

এটি ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো, এটি কম্পিউটারের যেকোনো তথ্য বের করতে পারে, ফলে আলাদা করে তথ্য ব্যবহারকারীকে সাজিয়ে রাখতে হয় না। গুগল ডেস্কটপের সার্চ ইঞ্জিনটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে ব্যবহারকারীকে তার দরকারি ফাইল খুঁজতে বারবার বড় অ্যাপ্লিকেশন খুলে দেখতে না হয়। ব্যবহারকারী প্রিভিউ অপশন ব্যবহার করে সহজেই তার প্রয়োজনীয় ফাইল খুুঁজে বের করতে পারবে। এ ছাড়া গুগল ডেস্কটপ একই নামের বিভিন্ন ফাইল আলাদা করে সার্চ রেজাল্টে দেখায়। গুগল ডেস্কটপের কুইক সার্চ বক্সের অন্যতম একটি চমৎকার বৈশিষ্ট্য। ডেস্কটপে দুবার কন্ট্রোল বাটন টিপ দিলে এটি আসবে, আবার দুবার চাপ দিলে চলে যাবে। এর মাধ্যমে একই সঙ্গে ডেস্কটপ ও ওয়েব সার্চ করা যায়। এতে প্রথম কয়েকটি শব্দ টাইপ করলেই সেই শব্দের সঙ্গে মিল আছে, এমন ফলাফলগুলো দেখাতে থাকে।
গুগল ডেস্কটপ ইনস্টল করার পরপরই এটি ই-মেইল, ফাইল, ওয়েব হিস্ট্রি ইত্যাদি ইনডেক্সিং করা শুরু করে। এটি নির্ভর করে কম্পিউটারে কী পরিমাণ ফাইল আছে তার ওপর। কম্পিউটার আইডল অবস্থায় থাকলে গুগল ডেস্কটপ এ কাজটি করে, ফলে ব্যবহারকারী ব্যবহার করার সময় এটি কম্পিউটারের গতি কমায় না। গুগল ডেস্কটপ মোটামুটি সব ধরনের ফাইলই সমর্থন করে।
গুগল ডেস্কটপ কম্পিউটারের ক্যাশে কপি করে রাখে, ফলে কোনো ফাইল ব্যবহারকারী ভুলে ডিলেট করে ফেললে তা গুগল ডেস্কটপ দিয়ে সার্চ করে খুঁজে বের করা সম্ভব। এ ছাড়া অ্যাডভান্স সার্চ অপশনের মাধ্যমে সার্চ করার সীমানা নির্দিষ্ট করে দেওয়া যায়।
গুগল ডেস্কটপই প্রথম ডেস্কটপ গ্যাজেট ও সাইডবারের ধারণা দেয়। গুগল ডেস্কটপ ইনস্টল করলে একটি সাইডবার ডেস্কটপে দেখা যায়। সাইডবারে নোটস, ম্যাপ, নিউজ ফিড, ই-মেইল, চ্যাট ইত্যাদি বসানো যায় কাজের সুবিধার জন্য। এসব মডিউল আবার চাইলে ডেস্কটপের যেকোনো স্থানে বসাতে পারে ব্যবহারকারী।
গুগল ডেস্কটপ আউটলুকের সঙ্গে ইন্টিগ্রেশন করা যায়। ফলে আউটলুকের মেইল সহজে সার্চ করা যায়। এ ছাড়া নিরাপত্তার জন্য ব্যবহারকারী তার গুগল ডেস্কটপ লক করতে পারবে, যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ যেন তার কম্পিউটারে কিছু খুঁজতে না পারে। এটি http://desktop.google.com/ সাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
গুগল ডেস্কটপ ইনস্টল করার পরপরই এটি ই-মেইল, ফাইল, ওয়েব হিস্ট্রি ইত্যাদি ইনডেক্সিং করা শুরু করে। এটি নির্ভর করে কম্পিউটারে কী পরিমাণ ফাইল আছে তার ওপর। কম্পিউটার আইডল অবস্থায় থাকলে গুগল ডেস্কটপ এ কাজটি করে, ফলে ব্যবহারকারী ব্যবহার করার সময় এটি কম্পিউটারের গতি কমায় না। গুগল ডেস্কটপ মোটামুটি সব ধরনের ফাইলই সমর্থন করে।
গুগল ডেস্কটপ কম্পিউটারের ক্যাশে কপি করে রাখে, ফলে কোনো ফাইল ব্যবহারকারী ভুলে ডিলেট করে ফেললে তা গুগল ডেস্কটপ দিয়ে সার্চ করে খুঁজে বের করা সম্ভব। এ ছাড়া অ্যাডভান্স সার্চ অপশনের মাধ্যমে সার্চ করার সীমানা নির্দিষ্ট করে দেওয়া যায়।
গুগল ডেস্কটপই প্রথম ডেস্কটপ গ্যাজেট ও সাইডবারের ধারণা দেয়। গুগল ডেস্কটপ ইনস্টল করলে একটি সাইডবার ডেস্কটপে দেখা যায়। সাইডবারে নোটস, ম্যাপ, নিউজ ফিড, ই-মেইল, চ্যাট ইত্যাদি বসানো যায় কাজের সুবিধার জন্য। এসব মডিউল আবার চাইলে ডেস্কটপের যেকোনো স্থানে বসাতে পারে ব্যবহারকারী।
গুগল ডেস্কটপ আউটলুকের সঙ্গে ইন্টিগ্রেশন করা যায়। ফলে আউটলুকের মেইল সহজে সার্চ করা যায়। এ ছাড়া নিরাপত্তার জন্য ব্যবহারকারী তার গুগল ডেস্কটপ লক করতে পারবে, যাতে অনাকাঙ্ক্ষিত কেউ যেন তার কম্পিউটারে কিছু খুঁজতে না পারে। এটি http://desktop.google.com/ সাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে।