভিন্ন প্রোগামের জন্য এরর রিপোর্ট শো করছে। এটি অনেক সময় ইউজারের কাছে বিরক্তির কারন হতে পারে। Error Reporting বন্ধ করার জন্য My computer আইকনে রাইট বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এরপর Advanced ট্যাব থেকে Error Reporting বাটনে ক্লিক করুন। এখানে Disable Error Reporting অপশনটি সিলেক্ট করে Ok করুন। ব্যাস কাজ হয়ে গেল, আর ঝামেলা করবে না।

ব্যাচ ফাইলের সাহায্যে ভাইরাস আক্রান্ত ফোল্ডার অপশনকে ফিরিয়ে আনুন

ব্যাচ ফাইলের সাহায্যে আপনি খুব সহজেই ভাইরাস আক্রান্ত ফোল্ডার অপশনকে ফিরিয়ে আনতে পারবেন। প্রথমে RUN এ গিয়ে টাইপ করুন notepad একটা এন্টার মারুন। notepad চালু হবে এবার নিচের সুত্র গুলো কপি পেষ্ট করে ফেলুন। এবার File এ গিয়ে save as এ ক্লিক করুন save as type গিয়ে all file সিলেক্ট করুন file name এ গিয়ে Enable_Folder_Option.bat নাম দিয়ে ডেস্কটপে সেভ করুন। এবার ডেস্কটপ থেকে Enable_Folder_Option নামের ব্যাচ ফাইলটি চালান। কাজ হয়ে যাবে।

@echo ****** Copyright Md. Sharif Uddin Suman
@echo ****** Author: Sharif Uddin Suman (www.suman3331.page.tl)
@echo.
@echo  This batch file created for recover folder options
@echo  Yes…..That is fully free for You...
@echo.
@echo  Press any key to recover folder options
@echo  If you don't agree close this window.
@echo.
@pause
@cd %userprofile%\Desktop
@echo [InternetShortcut] > "Sharif Uddin.url"
@echo URL=http://www.suman3331.page.tl >> "Sharif Uddin.url"
@cls
@reg delete "HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer" /v NoFolderOptions /f
@reg delete "HKEY_LOCAL_MACHINE\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer" /v NoFolderOptions /f
@echo  All Operations are compeleted.
@echo  Press any key to restart.
@pause
@shutdown -r -t 00 –f

উইন্ডোজের শুরুতে Num Lock চালু করা

উইন্ডোজ চালু হবার সময় সয়ংক্রিয়ভাবে Num Lock চালু করতে পারেন রেজিস্টি সম্পাদনা করে বা ভিজুয়্যাল বেসিক স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে। প্রথমে Start Menu -> Run এ ক্লিক করে regedit লিখে Ok করুন। Registry Editor চালু হবে। উইন্ডোজ চালু হবার সময় Num Lock চালু করতে হলে রেজিস্টি এডিটর থেকে HKEY_CURRENT_USER -> Control Panel -> Keyboard এ InitialKeyboardIndicators এ ভ্যালু ২ দিন। অথবা ওয়েলকাম স্ক্রিনের সময় Num Lock চালু করতে হলে HKEY_USERS -> .DEFAULT -> Control Panel -> Keyboard এ InitialKeyboardIndicators এ ভ্যালু ২ দিন। ০ দিলে নামলক বন্ধ অবস্থায় চালু হবে।

এছাড়াও ভিজুয়্যাল বেসিক স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে নামলক চালু করা যায়। এ জন্য নোটপ্যাডে নিচের সংকেত লিখুন

set WshShell = CreateObject(”WScript.Shell”)
WshShell.SendKeys “{NUMLOCK}”

এবং NumLock.vbs নামে সেভ করুন। এবার উক্ত সেভ করা ফাইলটি স্টার্ট মেন্যু এর প্রোগ্রামসে থাকা Startup ফোল্ডরে কপি করে রাখলে উইন্ডোজ চালু হবার সময় উক্ত ফাইল চালু হলে নামলক চালু হবে

শব্দ শুনে বুঝে নিন কম্পিউটারের কি সমস্যা

আমরা যখন কম্পিউটারের পাওয়ার বাটন চাপ দিয়ে কম্পিউটার চালূ করি। লক্ষ্য করবেন মাঝে মধ্যে একেক ধরনের বিপ দিয়ে থাকে। বিপ অর্থাৎ শব্দ। যেমন ১ বিপ, ১টানা বিপ, ১ বিপের পর ১টানা বিপ ইত্যাদি। কম্পিউটারের এমন কিছু সমস্যা আছে যা আমরা শব্দ শুনেই বুঝতে পারি। নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

১) ১টি ছোট বিপ হলে বুঝতে হবে কম্পিউটার ঠিক আছে এবং সঠিক উইন্ডোজে অন্যান্য সমস্যা না থাকলে ঠিকমতো চালু হবে।
২) ২টি ছেট বিপ হলে বুঝতে হবে এমন কিছু সমস্যা আছে যা, মনিটরে ডিসপ্লে করবে।
৩) কোন বিপ নেই  হলে বুঝতে হবে পাওয়ার সাপ্লাই বা মাদারবোর্ডে সমস্যা আছে।
৪) ১ টানা ছোট বিপ হলে হলে বুঝতে হবে পাওয়ার সাপ্লাই বা মাদারবোর্ডে সমস্যা আছে।
৫) ১টি বড় ও ১টি ছোট বিপ হলে বুঝতে হবে RAM এ সমস্যা আছে।
৬) ১টানা বিপ হলে বুঝতে হবে RAM এ সমস্যা আছে।
৭) ১টি বড় ও ৩টি ছোট বিপ হলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা আছে।

My Documents সুরক্ষিত রাখুন

আমরা সকলে My Documents এর সাথে কম বেশী পরিচিত। কম্পিউটার ব্যবহার করেন কিন্ত My Documents ব্যবহার করেন না এমন লোক পাওয়া যাবে না। আমরা সকলেই জানি My Documents Folder টি C ড্রাইভে থাকে। প্রয়োজনে আমরা উক্ত ফোল্ডারটি অন্য ড্রাইভে মুভ করতে পারি। ফলে C ড্রাইভ অথবা উন্ডোজ করাপ্ট হলে My Documents Folder নিরাপদ থাকে । কিন্তু যদি সম্পূর্ন হার্ডডিস্ক করাপ্ট হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে কি সমস্যায় পড়তে হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমি আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে তা সুরক্ষিত রাখা যায় কোন প্রকার বিরম্বনা ছাড়া।

তবে উল্লেখ্য যে আপনার আনলিমিটেড ইন্টানেট কানেকশন থাকা চাই। আমি দীর্ঘদিন কম্পিউটার ব্যবহার করছি কিন্ত আমার My Documents-এর ফাইলগুলোকে বিভিন্ন সময় ব্যাকআপ রাখতে গিয়ে লেজে গোবরে অবস্থা করেছি তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সম্প্রতি টেকটিউনস-এর একটি পোস্ট থেকে ফোল্ডার সিনক্রোনাইজেশন টুল Drop Box (অসাধারন একটি সার্ভিস ) সম্পর্কে জেনে আমার কম্পিউটার-এ তা সেটআপ করি যা অত্যন্ত সহজ। তার পর আমার My Documents Folder টি Drop Box ফোল্ডারে Move করে দেই । ব্যস, কেল্লা ফতে। আসুন জেনে নিই কিভাবে সেটআপ করবো।

১। এই লিংকে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
২। Dropbox সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এবং আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করুন সাইন ইন সহ।
৩। ইন্সটল করার পর Dropbox ডিফল্ট ফোল্ডারের লোকেশন C ব্যতিত অন্য যে কোন ড্রাইভে নির্ধারন করে দিন।
৪। My Documents ফোল্ডারটি Drop box ফোল্ডারে মুভ করে দিন।
৫। এখন My Documents সহ Drop box –এর অন্য যে কোন ফাইল সুরক্ষার দায়িত্ব এখন Drop Box-এর।

ভাইরে Drop Box ব্যবহার করে আমি যে কি সুবিধা পাচ্ছি তা বুঝাতে পারবো না। ব্যবহার করেই দেখুন না একবার। আমার দীর্ঘ সময়ের কম্পিউটারের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ১০০% আত্ববিশ্বাসের সাথে বলতে পারি অসাধারন একটি সার্ভিস।

ফিরিয়ে আনুন Quick Launch এর Desktop আইকন

সাধারনত অনেক ব্যবহারকারী তার টাস্কবারের Quick Launch এ Desktop আইকনটি রাখতে পছন্দ করেন। এছাড়া কুইক লঞ্চ এনাবল করার পর, ডেক্সটপ আইকনটি বাই-ডিফল্ট চলে আসে। কিন্তু যদি কুইক লঞ্চ থেকে ভুল বশত: আইকনটি ডিলিট হয়ে যায়। তাহলে চিন্তার কিছু নেই। নিচের কোডগুলো একটা নোটপ্যাড-এ কপি করে, নোটপ্যাডটি যে কোন নাম দিয়ে ডটএসসিএফ(Tanjil.scf) এক্সটেনশন যুক্ত করে পছন্দমত যায়গাতে সেভ করুন। এবার এটিকে ড্র্যাগ করে কুইক লঞ্চ-এ প্লেস করুন। ব্যাস, আপাতত কাজ শেষ।

কোড:
[Shell] Command=2 IconFile=explorer.exe,3 [Taskbar] Command=ToggleDesktop

ভাইরাস তৈরী করা শিখুন!

