Saturday, March 26, 2011

কি বোর্ডের এক ডজন F

কম্পিউটারের কি বোর্ডের ওপরের দিকে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি। এসব কি একবার চেপেই বিভিন্ন সফটওয়্যারে নানা রকম কাজ করা যায়।

F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।

Thursday, March 24, 2011

ওয়েবসাইটের স্লাইড শো

একটি ওয়েবসাইটের লিংক থেকে একাধিক ওয়েবসাইট দেখার সুযোগ পাওয়া যাবে স্লাইড শোর মাধ্যমে। ওয়েবসাইট স্লাইড শোর মতো দেখার নতুন এমনই এই সেবা দিচ্ছে www.bridgeurl.com। সাইটটিতে গিয়ে Give a Title-এ শিরোনাম দিন। আপনি যদি শিরোনাম হিসেবে ur name দেন, তাহলে আপনার লিংক হবে www.bridgeurl.com/ur name; যদি লিংকটি খালি থাকে। আর খালি না থাকলে সংখ্যা যুক্ত হবে। যেমন, www.bridgeurl.com/ur name-1।
এবার List URLs (One per line) এই ওয়েবসাইটের পূর্ণ ঠিকানা (http://সহ) লিখুন। একটি ঠিকানা লেখার পর এন্টার দিয়ে আরেকটি ঠিকানা লিখতে হবে। এভাবে যত ইচ্ছা ওয়েবসাইট লেখা যাবে।
সবশেষে Create Link বাটনে ক্লিক করলে লিংক তৈরি হয়ে যাবে। এখন ওই তৈরি করা ওয়েব লিংকে প্রবেশ করলে যুক্ত করা ওয়েবসাইটগুলোর স্লাইড দেখা যাবে এবং বাঁ Previous ও ডানে Next বাটন থাকবে এবং মোট লিংকের (ওয়েবপেজের) সংখ্যা উল্লেখ থাকবে।
রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা বা ঝামেলা না থাকায় পরবর্তী সময়ে তৈরি করা স্লাইড লিংকে কোনো সাইট যোগ বা বাদ দেওয়া যাবে না।

বিনামূল্যে ওয়েবসাইট তৈরির উপকরণ

তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ধীরে ধীরে ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে পাওয়া বিভিন্ন প্রোগ্রামিং কোড এবং নানারকমের রিসোর্স জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই জনপ্রিয়তাকে মাথায় রেখে বিনামূল্যে বিভিন্ন রিসোর্স সরবরাহ করার জন্য তৈরি হচ্ছে দারুণসব ওয়েবসাইট। এমনই একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে_ হট স্ক্রিপ্টস ডটকম। এটি একটি ইন্টারনেট ডিরেক্টরি, যাতে ওয়েব প্রোগ্রামিং-সংশ্লিষ্ট নানান তথ্য ও উপাত্ত পাওয়া যায়। এটি মূলত সেসব ওয়েব মাস্টার এবং প্রোগ্রামারদের কাজে লাগে যারা নিজেদের ওয়েবসাইটগুলোকে সৃজনশীল এবং ডায়নামিক করতে আগ্রহী। ওয়েবসাইটকে ডায়নামিক করার জন্য প্রয়োজনীয় স্ক্রিপ্ট, বই এবং অন্যান্য রিসোর্স এখানে পাওয়া যায়। যদিও ইন্টারনেট-জুড়ে এরকম বহুবিধ উপকরণ পাওয়া যায়, তারপরও এ সাইটের ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণ- আপনার প্রয়োজনীয় উপকরণটি খুব সহজেই সরাসরি এ সাইট থেকে পাওয়া যায়। হটস্ক্রিপ্টস ডটকম ২০০২ সালে আইনেট ইন্টারঅ্যাকটিভ একটি ওয়েব পোর্টাল হিসেবে উন্মুক্ত করে। ওয়েবসাইট তৈরির সফটওয়্যার, একটি হোস্টিংয়ের নানান তথ্য এবং প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার ইনফরমেশন হটস্ক্রিপ্টস ডটকম-এ পাওয়া যায়। সাইটটি প্রথম তৈরি করেন ওন ইউন ১৯৯৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর। কিন্তু ওই সময় এটি তেমন কার্যকরী ভূমিকা রাখতে না পারায় পরবর্তীতে তিনি তা আইনেটের কাছে বিক্রি করে দেন। হটস্ক্রিপ্টস ডটকম-এ এজাক্স, সি++, ফ্ল্যাশ, পিএইচপি, এক্সএমএল, জাভা, পাইথন, এএসপিডটনেট, সিজিআই ইত্যাদি ওয়েব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের তথ্যাদি ব্যবহারকারীরা সাইটটির হোম পেজেই পাবেন। এ সাইটের মেম্বার যে কেউ হতে পারেন এবং অংশগ্রহণ করতে পারেন প্রোগ্রামারদের নানামুখী আলোচনায়। অসাধারণ গ্রাফিক্স এবং প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে সাইটটি ব্যবহার উপযোগী করে তৈরি করা হয়েছে। ফলে সাধারণ এবং নতুন প্রোগ্রামাররাও আকর্ষণীয় ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন এ সাইট থেকে প্রাপ্ত নানা উপকরণ দিয়ে। হটস্ক্রিপ্টস ডটকম এর মূল মেনুগুলো হলো_ হোম, সফটওয়্যার বান্ডেল, সাইনআপ ইত্যাদি। মূলত বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের তথ্য প্রদানের লিংকগুলোর সাইটে হোমপেজ জুড়ে রয়েছে। ফলে খুব সহজে যে কেউ প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের লিংক ধরে কার্যকরী সমাধানটি পেতে পারেন। এখানে এ ওয়েব পোর্টালের উপকরণ ব্যবহার করে তৈরি হওয়া কিছু সাইটের তালিকাও রয়েছে।

সাইটটির ইউআরএল হলো-www.hotscripts.com

পিসির গতি বাড়ানোর উপায়

পিসি কিছুদিন পর হঠাত্ হ্যাং হয়ে যাওয়া কিংবা ধীরগতির হয়ে পড়া—এসব ক্ষেত্রে হার্ডওয়্যারের সমস্যা যেমন র্যাম, পাওয়ার ইউনিট, মাদারবোর্ড ইত্যাদিতে কোনো সমস্যা না হলে ব্যবহারকারীর সচেতনতা ও কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায় সহজেই। সেক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন :
স্টার্টআপ প্রোগ্রামে শুরুতেই সময়ক্ষেপণ
কম্পিউটার ওপেন করে দ্রুত জরুরি কাজ সারবেন। এমন সময় দেখলেন কম্পিউটার স্টার্ট হওয়ার পর অনেক সময় নিচ্ছে। সাধারণত কম্পিউটার চালু করার সঙ্গে যেসব প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসে তাতে করে শুরুতেই কিছু সময় লাগে বটে। যদি অনেক প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় আসে সেক্ষেত্রে মনে হওয়া স্বাভাবিক কম্পিউটারটি যথেষ্ট ধীরগতিসম্পন্ন। এজন্য একান্ত প্রয়োজনীয় ছাড়া অন্য কোনো প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় চলতে না দেয়া বুদ্ধিমানের। এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ডিজেবল করে রাখা ভালো। এজন্য কী করবেন? নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
১. স্টার্ট মেনু থেকে জঁহ-এ ক্লিক করে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।
২. একটি উইন্ডো চলে আসে। এখানে Startup ট্যাব নির্বাচন করুন।
৩. যেসব প্রোগ্রাম শুরুতেই আসার প্রয়োজন নেই সেগুলো টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন এবং OK চাপুন।
৪. এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন। কম্পিউটার রিস্টার্ট হওয়ার পর System Configuration Utility একটি উইন্ডো চলে আসে। এই অপশন নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন। ফলে অতিরিক্ত সময় ক্ষেপণ আর হবে না।

একাধিক হোস্টিং সাইটে ফাইল আপলোড

অনলাইনে ফাইল হোস্টিংয়ের অনেক জনপ্রিয় সাইট আছে। এর মধ্যে রেপিড শেয়ার, মেগা আপলোড, ডিপোজিট ফাইল, ২ শেয়ারড, মেগা শেয়ারস, ফাইল ফ্যাক্টরি, হট ফাইল, আপলোডেট ইত্যাদি। এসব সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে বা না করেও ফাইল আপলোড করা যায়। বিভিন্ন কারণে একাধিক সাইটে একই ফাইল আপলোড করার দরকার হয়। কিন্তু একটি ফাইল যদি একই সঙ্গে এসব সাইটে আপলোড করা যেত, তাহলে বেশ ভালোই হতো। এমনই সুযোগ করে দিয়েছে লোড২অল ফাইল হোস্টিং সাইট। এজন্য ওই ফাইলটি www.load2all.com সাইটে আপলোড করতে হবে। এখানে ১৯টি হোস্টিং সাইটের মধ্যে সর্বোচ্চ ৮টি হোস্টিং সাইট নির্বাচন করে ফাইল আপলোড করলে ওই নির্বাচিত সাইটগুলোতে আপলোড হবে এবং লোড২অল এর একটি লিংক দেবে। ওই লিংকে হোস্টিং হওয়া সাইটগুলোর লিংক পাওয়া যাবে। এখানে যে কোনো সাইজের ফাইল আপলোড করা যাবে। যদি ফাইলের সাইজ কোনো হোস্টিং সাইটের নির্ধারিত সাইজের বেশি হয় তাহলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভাগ হবে। যদি র্যাপিড শেয়ারের নিজস্ব অ্যাকাউন্টে আপলোড করতে চান, তাহলে আপলোড করার আগে নিচে ইউজার-পাসওয়ার্ড দিলেই হবে।

স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাল্টান মনিটরের আলো

কম্পিউটারে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় চোখে সমস্যা দেখা দেয়। সাধারণত মনিটরের আলো দিনে যতটুকু উজ্জ্বল দেখা যায় রাতেও ততটুকু উজ্জ্বল দেখা যায়। যার ফলে রাতে দীর্ঘ সময় কাজ করলে মনিটরে লেখা বা ছবি ঝাপসা লাগে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মনিটরের আলো পরিবর্তন হয় না বলেই এ সমস্যা দেখা দেয়।
‘ফ্লাক্স’ নামের একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। মাত্র ৫৪৬ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://ziddu.com/download/ 9813854/Fluxbywww.techinfo.tk.zip.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। জিপ ফাইলটি আনজিপ করুন।
এরপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি চালু করার পর এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করবে। দিন-রাতের আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি মনিটরের আলো পরিবর্তন করবে। খেয়াল করুন, সবার নিচে ডানে টাস্কবারে সফটওয়্যারটির আইকন রয়েছে, এখান থেকে আপনি মনিটরের আলোর সেটিংস নিজের ইচ্ছামতো পরিবর্তন করতে পারেন।

ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ

খুব সহজেই ইংরেজি শব্দ বা বাক্য বাংলায় অনুবাদ করতে http://bengalinux.sourceforge.net/cgi-bin/anubadok/index.pl ঠিকানার ওয়েরবসাইটে প্রবেশ করুন। এবার প্রয়োজনীয় ইংরেজি শব্দ বা বাক্য লিখে অনুবাদ বাটনে ক্লিক করুন।

ইয়াহু মেসেঞ্জারে একসঙ্গে একাধিক আইডি লগ ইন

অনেক সময় ইয়াহু মেসেঞ্জারে একাধিক আইডিতে লগ ইন করতে হয়। কিন্তু এটা সম্ভব হয় না, অবশ্য অনেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। কিন্তু কোনো ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার ছাড়াই একাধিক ইয়াহু আইডিতে লগ ইন করা সম্ভব। এর জন্য প্রথমে—
কম্পিউটারের স্টার্ট বাটন থেকে Run-এ ক্লিক করে টাইপ করুন regedit, এরপর ড়শ করুন। একটা ডায়ালগ বক্স আসবে যাতে hkey_current_user লেখাতে ক্লিক করতে হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে software>yahoo>pager-এ ক্লিক করে test-এর ডান দিকে সাদা জায়গায় রাইট বাটন ক্লিক করতে হবে। এবার ফাঁকা স্থানে ক্লিক করুন মাউসে New শো করতে। এবার DWORD Value-তে গিয়ে ফাঁকা জায়গায় ক্লিক করলে New Value #1 আসবে। এবার এটাকে রিনেম করে ওই স্থানে plural লিখতে হবে। এবার plural-এ রাইট বাটন ক্লিক করে মডিফাইতে ক্লিক করতে হবে। এবার যে বক্স আসবে সেখানে value data নড়ী G 0-র স্থানে ১ করে ড়শ করতে হবে।
এরপর কম্পিউটার restart করলেই ইয়াহু মেজেঞ্জারে একইসঙ্গে একাধিক আইডি ব্যবহার করা যাবে। আবার আগের জায়গায় যেতে চাইলে value data box-এ ১ জায়গায় ০ টাইপ করে দিলেই হয়ে যাবে।

ওয়েব পেইজের নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট

ওয়েব পেইজের নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট করা সম্ভব। এ জন্য www.printwhatyoulike.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Enter এ URL টেক্সট বক্সে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটটির ঠিকানা লিখে Start বাটনে ক্লিক করুন। বাম পাশে একটি প্যানেলসহ আপনার দেওয়া ওয়েব পেইজটি দেখা যাবে। এবার আপনি ওয়েব পেইজের যে অংশটুক প্রিন্ট করতে চান তা মাউস দিয়ে নির্দিষ্ট করে ক্লিক করুন (উপরে মাউস রাখলে লাল বর্ডার আসবে) নির্বাচিত হবে। এবার প্রিন্ট কমান্ড দিলে আপনার নির্বাচিত অংশ প্রিন্ট হবে।

Wednesday, March 23, 2011

কাল্পনিক ই-মেইল ঠিকানা তৈরী করা

আমরা সাধারণত বিনামূল্যে মেইল সেবা পেতে ইহাহু, জিমেইল বা হটমেইল ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকি। এসব ইমেইল ঠিকানার শেষে উক্ত ডোমেইন যুক্ত থাকে। যেমন আপনার ই-মেইল ঠিকানা rony.bhowmick[at]gmail.com বা mehdi.akram[at]yahoo.com হতে পারে। কিন্তু আপনি চাচ্ছেন জিমেইল বা ইহাহু নয় আপনার নিজস্ব ডোমেইনেই আপনার ই-মেইল ঠিকানা ˆতরী করতে। বিনা খরচেই আপনি তা করতে পারেন। এ জন্য আপনার একটি জিমেইল (একাউন্ট) ই-মেইল এবং www.dot.tk তে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন থাকতে হবে। ধরে নিচ্ছি আপনার উভয় যায়গাতে একাউন্ট আছে। কারণ জিমেইল একাউন্ট এখন খুব সহজেই পাওয়া যায়। আপনি যদি www.dot.tk তে rony-bhowmickনামে রেজিষ্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে আপনার (শর্টকাট) ওয়েব সাইটের ঠিকানা www.ronybhowmick.tk এবং এক্ষেত্রে আপনার ইমেইল ঠিকানা হতে পারে info[at]mehdi-akram.tk বা yourname[at]rony-bhowmick.tk। এভাবে আপনি প্রতিটি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশনের জন্য সর্বাধিক ৫টি ই-মেইল ঠিকানা খুলতে পারেন। এবার প্রথমে www.dot.tk তে লগইন করুন এবং নিচের বামদিকে My Email Dot Tk email Forwarding-এ ক্লিক করলে আপনার ডোমেইন দেখাবে। এবার এখান থেকে Continue বাটনে ক্লিক করুন। এখন Your (new) virtual address তে আপনি ৫টি কাল্পনিক ই-মেইল ঠিকানা দিন। আপনার ডোমেইনসহ পছন্দের ই-মেইল ঠিকানা টাইপ করুন এবং উক্ত মেইলগুলো কোন কোন ঠিকানায় ফরওয়ার্ড হবে তা … to be forwarded to email address এর নিচে -> দেখে টাইপ করুন। বামের প্রত্যেকটি কাল্পনিক ই-মেইলের ক্ষেত্রে ডানে আলাদা বা একই (ওই জিমেইল) মেইল ঠিকানা টাইপ করতে পারেন। ফলে কাল্পনিক যেকোন ই-মেইলে আপনাকে মেইল করলে আপনার জিমেইলে তা ফরওয়ার্ড হবে। এখন Continue বাটনে কিক করে একটিভ করুন এবং লগ আউট করুন।এরপর আপনার (যে জিমেইল ঠিকানা ডটটিকেতে দিয়েছেন) জিমেইল একাউন্ট খুলুন। এখানে সেটিংসে ক্লিক করে Accounts -এ ক্লিক করুন। এখান থেকে always replay from my current address অপশন বাটন চেক করে Add another email address লিংকে ক্লিক করুন তাহলে Add another email address ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে Enter information for another email address -এর Name-এ আপনার পছন্দের নাম (যা মেইল প্রাপক দেখবে) এবং email address -এ ডট টিকের কাল্পনিক ই-মেইল ঠিকানা টাইপ করুন এবং Next Step>> বাটনে ক্লিক করুন। এরপর Send Verification বাটনে ক্লিক করুন। এবার দেখবেন জিমেইলের ইনবক্স জিমেইল থেকে নতzন একটি মেইল এসেছে সেটি খুলে সেখান থেকে ভেরিফিকেশন কোডটি Add another email address ডায়ালগ বক্সে টাইপ করে একটিভ করুন। এবার সেটিংস থেকে নতুন যুক্ত করা মেইল ঠিকানার ডানে make default -এ ক্লিক করে মেইল ঠিকানা ডিফল্ট করুন। এরপর থেকে জিমেইল থেকে মেইল কম্পোজ করার সময় দেখবেন উপরে From নামে নতুন একটি ড্রপডাউট মেনু আসছে এবং সেখানে ডটটিকের নতুন কাল্পনিক মেইল ঠিকানা দেখা যাচ্ছে। এবার যেখানেই মেইল করুন না কেন সেখানে সেন্ডার হিসাবে নতুন এই (কাল্পনিক) মেইলের ঠিকানা দেখাবে এবং উক্ত (কাল্পনিক) মেইলে কোন মেইল আসলে ডটটিকে তা আপনার জিমেইলে সয়ংক্রিয়ভাবে ফরওয়ার্ড হয়ে আসবে। এভাবে আপনি নতুন কাল্পনিক মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে মেইল গ্রহণ ও প্রেরণ করতে পারেন।
বি:দ্র: ইমেইল ঠিকানাতে [at] এর স্থলে @ পড়তে হবে।

কম্পিউটার চালু ও বন্ধের সময় দেখা

আপনার কম্পিউটারের ব্যবহারকারী যদি একাধিক হয় তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন না কে কখন আপনার কম্পিউটার খুলছে বা বন্ধ করছে। কিন্তু আপনার জানা জরুরী কখন আপনার কম্পিউটার খুলেছে বা বন্ধ হয়েছে। এ সব তথ্য আপনার কম্পিউটার ঠিকই হিসাব করে রাখছে। SchedLgU.Txt নামের একটি টেক্টট ফাইলে এসব তথ্য আছে। সিস্টেম রুটে অর্থাৎ যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে সে ড্রাইভের উইন্ডোজ ফোল্ডারে ফাইলটি আছে সেখান থেকে বা স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে SchedLgU.Txt লিখে ওকে করলেই ফাইলটি নোট প্যাডে খুলবে। এবার ডকুমেন্টের ভিতরে [ ***** Most recent entry is above this line ***** ] লেখা লাইনের উপরে সর্বশেষ কখন কম্পিউটার খুলেছেন সেই সময় দেওয়া আছে। তার উপরে সর্বশেষ বন্ধ হবার সময় আছে। এই ভাবে ধারাবাহিকভাবে তথ্যগুলো আছে। ৩২ কিলোবাইটের এই ফাইলটিতে সর্বশেষ ১৩৫ বার কম্পিউটার খোলা ও বন্ধ করার তথ্য (সময় ও তারিখ) সংরক্ষিত থাকে। কম্পিউটার ১৩৫ বারের বেশী খোলা ও বন্ধ করলে উক্ত লাইন আবার প্রথম থেকে আসতে থাকবে অর্থাৎ পূর্বের তথ্যের উপর নতুন তথ্য প্রতিস্থাপন হবে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে আপনি বা অন্যকেউ ইচ্ছা করে ফাইলটি মুছতে, প্রতিস্থাপন করতে বা এর কোন তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন না।

ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। ডেমো ভার্সনে সকল ফিচার না পাওয়া গেলেও বিনামূল্যে পাওয়া সফটওয়্যার আমরা ব্যবহার করে থাকি। ছোটখাট কাজে আমরা প্রতিনিয়তই ইন্টারনেট থেকে ডেমো সফটওয়্যার ডাউনলোড করে কাজ চালিয়ে নিই। ডেমো ভার্সন সাধাররণত ৩০, ২১ বা ১৫ দিনের জন্য হয়ে থাকে। এদের বেশীরভাগই কম্পিউটারের তারিখের উপর নির্ভর করে দিন গননা করে ফলে সময় শেষ হয়ে গেলেও কম্পিউটারের তারিখ পরিবর্তন করে আপনি অনায়াসে ডেমো ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন। ধরুণ আপনি একটি ডেমো সফটওয়্যার ইনষ্টল করেছেন জুন মাসের ১ তারিখে এবং এর মেয়াদ শেষ, এমতবস্থায় উক্ত সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে হলে কম্পিউটারের তারিখ পরিবর্তন করে জুন মাসের ১/২ তারিখ দিয়ে ব্যবহার করতে পারেন এবং কাজ শেষে বর্তমান তারিখ রাখুন। যদি নতুন কোন ডেমো সফটওয়্যার ইনষ্টল করতে চান তাহলে আগের ডেমো যে তারিখে ইনষ্টল করেছেন কম্পিউটারে সেই তারিখ এনে ইনষ্টল করুন। হাতে গোনা কয়েকটি ডেমো সফটওয়্যার ছাড়া সকল ডোমো সফটওয়্যার এভাবে ব্যবহার করা যায়।

অনলাইনে তথ্যের নিরাপদ সংরক্ষণ

অনেক ভাবেই আমাদের কম্পিউটার থেকে তথ্য (ফাইল) মুছে যেতে পারে বা চুরি হতে পারে অতি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। কিন্তু আমরা যদি অনলাইনে আমাদের প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো (ফাইলগুলো) আপলোড করে রাখি তাহলে সেগুলো যেমন অধিক সুরক্ষিত থাকবে। তেমনই হাতের কাছে নিজের কম্পিউটার না থাকলেও যেকোন সাইবার ক্যাফে বা অন্যের কম্পিউটার (অনলাইন যুক্ত) থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারি। অনলাইনে ফাইল স্টোরের আরো সুবিধা হচ্ছে এখানে আপলোড করা ফাইল যেমন অন্যকে শেয়ার দেওয়া যায় তেমনই বিনামূল্যে নিজের তৈরী ওয়েবসাইটের লিংকে ব্যবহার করা যায়। বিনামূল্যে পাওয়া ওয়েব হোষ্টিংয়ে বড় ফাইল আপলোড করা যায় না ফলে এখানে আপলোড করা বড় সাইজের ফাইল যুক্ত করা যায়। বিনামূল্যে অনলাইনে ফাইল ষ্টোর করা বা অনলাইন ড্রাইভ ব্যবহার করা যায়। এমনই কিছু ওয়েবসাইটের ঠিকানা ও সুবিধা দেওয়া হলো যা আপনার তথ্যকে নিরাপত্তা দেবে।
Gmail Drive জিমেইলে যাদের একাউন্ট আছে তারা জিমেইল ড্রাইভ ইনষ্টল করে অতিরিক্ত জিমেইলের সমপরিমান যায়গার অনলাইনে একটি ড্রাইভের পাওয়া যাবে। www.herbsforlife.nl/download থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে সেটআপ করলে আপনার কম্পিউটারের Gmail Drive নামে একটি নতুন ড্রাইভ আসবে। এই জিমেইল ড্রাইভ জিমেইলের আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে সাধারণ ড্রাইভের মত ব্যবহার করতে পারবেন। এখানকার সুবিধা হচ্ছে এই ড্রাইভে যে ফাইলই পোষ্ট করুন না কেন তা আপনার মেইলে সয়ংক্রিয়ভাবে সংযুক্ত মেইল হিসাবে পৌছে যাবে।
www.mediamax.com: মিডিয়াম্যাক্সে খুব সাধারণ ভাবে রেজিষ্ট্রেশন করে অনলাইনে ২৫ গিগাবাইটের যায়গা পাওয়া যাবে। এখানে অডিও, ভিডিও, এমপিথ্রি, ইমেজ ফাইল এবং বিভিন্ন ফরমেটের ফাইল আপলোড ও শেয়ার করা যাবে। এই সাইটে সবচেয়ে বড় দিক হচ্ছে এখানে যেকোন সাইজের ফাইল সহজে আপলোড করে রাখতে পারবেন।
www.xdrive.com: আমেরিকা অনলাইন লিমিটেড (AOL) বিনামূল্যে ৫ গিগাবাইট অনলাইন যায়গা দিচ্ছে। এখানে ফটো, মিউজিক, ভিডিও বা অন্য যেকোন ধরণের ফাইল আপলোড করা যাবে। এখানে পাওয়ার টুলসের সাহায্যে সহজে ফাইলগুলো দেখা বা ডাউনলোড করা যাবে।
www.inbox.com: বর্তমানে জিমেইল ও ইয়াহু হচ্ছে বিনামূল্যে ই-মেইল সেবাদানকারী সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান। জিমেইল ২ গিগাবাইটের এর অধিক এবং ইয়াহু ১ গিগাবাইট ই-মেইল যায়গা দিচ্ছে। তেমনই ইনবক্স দিচ্ছে ২ গিগাবাইট যায়গা। এখানে রেজিষ্ট্রেশন করতে গ্রামীণফোন এর মোবাইলের প্রয়োজন হবে। এখানে সবর্চ্চো ২০ মেগাবাইটের ফাইল ফাইল আপলোড করা যাবে। তবে সুবিধা হচ্ছে এক কিকেই ষ্টোরে থাকা ফাইলকে মেইলের এটাসমেন্ট আনা যাবে বা এটাসমেন্টের ফাইলগুলোকে ষ্টোরে রাখা যাবে।
http://briefcase.yahoo.com: ইয়াহুতে যাদের ই-মেইল একাউন্ট আছে তারা ইয়াহু ব্রিফকেসে ৩০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল আপলোড করতে পারবেন। এখানে সর্বোচ্চ ৫ মেগাবাইটের ফাইল ফাইল আপলোড করা যাবে। এছাড়াও ইয়াহু ফটোতে ৩০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফটো আপলোড করা যাবে।
www.esnips.com: ই-স্নিপস বিটা সহজে রেজিষ্ট্রেশন করে বিনামূল্যে ৫ গিগাবাইট যায়গা পাওয়া যাবে। এখানে যেকোন ধরণের ওয়েব ফাইল, অডিও, ভিডিও বা ডকুমেন্টস ফরমেটের ফাইল আপলোড করা যাবে। ফাইলগুলোকে প্রাইভেট, পাবলিক বা নির্দিষ্ট ইউজারের জন্য শেয়ার করা যাবে।
www.drivehq.com: ড্রাইভ হোটকোয়াটারসে বিনামূল্যে ১ গিগাবাইট যায়গা পাওয়া যাবে। এখানে এফটিপি সার্ভার বা এদের নিজস্ব সফটওয়ারের সাহায্যে ফাইল আপলোড করা যাবে। সেইসাথে ডাটা শেয়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে।
http://storage.vmn.net: ভিএমএস ডট নেটে বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন করে ১ গিগাবাইট যায়গায় ফাইল রাখা যাবে। এখানে ফাইল ম্যানেজারের সাহায্যে সহজে ফাইল আপলোড ও শেয়ার করা যাবে।
www.box.net: বক্স ডট নেটেও বিনামূল্যে ১ গিগাবাইট যায়গা পাওয়া যাবে। এখানে ফোল্ডার গুলোকে প্রাইভেট ও পাবলিক হিসাবে আপলোড করা যাবে। বক্স ডট নেটের সুবিধা হচ্ছে এখানকার ফাইল মোবাইলেও একসেস (ডাউনলোড ও আপলোড) করা যাবে এবং ফটো গ্যালারী তৈরী করা যায়।
এছাড়াও www.web-a-file.com, www.uploadraid.com, www.anytimenow.com, www.tradebit.com, www.HyperOffice.com ওয়েবসাইট থেকেও বিনামূল্যে ফাইল আপলোড, সংরক্ষণ ও ডাউনলোডের ব্যবস্থা আছে।

ইয়াহুতে অতিরিক্ত আরো একটি মেইল ঠিকানা

ইয়াহু তাদের মেইল গ্রাহকদের অতিরিক্ত আরেকটি ঠিকানা ব্যবহারের সুযোগ দিচ্ছে। এর ফলে প্রতিটি মেইল ঠিকানার সাথে নতুন আরেকটি মেইল ঠিকানা যুক্ত করা যাবে। পূর্বের এবং নতুন মেইলে আসা সকল মেইল পূর্বের (আসল) মেইলে থাকবে। নতুন ইয়াহু আইডি দ্বারা লগ ইন করলেও পূর্বের মেইল খুলবে। তবে মেইল প্রেরণের সময় কম্পোজারের উপরে From নামে নতুন একটি ড্রপ ডাউন আসবে সেখানে উভয় মেইল ঠিকানা থাকবে। আপনি কোন মেইল থেকে মেইল করতে চান তা সিলেক্ট করলে প্রাপক সেই মেইল ঠিকানা থেকে মেইল পাবে। নতুন মেইল ঠিকানা যুক্ত করতে হলে প্রথমে ইয়াহু মেইল খুলুন এবং উপরে ডান দিকে Options এ যান। Management অংশে Mail Addresses এ ক্লিক করুন। এবার নিচের Extra email address লিংকে কিক করে Create a new Yahoo! Mail address থেকে নতুন আইডি দিন এবং Check Availability বাটনে কিক করুন। আপনার আইডি অন্য কারোর ব্যবহার করা না থাকলে নতুন উইন্ডো আসবে এখানে Choose বাটনে কিক করুন। তাহলে You’re almost done নামে একটি মেসেজ সহ একটি পেইজ আসবে। এখানে টেক্টট বক্সে নিচের কোড লিখে Ok করুন। এরপর আপনাকে নতুন মেসেজ দ্বারা জানানো হবে Your extra email address is ready। এবার Go to Inbox বাটনে ক্লিক করে মেইলে ফিরে যান। এখন মেইলের উপরে ডান দিকের Options এ ক্লিক করে Mail অপশন থেকে General Preference এ যান এবং সেখানে From name এ যদি আপনার নাম দেওয়া থাকে তা মুছে দিন এবং Save বাটনে ক্লিক করে করুন। ইচ্ছা করলে নতুন আইডির জন্য নতুন প্রোফাইল তৈরী করতে পারেন। এবার মেইল কম্পোজ করতে গিয়ে দেখুন From নামে নতুন একটি ড্রপ ডাউন আসছে যা আগে ছিলো না। এখন কাউকে মেইল করুন নতুন ঠিকানা থেকে।

গুগল ডকুমেন্ট থেকে ব্লগে পোষ্ট করা

গুগল ডকুমেন্ট সম্পর্কে আমরা কম বেশী একটু অবগত আছি। গুগল তাদের সেবার পরিধী দিনে দিনে বৃদ্ধি করে চলেছে। গুগল ডকুমেন্টের একটি সুবিধা হচ্ছে এখান থেকে সরাসরি ব্লগে লেখা পোষ্ট করা যাবে। এজন্য http://docs.google.comএবার নতুন ডকুমেন্টে আপনার তথ্য লিখুন বা অন্য কোথাও থেকে এনে পেষ্ট করুন এবং সেভ বাটনে ক্লিক করে সেভ করে রাখুন। এখন লেখাটি পোষ্ট করার জন্য ডানে Publish বাটনে ক্লিক করুন। এবার blog site settings লিংকে ক্লিক করে আপনার ব্লগের (www.blogger.com, www.blogharbor.com, www.blogware.com, www.livejournal.com, www.squarespace.com, www.wordpress.com) পাসওয়ার্ড সহ তথ্য দিয়ে ওকে করুন এবং Post to blog বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনার এই ডকুমেন্ট ব্লগে পোষ্ট হবে। আপনি চাইলে আপনার ওয়েব সাইটেও এটি পোষ্ট করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি publish document বাটনে ক্লিক করেন তাহলে একটি ওয়েব লিংক পাবেন যা আপনি যেকোন সাইটে ব্যবহার করতে পারেন।

অফিসের ইন্টারফেস বাংলাতে করুন

মাইক্রোসফট অফিস ওপেন সোর্স না হলেও মেনু, সাবমেনু এবং টুলটিপ ইত্যাদি পরিবর্তনের সুবিধা দেয়। ফলে ইউনিকোড ব্যবহার করে অনায়াসে এগুলো বাংলাতে লেখা যায়। এজন্য আপনার কম্পিউটার বাংলা সেটিং করে নিতে হবে। বাংলা সেটিং এর জন্য Control Panel থেকে Regional and Language Options খুলুন এবং Language ট্যাব থেকে Install files for complex script and right-to-left language (including Thai) চেক বক্স চেক করে Ok করুন। এক্ষেত্রে আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টলারটির প্রয়োজন হতে পারে। এবার অফিসের মেনু বাংলাতে করার জন্য ওয়ার্ড খুলন এবং টুলস মেনু থেকে Customize এ ক্লিক করুন। এবার যে মেনুটি পরিবর্তন করতে চান তার উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Name অংশে ইংরেজী নাম মুছে বাংলাতে (ইউনিকোডে কীবোর্ডর সাহায্যে) লিখুন। আপনার যদি কোন ইউনিকোড কীবোর্ড না থাকে তাহলে www.omicronlab.com থেকে অভ্র ইউনিকোড কীবোর্ড বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অন্যকোন ভাবে ইউনিকোডের লেখা পেষ্ট করলেও হবে। একইভাবে সকল সাবমেনু এবং টুলটিপ পরিবর্তন করতে পারেন। মাইক্রোসফট অফিসের অনান্য এপলিকেশন এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট, ফন্টপেজ, একসেসও ইত্যাদি অনুরুপ পদ্ধতিতে বাংলাতে পরিবর্তন করা যাবে।

একাধিক ওয়ার্ড ফাইল একত্রিত করা

একাধিক ওয়ার্ড ফাইল (ডকুমেন্ট) যদি একটি একত্রিত করতে চান অর্থাৎ অনেকগুলো ওয়ার্ড ফাইলের তথ্য যদি একটি ফাইলে আনতে চান তাহলে একটি একটি করে খুলে তার তথ্য কপি করে নতুন ডকুমেন্ট আনতে হবে। যা বেশ সময় সাপেক্ষ এবং ঝামেলার ব্যাপার। ফাইলের সংখ্যা যদি একটু বেশী হয় তাহলেতো কথায় নেই। এ সমস্যা থেকে সহজে সমাধানের পথ হচ্ছে নতুন একটি ডকুমেন্ট খুলুন এবং ওয়ার্ডের যে যে ফাইলগুলো একত্রিত করতে চাচ্ছেন সেগুলো কপি করে নতুন ডকুমেন্ট পেষ্ট করুন। তাহলে উক্ত ফাইলগুলো ভিতরের লেখাগুলো নতুন ডকুমেন্টের ভিতরে চলে আসবে। কিন্তু এগুলো স্বাভাবিক টেক্সট হিসাবে আসে না, অনেকটা ইমেজ হিসাবে আসে। তবে টেক্সট সম্পাদনা করতে হলে নির্দিষ্ট ডকুমেন্টের (লেখার) উপরে মাউস দুইবার ক্লিক করলে নতুন ডকুমেন্টে খুলবে যেখান থেকে সম্পাদনা করে সেভ করতে হবে। সেভ করলে তা মূল (একত্রিত করা) ডকুমেন্টে পরিবর্তন হবে।

ওয়েবসাইটের দর্শক কোন দেশের?

আপনার যদি ওয়েবসাইট বা ব্লগসাইট থাকে তাহলে আপনি আপনার সাইটের ভিজিটরদের তথ্য জানতে পারবেন বা তথ্য ওয়েবসাইটে যুক্ত করে অন্যদেরকেউ জানাতে পারবেন। দেশের নাম হিসাবে এবং বিশ্বের মানচিত্র হিসাবে এগুলো দেখা যাবে। নিচে দুটি সাইটের বর্ণনা দেওয়া হলো।
দেশের নামসহ: এজন্য www.globetrackr.com সাইটে ঢুকে কোন ঝামেলা ছাড়ায় রেজিষ্ট্রেশন এবং লগইন করুন। এবার setup web site details এ ক্লিক করে আপনার সাইটের বিস্তারিত তথ্য দিন এবং সেভ করুন। এখন উপরে setup and reports এ ক্লিক করে ফিরে আসুন এবং get tracking html code এ ক্লিক করে I just want to track visitors, but I do not wish to display anything বা I want to track visitors and I would like to display information about my visitors as an image লিংকে ক্লিক করলে এইচটেএমএল সংকেত আসবে যা আপনার সাইটে যুক্ত করলে ব্যবহারী কোন দেশের তা দেখাবে, যা প্রতিনিয়ত হালনাগাদ হবে। এছাড়াও বিস্তারিত তথ্যও পাওয়া যাবে।
মানচিত্রের সাহায্যে: প্রথমে http://clustrmaps.com সাইটে ঢুকুন এবং সাইটের নাম, ইমেইল ঠিকানা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন তাহলে আপনার ইমেইলে পাসওয়ার্ড আসবে। এবার ইমেইল থেকে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। লগইনের পরে আপনি চাইলে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে নিতে পারেন। এবার নিচের সংকেত কপি করে আপনার সাইটে যুক্ত করলে মানচিত্রের সাহায্যে আপনার সাইটের দর্শকদের অবস্থান চিহ্নিত হবে। ব্যবহারকারীর সাইটে প্রবেশ করার পরে সয়ংক্রিয়ভাবে এটি হালনাগাদ হবে এবং লিংকে ক্লিক করলে বিস্তারিত দেখা যাবে।

ই-মেইল পাঠানোর নিয়ম

এমএস আউটলুক থেকে ই-মেইল পাঠাতে ফাইল মেনু থেকে New\Mail Message (Ctrl+N) অথবা Message মেনু New Message নির্বাচন করুন। এরপর যে ঠিকানায় মেইলটি পাঠাবেন, সেটি এবং একটি বিষয় (সাবজেক্ট) লিখে ফাইল থেকে সেন্ড মেসেজ (Alt+S) অথবা সেন্ড বাটনে ক্লিক করুন। একাধিক ঠিকানায় মেইল পাঠাতে চাইলে CC: এবং BCC: ব্যবহার করুন। CC:-এর ক্ষেত্রে সব মেইল প্রাপকই জানতে পারবেন ওই মেইল অন্য কোন কোন ইউজারকে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু এর BCC: ক্ষেত্রে এর বিপরীত অর্থাৎ শুধু সেই ইউজারই জানতে পারবেন, যাঁকে আপনি মেইলটি পাঠিয়েছেন।

Tuesday, March 22, 2011

র‌্যাম রাখুন ফ্রি

উইন্ডোজে চলতি প্রোগ্রামের সংখ্যা বেশি হলে র‌্যামের ব্যবহার বেড়ে যায়। ফলে র‌্যাম ফ্রি-এর পরিমাণ কমে গেলে কম্পিউটারের গতি কমে আসে।
র‌্যাম ফ্রির পরিমাণ কমে গেলে র‌্যামরাশ সফটওয়্যারের মাধ্যমে র‌্যাম ফ্রির পরিমাণ বাড়িয়ে নেওয়া যায়।
এই সফটওয়্যারটি র‌্যামকে ডিফ্রাগমেন্ট করে। ফলে কিছুটা ফ্রি করা হয় এবং কম্পিউটারের গতি বাড়ে।
এ ছাড়া র‌্যাম যদি কখনো আট শতাংশের কম ফ্রি হয়ে যায়, তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে র‌্যামের ব্যবহার অপটিমাইজ হবে এবং র‌্যামের ফ্রি জায়গা বাড়বে। এ ছাড়া ইচ্ছামতো সময়ে অপটিমাইজ করা যায়। এই সফটওয়্যারটি নিচের লিংক থেকে নামানো যাবে।

                            Download Link:

ফ্রী কল ও এসএমএস করুন বিশ্বের যেকোন দেশে

ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করার অনেক ওয়েব সাইট আছে।এমন একটি সাইট হচ্ছে www.dcalling.com। এখান থেকে আপনি বিনামূল্যে এসএমএস এবং কল করতে পারবেন। এজন্য register for free -এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। তাহলে আপনার মেইলে একটি একটিভিশন পাঠানো হবে। এখন ঐ লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট একটিভ করুন এবং লগইন করুন।
এখন মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করার জন্য SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন।এখন আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে Verification -এ ক্লিক করুন। এবার CALLER ID অংশে আপনার মোবাইল নম্বর (দেশের কোড ছাড়া) লিখে ADD NEW CALLERID -এ ক্লিক করুন। এরপরে VERIFY NOW বাটনে ক্লিক করে CALL ME NOW বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে একটি কল আসবে।সবশেষে প্রদর্শিত ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে ভেরিফিকেশন সমম্পন্ন করুন।
এবার এসএমএস করতে SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন এবং SMS option: এ Free SMS নির্বাচন করে এসএমএস করুন। এভাবে আপনি প্রতিদিন ৫ টি করে sms send করতে পারবেন।
আর কল করার জন্য TELEPHONE মেনু থেকে WEB-CALLBACK এ ক্লিক করে ৮ মিনিট কল করুন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।

ডেস্কটপে সিডি ড্রাইভের স্বয়ংক্রিয় আইকন

কম্পিউটারে সিডি বা পেনড্রাইভ ঢোকালে সাধারণত মাই কম্পিউটারে ঢুকে তা খুলতে হয়। তবে ডেস্কটপ মিডিয়া নামের একটি সফটওয়্যার দিয়ে ডেস্কটপ থেকেই সিডি/পেনড্রাইভ খোলা যায়। ৩৭৬ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি http://mediafire.com/?n1y2ynjdggw ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।
এখন জিপ ফাইলটি খুলে সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। এর পর থেকে সিডি বা পেনড্রাইভ কম্পিউটারে ঢোকালে ডেস্কটপে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার শর্টকার্ট আইকন চলে আসবে। তবে ইচ্ছে করলে অন্যান্য ড্রাইভের আইকনও ডেস্কটপে আনা যাবে। নিচে ডানপাশে ডেস্কটপ মিডিয়া নামের একটি আইকন আসবে। আইকনে ক্লিক করে Option-এ যান। কোনো কোনো ড্রাইভ পিসিতে সংযুক্ত হলে তার শর্টকার্ট আইকন স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডেস্কটপে আসবে; তা এখান থেকে নির্বাচন করা যাবে।

ফটোশপের বিকল্প!