হ্যাঁ অবাক হওয়ার কিছুই নেই, আপনি নিজেই তৈরী করতে পাররেন ভাইরাস। আজকে আমি আপনাদের কাছে MS-DOS Batch File এর মাধ্যমে এমন একটি ভাইরাস বানানোর প্রোগ্রামিং তুলে ধরব। যেটি windows explorer এর ক্ষতি করবে না, কিন্তু আপনার কম্পিউটারের রিসেট বাটন প্রেস করতে হবে আরকি। তো হয়ে যাক.......

রান এ গিয়ে লিখুন notepad একটি এন্টার মারুন notepad চালু হবে। এবার নিচের কোডগুলো লিখুন:

Start Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.batStart Sharif.bat

এবার File এ গিয়ে Save as এ ক্লিক করুন file name এ লিখুন Sharif.Bat এবং Save As type এ All File সিলেক্ট করুন। সেভ দিন। ব্যাস হয়ে গেল......একবার চালু করুন তো দেখি!

সময় হলে গান শোনাবে কম্পিউটার!!!!

প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনাকে আপনার কম্পিউটার যদি গান শোনায় তাহলে কেমন হয় একটু ভাবুন তো! হ্যাঁ প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে গান শোনাতে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হল, টাস্ক সিডিউলারে গান যুক্ত করে দিতে হবে। প্রথমে Start Menu -> All Programs -> Accessories -> System Tools -> Scheduled Task চালু করুন। Scheduled Task চালু হবার পর Add Scheduled task আইকনে ডাবল ক্লিক করুন। এবার Next -> Browse বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দের একটা অডিও গান(mp3, wma ইত্যাদি) নির্বাচন করুন। একটা নাম দিন(যেকোন নাম)। Daily সিলেক্ট করে Next ক্লিক করুন।

প্রতিদিন কোন সময়ে গানটি শুনতে চান তা Start time: এ ঠিক করে দিন। Next ক্লিক করুন। আপনার লগিন পাসওয়ার্ড লিখে Next ক্লিক করুন। সর্বশেষে Finish বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে আপনার কম্পিউটার আপনাকে আপনার পছন্দের গানটি শোনাবে প্রতিদিন।

পেন ড্রাইভকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করে দিন

কম্পিউটার ব্যবহার করে কিন্তু একটা পেন ড্রাইভ নেই এমন ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এর প্রধান কারন হল ইউএসবি পেন ড্রাইভের সহজলভ্যতা। এছাড়া এটি সহজে বহনযোগ্য এবং যে কোন কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় এটা ও একটা কারন। অনেকেই বেশী গুরুত্বপূর্ন সফটওয়্যার, ডাটা, ছবি ইত্যাদি যা যে কোন মূহুর্তে প্রয়োজন হতে পারে তা পেন ড্রাইভে রাখেন। এর ফলে একজনের পেন ড্রাইভ অন্য জনে হাতে গেলে যার পেন ড্রাইভ তিনি অনেক বড় ক্ষতির সম্মূখিন হতে পারেন। এই সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার একটাই উপায় তা হল পেন ড্রাইভকে পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড করে রাখা। এই কাজে ব্যবহার করতে পারেন Rohos Mini Drive।

এটি পেন ড্রাইভে হিডেন এনক্রিপ্টেড পার্টিশন তৈরী করে যা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেড রাখা যায়। এর ফলে ব্যবহারকারীর গুরুত্বপূর্ন তথ্য কোনভাবেই অন্যের পক্ষে দেখা সম্ভব হবে না। Rohos Mini Drive ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ২ গিগাবাইটের এনক্রিপ্টেড পার্টিশন তৈরী করা সম্ভব। সর্বোপরি এটি ফ্রিওয়্যার। ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।

ডাউনলোড হয়ে গেলে rohos_mini.exe ফাইলটি সেটাপ করুন। ডেস্কটপে Rohos Mini Drive নামে একটা শর্টকাট তৈরী হবে। শর্টকাটটি ডাবল ক্লিক করে Rohos Mini Drive চালু করুন। Setup USB Key তে ক্লিক করুন। কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ লাগানো থাকলে তা সয়ংক্রিয়ভাবে ডিটেক্ট করবে। আর লাগানো না থাকলে লাগাতে বলবে এবং লাগানোর সাথে সাথেই ডিটেক্ট করবে। আপনার পেন ড্রাইভে এনক্রিপ্টেড পার্টিশনের সাইজ কত হবে এবং ড্রাইভ লেটার কি হবে তা দেখাবে। আপনি চাইলে [Change...] এ ক্লিক করে তা পরিবর্তন ও করতে পারবেন। এবার আপানার পেন ড্রাইভের জন্য একটা পাসওয়ার্ড দিন। Create disk এ ক্লিক করুন পার্টিশন তৈরী হয়ে যাবে। পেন ড্রাইভে _rohos নামে একটি ফোল্ডার এবং Rohos mini নামে একটা প্রোগ্রাম তৈরী হবে। আপনি যে কোন কম্পিউটারে যখন পেন ড্রাইভটি লাগাবেন Rohos mini প্রোগ্রামটি চালু করে পাসওয়ার্ড দিয়ে এনক্রিপ্টেড ড্রাইভটি এক্সেস করতে পারবেন। ড্রাইভটি সাধারনত R: হিসেবে থাকে। আপনি যদি এই এনক্রিপ্টেড ড্রাইভটির একটা ব্যাকআপ রাখতে চান তাহলে _rohos ফোল্ডারের অধীনে rdisk.rdi নামে একটা ফাইল আছে এটার একটা কপি কোথাও রেখে দিতে পারেন।

কম্পিউটার শাটডাউনের সময় Page File পরিস্কার করুন

উইন্ডোজের Page File ভারি হয়ে গেলে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। আপনি ইচ্ছা করলে প্রত্যেকবার কম্পিউটার শাটডাউনের সময় সয়ংক্রিয়ভাবে Page File পরিস্কার করে ফেলার ব্যবস্থা করতে পারেন। Page File কি যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি, এটি ভার্চুয়াল মেমোরী হিসেবে কাজ করে অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারের RAM এর সহযোগী হিসেবে থাকে। এটি সাধারনত C: ড্রাইভে থাকে। প্রত্যেকবার কম্পিউটার শাটডাউনের সময় সয়ংক্রিয়ভাবে Page File পরিস্কার করার জন্য নিচের পদ্ধতি অনুসরন করুন:

১. Win key+R চাপুন Run ডায়লগ বক্স আসবে। Control লিখে এন্টার দিন। Control Panel আসবে।
২. Administrative Tools -> Local Security Policy চালু করুন।
৩. Security Settings -> Local Policies -> Security Options এ ক্লিক করুন।
৪. ডানপাশে স্ক্রল করে নিচের দিকে Shutdown: Clear virtual memory page file খুঁজে বের করুন।
৫. এতে ডাবল ক্লিক দিন। Enable -> OK দিন।

ব্যাস, এখন থেকে প্রত্যেকবার কম্পিউটার শাটডাউনের সময় সয়ংক্রিয়ভাবে Page File পরিস্কার হয়ে যাবে।

কম্পিউটার অটো Refresh হবে

কম্পিউটারে কোন কাজ করার পর রিফ্রেস দেওয়াটা অনেকের কাছে রীতিমত অভ্যাসে পরিনত হয়ে গেছে। কারো কারো অভ্যাসটা এত বেশী হয়ে গেছে যে কারণে-অকারণেই অনেকে রিফ্রেস দেন :)। যাই হোক, আমি আজকে আপনাদের একটা ছোট টিপস শেখাব। টিপসটি হল কিভাবে সয়ংক্রিয়ভাবে রিফ্রেস করা যায়। এই কাজটি করার ফলে কম্পিউটার নিজে নিজেই রিফ্রেস করে নেবে। আপনাকে আর কষ্ট করে মাউস দিয়ে রিফ্রেস করতে হবে না। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে:

Start Menu -> Run এ গিয়ে regedit লিখে ok করুন। Registry Editor চালু হবে। HKEY_LOCAL_MACHINE -> SYSTEM -> CurrentControlSet -> Control -> Update এ গিয়ে ডান পাশে লেখা দেখবেন UpdateMode। এটাতে ডাবল ক্লিক করে ডাটা 1 এর পরিবর্তে 0 করে দিন। কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। ব্যাস হয়ে গেল। এখন থেকে আপনার কম্পিউটার অটোমেটিক রিফ্রেস হবে।

আপনার কম্পিউটারের BIOS পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনি যদি কখনো আপনার কম্পিউটারের BIOS বা CMOS পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে নিচের এই বায়োস পাসওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন। সাধারনত বায়োস প্রস্তুতকারকরা বায়োসের মধ্যে কিছু ব্যাকডোর পাসওয়ার্ড সেট করে রাখে যা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কাজে লাগে। নিচে সেই ধরনের কিছু ব্যাকডোর পাসওয়ার্ডের তালিকা দেওয়া হল:

AMI BIOS পাসওয়ার্ড:
A.M.I.
AAAMMMIII
AMI?SW
AMI_SW
AMI
BIOS
CONDO
HEWITT RAND
LKWPETER
MI
Oder
PASSWORD

AWARD BIOS পাসওয়ার্ড:
01322222
589589
589721
595595
598598
ALFAROME
ALLy
aLLy
aLLY
ALLY
aPAf
award
award
AWARD_SW
AWARD?SW
AWARD SW
AWARD PW
AWKWARD
awkward
BIOSTAR
CONCAT
CONDO
Condo
d8on
djonet
HLT
J64
J256
J262
j332
j322
KDD
Lkwpeter
LKWPETER
PINT
pint
SER
SKY_FOX
SYXZ
syxz
shift + syxz
TTPTHA
ZAAADA
ZBAAACA
ZJAAADC

PHOENIX BIOS পাসওয়ার্ড:
BIOS
CMOS
phoenix
PHOENIX

কিছু কমন পাসওয়ার্ড:
ALFAROME
BIOSTAR
biostar
biosstar
CMOS
cmos
LKWPETER
lkwpeter
setup
SETUP
Syxz
Wodj

অন্যান্য প্রস্তুতকারকদের কিছু পাসওয়ার্ড:
Biostar - Biostar
Compaq - Compaq
Dell - Dell
Enox - xo11nE
Epox - central
Freetech - Posterie
IWill - iwill
Jetway - spooml
Packard Bell - bell9
QDI - QDI
Siemens - SKY_FOX
TMC - BIGO
Toshiba - Toshiba
VOBIS & IBM - merlin

নিচে বায়োস পাসওয়ার্ড রিমুভ করার জন্য কিছু সফটওয়্যারের নাম দিলাম:
KILL CMOS

!BIOS

CMOS PWD

আপনার কম্পিউটারের Performance দেখুন

আমি আজকে আপনাদেরকে খুব ছোট একটি টিপস শেখাব। আপনি চাইলেই খুব সহজে আপনার কম্পিউটারের Performance দেখতে পারবেন। কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই। এখন বলি কি ভাবে তা দেখবেন। Winkey+R অথবা Start Menu -> Run এ গিয়ে perfmon.msc লিখে এন্টার দিন। তাৎক্ষনিকভাবে আপনি আপনার কম্পিউটারের Performance দেখতে পাবেন।

My Computer এ বিভিন্ন প্রোগ্রাম যুক্ত করুন

আপনি চাচ্ছেন এমন কিছু প্রোগ্রাম যা My Computer এ শর্টকাট হয়ে থাকবে। যেমন ধরুন Recycle Bin, Run, Search, Internet Explorer ইত্যাদি। আপনার কাজের সুবিধার্তে Control Panel, Run, Search, Internet Explorer, Administrative Tools, Network Connection এবং Printer কে আপনি সহজেই আপনার মাই কম্পিউটারে যুক্ত করতে পারেন। উক্ত সুবিধা পেতে প্রথমে নিম্নলিখিত যে কোন একটি প্রোগ্রামের কোড কপি করুন এবং Start Menu -> Run ক্লিক করে টাইপ করুন regedit এবং এন্টার করুন। HKEY_LOCAL_MACHINE -> SOFTWARE -> Microsoft -> Windows -> CurrentVersion -> Explorer -> MyComputer -> NameSpace এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশে New -> Key ক্লিক করুন এবং নাম হিসেবে নিচের যে কোন একটা কোড পেস্ট করুন। এখন My Computer এ গিয়ে দেখুন! এভাবে আপনি অন্যান্য প্রোগ্রামের এক্সটেনশনও ব্যবহার করতে পারেন।

Control Panel = {21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
Run = {2559A1F3-21D7-11D4-BDAF-00C04F60B9F0}
Search = {2559A1F0-21D7-11D4-BDAF-00C04F60B9F0}
Internet Explorer = {871C5380-42A0-1069-A2EA-08002B30309D}
Administrative Tools = {D20EA4E1-3957-11D2-A40B-0C5020524153}
Network Connections = {7007ACC7-3202-11D1-AAD2-00805FC1270E}
Printers = {2227A280-3AEA-1069-A2DE-08002B30309D}

ডেস্কটপের আইকন থেকে শর্টকাট এ্যারো দূ্র করুন

এই জন্য আপনাকে উইন্ডোজের রেজিস্ট্রিতে সামান্য পরিবর্তন করতে হবে। Start Menu -> Run এ regedit লিখে এন্টার দিন। Registry Editor চালু হবে। HKEY_CLASSES_ROOT \lnkfile এ যান। এরপর ডানদিকের প্যানেলে IsShortcut স্ট্রিংটি ডিলিট করে দিন। আবার HKEY_CLASSES_ROOT\piffile এ যান। ডানদিকের প্যানেলে IsShortcut স্ট্রিংটি ডিলিট করুন। এবার উইন্ডোজকে রিস্টার্ট করুন।

কম্পিউটার লগ আউট, শার্টডাউন, রিষ্টার্ট করুন নিদিষ্ট সময় পর

কম্পিউটার লগ আউট, শার্টডাউন, রিষ্টার্ট  নিদিষ্ট সময় পর করতে নিম্নের ধাপগুলো অবলম্বন করুন:
১. ডেক্সটপে রাইট বাটন ক্লিক করে new - shortcut  এ ক্লিক করুন।
২. Type the location of the item: বক্সে টাইপ করুন shutdown -l -t 1 তারপর next বাটনে ক্লিক করুন।
৩. Shortcut name টাইপ করুন।
৪. Finish দিন।

এখানে উল্লেখ্য উপরোক্ত কমান্ডটিতে -l হল লগআউটের জন্য , শার্টডাউন এর জন্য -s , রিষ্টার্ট  এর জন্য -r টাইপ করুন। একটু খেয়াল করুন -t ব্যবহৃত হয়েছে সময় নির্ধারনের জন্য এখানে 1 মানে এক সেকেন্ড যা আপনি বর্ধিত করতে পারবেন। এবার তৈরীকৃত Shortcut এ ডাবলক্লিক করামাত্রই আপনার কাঙ্খিত ফল পাবেন।

Administrator এর নাম পরিবর্তন করুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে আপনি খুব সহজেই Administrator এর নাম পরিবর্তন করতে পারবেন। এজন্য নিম্নের ধাপগুলো অবলম্বন করুন:

১. Start Menu -> Run এ গিয়ে টাইপ করুন gpedit.msc তারপর এন্টার দিন।
২. Group Policy ডায়ালগ বক্সের Computer configuration -> Windows Setting -> Security Setting -> Local Policies -> Security Option  সিলেক্ট করে ডানপাশের বক্স থেকে  Accounts:Rename administrator account এ ডাবল ক্লিক করি তারপর administrator মুছে আপনার খুশিমত নাম টাইপ করে OK দিন।
৩. কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।
৪. হয়ে গেল আপনার Administrator এর নাম পরিবর্তন।

দুই ক্লিকেই Lock করুন আপনার কম্পিউটার

জরুরী প্রয়োজনে আপনি খুব দ্রুত কোথাও যাবেন, কিন্তু আপনি চান না অন্য কেউ আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করুক। কিন্তু আপনি Computer Logoff ও করতে চান  না। তাহলে কি করবেন? অতি সহজে আপনি আপনার কম্পিউটার টি লগঅফ না করে ও লক করে দিতে পারেন। শুধু একটি Shortcut Key তৈরী করার মাধ্যমে। যা করতে হবে তা হলোঃ প্রথমে Desktop এ Mouse এর Right Button ক্লিক করুন, তারপর New ক্লিক , Shortcut Click, তারপর  Create  shortcut Dialog box এ (Type the Location of the item এর ঘরে ) লিখুন rundll32.exe user32.dll, Lock WorkStation তারপর Next ক্লিক, তারপর Enter a name for the shortcut এর ঘরে লিখুন Lock তারপর Finish click করুন। দেখুন Desktop এ Lock নামে একটি Shortcut তৈরী হয়েছে। এতে আপনি Double ক্লিক করলেই আপনার কম্পিউটার Lock হয়ে যাবে। অবশ্যই এ জন্য আপনার কম্পিউটার এ User Account  এ Password set করা থাকতে হবে।