ফটোশপের বিকল্প একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ‘গিম্প’।
মাত্র ১৭ মেগাবাইটের এই মুক্ত সফটওয়্যারটিতে ফটোশপের প্রায় সব সুযোগ-সুবিধাই রয়েছে।
এটি নামানো (ডাউনলোড) যাবে www.gimp.org ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।

ক্যাস্পারস্কী trial versionকে বানিয়ে ফেলুন full version

ক্যাস্পারস্কী সবচেয়ে কাজের এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ভাইরাস এটা সবাই জানেন।কিন্তু এটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে যথেষ্ট পয়সা খরচ করতে হয়।তবে একটু মাথা খাটালেই আপনি বিনা পয়সায় এর সব সুবিধাসহ ট্রাইল ভার্সন (৩০ দিনের জন্য) ব্যবহার করতে পারেন। ট্রায়াল ভার্সন মেয়াদ বৃদ্ধি করবে এ রকম একটি সফটওয়্যারের কথাই বলবো। সফটওয়্যারটি http://www.mediafire.com/download.php?dnziywgnzgm থেকে ডাউনলোড করে নিন। এরপর যা করতে হবে:

১. আপনার পিসির টাস্কবার থেকে ক্যাস্পারস্কী আইকনের উপর ক্লিক করে settings এ ক্লিক করুন।
২. বামদিকে অপশন এ ক্লিক করে ডানদিকে Enable Self-Defense টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন।
৩. ডাউনলোড করা Kaspersky Trial Re-setter এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন।
৪. Install বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ পর কম্পিউটার রিস্টার্ট চাইবে। Yes বাটনে ক্লিক করে রিস্টার্ট করুন ।
৫. পুনরায় পিসি চালু হবার পর টাস্কবারের ক্যাস্পারস্কী আইকনে ক্লিক করুন এবং এটি License এ ক্লিক করে Active New License এ ক্লিক করুন।
সবশেষে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে Activate Beta License ক্লিক করুন।
আপনার কাজ শেষ।এভাবে ট্রায়াল ভার্সনকে ফুল ভার্সন হিসেবে ব্যবহার করুন key সংগ্রহ না করেই।

কোন ওয়েবসাইট কতবার দেখা হচ্ছে

বর্তমানে সারা বিশ্বে কোন ওয়েবসাইট কতবার দেখা হচ্ছে, কোন অঞ্চলবা দেশ থেকে কতবার দেখা যাচ্ছে এমন তথ্য পাওয়া যাবে ‘অ্যালেক্সা’ নামের ওয়েবসাইটে। সারা বিশ্ব থেকে কোন ওয়েবসাইটগুলোতে মানুষ দেখছে তার তালিকা প্রকাশ করা হয় এতে।
এ ছাড়াও প্রতিটি দেশের শীর্ষ সাইটগুলোর নাম প্রকাশ করা হয় এ ওয়েবসাইটে।
সাইটের ঠিকানা: www.alexa.com

ইন্টারনে ডলার আয়ের সহজ উপায়

ইন্টারনে ডলার আয়ের সহজ উপায়ঘরে বসে আয় করা যায় হাজার হাজার টাকা। ভাবছেন কি করে সম্ভব, তাই না? আসলে এর জন্য প্রয়োজন তথ্য, মেধা, পরিশ্রম, বুদ্ধি আর একটিইণ্টারনেট কানেকশন। ব্যাস এখন ধেকে প্রতি মাসে আপনি উপার্জন করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা গুগুল নামটির সাতে সবাই পরিচিত। আর আমাদের টাকা আয়ের মূল মাধ্যমটি হল গুগল। যদিও অনেকেই গুগলকে শুধু সার্চ ইঞ্জিন নামেই চেনেন। কিন্ত বাস্তবিকতা হল এটি গুধু সাচৃ ইঞ্জিন না, রযেছে আরও নানাবিধ সেবা ও বাণিজ্য। এতে যুক্ত থাকা অনেকগুলো অংশের একটি হল গুগল আ্যডসেন্স। এই আ্যাডসেন্স মূলত আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম।ইণ্টরনেট ব্যবহারকারীরা সবাই কমবেশি ব্লগিং কথাটির সঙ্গে পরিচিত। ব্লগিং হল নিউজ ও আর্টিকেল লেখার জায়গা। যেমন আমারব্লগ,http://www.sopno-alo.blogspot.com/আপনি যদি শখের বা পেশাদার লেখক হন তাহলে অণায়াসে খুলে বসতে পারেন আপনার ব্লগিং সাইট। অনলাইনে উপার্জন করতে হলে প্রথমে একটি নিজস্ব ব্লগিং সাইট থাকা আবস্যক। আর এইব্লগিং সাইট আপনি বিনে পয়সায় বানিয়েনিতে পারেনwww.blogspot.comসাইট থেকে সম্পুর্ণ বিনে পয়সায়।প্রথমেনীলগঞ্জ এ লগ ইনকরে বিনমূল্যে তৈরি করতে পারেন আপনার ব্লগিং বা ওয়েব সাইট।create newঅপসনে গিয়ে ছোট্ট একটি রেজিশ্টেশন প্রসেস সম্পন্ন করতে হবে। প্রথমে আপনার আ্যকাউণ্ট তৈরি করনত হবে। এর পর পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়ার্ড ভেরিফিকেশনকরলেই চলে যাবেন পরবর্র্তী ষ্টেপে। এরপর পরবর্তী ষ্টেপে এসে দিতে হবে আপনার ওয়েবআ্যাডড্রেসটির নাম(www.sopno-alo.blogspot.com/)। এবার সর্বশেষ ষ্টেপে একটি টেমপ্লেট পছন্দ করতে হবে। মনে রাখবেন আপনি যে টেমপ্লেটটি পছন্দ করবেন আপনার ওয়েব সাইটটি টিক সেরকমেই দেখাবে। ব্যাস তৈরি হয়েহগেল আপনার ওয়েব সাইট। একানে আপনি এবং ভিজিটরা মনের খুশিতে লেখতে পারবে।এখন আপনার ব্লগিং সাইট তৈরি , প্রয়োজন শুধু গুগল আ্যাডসেন্স এ রেজিষ্টেশন।www.google.com/adsenseএ গিয়েsing up nowএ ক্লিক করুন। এবারও রয়েছে একটি ছোট্ট রেজিষ্টেশন প্রসেস। প্রথমেWebsite URLঅপসনে গিয়ে টাইপ করুন সেই ওয়েব আ্যাডড্রেসটি(যেমন www.sopno-alo.blogspot.com/)। এর পর ভাষা নির্বাচন সহ আপনার বর্তমান ঠিকানা ও ফোন নাম্বার দিন। এখন সবধরনের কাজ শেষ। শুধু উপার্জনের পালা। প্রতিদিন আপনার সাইটটিতে তথ্য ও খবরাখবর দিয়ে ভরিয়ে রাখুন, দেখবেন , অল্প কিচুদিনে বেশ জপ্রিয় হয়েছে আপনার ব্লগিং সাইট।প্রয়োজনীয় কয়েকটি বিষয়।Øগুগল আপনার ব্লগিং সাইটে যে অ্যাড রাখবে ভিজিটরকে মেগুলোতে ক্লিক(কিলা-কিলি) করতে হবে।Øপ্রতি ক্লিক(কিল-কিলি) এর জন্য আপনি পাবেন$0.40(৩০টাকা)।Øআপনার উপার্জিত অর্থ$100(৬৫০০টাকা) হলে উটাতে পারবেন।Øআর টাকা উটানোর জন্য প্রয়োজন হবে একটি ব্যাংক অ্যাকাউণ্ট।

সহজে সিস্টেম প্রোপার্টি দেখুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে যেকোনো উইন্ডোতে থাকা অবস্থায় আপনার সিস্টেমের System properties দেখার জন্য উইন্ডোজ লোগো এবং Break key চাপুন। এ ছাড়া যেকোনো উইন্ডোতে থাকা অবস্থায় আপনার ডেস্কটপে ফিরতে উইন্ডোজ লোগো এবং D চাপুন।

ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলুন সহজে

বিভিন্ন কারণে ফাইল বা ফোল্ডার মুছে ফেলা কিংবা নাম পরিবর্তন করা যায় না। এসবের মূল কারণ হচ্ছে ওই ফাইল বা ফোল্ডারটি কোনো চলতি প্রোগ্রামে ব্যবহূত হচ্ছে। এ সমস্যা থেকে মুক্তির সবচেয়ে ভালো সফটওয়্যার হচ্ছে আনলকার। এক মেগাবাইটের মতো ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.ccollomb.free.fr/unlocker/ বা www.filehippo.com/download_unlocker/ থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)।
সফটওয়্যারটি ইনস্টল থাকলে সমস্যায় আক্রান্ত ফাইল বা ফোল্ডারের ওপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Unlocker-এ ক্লিক করলে দেখা যাবে ওই ফাইল বা ফোল্ডারটি কোনো কোনো প্রোগ্রামে ব্যবহূত হচ্ছে। এবার Unlock All বাটনে ক্লিক করলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। এ ছাড়া বাঁ পাশের No action ড্রপ-ডাউন থেকে Delete নির্বাচন করে Unlock All বাটনে ক্লিক করলে ফাইল বা ফোল্ডারটি ডিলিট হয়ে যাবে। এভাবে Rename বা Move করা যাবে।
তা ছাড়া কোনো ফাইল বা ফোল্ডার ডিলিট, মুভ, রিনেম করতে গিয়ে না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে Unlocker সফটওয়্যারটি চালু হতে পারে। সে ক্ষেত্রে একই পদ্ধতিতে No action ড্রপ-ডাউন থেকে দরকারি অপশনটি নির্বাচন করে Unlock All করলেই হবে।

আইপি ঠিকানা সম্পর্কে জানুন

আপনি বর্তমানে যে কম্পিউটারে বসা আছেন সেই কম্পিউটার এখন কোনো আইপি ঠিকানা ব্যবহার করছে অর্থাৎ আপনার বর্তমান আইপি ঠিকানা কত তা জানার জন্য www.ip-adress.com ঠিকানায় যান। এখানে আপনি আরও জানতে পারবেন আপনার আইপি ঠিকানার অবস্থান এবং আইপি ঠিকানার আইএসপি। আপনার কম্পিউটারের আইপি ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে আবার সংযোগ দিন। দেখবেন আপনার কম্পিউটারের আইপি ঠিকানা পরিবর্তন হয়ে গেছে। আপনি ইচ্ছা করলে পৃথিবীর যেকোনো সাইটের আইপি ঠিকানা জানতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে www.ip-adress.com/whois এই ঠিকানায় গিয়ে টেক্সবক্সে যেকোনো সাইটের এড্রেস লিখে IP Whois বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে আপনি ওই সাইটটির আইপি ঠিকানা জানতে পারবেন এবং এর সঙ্গে ওই সাইটটির মূল্য, বিশ্বে এর অবস্থান, র‌্যাংকিং, সার্ভারের অবস্থানসহ আরও অনেক কিছু জানতে পারবেন।

ফেইসবুক নেটওয়ার্কে যোগ দিন

ফেইসবুকে অনেকে নেটওয়ার্কে যোগ দেয়ায় নামের পাশে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম দেখা যায়, অনেকের দেখা যায় না। কোন নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে চাইলে Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে Networks-এ গিয়ে Network Name-এ যে নাম দিতে চান সেটি লিখে Join Network-এ ক্লিক করলে একাধিক নেটওয়ার্কের সাথেও যুক্ত হওয়া যাবে।

ফেসবুকের মেইল বন্ধ করুন

ফেইসবুকে Add Request, message বা wall-এ কিছু লিখে বা ছবিতে Comments করে তাহলে তা আবার ই-মেইল-এর মাধ্যমে আপনাকে জানানো হয়। এতে ফেইসবুক থেকে অসংখ্য ই-মেইল আসে। এটি থেকে মুক্তি পেতে Settings-এ গিয়ে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে Notification-এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশ থেকে সব টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন।

ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাবেন যেভাবে

কম্পিউারে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিছু বিষয় লক্ষ রাখলে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না তা জানা সম্ভব। যার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে temp ফাইল মুছবে না। Add or remove programme অপশন থেকে কোনো প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে বাদ দেওয়া যাবে না, Ctrl+Alt+Delete চেপে বের করা টাস্ক ম্যানেজার খুলবে না, Tools/Folder Option থেকে কোনো হিডেন ফাইল প্রদর্শন করতে চাইলেও তা প্রদর্শিত হবে না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Registry Editor খুলবে না এবং কমান্ড অপশন কাজ করবে না। এগুলো পরীক্ষা করে জানা যাবে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না।

ফায়ারফক্স থেকে টুইটারে নিজের সর্বশেষ অবস্থা

ইন্টারনেটে খুদে ব্লগ লেখার (মাইক্রো ব্লগিং) জনপ্রিয় সফটওয়্যার টুইটারে নিজের সর্বশেষ অবস্থা (স্ট্যাটাস) হালনাগাদ করার অনেক মাধ্যম আছে। এর মধ্যে ফায়ারফক্স থেকে স্ট্যাটাস হালানাগাদ করা এবং স্ট্যাটাস দেখার দারুণ এক প্রোগ্রাম হলো (অ্যাড-অনস) হচ্ছে ইকোফোন। ইকোফোন দিয়ে সহজেই স্ট্যাটাস হালনাগাদ করা যাবে এবং কোনো স্ট্যাটাস এলে বার্তা পাঠাবে।
ইকোফোন www.echofon.com/twitter/firefox ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে ইনস্টল করতে হবে। এরপর ফায়ারফক্স চালু করলে স্ট্যাটাসবারের ডানে ইকোফোনের আইকন দেখা যাবে। এই আইকনে ক্লিক করলে Echofon preferences উইন্ডো আসবে। এখানে Add account... বাটনে ক্লিক করে টুয়িটার একাউন্ট যোগ করুন এবং চাইলে অন্যান্য তথ্য পরিবর্তন করে Ok করুন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে সর্বশেষ স্ট্যাটাসগুলো চলে আসবে।
এখন Echofon আইকনে ক্লিক করলে ইকোফোন উইন্ডো খুলবে এবং Friends, Mentions, Messages ট্যাবে স্ট্যাটাসগুলো দেখা যাবে। কোনো স্ট্যাটাস আপডেট করতে চাইলে নিচের টেক্স বক্সে লিখে এন্টার করলেই কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে তা আপডেট হবে।