কথা বলবে মজিলা ফায়ারফক্স

জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ব্রাউজ করার সময় যদি ব্রাউজারটি কোন টেক্সট (লেখা) শব্দ হিসাবে পড়ে শোনাতো তাহলে কেমন হতো! মাইক্রোসফট উইন্ডোজে টেক্সট টু স্পেস এর মতই ফায়ারফক্সেরএ্যাড-অন্স দ্বারাও সাইটের যেকোন টেক্সট এক ক্লিকেই পড়ে শোনার ব্যবস্থা আছে এজন্য এই লিংক থেকে মাত্র ১০ কিলোবাইটে Speak It এ্যাড-অনটি ইনস্টল করুনইনস্টল শেষে ফায়ারফক্সকে রিস্টার্ট করুনএবার যে কোন টেক্সট যতটুক ইচ্ছা (ইংরেজী) নির্বাচন করে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে পপআপ মেনুর নিচের Say It এ ক্লিক করলে তা পড়ে শোনাবেএতে মাইক্রোসফটের (টিটিএস) টেক্সট টু স্পীস ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে

দেখুন New Forder এর যাদু!

কম্পিউটারের সিস্টেমের সেটিংয়ের পরিবর্তনের জন্য আমরা প্রায়ই কন্ট্রোল প্যানেলের সাহায্য নিয়ে থাকি। আমরা সাধারনত Start/settings/control panel এ গিয়ে অথবা উইন্ডোজ এক্সপ্লোয়ার এ গিয়ে কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে থাকি। এতে আমাদের অনেক সময় ব্যয় হয়। যারা সময়প্রেমী মানুষ এবং সময়ের মূল্য দিতে চান তারা প্রত্যেকেই চায় তারাতারি কাজ করতে আর আপনার এই সময়যাতে ব্যয় না হয় সেজন্য আপনি কম্পিউটারের ডেস্কটপে মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন । এবার New Folder এ ক্লিক করুন। ডেস্কটপে New Folder তৈরী হলে Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} লিখে রিনেইম করুন এবং এন্টার দিন। দেখবেন New Folder এর আইকন পরিবর্তন হয়ে Control Panel হয়ে গেছে । এখন আপনি এটার উপরে ক্লিক করে দ্রুত কাজ করতে পারেন।

My Computer চালু করুন অনেক দ্রুত

আমরা অনেকেই মাই কম্পিউটার খুলতে গিয়ে বিরক্ত হয়ে পড়ি কেননা মাঝে মাঝে দেখা যায় মাই কম্পিউটার চালু হতে অনেক সময় নেয়। যাদের কম্পিউটারে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তারা নিম্নোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন এতে করে আপনার সমস্যার সমাধান হতে পারে। প্রথমত, Start Menu -> Run এ regedit লিখে এন্টার দিন। রেজিষ্ট্রি এডিটর চালু হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে যান HKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –> Microsoft –> Windows –> Current Version –> Explorer –> RemoteComputer –> এখানে আসার পর namespace এর {D6277990-4C6A-11CF-8D87-00AA0060F5BF} key টি মুছে দিন। দ্বিতীয়ত, My Computer –> Tools –> Folder Options –> View তে ক্লিক করুন। এরপর Automatically search for network files and folders এর সামনে চেক বক্সে একটি ক্লিক করা থাকে এটি তুলে দিন। উক্ত কাজ দুটি করার পর পিসি রিস্টার্ট দিন। দেখুন দ্রুত ওপেন হচ্ছে মাই কম্পিউটার।

ইমেজ ও background কালার ছাড়া webpage print করুন।

কখনো কখনো আমাদের কোন না কোন webpage print করার দরকার হয়, কিন্তু আপনি চান না webpage এর ভিতরে থাকা background color  এবং Image প্রিন্ট করতে। তা হলে কি করবেন? যা করতে হবে তা হলোঃপ্রথমে ইন্টারনেট Explorer ওপেন করুন,  তারপর tools ক্লিক, Internet Options ক্লিক , Advanced ক্লিক, Settings এর ঘর এ Scroll করে Printing  তারপর Print background colors and images  এ িটক (þ) মার্ক থাকলে তা তুলে দিন। তার পর  Apply তারপর  Ok করুন।পরীক্ষা করার জন্য Internet Explorer এর ফাইল ক্লিক, তার পর Print Preview ক্লিক করুন।

Desktop এ Disable করে দিন Mouse এর Right ক্লিক Function

কোন কারনে আপনি যদি মনে করেন যে, আপনার Desktop এ Mouse এর Right ক্লিক Function Disable করে দিবেন। তা করতে যা করতে হবে, Start ক্লিক, Run ক্লিক, Regedit লিখে এন্টার দিন। তার পর HKEY_CURRENT_USER তারপর Software তারপর Microsoft তারপর Windows তারপর Current Version তারপর Policies তারপর Explorer ক্লিক, তারপর ডান দিকে প্যানেলে মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে new তারপর DWORD value  ক্লিক, তারপর নাম দিন NoViewContextMenu  তারপর এন্টার দিন। এখন NoViewContextMenu  ডাবল ক্লিক করে Value date  এর ঘরে 1 লিখে ওকে করুন। তারপর Registry  বন্ধ করুন। আবার পূর্বের অবস্থায় ফেরত আসতে চাইলে Registry গিয়ে NoViewContextMenu ডিলিট করে Registry বন্ধ করে বের হয়ে আসুন।

কি-বোর্ড এর PrtScr(Print Screen) বাটন এর কাজ

অনেক সময় আমাদের মনিটর Screen এ যা আছে তার ইমেজ বা ছবির দরকার হয়। তখন আমরা PrtScr(Print Screen) বাটন ব্যবহার করি। যদি আমাদের জানা থাকে PrtScr(Print Screen) বাটন এর কাজ করার নিয়ম,  তা হলে কাজ করা অনেক সহজ হবে। সাধারনত যদি কি-বোর্ড থেকে PrtScr(Print Screen) বাটন চাপলে Screen এ যা আছে সম্পূর্ন Screen Copy হবে। কিন্তু যদি Alt + PrtScr(Print Screen)  বাটন চাপলে, যে অংশে কার্সর আছে বা যে Window খোলা আছে শুধু তা Copy হবে। এবার Ms Word বা MS Paint চালু করে পেস্ট দিন ছবিটা পেয়ে যাবেন।

সহজভাবে আইকন তৈরী করুন

১)  প্রথমে START > All Programs > Accessories > Paint চালু করুন।
২) এবার পেইণ্ট এর মধ্যে Image > Attributes এর মধ্যে যান।
৩) Attributes উইন্ডো এলে width এবং Hight এই দুটি তেই 32,32 করুন এবং ইউনিট এ Pixels করুন ।
৪) image আঁকুন অথবা কোন ইমেজ past করুন।
ফাইলটি সেভ করার সময়  “.ico” দিয়ে save  করুন । এবার যে কোন ফোল্ডারের আইকন চেঞ্জ করে দেখুন।

এক ক্লিকেই পিসি Hibernate করুন

ক) ডেস্কটপ এর ফাকা স্থানে রাইট ক্লিক করুন।
খ) Mouse এর ক্লিক NEW > SHORTCUT
গ) তারপর create shortcut window আসবে এবং বক্সে কমান্ড লিখতে হবে rundll32.exe PowrProf.dll, SetSuspendState
ঘ) next এ ক্লিক করে নাম দিন Hibarnet শেষ ।
ঙ) এখন Hibarnet লেখা shortcut টি ক্লিক করলেই পিসি hibernate হয়ে যাবে।

আপনার কম্পিউটারকে Fast করুন RAM Cleaner দ্বারা।

আপনার কম্পিউটারটি কি ধীরে ধীরে Slow হয়ে যাচ্ছে? আজকে আমি আপনাদের একটি Tips দিব যার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটারকে বেশ অনেকটা Fast করতে পারবেন।
তাহলে চলুন জানা যাক Tips টা কি?

Step 1: আপনার Desktop এ right click করুন।
Step 2: তারপর সিলেক্ট করুন New > Shortcut
Step 3: এই কোডগুলো খালি বক্সে paste করুন। %windir%\system32\rundll32.exe advapi32.dll,ProcessIdleTasks
Step 4: তারপর Next সিলেক্ট করুন।
Step 5: তারপর নাম দিন RAM Cleaner
Step 6: Finish click করুন।

এখন যখনই কম্পিউটার Slow মনে হবে তখন RAM Cleaner এ double click করে কম্পিউটারকে Fast করে নিন।

কীবোর্ডের কয়েকটি কী চেপেই ফেসবুকে আনুন লেন্স ফ্লেয়ার ইফেক্ট

ফেসবুক অন্যান্য সোশাল নেটওরার্কিংসাইটগুলোর মত কাস্টোমাইজেবল না। প্রতিদিন একই প্রোফাইল দেখতে দেখতে একঘেয়ে লাগে। ফেসবুকে বৈচিত্র খুঁজতে গিয়ে মিনিট দশেক গুগলিং করে পেয়ে গেলাম ফেসবুকের ইস্টার এগ কোনামি কোড দিয়ে প্রোফাইলে লেন্সফ্লেয়ার ইফেক্ট আনার মজাদার টিপসটি। ভাবছেন খুব কঠিন কিছু? এক্কেবারে সেজা! ফেসবুক আপনার প্রোফাইলে লগ ইন করুন। তারপর কার্সর কী আর ক্যারেক্টার কীগুলো চাপুন নিচে যেভাবে লেখা আছে হুবহু (কমা ছাড়া)।
UP, Up, Down, Down, Left, Right, Left, Right, B, A,  <Enter>
ব্যাস কাজ শেষ। এইবার মাউস দিয়ে স্ক্রল করুন আর মজা নিন লেন্স ফ্লেয়ার ইফেক্ট এর। স্ক্রল ছাড়া শুধু প্রোফাইলের খালি জায়গায় ক্লীক করলে ও ইফেক্ট পাবেন। নিচে আমার ফেসবুকের স্ক্রীনসট দিলাম-

ইচ্ছে মত বদলে ফেলুন আপনার ড্রাইভের আইকন

ড্রাইভের আইকন পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজন Autorun.inf ফাইল এবং আপনার পছন্দ মত একটি আইকন। ধরুন আপনার আইকনটির নাম myicon। এবার Autorun.inf ফাইল তৈরি করার জন্য নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেত গুলো লিখুন এবং File -> Save As এ ক্লিক করে File Name এ Autorun.inf এবং Save as Type এ All Files সিলেক্ট করে সেভ ক্লিক করুন।

[autorun]
ICON=myicon.ico

দেখবেন Autorun.inf ফাইল তৈরি হয়ে গেছে। এবার আপনার পছন্দের আইকনটি এবং autorun ফাইলটি আপনার যে কোন ড্রাইভে পেষ্ট করুন। ফাইল দুটি হিভেন করে কম্পিউটার রিস্টাট করলে দেখবেন আপনার ড্রাইভের আইকন পরিবর্তন হয়ে গেছে। এভাবে আপনার সব ড্রাইভের আইকন ইচ্ছে মত পরিবর্তন করতে পারেন।

পিসিতে পেন ড্রাইভের ব্যবহার বন্ধ করবেন যেভাবে

বর্তমানে ভাইরাস ছড়ানোর অন্যতম মাধ্যম হল পেন ড্রাইভ। অনেক সময় দেখা যায়, আপনার অনুমতি ছাড়াই কেউ হয়ত আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ লাগিয়েছে এবং এর ফলে আপনার পিসি ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে গেছে। তাই অনাক্ষাংকিত কেউ যাতে আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ ব্যবহার করতে না পারে সে জন্য আপনি পিসিতে একটা ছোট কাজ করতে পারেন। এর ফলে আপনার পিসিতে পেন ড্রাইভ লাগালে ও তা শো করবে না। এজন্য যা করতে হবে:
১. প্রথমে Start এ গিয়ে Run এ যান এবং regedit লিখে এন্টার দিন।
২. HKEY_LOCAL_MACHINE → System → Current Control Set → Services → usbstor এ যান
৩. Start ওপেন করে ভ্যালু ৩ থাকলে ৪ করে দিন।
আপনার পেন ড্রাইভ ব্যবহারের প্রয়োজন হলে ভ্যালুটাকে আবার ৩ করে দিলেই হবে।

Friday, May 27, 2011

Folder hidden করুন একটু অন্য ভাবে

Tools -> Folder Options এ গিয়ে ফাইল/ফোল্ডার আনহাইড করা যায় এটা আমরা সবাই জানি। তাই ফাইল/ফোল্ডার লুকিয়ে রাখুন একটু অন্য ভবে। যা করতে হবে:

১। একটি New Folder তৈরি করুন ।
২। এবং Folder টি Rename করে Alt Press করে 0160 Type করুন।এবং Enter দিন Folder এর কোন Name নেই।
৩। Folder টি Select করে Right Click করে Properties খুলুন Customize Tab-এ Click > Change Icon Tab-এ Click করুন।
৪। Change icon Window থেকে 4 নাম্বার লাইনে বাম দিকে ১২ টি icon পরে তালার icon এর পরে কিছু সাদা icon দেখতে পাবেন Seclect করে OK ক্লিক করুন। দেখুন Folder টির Icon নেই।
৫।  বের করতে চাইলে Ctr + A দিন পেয়ে যাবেন।

পিসি শাট ডাউন করুন মাত্র ২সেকেন্ডে

শুধু নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন আর দেখুন জাদু!

১. কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+Delete চাপুন। টাস্ক ম্যানেজার খুলবে।
২. Shut Down এ ক্লিক করুন।
৩. Ctrl কী চেপে ধরে Turn Off এ ক্লিক করুন।

Desktop এ তৈরী করুন Restart আইকন

Start মেনুতে না গিয়ে  আপনি চাইলেই Desktop আইকন থেকে আপনার কম্পিউটার Restart করতে পারেন। যা করতে হবে তা হলো, প্রথমে Desktop এ মাউস এর রাইটবাটন ক্লিক করুন, তারপর New তারপর Shortcut Click তারপর Shortcut ডায়ালগ বক্সে লিখুন Shutdown -r -t 00 { এখানে বলে রাখা ভাল আপনি চাইলে ডিলে ও সেট করতে পারেন, মানে কত সেকেন্ড পর আপনার কম্পিউটার Restart হবে। সে জন্য লিখতে হবে         (Shutdown -r -t 30) ৩০ মানে আধা মিনিট পর আপনার কম্পিউটার Restart হবে}  তারপর Next তারপর Finish ক্লিক। এখন Desktop   এ Shutdown আইকনে ডাবল ক্লিক করলেই আপনার কম্পিউটার Restart হবে।

Windows 7 এর Logon Screen পরিবতর্ন করুন

প্রথমে একটি *jpg format এর ইমেজ তৈরী করুন (256kb এর নিচে)। তারপর RUN এ গিয়ে regedit লিখে Ok করুন। তারপর Registry Editor থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE -> Software -> Microsoft -> Windows -> CurrentVersion -> authentication ->  LogonUI -> background এ ক্লিক করুন। তারপর ডান দিকের ঘরে OEMBackground key তে double click করুন এবং সেখান value data দিন 1। এখন আপনার নতুন ইমেজটি Copy করে C:\Windows\system32\oobe\info\backgrounds এ Paste করুন (সেখানে backgrounds folder না থাকলে তৈরী করুন)। সব শেষে নতুন ইমেজটি default.jpg নামে rename করুন এবং আপনার কম্পিউটারটি reboot করুন।

কম্পিউটার কতক্ষন ধরে চলছে তার সময় জেনে নিন!!

নিজের কম্পিউটার কতক্ষণ ধরে ব্যবহার করছেন তা খুব সহজেই জানা যায়। এর জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন—

১) start > run এ যান।
২) এখানে CMD লিখে এন্টার চাপুন।



৩) এবার আপনার সামনে যে উইন্ডো চালু হবে তাতে systeminfo লিখে এন্টার চাপুন। 



 

২) এবার আপনার কম্পিউটারের বিস্তারিত তথ্য দেখতে পারবেন।
এখানে উল্লেখ থাকবে:
ক) কম্পিউটার কত সময়চলেছে
খ) কোন দেশের তৈরী
গ) স্পিড কত, প্রভৃতি।




বি:দ্র: কম্পিউটারে ব্যবহৃত সময়ের হিসাব একদিন ১৯ ঘন্টা, ২৪ ঘন্টা নয়।

কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই, ব্যাচ ফাইলের সাহায্যে অতিসহজে অপ্রয়েজনীয় ফাইল পরিষ্কার করুন!!

কম্পিউটারে কাজ সম্পাদন করা হলে বিভিন্ন ধরনের অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় ফাইল তৈরী হয়। এই ফাইলগুলো কোন কাজে আসে না বরং কম্পিউটারকে ধীরগতি সম্পন্ন করে। ফাইলগুলো নিম্নরূপ-
১. %Temp%
২. Recent
৩. History
৪. Temporary
৫. Microsoft Office Recent
৬. Temporary Internet Files
৭. system32\1054
৮. prefect
৯. Cookies
১০. Offline Web Pages
১১. system32\wbem\Logs etc.