ফেসবুকের খুঁটিনাটি

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক অনেকেই ব্যবহার করেন। ফেইসবুকে অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আছে। কিছু কাজ কীভাবে করা যাবে, তা নিচে দেওয়া হলো—
 ফেসবুকে আপনি বন্ধু করতে কাকে কাকে Add Request পাঠিয়েছেন তা দেখার জন্য ওপরে Friends থেকে All Friends-এ ক্লিক করুন।বর্তমান বন্ধু এবং যাদের কাছে Add Request পাঠিয়েছেন তাদের সবার নাম দেখা যাবে।
 যদি কাউকে ভুল করে Add Request পাঠিয়ে দেন তাহলে তাকে ব্লক করে আবার Remove করে দিন। দেখবেন আপনার Add Request টি বাতিল হয়ে যাবে।
 ফেসবুকের সব লেখা ইংরেজি। আপনি চাইলে ফেসবুকের সব লেখা বাংলায় পরিবর্তন করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে সেখান থেকে Language-এ ক্লিক করুন। এখন Primary Language-এ English (US)-এর পরিবর্তে বাংলা সিলেক্ট করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, দেখবেন সমস্ত ফেসবুক বাংলা হয়ে গেছে। আবার ইংরেজি করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে বাংলার পরিবর্তে English (US) সিলেক্ট করে বেরিয়ে আসুন।
 কেউ যদি ফেসবুকে আপনাকে ডিস্টার্ব করে যেমন, মেসেজ দেয়, বার বার Add Request পাঠায় তাহলে আপনি তাকে ব্লক করে দিতে পারেন। ব্লক করে দিলে সে আর আপনাকে খুঁজে পাবে না। কাউকে ব্লক করতে হলে Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Person-এর নাম বা ই-মেইল আইডি লিখে তাকে ব্লক করে দিতে পারেন।
 আপনি যদি চান আপনার বন্ধুরা ছাড়া আপনাকে অন্য কেউ বার্তা (মেসেজ) পাঠাতে পারবে না বা আপনার বন্ধু কারা তা যেন অন্য কেউ না দেখতে পারে, সে জন্য Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে নতুন পেজ এলে Search-এ ক্লিক করুন। এখন চেকবক্স থেকে A Link to send me a message এবং My friend list-এর টিক চিহ্নগুলো তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। আবার আপনি যদি My Profile picture চেকবক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দেন তাহলে আপনার বন্ধুরা ব্যতিত অন্য কেউ আপনার Profile picture দেখতে পাবে না।
 আপনি যদি চান আপনার ই-মেইল ঠিকানা আপনার বন্ধুরা কেউ দেখবে না, তাহলে Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Profile-এ ক্লিক করুন। এরপর Contact Information-এ ক্লিক করে নিচে আপনার Mail add-এর পাশের বক্স থেকে No one সিলেক্ট করে Save Changes-এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
 আপনি Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে আপনার নাম, পাসওয়ার্ড, প্রাইভেসি, Security question ইত্যাদি সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যদি আর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে না চান তাহলে Deactivate-এ ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করেও দিতে পারেন। আবার Activate করতে চাইলে সাইন ইন করুন। তাহলেই Activate হয়ে যাবে।

টিপস কথা বলে ফায়ারফক্স!

জনপ্রিয় মুক্ত সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করার সময় লেখাকে (টেক্সট) কথায় রূপান্তর করা যায়। এ জন্য ‘স্পিক ইট’ নামের অ্যাড অন ইনস্টল করতে হবে। ১০ কিলোবাইটের এই প্রোগ্রাম https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। ইনস্টলের করে ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার পছন্দমতো টেক্সট নির্বাচন করে এবং মাউসে ডান ক্লিক দিয়ে পপআপ মেনুর নিচে Say It অপশনে ক্লিক করলেই টেক্সট শোনা যাবে।

সংযুক্তি ছাড়াই ছবি পাঠান
বিনামূল্যে ই-মেইল সুবিধা প্রদানকারী জিমেইলে সাধারণত ছবি অথবা কোনো ফাইল পাঠাতে সংযুক্তি (অ্যাটাচ) করে পাঠাতে হয়। ইচ্ছে করলে পাঠানো মেইলের মাধ্যমে ছবি যোগ করে মেইল করা যায়। এ জন্য প্রথমে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে ঢুকে (লগ-ইন) করে Settings থেকে Labs অপশনে ক্লিক করুন। এখান থেকে Inserting Images অপশন Enable করুন এবং সেটিংস সেভ করে বের হয়ে আসুুন। খেয়াল করুন, কম্পোজ বক্সে Inserting Images অপশনের আইকন চলে এসেছে। এই আইকনে ক্লিক করে পছন্দের কোনো ছবি বা ছবির ওয়েব লিংক লেখার মাঝখানে যোগ করতে পারবেন।

র্যামের গতি বাড়িয়ে নিন
উইন্ডোজ ব্যবহারের সময় অনেক Page File তৈরি হয়, Page File ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এই Page File কম্পিউটারে জমা হয়ে RAM-এর গতি কমিয়ে দেয়। কম্পিউটার বন্ধ করার সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে এই ফাইলগুলো আপনি মুছে ফেলতে পারেন। এ জন্য Start থেকে control panel-এ যান। এখান থেকে Administrative Tools/Local Security Policy/Security Settings/Local Policies/Security Options ঠিকানায় যান। ডানপাশের Shutdown : Clear virtual memory page file অপশনে দুই ক্লিক করুন এবং অপশনটি Enable করে OK দিয়ে বের হয়ে আসুন। এখন কম্পিউটার বন্ধের সময় virtual memory page file স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এ ছাড়া Start/run-এ গিয়ে Tree লিখে Enter চাপলে Ram-এর গতি কিছুটা বাড়বে। এই কাজটি মাঝেমধ্যে করলে আপনার কম্পিউটার গতিশীল থাকবে।

কম্পিউটারের হ্যাং সমস্যা দূর করুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কম্পিউটারের সব কাজ থেমে যেতে পারে (হ্যাং হওয়া)। এ অবস্থায় Not Responding লেখা বার্তা এলে Close বাটনে ক্লিক করতে হয়।এর ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ইচ্ছে করলে এ সমস্যাটি এড়ানো যায়।
এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।

ফেসবুকে নতুন প্রোগ্রাম

জনপ্রিয় ই-মেইল ইয়াহু, এমএসএন বা জিমেইলের মতো মেসেঞ্জারে নিজের অবস্থা Available থেকে Away, Invisible বা অফলাইনে পরিবর্তন করা যায়। তাত্ক্ষণিক বার্তা আদান-প্রদান (চ্যাট) করার সময় এগুলো ব্যবহার করে বিশেষ কিছু সুবিধাও পাওয়া যায়। যেমন Invisible মোডে থাকার সময় আপনি অনলাইনে থেকে অন্যদের অবস্থা দেখতে পাবেন। কিন্তু অন্যরা বুঝবে না যে আপনি অনলাইনে রয়েছেন। ফেসবুকে চ্যাট করার সময় এমন কোনো অপশন পাওয়া যায় না, সেখানে কেবল অনলাইন এবং অফলাইন নামে দুটি মোড থাকে। ফেসবুকের Online Now (http://www.facebook.com/apps/application.php?id=29197096351) প্রোগ্রামটি Invisible মোডের মতো কাজ করে। এটি ব্যবহার করে অফলাইনে থাকা কোনো ব্যবহারকারী সহজেই জানতে পারবেন অন্য কোনো ব্যবহারকারী এখন অনলাইনে রয়েছেন।

ফায়ারফক্স বাংলা বানান ঠিক করে দেবে

ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্সে একটি বাংলা অভিধান যুক্ত আছে। সেটি সক্রিয় করে বাংলা লিখলে লেখার সময় বানানে ভুল হলে সতর্ক করা হয়। ভুল বানানটির নিচে লাল দাগ পড়ে। এই সুবিধাটি পেতে হলে প্রথমে https://addons.mozilla. org/en-US/firefox/addon/13660 ঠিকানার ওয়েবসাইটে গিয়ে Add to Firefox-এ ক্লিক করতে হবে। নতুন উইন্ডো এলে Install now-এ ক্লিক করুন। ৩৫৫ কিলোবাইটের একটি ফাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কম্পিউটারে ইনস্টল হতে থাকবে। এরপর Restart Firefox-এ ক্লিক করুন। ব্রাউজারটি বন্ধ হয়ে আবার খুলবে। এখন ব্রাউজার দিয়ে কোনো কিছু যেমন ওয়েবসাইট, ব্লগ, মেইল ইত্যাদি খুলে লেখার স্থানে কোনো কিছু বাংলাতে লিখে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করে Language থেকে Bangla (Bangladesh) নির্বাচন করুন। এরপর কোনো কিছু লিখলে দেখবেন ভুল বানানের নিচে লাল কালির দাগ পড়েছে।

ডক ফাইলকে পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর

অফিস ২০০৭ দিয়ে খুব সহজে .doc ফাইলকে পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করা যায়।
.doc ফাইলকে পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করার জন্য প্রথমে Acrobat Writer সেটআপ দিতে হবে।
তারপর যে .doc ফাইলটি পিডিএফ ফাইলে রূপান্তর করতে চান, সেটি অফিস ২০০৭ দিয়ে খুলে File-এ ক্লিক করে print-এ ক্লিক করুন।
এখন ওপরে Name-এ Acrobat Distiller নির্বাচন করে ok-তে ক্লিক করুন। এখন পিডিএফ ফাইলটি কোথায় সেভ করতে চান, সেটি নির্বাচন করে দিন। দেখবেন পিডিএফ ফাইল তৈরি হয়ে গেছে।

ডান ক্লিকে দরকারি দুই কাজ

বিভিন্ন প্রয়োজনে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে, ফাইল, ফোল্ডার কপি বা মুভ করা হয়ে থাকে। চাইলে মাউসের ডান ক্লিক মেনুতে copy to folder move to folder নামের দুটি অপশন তৈরি করে ফাইল কপি/মুভ করার কাজটি আরও সহজ করতে পারেন। এ জন্য Start/Run-এ গিয়ে notepad লিখে এন্টার করেন। নোটপ্যাড খুলবে।এবার এতে নিচের সংকেতগুলো হুবহু লিখুন।

Windows Registry Editor Version 5.00

[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers]

[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Copy To]
@=”{C2FBB630-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13}”

[HKEY_CLASSES_ROOT\AllFilesystemObjects\shellex\ContextMenuHandlers\Move To]
@=”{C2FBB631-2971-11D1-A18C-00C04FD75D13}”
এখন File/Save as থেকে All files নির্বাচন করুন Save as type হিসেবে। সবশেষে copytomoveto.reg নামে এটি সেইভ করুন।
লক্ষ করে দেখুন, নতুন একটি রেজিস্ট্রি আইকন তৈরি হয়েছে। এই আইকনে ক্লিক করে নির্বাচিত করুন। এখন যেকোনো ফাইল/ফোল্ডারে মাউস রেখে ডান ক্লিক করে দেখুন copy to folder ও move to folder নামের নতুন দুটি অপশন এসেছে।

মনিটরের পর্দা ওলট-পালট হয়ে যাওয়া

অনেক সময় দেখা যায় মনিটরের পর্দা ওলট-পালট হয়ে যায়। অর্থাত্ পর্দার ওপরের অংশ নিচে চলে যায় অথবা ডান পাশের অংশ বাঁ পাশে চলে যায়। যদি কখনো এমন হয় তাহলে কিবোর্ড থেকে Ctrl+Alt চেপে ধরে ওপরে-নিচে ডানে-বাঁয়ের অ্যারোগুলো চাপুন, দেখবেন মনিটরের পর্দাও পরিবর্তন হচ্ছে।

এসডব্লিউএফ (SWF) ফাইল সম্পাদনা

শকওয়েভ ফ্ল্যাশ ফাইল (এসডব্লিউ) ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়। ফ্ল্যাশে তৈরি করা এই অ্যানিমেটেড ফাইল সাধারণত সম্পাদনা করা সম্ভব হয় না। এসডব্লিউএফ ফাইল সম্পাদনা করার জন্য ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার হচ্ছে SWF Modify। ১.৫৩ মেগাবাইটের এ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই এসডব্লিউএফ ফাইলটির চলতি ফ্রেম বা সব ফ্রেম সম্পাদনা করা যাবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট আইটেম, অডিও ক্লিপ, মুভি ক্লিপ মুছে দেওয়া, প্রতিস্থাপন করা বা এক্সপোর্ট করা যাবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সব সংস্করণেই চলবে।

বাংলা ফন্ট নির্বাচন করুন

বর্তমানে বাংলা ওয়েবসাইটের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। বাংলা সংবাদপত্র থেকে শুরু করে বাংলা ব্লগসহ বিভিন্ন তথ্যাদি নিয়ে ইন্টারনেটে বাংলায় অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। সারা বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষীরা এসব সাইটে নিয়মিত যান এবং নিজ মাতৃভাষা বাংলায় এসব সাইট পড়ে থাকেন। তবে অনেক ক্ষেত্রে বাংলা ফন্টের কারণে এসব ওয়েবসাইটে ভালোভাবে বাংলা দেখা যায় না। এ জন্য www.omicronlab.com/bangla-fonts.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে SolaimanLipi ফন্ট নামিয়ে (ডাউনলোড) নিন। এবার ফন্টটি copy করে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Start/Settings/Control Panel/ Fonts এ পেস্ট করুন। এবার ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Tools/Fonts & Colour/Advanced এ গিয়ে Fonts for option-এ বাংলা নির্বাচন করুন। এবার নিচের লিস্ট থেকে SolaimanLipi ফন্ট নির্বাচন করে ok দিন। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহারকারীরা Tools/Fonts/Language Script-তে গিয়ে বাংলা নির্বাচন করুন। এবার নিচের লিস্ট থেকে SolaimanLipi ফন্ট নির্বাচন করে ok দিন। এবার সুন্দর ফন্টে বাংলা ওয়েবসাইট দেখতে পারবেন।