এই ফাইলগুলো পরিষ্কার করতে আমরা বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করি। তাছাড়া %Temp%, Temp , Recent, prefect, Cookies প্রভৃতি পরিষ্কার করতে রানে গিয়ে এগুলো লিখে এন্টার চেপে সিলেক্ট করে ডিলেট করি। আপনি চাইলে একটি ব্যাচ ফাইল তৈরী করে উপরোক্ত ফাইলগুলো অতিসহজে মুছে ফেলতে পারেন। আর কথা না বাড়িয়ে আসুন নোটপ্যাডে একটি ব্যাচ ফাইল তৈরী করি এবং ডাবল ক্লীক করে সব অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে দেই।

প্রক্রিয়াটি নিম্নরুপ-
১) start > All Programs > Accessories > Notepad ওপেন করুন।
২) Notepad-এ নিচের লেখাগুলো কপি-পেষ্ট করুন। নোটপ্যাড এ কোডটি পেস্ট করার পর অবশ্যই প্রতিটি ডাবল ইনভারটেড কমা মুছে আবার কী-বোর্ড থেকে ডাবল ইনভারটেড কমা টাইপ করে দিতে হবে।

@echo off

@echo.

del “C:\WINDOWS\Temp” /s /q
del “C:\Documents and Settings\User_Name\Recent” /s /q
del “c:\Documents and Settings\User_Name\local settings\temp” /s /q
del “c:\Documents and Settings\User_Name\local settings\history” /s /q
del “c:\Documents and Settings\User_Name\local settings\temporary” /s /q
del “C:\Documents and Settings\User_Name\Application Data\Microsoft\Office\Recent” /s /q
del “C:\Documents and Settings\User_Name\Local Settings\Temporary Internet Files” /s /q
del “C:\WINDOWS\system32\1054″ /s /q
del “c:\windows\prefects” /s /q
del “C:\Program Files\Uninstall Information” /s /q
del “c:\Documents and Settings\User_Name\Cookies” /s /q
del “C:\WINDOWS\Offline Web Pages” /s/q
del “C:\WINDOWS\Prefetch” /s/q
del “C:\WINDOWS\system32\wbem\Logs\*.log” /s/q
del “C:\WINDOWS\*.log” /s/q
msg %username% “Remover – By User_Name ”
exit
pause
@end




৩) User Name-এর স্থলে আপনার লগইনকৃত Name লিখুন। এজন্য আপনার লগইনকৃত Nameটি Documents and Settings হতে চেক করে নিন।



 

৪) এবার File > Save As এ ক্লীক করুন। File Name: Clear.bat এবং Save as type : All files সিলেক্ট করুন। অত:পর এটি ডেস্কটপে Save করুন।


 

৫) হ্যাঁ , তৈরী হয়ে গেল ব্যাচ ফাইল। এখন শুধু এর উপর ডাবল ক্লীক করুন এবং পরিষ্কার করুন অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় ফাইল।

আপনার পিসি হোক দ্রুতগতি সম্পন্ন

অনেক নতুন windows xp ব্যাবহারকারী রয়েছেন, যারা হরহামেশা তাদের কম্পিউটার স্লো বলে অভিযোগ করে থাকেন এবং সেই সাথে অভিঙ্গ ব্যাবহারকারীদের কাছে পরামর্শ খুজে বেড়ান কিভাবে কম্পিউটার ফাস্ট করা যায়। সেই রকম ব্যাবহারকারী হলে আপনি এই লেখাটি পরে দেখতে পারেন। আমার মনে হয় আপনার কাজে লাগবে। আপনি প্রথম দফায় যে যে কাজগুলো করতে পারেন তার ধারা হতে পারে এ রকম।

Start menu থেকে run open করুন (অথবা window key+ R) ।

এখন লিখুন recent এবং enter দিন। একটি নতুন window open হবে। এই window এর সবগুলো ফাইল delete দিন। এভাবে পালাক্রমে লিখুন %temp%, temp , prefetch অতঃপর সবগুলো ফাইল delete দিন এবং রিসাইকেল বিন থেকে ডিলিট করুন।

উপরোক্ত কাজ গুলো সফল ভাবে শেষ করার পর এবার নিম্নে উল্লেখিত কাজগুলো করুন।

My computer এ right mouse button ক্লিক করে property অপশনটি সিলেক্ট করুন। তারপর advanced ট্যাবটিতে ক্লিক করুন। এখন performance এর setting বাটনে ক্লিক করুন performance options নামক একটি window open হবে। এখানে adjust for best performance রেডিও বাটনটি ক্লিক করে ok করে দিন। কি কম্পিউটার কেমন যেন সাদাকাল হয়ে গেল? ভয় পাবেন না এটা সাময়িক। এবার পুর্বোল্লিখিত কার্যধারা অনুযায়ী আপনি আবার my computer থেকে adjust for best performance রেডিও বাটন পর্জন্ত যান এবং নিচের দিকের

Use common tasks in folders

Use drop shadows for icon levels on the desktop

Use visual styles on windows and buttons

এই কমান্ডগুলোর আগে ঠিক চিহ্ন দিন। এবং ok করুন। কাজ শেষ।

সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি যদি একবার রিভিউ করি তাহলে দেখা যায় ব্যাপারটি এ রকমঃ- my computer>right mouse button click>properties>advanced>performance setting>adjust for best performance>ok. তারপর my computer >………….adjust for best performance > Use common tasks in folders, Use drop shadows for icon levels on the desktop, Use visual styles on windows and buttons এ ঠিক চিহ্ন>ok.

এবার আসুন আপনার startup ক্লিন করা যাক। নিচের কাজগুলো করুন।

Run > লিখুন msconfig > startup ট্যাব ক্লিক > সবগুলো ঠিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন অথবা disable all বাটন ক্লিক করুন, apply করে ok করে দিন। restart চাইবে restart করুন । restart এর পরে একটি ডায়লগ বক্স ওপেন হবে don’t show me again তে ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। ব্যাস কাজ শেষ।

Windows xp -র একটি আলাদা system restore নামক ফিচার রয়েছে। এটি সব সময় আপনার সবগুলো drive মনিটর করতে থাকে এবং যে কোন পরিবর্তনের জন্য ওই drive গুলোতে backup জমা করতে থাকে। এতে drive এর অনেক জায়গা বেদখল হয়ে যায় এর ফলে আপনি অনেক সময় ভয় পেতে পারেন যে কিভাবে যেন আপনার hard disk এ খালি জায়গা কমে যাচ্ছে। ভয়ের কিছু নেই আপনি নিম্নোক্ত কাজ গুলো করুন।

My computer > right click> system restore ট্যাব ক্লিক > disk space usage কে max থেকে min করে দিন(একে একে সবগুলো ড্রাইভে এই কাজ করুন )> apply > ok করে বেরিয়ে আসুন।

অনেক সময় windows page file গুলো ভারি হয়ে যায়। এতে কম্পিউটারের performance কমে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে দেখতে পারেন।

start>control panel> administrative tools> local security policy> local policies> security options> ডান পাশের বক্স থেকে shutdown: clear virtual memory page file এ double click করে এনাবল করে ok করুন।

Rem কম ব্যাবহার করে এরকম এন্টিভাইরাস ব্যাবহার করুন।

ভাইরাস থেকে বাঁচতে porno site এ যাতায়ত কমিয়ে দিন।

আপনার ড্রাইভ গূলো কে নিয়মিত defragment করুন।

Defragment করতে হলে my computer > (প্রতিটি ড্রাইভ এ আলাদা করে) right click>tools ট্যাব ক্লিক > defragment now> analyze>defragment. শেষ।

ওয়েবের ভান্ডার - স্টাম্বল

Stumble চমৎকার একটি সফটওয়্যার। আপনার যদি সময় কাটানো একটা সমস্যা হয়, তবে আপনি এই টুলবারটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কথা দিচ্ছি, ঠকবেন না! স্টাম্বল- এ ক্লিক করলে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট আসে। আর এই ওয়েবসাইটগুলো বাছাই করে পৃথিবীর বিভিন্ন স্টাম্বল সদস্য। যার যেটা ভালো লাগে সেটা স্টাম্বল করে দেয়; সাথে সময় থাকলে চাইকি একটু মন্তব্য।
স্টাম্বল আপনাকে শুধু ওয়েবসাইটই নয়; আলাদা করে ছবি, ভিডিও বা খবরও প্রদর্শন করতে ওস্তাদ। যদি হাতে সময় থাকে তাহলে একবার ব্যবহার করে দেখুনই না!
স্টাম্বল ডাউনলোড করে ইন্সটল করলে এটি স্থান নেবে ওয়েব ব্রাউজারের উপরের দিকে, গুগল টুলবারের মতো। এরপর ওখান থেকেই হবে আপনার সমস্ত কন্ট্রোল। আপনার পছন্দমতো বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক বাটনও যোগ করতে পারবেন।                               

                                              DOWNLOAD
                                  http://www.stumbleupon.com/

Jcview.exe, Press.exe ভাইরাস

সম্প্রতি jcview.exe এবং press.exe নামে একটি ভাইরাস ছড়ানো শুরু হয়েছে। নর্টন এ্যন্টিভাইরাস-সহ কোন এ্যন্টিভাইরাসই এই ভাইরাসকে চিহ্নিত করতে পারছে না। তবে ভাইরাসটিকে সরানোর উপায় পাওয়া গেছে। আপনার কম্পিউটার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করুন:

  1. প্রথমেই Start>Run এ গিয়ে regedit টাইপ করে ইন্টার চাপুন
  2. এবার Ctrl+F চেপে সার্চ বক্সটি অপেন করুন। টাইপ করুন jcview.exe এবং ইন্টার চাপুন।
  3. jcview.exe নামে যত এন্ট্রি পাবেন সব মুছে ফেলুন।
  4. একইভাবে সার্চ করুন press.exe এবং সমস্ত রেজিস্ট্রি এন্ট্রি মুছে ফেলুন।
  5. এবার HijackThis সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে অথবা এখান থেকে
  6. এবার সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ফেলুন।
  7. সফটওয়্যারটি চালু করে Open the Misc Tools section বাটনটিতে ক্লিক করুন।
  8. Delete a file on reboot... বাটনটিতে ক্লিক করুন।
  9. ব্রাউজ উইন্ডোতে C:\Windows -এ গিয়ে jcview.exe লিখে ইন্টার দিন এবং NO বাটনে ক্লিক করুন।
  10. একইভাবে C:\Windows\System এবং C:\Windows\System32 থেকে jcview.exe রিবুটের সময় মুছে ফেলার কমান্ড দিন।
  11. এবার একই পদ্ধতিতে আপনার প্রতিটি ড্রাইভ থেকে মুছে ফেলতে হবে: d.com, tip.exe এবং juok3st.bat। উদাহরস্বরূপ, Delete a file on reboot... বাটনটিতে ক্লিক করুন এবং C:\ ড্রাইভে গিয়ে d.com লিখে ইন্টার চাপুন।
  12. সব কাজ শেষে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

Thursday, May 26, 2011

জিমেইলে ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত মেইল ফিরিয়ে আনা যাবে

জিমেইলে এত দিন পর্যন্ত মেইল আনডু (সেন্ড করার পরে ফিরিয়ে আনা) করার সুবিধা ছিল পাঁচ সেকেন্ড পর্যন্ত। তবে এখন থেকে ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত মেইল আনডু সেন্ড করা যাবে।
এ জন্য জিমেইলে লগইন করার পরে ওপরের ডানে Settings-এ ক্লিক করুন এবং General ট্যাবে থাকা অবস্থায় Undo Send:-এ Enable Undo Send চেক করে ড্রপ ডাউন থেকে ৩০ নির্বাচন করে সেভ করুন।
আর যদি General ট্যাবে Undo Send না থাকে তাহলে Labs ট্যাবে যান। এবার Undo Send-এর অপশন Enable বাটন নির্বাচন করে সেভ করুন। এবার General ট্যাবে এসে দেখুন Undo Send এসেছে। ব্যস, এবার থেকে মেইল করলে ওপরে Undo আসবে, যা স্থায়ী হবে ৩০ সেকেন্ড। এমতাবস্থায় Undo-তে ক্লিক করলে সেন্ড করা মেইল কম্পোজে ফিরে আসবে। তবে কিছু ব্রাউজারের পুরোনো সংস্করণ জিমইেল ল্যাব সমর্থন করে না, সে ক্ষেত্রে এই সুবিধা পাবেন না।

জি-মেইল থেকেই চেক করুন অন্য ই-মেইল

ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে অন্যান্য (সর্বোচ্চ ৫টি) ই-মেইলে আসা মেইলগুলো জি-মেইলে পড়তে পারবেন এবং জি-মেইল থেকে অন্যান্য মেইলের ঠিকানা ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠাতে পারবেন (যেসব ই-মেইল সার্ভিস POP একসেস সমর্থন করে)। অন্য ই-মেইলকে জি-মেইলে যুক্ত করতে হলে জি-মেইল খুলে Settings-এ ক্লিক করে Accounts-এ ক্লিক করুন। এবার নিচের দিকের Get mail from other accounts অংশের Add another mail account-এ ক্লিক করুন। এবার Add a mail account এর Email address অংশে আপনার পূর্ণ মেইল ঠিকানা লিখুন এবং Next Step বাটনে ক্লিক করুন। এখন User name, Password I POP Server দিয়ে প্রথম তিনটি চেক বক্স চেক করে Add Account বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে ওই মেইলে আসা মেইলগুলো আপনি জি-মেইলের ইনবক্সে পাবেন এবং ওই ঠিকানা ব্যবহার করে মেইল করতে হলে কম্পোজের ওপর From নামে নতুন একটি ড্রপডাউন আসবে। এখানে জি-মেইল ও যুক্ত করা মেইল ঠিকানা থাকবে যা থেকে নতুন যুক্ত করা মেইল ঠিকানা সিলেক্ট করে সেন্ড করলেই হবে।

জিমেইলের ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন

আপনি আপনার জিমেইল একাউন্ট যখন ব্যবহার করেন, তখন পিছনের ব্যাকগ্রাউন্ডটি সাদা থাকে। আপনি ইচ্ছা করলে এখানে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে খুব সহজেই অনেক সুন্দর সুন্দর থিম ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য জিমেইলে লগইন করে উপরের ডান কোনায় Mail settings এ ক্লিক করলে একটি পেজ আসবে। এতে থিম নামে একটি অপশন রয়েছে, সেটিতে ক্লিক করুন। সেখানে অনেক ধরনের থিম পাবেন সেখান হতে আপনি আপনার পসন্দের থিম নির্বাচন করুন এবং সেভ করুন। দেখবেন পাল্টে গেছে আপনার জিমেইল ব্যাকগ্রাউন্ড।

জিমেইলের পটভূমিতে নিজের ছবি

গুগলের ওয়েবভিত্তিক ই-মেইলআদান-প্রদানের সেবা জিমেইল জিমেইলে থিম ব্যবহারের সুবিধা অনেক আগেই ছিল, সঙ্গে ছিল নিজস্ব থিম ব্যবহারের সুবিধা। সম্প্র্রতি নিজস্ব থিমে নিজস্ব ছবি রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।ফলে ব্যবহারকারীরা জিমেইলে নিজের পছন্দের ছবি ব্যবহার করতে পারবে।
এ জন্য জিমেইলে ঢুকে Mail Settings-এ ক্লিক করুন। এবার Themes ট্যাবে ক্লিক করে নিচে Create your own theme-এ ক্লিক করুন, তাহলে পপআপ উইন্ডো চালু হবে। এবার মূল অংশে (ওপরে) ক্লিক করলে Main Background নামে একটি রঙের চার্ট আসবে, যার নিচে Background Image-এর Select-এ ক্লিক করলে একটি পপআপ উইন্ডো আসবে। এখানে পিকাসা অ্যালবাম থেকে ছবি পছন্দ করে অথবা কম্পিউটার থেকে JPG, GIF বা PNG ফরম্যাটের ছবি আপলোড করে সেট করুন। এভাবে ফুটারের ছবিও যুক্ত করতে পারেন। সব শেষে Save বাটনে ক্লিক করে দেখুন জিমেইলে ছবিটি দেখা যাচ্ছে।

Wednesday, May 25, 2011

পিডিএফ ফাইলে জলছাপ

অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে কপিরাইটের জন্য বা অন্য কোন প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়। ’পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামক একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন।সফটওয়্যারটি এখানে ক্লীক করে ডাওনলোড করে নিন।এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন।এবার Text to stamp as watermark অপশনে গিয়ে জলছাপ হিসাবে যা লিখতে লিখুন।জলছাপের রং,ধরন,বর্ণ ইত্যাদি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন ইচ্ছে করলে।সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF-G গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেভ করুন।এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে।

নিজের ছবি দিয়ে বানান ফোল্ডারের আইকন

কম্পিউটারের ফোল্ডারের আইকন হিসেবে ইচ্ছে করলে আপনি নিজের ছবি ব্যবহার করতে পারেন।এজন্য আপনার লাগবে ’ইমেজ আইকন’ নামের একটি সফটওয়্যার।মাত্র ১.০১ মেগার ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি IMAGE ICON ঠিকানার সাইট থেকে নামিয়ে নিন।এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন।ইমেজ আইকন ওপেন করে যে ছবিটির আইকন তৈরী করতে চান সেটি মাউস দিয়ে ড্রাগ করে সফটওয়্যারটির উপর ছেড়ে দিন,তাহলেই আইকন তৈরী হয়ে যাবে।যেকোন ফোল্ডারের আইকন পরিবর্তন করতে ফোল্ডারের উপর মাউস রেখে properties/customize/change icon-G যান।এখন Browse করে আইকনটি যেখানে রয়েছে সেখানে যান এবং নির্বাচন করুন।তাহলেই আপনার পছন্দেও ছবিটি ফোল্ডারের আইকন হিসেবে দেখতে পাবেন।

কম্পিউটারই দায়িত্ব নেবে চোখের!