উবুন্টুতে কম্পিউটার চালুর ক্রম বদলে নিন

যাদের কম্পিউটারে একাধিক অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে তাদের প্রতিবার কম্পিউটার চালু করার সময় কোনটি চালু করা হবে, সেই অপশন দেখানো হয়। কিন্তু কোনোটি যদি নির্বাচন করা না হয়, তবে উবুন্টু চালু হয়। উবুন্টু থেকে পরিবর্তন করে শুরুতে উইন্ডোজও করা যায়।
স্টার্টআপ ম্যানেজার নামের সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ কাজটি করা যায়। তবে এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা ছাড়াও একটি সহজ পদ্ধতিতে এ কাজ করা যায়।
/etc/default/grub ফাইলে লেখা থাকে বুটলোডারের কত নম্বর অপশন থেকে বুট করা হবে ।
ফাইলটিতে ‰RUB^DEFAULT= এর পর যে সংখ্যাটি লেখা থাকে, সেটি চালু হয়। সাধারণত এখানে 0 লেখা থাকে। উইন্ডোজ দিয়ে শুরু করতে চাইলে”0-এর পরিবর্তে 4 লিখে দিতে হবে। এর একটি বিকল্প পদ্ধতিও রয়েছে, যা হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেমের ক্রমলেখার পরিবর্তে সেটির নাম লিখে দেওয়া। প্রথমে বুটলোডারে কী কী অপশন রয়েছে, সেটি জানতে হবে। সেটি দেখার জন্য Applications/ Accessories/Terminal-এ নিচের কমান্ডটি লিখুন—
fgrep menuentry/boot /grub/grub.cfg
যদি উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টল করা থাকে, তবে
menuentry “Microsoft Windows XP (on /dev/sda1){
এবং যদি উইন্ডোজ ভিসতা ইনস্টল করা থাকে তবে menuentry ÒWindows Vista (loader) (on /dev/sda1)” { এর মতো একটি লাইন দেখা যাবে। এবার টারমিনালে লিখুন gksudo gedit /etc/default/grub।
এবার পাসওয়ার্ড লেখার জন্য একটি উইন্ডো দেখা যাবে। সঠিক পাসওয়ার্ডটি লিখলে grub নামের ফাইলটি ওপেন হবে। ফাইলে GRUB_DEFAULT= Gi ci Windows Vista (loader) (on /dev/sda1)” অথবা “Windows XP (on /dev/sda1)”-এর মতো আপনার আগের কমান্ডের পর পাওয়া অংশটি লিখুন। ফাইলটি সেভ করে বন্ধ করে দিন। এবং সবশেষে নিচের কমান্ডটি ব্যবহার করুন।
sudo update-grub বুটলোডারের ক্রমপরিবর্তনের এই পদ্ধতিটি কেবল গ্রাব ২ এবং এর পরবর্তী সংস্করণের ক্ষেত্রে কাজ করবে। আগের সংস্করণগুলোতে /boot/grub ফোল্ডারের menu.lst ফাইলটিতে পরিবর্তন করতে হয় এবং পরিবর্তন করার পদ্ধতিটিও কিছুটা আলাদা।

ড্রাইভ ও ফোল্ডারের নিরাপত্তা

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের কম্পিউটারে ফাইল, ফোল্ডার বা ড্রাইভের নিরাপত্তা আরও বাড়ানো যায়। এ জন্য যে ফোল্ডার বা ড্রাইভের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও বাড়াতে হবে।এ জন্য নির্দিষ্ট ফোল্ডার বা ড্রাইভের ওপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করুন।Properties হয়ে Security ট্যাবে যান। সিকিউরিটি ট্যাব না থাকলে Control Panel থেকে Folder Options চালু করুন। এখানে View ট্যাবে গিয়ে Advanced Settings-এর Use simple file sharing... টিক চিহ্ন তুলেদিয়ে OK করুন। এবার Advanced বাটনে ক্লিক করলে Advanced Security Settings for FOLDER NAME আসবে। এখানে Permission ট্যাবের Permission entries-এ যে গ্রুপ বা ব্যবহারকারীকে আপনি ফোল্ডার বা ড্রাইভটির দেখা বা মুছে ফেলা বা অন্যান্য সুবিধা দিতে চান না, সেটি নির্বাচন করে Edit বাটনে ক্লিক করুন। (Permission entries-এ যদি কোনো ব্যবহারকারীর নাম না থাকে, তাহলে Add বাটনে ক্লিক করে Advanced বাটনে এবং Find Now বাটনে ক্লিক করে ব্যবহারকারী নির্বাচন করে OK এবং OK করুন।) এখন যে যে বিষয়ের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে চান, সেগুলো Deny-তে টিকচিহ্ন দিন এবং OK করুন।
তাহলে ওই ব্যবহারকারী বা গ্রুপের ব্যবহারকারীরা নিয়ন্ত্রণ আরোপ বিষয়গুলোর সুবিধা পাবে না। আপনি যদি Full Control চেক করেন, তাহলে ড্রাইভ অথবা ফোল্ডারটি পড়তেই পারবে না। তবে যে ড্রাইভ বা ড্রাইভের ফোল্ডার নিয়ন্ত্রণ করতে চান, সেটি অবশ্যই এনটিএফএস ফরম্যাটের হতে হবে।

ব্রাউজারে ওয়েবপেইজের ফন্ট ছোট-বড় করা

ইন্টারনেটে ব্রাউজার দেখার ওয়েবপেইজ দেখার সময় মাঝেমাঝে লেখার ফন্ট অনেক ছোট দেখায়। আবার কিছু কিছু ওয়েবপেইজের ফন্ট থাকে অনেক বড়; যা পড়তে খুব সমস্যা হয়। ওয়েবপেইজের লেখার ফন্ট ছোট-বড় করার জন্য কিবোর্ড থেকে CTRL কি চেপে ধরে চাকাওয়ালা মাউসের স্ক্রলিং (চাকা) ওপরে-নিচ করলে ওয়েবপেইজের লেখার ফন্টও ছোট-বড় করা যাবে।

ফটোশপে সাদাকালো ছবি রঙিন করুন

অ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে ইচ্ছে করলে যেকোনো সাদাকালো ছবি রঙিন করা যায়। এ জন্য যে ছবিটি রঙিন করবেন প্রথমে তা ফটোশপের মাধ্যমে খুলুন। এবার Image/Mode থেকে CMYK Colour নির্বাচিত করুন। এখন Q চেপে quick mask মুড সক্রিয় করুন। এবার ব্রাশ টুল থেকে ব্রাশ নিন এবং ছবির যে অংশটুকু রঙিন করতে চান সেটুকু সতর্কতার সঙ্গে পেইন্ট করুন। সবার আগে ত্বকের অংশ দিয়ে শুরু করুন। ব্রাশের কাজ শেষ হলে Q চেপে নরমাল মুডে ফিরে আসুন। খেয়াল করুন ছবিটিতে সিলেকশন তৈরি হয়েছে।
এবার Select/Inverse-এ Ctrl+Shift+I ক্লিক করুন। এবার Layer থেকে New Adjustment Layer-এ যান। Colourize-এ টিক চিহ্ন দিন এবং এখানে Shadows, Midtones ও Highlights-এর স্লাইডার মুভ করতে থাকুন যতক্ষণ না মনের মতো রং পাচ্ছেন। আর একটু নিখুঁত করার জন্য Layer/New Adjustment Layer/Curves-এ যান এবং এখানে যে চেক বক্স আসবে তাতে একট নাম দেওয়ার জন্য ok করুন। এবার File/Save as-এ গিয়ে ছবিটি jpg ফরম্যাটে সংরক্ষণ (সেভ) করুন।

কম্পিউটারের তারিখের ধরন বদলে নিন

আমরা সাধারণত দিন-তারিখ লিখি‘দিন-মাস-বছর’ হিসেবে। কিন্তু কম্পিউটারে তারিখ থাকে ‘মাস-দিন-বছর’ হিসেবে। তাই প্রায়ই আমাদের দিন ও মাস নিয়ে সমস্যায় পড়তে হয়। কম্পিউটারের দিন-তারিখ দেখানোর ধরন পরিবর্তন করা যায় খুব সহজেই।
কম্পিউটারের তারিখের ধরন বা ফরম্যাট পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে Control panel-এ গিয়ে Regional and Language options-এ দুই ক্লিক করুন। এখন Customize-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Date-এ ক্লিক করুন। এখন Short date format-এ দেখুন mm-dd-yyyy নির্বাচন করা আছে। সেটি পরিবর্তন করে dd-mm-yyyy নির্বাচন করে OK করুন। পরের উইন্ডোতে আবার ok করুন। এখন দেখবেন আপনার কম্পিউটারের তারিখ পরিবর্তিত হয়ে দিন-মাস-বছরে রূপান্তরিত হয়েছে।

ওয়েবসাইটে কারিগরি দিক জানুন

কাজের প্রয়োজনে প্রতিদিনই আমাদের বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট দেখতে হয়। স্বভাবতই এই প্রশ্ন মনে জাগতে পারে যে ওয়েবসাইটটি কোন প্রোগ্রামিং ভাষায় লেখা বা কোন ধরনের ওয়েব সার্ভারের মাধ্যমে এটি পরিচালনা করা হয়। ব্লগার, ওয়ার্ডপ্রেস, টাইপপ্যাড বা লাইভ জার্নালের মতো অনেক ব্লগিং প্লাটফর্মই এখন বেশ জনপ্রিয়। আপনার পছন্দের ব্লগসাইট হলে শুধু দেখেই বলে দেওয়া সম্ভব নয় যে এটি কোন প্লাটফর্মে তৈরি করা বা বিজ্ঞাপনের জন্য সাইটটিতে কোন প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হচ্ছে।
তবে সাইটোনমি ওয়েবসাইট (www.sitonomy.com) ব্যবহার করে যেকোনো ওয়েবসাইটের কারিগরি দিক সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় জানা যাবে। এখানে কোনো ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখে সেটির সার্ভারের ঠিকানা, সার্ভারে ব্যবহূত সফটওয়্যার, সাইটটির প্রোগ্রামিং ভাষা, বিজ্ঞাপনের কাজে ব্যবহূত টুলের মতো আরও বিভিন্ন বিষয় জানা যাবে। এখানকার একটি বিশেষ সুবিধা হলো কোনো সাইটে যে ধরনের প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হচ্ছে এর বিকল্প অন্য কোন টুল ব্যবহার করা যায় সেটি জানারও অপশন রয়েছে। যেকোনো ওয়েবসাইটের ফলাফলের পাশে Alternatives সংযুক্তি থেকে বিকল্পগুলো জানতে পারা যাবে।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফন্ট পরিবর্তন

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে (এমএস ওয়ার্ড) কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় একই লেখায় বাংলা ও ইংরেজি দুটো ভাষা টাইপ করতে হয়। আপনি ইচ্ছে করলে এক ক্লিকে ফন্ট পরিবর্তন করতে পারেন। এ জন্য Tools/customize/ categories/fonts-এ যান এবং আপনি যে ফন্ট বেশি পরিবর্তন করে থাকেন ডান পাশ থেকে তা মাউসের সাহায্যে ড্রাগ করে মেনুবারে নিয়ে বক্সটি close করে দিন। মেনুবারে ফন্টটি এসে যাবে। এ জন্য Tools/customize/keyboard/categories/fonts-এ যান। এবার ফন্ট নির্বাচিত করুন এবং Press new shortcut key অপশনে আপনার পছন্দের শর্টকাট কি চাপুন, যেমন, Ctrl+5। এখন লেখার সময় এ শর্টকাট কি চাপলেই তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে কাজ করবে।

ফন্ট তৈরির সফটওয়্যার

কম্পিউটারে লেখালেখির জন্য বিভিন্ন মজার ফন্ট পাওয়া যায়। ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন ফন্ট নামানোও যায়। তবে ইচ্ছা করলে নিজের মনের মতো ফন্ট তৈরিও করা যায়। এ জন্য নিচের লিংক থেকে ফন্ট তৈরির সফটওয়্যার ফন্ট ক্রিয়েটর৬ নামাতে পারবেন। এরপর নিজের মতো ফন্ট তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন। এ ছাড়া অন্য কোনো ফন্ট পরিবর্তনও করতে পারবেন।


                             Download:

http://rapidshare.com/files/264187474/LogicFont.zip
http://hotfile.com/dl/9761833/0ffc90b/LogicFont.zip.html
http://freakshare.net/files/i5x9tjor/LogicFont.zip.html
http://rapidshare.com/files/255320059/FontCreator_Pro_v6.0_build_106_Giovanni_Moretti.rar

ফাইল থাক ছবিতে

কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিজস্ব গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা অনেক সময় জরুরি হয়ে পড়ে। কম্পিউটারে নিজের তথ্যগুলো বিভিন্ন উপায়ে লুকিয়ে রাখা যায়। চাইলেনিজের তথ্যগুলো কোনো একটা ছবিতেই লুকিয়ে রাখতে পারেন। এ ক্ষেত্রে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফাইল জিপ করে একটি ছবির (ইমেজ) মধ্যে লুকিয়ে রাখুন। এ জন্য শুরুতে ফাইলটি জিপ করে নিন। এ ক্ষেত্রে উইনজিপ, উইনরার ইত্যাদি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। ফাইলটি zip, rar, 7-zip সুবিধা অনুযায়ী ফরম্যাটে করে নিন।
শুরুতে আপনার জিপ করা ফাইল একটি নামে সেইভ করুন। যদি ফাইলের নাম file.zip হয় এবং যে ছবির সঙ্গে যুক্ত করতে চান সেই ফাইলের নাম photo.jpg হয়, তবে ফাইল দুটি একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রাখুন। এবার Start\Run-এ গিয়ে cmd লিখে Ok করুন এবং নির্দিষ্ট ফোল্ডারে ঢুকুন। এবার copy/b photo.jpg+file.zip my.jpg লিখে এন্টার করলে একই ফোল্ডারে my.jpg নামে নতুন একটি ছবির ফাইল তৈরি হবে। ওই ফাইলটি খুললে দেখা যাবে photo.jpg নামে একটি ছবি আছে। তবে কোনোভাবেই file.zip ফাইল বা zip ফাইলের ভেতরের কোনো তথ্য/ফাইল দেখা যাবে না। স্বাভাবিকভাবে এই my.jpg ছবিটি কেউ দেখলেও এর মাঝে থাকা কোনো তথ্য দেখতে পাবে না। প্রয়োজনে ওই ফাইলটি পেতে my.jpg ফাইলটি আনজিপ করলেই আপনার তথ্য/ফাইল খুঁজে পাবেন।

নষ্ট বা আঁচড় পড়া সিডি থেকে তথ্য উদ্ধার

সিডি/ডিভিডি ডিস্ক ঠিকমতো সংরক্ষণ না করলে আঁচড় পড়ে, নষ্ট হলে বা অন্য কারণে ফাইল কপি করা বা উদ্ধার করা সম্ভব হয় না। ডিস্কের মান খারাপ হলেও এমনটি হতে পারে। এসব ডিস্ক থেকে তথ্য উদ্ধার করা যায় অ্যাবিসল রিকভারি সফটওয়্যার দিয়ে। সফটওয়্যারটি নিচের লিংক থেকে নামিয়ে (ডাউনলোড) ব্যবহার করা যাবে।

Abyssal Recovery is a freeware software to recover data from corrupted or lost data from damaged, scratched, or defective CD/DVD discs. It use simply copy the files to another destination (hard drive drive).
Details
Download 1
Download 2

Monday, March 21, 2011

পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডে কোন ফাইল দেখা যাচ্ছে না কিন্তু জায়গা দখল করে আছে,তাহলে কি করবেন ?

পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডের ফাইল অনেক সময় ভাইরাসের কারনে সব সুপার হিডেন হয়ে যায়। ফলে ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যায় না কিন্তু জায়গা ঠিকই দখল করে রাখে।এতে অনেকে ভাবে ভাইরাসের কারনে ফাইলগুলো ডিলিট হয়ে গিয়েছে। আসলে ফাইলগুলো যেখানে যেভাবে ছিল সেভাবেই আছে শুধু ভাইরেসের কারনে এগুলো দেখা যাচ্ছে না। এছাড়াও এই ফোল্ডার গুলোর নামে EXE ফাইল তৈরী হয়, এগুলোকে ডিলিট করে দিতে হবে।আজকে আপনদের এই সমস্যার একটি কার্যকর সমাধান দেবো।
এরকম সমস্যা হলে প্রথমে run গিয়ে cmd লিখেenter চাপুন। এবার আপনার পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যে ড্রাইভে আছে তার অক্ষর(যেমন I: , J:, K: ) টাইপ করুন।এখন নিচের কমান্ড লিখে enter চাপুন-
attrib -s -r -h -a /s /d


আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এতেই।
কমান্ডগুলোর অর্থটাও বুঝে নিন-
এখানে attrib মানে attribute এর সংক্ষিপ্ত রুপ।
s = system file or super hidden
r = read only
h = hidden
a = archive
/d = directory
/s = sub directory

Sunday, March 20, 2011

ছবি দিয়ে দারুণ ভিডিও শো তৈরি করুন গুগল পিকাসার মাধ্যমে

অনেকদিন আগে গ্রামের বাড়িতে কোনো একটি অনুষ্ঠানে দাওয়াতে গিয়েছিলাম। সেখানে আমি এবং খালাতো ভাইসহ অনেকেই ডিজিটাল ক্যামেরা নিয়ে গিয়েছিলাম। ছবিও তুলেছি প্রচুর। তবে সেই ছবিগুলোর অধিকাংশই প্রিন্ট করা হয়নি। অনুষ্ঠান থেকে ফেরার সপ্তাহখানেক পর খালাতো ভাইয়ের কাছ থেকে একটা সিডি পেলাম, যেখানে তিনি নির্বাচিত ছবিগুলো দিয়ে ভিডিও শো তৈরি করেছেন। অর্থাৎ, স্থির ছবিগুলোই একটার পর একটা আসবে এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে মিউজিক চলতে থাকবে। আমি দেখে অভিভূত হয়েছিলাম। কিন্তু জানতাম না কীভাবে এটা করতে হয়। ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি দু’টোতেই আগ্রহ থাকার পরও শিখতে পারিনি কীভাবে করতে হয়।
using-video-site

আমরা সাধারণত এসব কাজ করতে অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো, ইউলিড মিডিয়া স্টুডিও প্রো ইত্যাদি সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। অস্বীকার করার উপায় নেই এসব সফটওয়্যার ছাড়া উচ্চমানের ভিডিও এডিটিং করলে খুব একটা ভালো হবে না। তবে আপনার যখন ব্যক্তিগত কিছু ছবি নিয়ে ভিডিও শো তৈরির শখ হবে, তখন আপনি নিশ্চয়ই টাকা খরচ করে বা সময় নষ্ট করে জটিল এইসব সফটওয়্যার নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করবেন না; ঠিক যেমনটা আমি করিনি।
তবে আজ কয়েক বছর পর হঠাৎই মনে হলো গুগলের পিকাসা সেবার ডেস্কটপ সংস্করণটি ব্যবহার করি। গুগলের ছবি শেয়ারিংয়ের একটি সেবার নাম হচ্ছে পিকাসা, যার একটি ডেস্কটপ সংস্করণও রয়েছে। নিতান্ত কৌতুহলী হয়েই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করি। এক পর্যায়ে দেখি এতে ভিডিও এডিটিংয়ের সুবিধা আছে। বড় আকারের কিছু নয়, তবে আমি যা চাচ্ছিলাম ঠিক তাই পেয়ে গেছি।
এবারে আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি স্থির চিত্রকে চলমান করে তুলতে পারেন এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে পছন্দসই গান বা মিউজিক যোগ করতে পারেন। এই কাজটি করার সহজতম পদ্ধতি হলো গুগল পিকাসা।

তৈরি করুন ভিডিও শো

প্রথমেই গুগল পিকাসা ডাউনলোড করে নিন। লক্ষ্য করুন, পিকাসার লিনাক্স সংস্করণে আপনি ভিডিওর কাজটি করতে পারবেন না। ডাউনলোড করার পর প্রোগ্রামটি চালু করুন। পিকাসা ৩ কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার কম্পিউটার স্ক্যান করে সমস্ত ছবি আপনার সামনে ফোল্ডার বাই ফোল্ডার প্রদর্শন করবে। এখান থেকে আপনি যে ছবিগুলো ভিডিও শো-তে নিতে চান, সেগুলো নির্বাচন করুন। এবারে নিচে দেখবেন মুভি নামে একটা বাটন আছে। সেটায় ক্লিক করলেই আপনার সামনে ভিডিও ক্রিয়েটিং স্ক্রিন প্রদর্শিত হবে।

video-choose-300x187

এবার পর্দার নিচের অংশে আপনি টাইমলাইন এবং তারও নিচে ছবিগুলো সাজানো আকারে দেখতে পাবেন। আপনি চাইলে এখান থেকে ছবি মুছে ফেলতে পারেন, অথবা নতুন ছবি যোগ করতে পারেন। একইসঙ্গে আপনি কোন ছবির পর কোন ছবি আসবে তাও সাজিয়ে নিতে পারেন এখান থেকে।
এবার আপনার মুভি এডিটিংয়ের পালা। লক্ষ্য করুন, বাম পাশের প্যানেলটিই আপনার ভিডিও এডিটর। এখান থেকে আপনি ঠিক করতে পারবেন কীভাবে ছবিগুলো পরিবর্তিত হবে, প্রতিটি ছবি কতক্ষণ সময় ধরে প্রদর্শিত হবে ইত্যাদি। তবে তার আগে আসুন ব্যাকগ্রাউন্ডে মিউজিক যোগ করে নিই।



এডিটিং প্যানেলের অডিও ট্র্যাক এর নিচের লোড বাটনে ক্লিক করে পছন্দের মিউজিকটি নির্বাচন করুন। এবার নিচে অপশন ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে ছবির সঙ্গে মিউজিকের খাপ খাওয়ানোর জন্য ব্যবস্থা নিতে পারেন। বিগিনারদের জন্য ফিট ফটোস ইনটু অডিও অপশনটি সেরা হবে বলে আমি মনে করে। এতে করে পিকাসা নিজেই ঠিক করে নেবে পুরোটা মিউজিক প্লেব্যাক করতে প্রতিটি ছবিকে কত সেকেণ্ড স্ক্রিনে রাখতে হবে। আর যদি অল্প কয়েকটি ছবি দিয়েই পুরো গান শেষ করতে চান, তাহলে লুপ ফটোস সিলেক্ট করুন।
প্যানেলে দেখবেন স্লাইড নামে আরেকটি ট্যাব আছে। আপনি প্রয়োজনে এটিরও সহায়তা নিয়ে প্রতিটি ছবিতে ক্যাপশন যোগ করতে পারবেন। অবশ্য এটি করলে একটু বাজে দেখা যেতে পারে। সবচেয়ে ভালো হয় শো এর শুরুতে এবং শেষে দু’টি টেক্সট শো বসিয়ে দিলে। এ জন্য আপনার ছবিগুলোর উপর রাইট ক্লিক করুন এবং ইনসার্ট এ টেক্সট স্লাইডে ক্লিক করুন।
এবার প্লে বাটনে প্লে করে পরীক্ষা করুন আপনার ভিডিও শো।

এক্সপোর্ট

পছন্দ হলে প্রথমে আপনাকে বাম পাশের প্যানেলের নিচ থেকে ক্রিয়েট মুভি বাটনে ক্লিক করতে হবে। একটি প্রগ্রেস বার স্ক্রিনের বাম পাশের নিচে দেখতে পাবেন। মুভি তৈরি হতে একটু সময় নিতে পারে । ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। মুভি তৈরি হয়ে গেলে মাই ডকুমেন্টস > মাই পিকচারস > পিকাসা > মুভি ফোল্ডার থেকে প্লে করতে পারবেন।
তবে এখানেই শেষ নয়, সবকিছু ফাইনাল হলে এক্সপোর্ট ক্লিপে ক্লিক করতে হবে। এটি আপনি পিকাসার বাম পাশের প্যানেলেই পাবেন। এক্সপোর্ট করার ফলে আপনার ক্লিপের সাইজ কিছুটা কমে আসবে এবং wmv ফরম্যাটে সেভ হবে। আপনি চাইলে পরবর্তীতে তা যেকোনো ফরম্যাটে কনভার্ট করতে পারবেন।
অথবা আপনি পিকাসা থেকেই সরাসরি ইউটিউবে আপলোড করে দিতে পারবেন ক্লিপটি। এ জন্য লগইন করার প্রয়োজন হবে। গুগল পিকাসা দিয়ে তৈরি আমার একটি ভিডিও শো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

ওপেন শটঃ হোম ইউজারদের জন্য অসাধারণ একটি ভিডিও এডিটর

ইদানীং পাইরেটেড উইন্ডোজ ছেড়ে ওপেন সোর্স লিনাক্স বিশেষ করে উবুন্টু ব্যবহারের বেশ সাড়া পড়েছে। সঙ্গত কারণেই চুরি করা সফটওয়্যারের পরিবর্তে লিনাক্স ব্যবহারে সচেতনতা সৃষ্টি করা হচ্ছে। তবে উইন্ডোজ থেকে লিনাক্সে গিয়ে সবচেয়ে বড় যে সমস্যা দেখা দেয়, তা হলো সফটওয়্যার বিপত্তি। লিনাক্সের জন্য সফটওয়্যারের এক বিশাল ভা-ার রয়েছে এবং এখানে উইন্ডোজের প্রায় প্রতিটি সফটওয়্যারেরই বিকল্প সফটওয়্যার পাওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, এই বিপুল ভা-ার থেকে একটি একটি করে ডাউনলোড ও ইন্সটল করে তা আপনার কার্যোপযোগী কি না তা দেখার ধৈর্য্য না থাকারই কথা।
ভিডিও এডিটিং কমবেশি আমরা সবাই হয়তো করে থাকি। সাধারণত পেশাদার কাজে অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো ব্যবহার করা হলেও আমার মতো সাধারণ ব্যবহারকারীরাও এমন ভিডিও এডিটর ছোটখাটো কাজে ব্যবহার করে থাকে। লিনাক্সের এমন একটি সফটওয়্যারের সঙ্গে আজ পরিচয় করিয়ে দেব যেটি ব্যক্তিগত ভিডিও এডিটিংয়ের কাজে বেশ উপকারী হবে বলে মনে করি।

ওপেনশট

ওপেনশট একটি লিনাক্সভিত্তিক ভিডিও এডিটর প্রোগ্রাম। এটি ব্যবহার করে খুব সহজেই একাধিক ভিডিও ক্লিপ একত্র করা, ভিডিও ও অডিও ক্লিপ একত্র করা, স্থিরচিত্র ব্যবহার করে স্লাইডশো তৈরি করার মতো ছোটখাটো কাজগুলো করা সম্ভব। কেবল তাই নয়, হোম ভিডিও এডিটিং, টেলিভিশনের বিজ্ঞাপনচিত্র, অনলাইন ফিল্ম ইত্যাদি মাঝামাঝি মানের কাজের জন্যও ওপেনশট জনপ্রিয়।

ডাউনলোড

এখানে ক্লিক করে ওপেনশট ডাউনলোড করতে পারবেন। উল্লেখ্য, উবুন্টু ১০.০৪-এর জন্য নতুন কোনো সংস্করণ বের না হলেও ৯.১০-এর জন্য উপযোগী করে তৈরি সংস্করণটিই অধিকাংশ কম্পিউটারে কোনো সমস্যা ছাড়াই চলে।

ব্যবহার

ভিডিও এডিটরটি ডাউনলোড ও ইন্সটল সম্পন্ন হলে অ্যাপ্লিকেশন থেকে সাউন্ড অ্যান্ড ভিডিও সাবমেনুতে ওপেনশন পাবেন। প্রোগ্রামটি রান করুন।

openshot-main

ফাইল থেকে ইমপোর্ট ফাইলস-এ ক্লিক করে কাজের জন্য ছবি, ভিডিও বা অডিও ফাইল ইমপোর্ট করুন।

openshot-import-files

উদাহরণ হিসেবে ছবি ইমপোর্ট করে দেখানো হলো। ইমপোর্ট সম্পন্ন হলে ছবিগুলোকে টাইমলাইনে ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ করুন নিজের পছন্দমতো।

openshot-add-files-to-timeline

এবার প্রজেক্ট ফাইলের পরের ট্যাব ট্রানজিশন থেকে পছন্দসই ট্রানজিশন ইফেক্ট নির্বাচন করে তা ছবিগুলোর মাঝে বসিয়ে দিন। এবার প্লে বাটন চেপে দেখুন কী তৈরি করলেন। এভাবে আপনি নিজেই ধীরে ধীরে দক্ষ এডিটর হতে পারবেন। যখন আপনার কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট হবেন, তখন ভিডিওটি এক্সপোর্ট করার জন্য ফাইল থেকে এক্সপোর্টে ক্লিক করুন। এখানে সিম্পল ও অ্যাডভান্সড নামে দু’টো ট্যাব পাবেন। সিম্পল থেকেও ভিডিও আউটপুট ফরম্যাট সিলেক্ট করে নিতে পারেন। অথবা অ্যাডভান্সড ট্যাব থেকে বাড়তি সেটিংস ঠিক করে ভিডিওটি এক্সপোর্ট করতে পারবেন।

openshot-transition

দুয়ের অধিক ভিডিও ক্লিপ বা ছবির মাঝে এভাবে ট্রানজিশন ইফেক্ট যোগ করতে পারবেন ওপেনশটের মাধ্যমে।

openshot-export-file-simple
openshot-export-file-advanced

অন্যান্য সুবিধাদি

ইমেজ সিকুয়েন্সিং

আপনি চাইলে একটি ভিডিওক্লিপকে কতগুলো ইমেজ আকারে বের করতে পারবেন ওপেনশটের সাহায্যে। সোর্স ভিডিও ফাইলটির প্রতিটি ফ্রেমকে পিএনজি ফাইল আকারে সেভ করাই ওপেনশটের কাজ।

মাল্টিপল টাইমলাইন

অ্যাডোবি প্রিমিয়ার প্রো-তে যারা অভ্যস্ত, তারা অবশ্যই জানেন টাইমলাইনে কতগুলো লেয়ার হিসেবে যোগ করা যায়। ঠিক একই সুবিধা ওপেনশটেও রয়েছে। এর মাধ্যমে ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্য একটি টাইমলাইন, অডিওর জন্য একটি টাইমলাইন, ভিডিওর জন্য একটি টাইমলাইন, ট্রানজিশন ইফেক্টের জন্য একটি টাইমলাইন এভাবে একাধিক টাইমলাইন যোগ করতে পারবেন।

ডিজিটাল ভিডিও ইফেক্ট

ব্রাইটনেস, গামা, গ্রেস্কেল ইত্যাদি উন্নততর ইফেক্ট যোগ করার সুবিধা রয়েছে ওপেনশটে। ট্রানজিশন ছাড়াও এসব বাড়তি সুবিধা ওপেনশটের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

নিজেই করুন ৩০০ থেকে ৭০০ মেগাবাইটে ডিভিডি রিপ

অনেক সময় দেখা যায় যে একটি ডিভিডিতে হাই কোয়ালিটির একটি মুভি থাকার কারনে আমরা মুভিটি আমাদের পিসি তে সংরক্ষন করতে পারি না। কারন 4.7 GB যায়গা একটি মুভির জন্য একটু বেশীই হয়ে যায়। যদিও এক DVDতে ৪-৫ টি মুভি থাকলে তা 4.7 GB তে সংরক্ষন করতে গায়ে বাধে না তবে সেই তুলনায় DVDrip একটি ভাল অপশন। আমরা জানি DVDrip এ ছবির পুরো কোয়ালিটিই প্রায় অক্ষুন্ন থাকে এবং জায়গাও লাগে অনেক কম যা আমরা সহজেই আমাদের পিসির কালেকশনে রাখতে পারি।
2011-01-22_175859
তো চলুন দেখি কিভাবে আমরা একটি DVDর DVDrip বানাতে পারি।

প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যারঃ
১. ডিভিডি রম
২. ১০ জিবি ফ্রী স্পেস
৩. একটি দ্রুত গতির কম্পিউটার
দ্রুত গতির পিসি লাগবে তার কারন এটা অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারঃ
1. click this link
2. click this link

মূল প্রোসেসঃ

প্রথম ধাপঃ
আমরা প্রথম সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করব পুরো DVDকে একটি সিঙ্গেল .VOB এ পরিনত করতে। যদি আমরা একটি DVDর ফাইল স্ট্রাকচার দেখি তাহলে দেখব সেখানে একাধিক .VOB এক্সটেনশনের ফাইল আছে। তাই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে এনকোডিং এর জন্য একটি বড় .VOB ফাইল তৈরী করব।
প্রথম সফটওয়্যারটি চালু করি।
প্রধান উইন্ডোতে হতে মুড IFO তে পরিবর্তন করি।


এখন আশা করছি যে DVD টি rip করব তা আপনার ডিভিডি রমে আছে। তাহলে তা উপরের ছবির মত হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ (advanced)
এবার tools>settings থেকে screenshot এর মত সব কিছু পরিবর্তন করুন।





এটা DVD থেকে ডাটা আপনার HDD তে কপি করবে এবং এতে মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় লাগবে।
এরপর ২য় সফটওয়্যারটি চালু করুন। এটির ইন্টারফেস হবে নিচের ছবির মত।


এটা DVD থেকে ডাটা আপনার HDD তে কপি করবে এবং এতে মোটামুটি ১৫ মিনিট সময় লাগবে।
৩য় ধাপঃ
এরপর ২য় সফটওয়্যারটি চালু করুন। এটির ইন্টারফেস হবে নিচের ছবির মত।
এবার input file এ আপনার হার্ডডিস্কে কপি হওয়া ফাইলের লোকেশন দেখিয়ে দিন। এরপর সাইজ সিলেক্ট করুন।


এবার Advance Settings সিলেক্ট করুন এবং Xvid কোডেক, রেসুলেশন Auto width এবং Output Audio Type VBR MP3 128kbps সিলেক্ট করুন।



এইবার মেইন উইন্ডো থেকে add job এ ক্লিক করুন। এরপর start ক্লিক করুন। তারপর বাকী কাজ সফটওয়্যার করবে।

Saturday, March 19, 2011

ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন প্যানেল টিউটোরিয়াল – পর্ব পাঁচঃ পোষ্ট পাতা সম্পাদনা

বেশ কয়েকটি পর্বে ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন প্যানেলকে একটু গুছিয়ে আনার বেপারে লিখেছিলাম। আজ আবার হঠাৎ করে পোস্টের পাতাটি ইডিট করার ভাবনা মাথায় আসলো। অনেকে এডমিন প্যানেলে এত বেশি হিজিবিজি উইজেট দেখতে চায় না, যেমন আপনার এডমিন প্যানেলের পোষ্ট পাতায় হয়তো কাষ্টম ফিল্ড, পোষ্ট ট্যাগ, ট্যাকব্যাক, এর্ক্সাপ্ট, কমেন্ট ইত্যাদি দরকার নেই তাই তা পোষ্ট লেখার পাতায় রাখতে চান না।
23-07_disable_meta_boxes
সে ক্ষেত্রে সামান্য কোডিং করেই এডমিনের পোষ্ট পাতাটা আরও পরিচ্ছন্ন করে গুছিয়ে নিতে পারেন। শুধুমাত্র থিমের function.php ফাইলটিতে নিচের ফাংশনটি যোগ করে দিন।
 
function customize_meta_boxes() {
  /* Removes meta boxes from Posts */
  remove_meta_box('postcustom','post','normal');
  remove_meta_box('trackbacksdiv','post','normal');
  remove_meta_box('commentstatusdiv','post','normal');
  remove_meta_box('commentsdiv','post','normal');
  remove_meta_box('tagsdiv-post_tag','post','normal');
  remove_meta_box('postexcerpt','post','normal');
  /* Removes meta boxes from pages */
  remove_meta_box('postcustom','page','normal');
  remove_meta_box('trackbacksdiv','page','normal');
  remove_meta_box('commentstatusdiv','page','normal');
  remove_meta_box('commentsdiv','page','normal');
}

add_action('admin_init','customize_meta_boxes');
 
এখানে বেশ কিছু ফাংশনের উল্রেখ করা আছে, প্রয়োজনীয়গুলো রেখে বাকিগুলো মুছে দিয়ে সহজেই এডমিন প্যানেল সাজিয়ে নিতে পারেন।
remove_meta_box(’postcustom’,'post’,'normal’); এটি কাষ্টম ফিল্ড মুছে দিবে।
remove_meta_box(’trackbacksdiv’,'post’,'normal’); মেটা বক্সটি মুছে দিবে।
remove_meta_box(’commentsdiv’,'post’,'normal’); কমেন্টের যে অংশটা পোষ্টে থাকে সেটাকে সরিয়ে দিবে।
remove_meta_box(’tagsdiv-post_tag’,'post’,'normal’); ট্যাগ অংশ অংশকে সরিয়ে দিবে।
remove_meta_box(’postexcerpt’,'post’,'normal’); এক্সাপ্ট অংশকে সরিয়ে দিবে।

ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন প্যানেল টিউটোরিয়াল – পর্ব চারঃ লোগো বিষয়ক

১. লগইন প্যানেলের লোগো পরিবর্তন:
yourdomain.com/wp-admin/images/logo-login.gif এই ছবিটার পরিবর্তে নিজের মতো করে একটি লগইন লোগো বানিয়ে (logo-login.gif নাম দিয়ে) সেটা আপলোড করে দেন আপনার সাইটের সারভারে wp-admin/images ফোল্ডারে। আগের ছবিটা রিপ্লেস হয়ে যাবে। কোন কোড পরিবর্তন না করেই সহজে লগইন লগো পরিবর্তন করতে পারবেন।
(বি: দ্র: ছবিটি অবশ্যই 310px x 70px রাখবেন)
আরও বিস্তারিত জানতে ওয়ার্ডপ্রেসের সাইটে দেখতে পারেন।
এভাবেই টিউটরিয়ালবিডির লগইন লগো পরিবর্তন করেছি। ছবিতে দেখুন।
২. এডমিন প্যানেল লোগো পরিবর্তনblank.gif নামের একটি লগো বানিয়ে নিন। এটি আপলোড করুন yourdomain.com/wp-includes/images/ ফোল্ডারে। আপলোডকৃত ছবিটি পূর্বের ছবিটিকে রিপ্লেস করে দেবে। আর হয়ে যাবে কাজ শেষ।

ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন প্যানেল টিউটোরিয়াল – পর্ব তিনঃ ড্যাসবোর্ড উইজেট

ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন প্যানেল ধারাবাহিক টিউটরিয়ালে সবাইকে আবারও স্বাগতম। এর আগের দুটি পর্বে আমি এডমিন প্যানেলের রঙ পরিবর্তন ও মেনু মুছে ফেলার কাজটি দেখিয়েছিলাম। এবার ড্যাসবোর্ড উইজেটগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবো। প্রকৃত বেপার হলো ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহারকারীদেরকে কোডিং করতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস ইঞ্জিন ও ফাংশনগুলো এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যে সহজেই পিএএচপি না জানা লোকও অনেক কিছু করে ফেলতে পারে, তবে এজন্য অবশ্যই কিছু প্রোগ্রামিং ধারনা থাকলে ভাল।
থিমের ফাংশন ফাইলটিতে (function.php) নিচের কোডগুলো যুক্ত করুন । খুব সহজেই আপনার ড্যাশবোর্ড উইজেটসমুহ মুছে যাবে ।
বাছাই করে ড্যাশবোর্ড উইজেট সরিয়ে ফেলাঃ
function remove_dashboard_widgets()
 {
global $wp_meta_boxes;
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['side']['core']['dashboard_quick_press']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['normal']['core']['dashboard_incoming_links']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['normal']['core']['dashboard_right_now']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['normal']['core']['dashboard_plugins']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['normal']['core']['dashboard_recent_drafts']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['normal']['core']['dashboard_recent_comments']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['side']['core']['dashboard_primary']);
unset($wp_meta_boxes['dashboard']['side']['core']['dashboard_secondary']);
}
if (!current_user_can('manage_options'))
{
add_action('wp_dashboard_setup', 'remove_dashboard_widgets' );
}
লক্ষ্যনিয়ঃ
  • থিম পরিবর্তন করলে করলে উইজেট গুলো দেখা যাবে।
  • প্রতিটি উইজেটের নাম ধরে আনসেট করা হয়েছে। কোনটি রাখতে চাইলে তা বাদ দিতে হবে।
  • প্লাগইনের সাথে নতুন কোন উইজেট থাকলে তা এডমিন প্যানেলে দেখা যাবে। সেক্ষেত্রে প্লাগইন সম্পাদনা করতে হবে।
ড্যাশবোর্ডের সকল উইজেট সরিয়ে ফেলাঃ
add_action( ‘admin_menu’, ‘remove_dashboard_boxes’ );
function remove_dashboard_boxes() {
remove_meta_box( ‘dashboard_right_now’, ‘dashboard’, ‘core’ );
}
নিচের কোড লিখে সহজেই ড্যাসবোর্ডের সকল উইজেট সরিয়ে ফেলা যায়।
(এই টিউটরিয়ালটি নিজে কাজে লাগানোর সময় অবশ্যই যে ফাইলটি সম্পাদনা করবেন তার ব্যাকআপ নিয়ে নিবেন। কোন সমস্যা হলে ব্যাকআপকৃত ফাইলটি আগের অবস্থানে নিয়ে যাবেন)

ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন প্যানেল টিউটোরিয়াল – পর্ব দুইঃ এডমিন মেনু

আগের ওয়ার্ডপ্রেস এডমিন টিউটরিয়ালে এডমিন প্যানেলের জন্য একটি আলাদা রঙের থিম বানানো হয়েছে।  আজ এডমিন প্যানেল মেনু নিয়ে কাজ করবো। অনেক সময় এডমিন প্যানেলের বাম পাসের এত এত মেনুর দরকার হয় না। প্রয়োজনে কিছু কিছু মেনু মুছেও দিতে পারেন। তবে এডমিন প্যানেলের কোন ফাইল সম্পাদন করে নয়, আপনার থিমে নতুন একটি ফাংশন বানিয়ে সহজে কাজটি করতে পারেন।
(একটি কথা উল্লেখ করা দরকার এরকম কোন কাজ করতে গেলেই আপনি ব্যাকআপ রেখে নিন আপনার ফাইলগুলোর)
আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেসের এডমিন প্যানেলের কোডগুলো ভালভাবে পর্যবেক্ষন করেন তাহলে অনেক সহজেই বেশ কিছু কাজ করতে পারবেন যা প্লাগইন দিয়ে করা যায় না।
wp-admin/menu-header.php ফাইলে গেলে দেখতে পাবেন,
_wp_menu_output( $menu, $submenu );
do_action( ‘adminmenu’ );
যা গ্লোবাল ভ্যারিয়্যাবল। আর এটিই বিভিন্ন ফাইলে ব্যবহৃত হচ্ছে। wp-admin/menu.php ফাইলে $menu, $submenu এর বিবরণ পাবেন।

মেনু মুছে দেওয়া:

পদ্ধতি -১
function remove_menus () {
global $menu;
$restricted = array(__(‘Dashboard’), __(‘Posts’), __(‘Media’), __(‘Links’), __(‘Pages’), __(‘Appearance’), __(‘Tools’), __(‘Users’), __(‘Settings’), __(‘Comments’), __(‘Plugins’));
end ($menu);
while (prev($menu)){
$value = explode(‘ ‘,$menu[key($menu)][0]);
if(in_array($value[0] != NULL?$value[0]:”” , $restricted)){unset($menu[key($menu)]);}
}
}
add_action(‘admin_menu’, ‘remove_menus’);
remove_menus ফাংশনটি আপনার এডমিন সাইডবারের উল্লেখিত মেনুগুলো মছে দিবে। অনেক সময় প্লাগইন ব্যবহারের কারনে কিছু কিছু মেনু  সৃষ্টি হয় সেই মেনুর ক্ষেত্রে কাজ নাও করতে পারে। এক্ষেত্রে সেই প্লাগইন সম্পাদনা করতে হবে।
পদ্ধতি-২
আর যদি সব মেনু ও সাবমেনু মুছে দিতে চান তাহলে নিচের ফাংশনটি তৈরী করে থিমের function.php ফাইলে যুক্ত করে দিন। আশা করা যায় টিউটরিয়ালটি অনেকের কাজ লাগবে।
function remove_submenu() {
global $submenu;
//remove Theme editor
unset($submenu['themes.php'][10]);
}
function remove_menu() {
global $menu;
//remove post top level menu
unset($menu[5]);
}
add_action(‘admin_head’, ‘remove_menu’);
add_action(‘admin_head’, ‘remove_submenu’);

শিখেনিন Windows-7 Setup

আপনারা যারা Windows 7 setup করার জন্য অন্য ব্যক্তির দারস্থ হতে হয় তাদেরকে বলছি- শিখে নিন, আর কত হাঁটবেন অন্যের দুয়ারে? আমি এইখানে অনেক সহ...

!
K
C
I
M
W
O
H
B
Y
N
O
R