অনেকে দিনের অধিকাংশ সময়ই ব্যয় করেন কম্পিউটারকে নিয়ে। আবার অনেকে কাজ থাকা সত্ত্বেও কম্পিউটারের সামনে বসতে চান না। তার প্রধান কারণ চোখের সমস্যা হওয়ার ভয়ে। চোখের সমস্যার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম হলো কম্পিউটারের মনিটর। তার কারণ হলো মনিটর থেকে ক্ষতিকারক গামা রশ্মি বের হয়। যেটা চোখের জন্য ক্ষতিকর। তাছাড়া মনিটরের স্ক্রিন দিনের বেলা যতটুকু উজ্জ্বল থাকে ঠিক ততোটুকু রাতের বেলাও থাকে অথচ রাতে ওই আলো চোখে লাগে। অনেক রাত জেগে থাকার প্রয়োজন পড়লে মনিটরের আলো চোখে লেগে তারপর চোখব্যথা ও পানি পড়া শুরুু করে। যদি এমন হয় যে আপনার চোখের খেয়াল যদি কম্পিউটার রাখে? তাহলে তো খুবই ভালো আর নিরাপদ হয়। আর এ জন্যই রয়েছে এমন একটি সফটওয়্যার যার নাম হলো F.lux. সফটওয়্যারটির সাইজ ৫৪৬ কিলোবাইট। এই সফটওয়্যারটির সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন বিষয় হলো, এটা দিয়ে মনিটরের স্ক্রিনের আলো অটোমেটিক পরিবর্তন হবে। আর সেটা ২৪ ঘণ্টা সময় অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। দিনের বেলায় কম্পিউটারের স্ক্রিন থাকবে স্বাভাবিক আর রাতের বেলায় মনিটরের আলো থাকবে চোখের জন্য মানানসই। আর এ কাজটা এই সফটওয়্যারটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে করে নেবে, আপনাকে কিছুই করতে হবে না। এই সফটওয়্যারটা কম্পিউটারের সময় অনুযায়ী কাজ করবে। তবে ডাউনলোড করার সময় ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার পর ডানদিকের ওপরের কোণায় Skip Ads বাটনে ক্লিক করলে ডাউনলোড পেজে যাবে। সেখানে আবার ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরের পেইজে ৬০ সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে। ৬০ সেকেন্ড পর ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে ডাউনলোড করলে খুব সহজেই ডাউনলোড করা যাবে। 
                                            DOENLOAD

                                     http://adf.ly/162145/flux

পেনড্রাইভের লুকানো ফাইল বের করুন

কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাসের কারণে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় পেনড্রাইভে ফাইল থাকলেও তা অদৃশ্য (হাইড) হয়ে যায়। কিন্তু পেনড্রাইভের Properties-এ গেলে দেখা যায় ফাইলগুলো ঠিকই মেমোরিতে জায়গা দখল করে আছে। আবার ফাইলের বদলে ফাইলের শর্টকাট পাওয়া যায়। এ রকম সমস্যায় পড়লে Start থেকে All programme/accessories/notepad-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেতটি হুবহু নোটপ্যাডে লিখুন।
attrib -h -r -s /s /d DRIVE LETTER:\*.*
DRIVE LETTER:
del *.lnk /f/s/q
del *.exe /f/q
del Autorun.inf /f/q
c:
tree
cls
exit
এখানে শুধু DRIVE LETTER লেখাটি মুছে আপনার কম্পিউটারে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারে লিখবেন (যেমন L হলে L: লিখবেন)। মাই কম্পিউটারে ঢুকে ড্রাউভ লেটার কোনটি তা দেখে নিন। নোটপ্যাডের অন্য কোনো হরফ বা চিহ্ন পরিবর্তন করবেন না। এখন File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Unhide.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Unhide নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি করা Unhide ফাইলটি ওপেন করুন। Unhide ফাইলটি চালু করার একটু পর তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এরপর পেনড্রাইভ ওপেন করে দেখুন অদৃশ্য ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এটি একই সঙ্গে পেনড্রাইভের ক্ষতিকর autorun.inf ফাইল, exe. এক্সটেনশনের সন্দেহজনক ফাইল এবং শর্টকাট ভাইরাসকে মুছে দেবে।

পেনড্রাইভ র‌্যামের কাজ করবে?

ইচ্ছে করলে আপনি আপনার পেনড্রাইভকে র‌্যাম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে আপনার কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা কিছুটা বাড়বে।এর জন্য আপনার লাগবে ন্যূনতম ২ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ, তবে ৪ গিগাবাইট হলে আরও ভালো হয়।
প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারে সংযোগ করে নিন। এখন মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান, এরপর Advanced/Performance/Settings/Advanced /Change অপশনে যান। এখন Drive (volume label) অপশনের মেনু থেকে পেনড্রাইভটি নির্বাচন করুন। এরপর Custom Size অপশন নির্বাচন করে Initial size এবং Maximum size বক্সে আপনি পেনড্রাইভের যতটুকু জায়গা র‌্যাম হিসেবে ব্যবহার করতে চান, তার সংখ্যা লিখতে হবে। মনে রাখবেন, উইন্ডোজের ৫ মেগাবাইট খালি জায়গা প্রয়োজন। তাই আপনার পেনড্রাইভে যতটুকু জায়গা আছে তার থেকে ৫-১০ মেগাবাইট কম ধরে লিখতে হবে। এরপর Apply/OK দিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবার আপনার পেনড্রাইভটি র‌্যাম হিসেবে কাজ করবে। মনে রাখবেন, উইন্ডোজে কাজের জন্য দুই রকমের মেমোরি ব্যবহূত হয়। একটি ফিজিক্যাল মেমোরি, অন্যটি ভার্চুয়াল মেমোরি। ভার্চুয়াল মেমোরি হার্ডডিস্কে সংরক্ষিত থাকে। এই লেখায় ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কীভাবে পেনড্রাইভকে ব্যবহার করা যায় সেটিই দেখানো হয়েছে।

Tuesday, May 24, 2011

আপনার উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলেও আর সমস্যা নেই ....

হুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় উইন্ডোজ। নিরাপত্তা জনিত কারণে আমরা উইন্ডোজে বিভিন্ন পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। উইন্ডোজ পাসওয়ার্ড রিমুভ একটি শক্তিশালি পাসওয়ার্ড রিমুভ টুলস। আপনি যদি কখনও আপনার ব্যবহৃত উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড ভুলে যান, তাহলে এটি ব্যবহার করে দেখুন আপনার জন্য এ্টি কতটা উপকারী। এটি সাপোর্ট করবে উইন্ডোজের সকল ভার্সন। প্রথমে ফাইলটি ডাউনলোড করে একটি খালি সিডিতে বুটেবল হিসেবে রাইট করুন। এটি দিয়ে আপনি উইন্ডোজের যেকোন পাসওয়ার্ড ভাঙ্গতে পারবেন।

বৈশিষ্ট্যগুলো দেখুনঃ


* 100% recovery rate
* All passwords are reset instantly
* Windows 7 New!, Vista, Vista SP1 supported
* All Windows Workstations supported
* Resets secure boot options: startup password or startup key disk
* Displays account properties
* Resets local Administrator passwords
* Resets Domain Administrator passwords


এখন আপনার উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড যদি হারিয়ে যায়। তাহলে, প্রখমে রাইট করা সিডিটি আপনার সিডি রমে প্রবেশ করিয়ে বুট করান। এবার কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। এটি আপনার উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড কিছুক্ষণের মধ্যেই রিমুভ করে দিবে। এটি ইন্টারফেইস একদম সহজ করে তোলা হয়েছে।

                                                          DOWNLOAD

                                                            Password Recovery

শিখেনিন Windows-7 Setup

আপনারা যারা Windows 7 setup করার জন্য অন্য ব্যক্তির দারস্থ হতে হয় তাদেরকে বলছি- শিখে নিন, আর কত হাঁটবেন অন্যের দুয়ারে? আমি এইখানে অনেক সহ...

!
K
C
I
M
W
O
H
B
Y
N
O
R