আমরা অনেকেই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি। আপনি জানেন কি ফেসবুক ব্যাবহার করে আপনি ইচ্ছা করলেই ভাল আয় করতে পারেন। তার জন্য যা করতে হবে - আপনাকে প্রথমে এই লিংকে ক্লিক করতে হবে। তবে আপনার একটি ফেসবুক একাউন্ট অবশ্যই থাকতে হবে। উক্ত লিংকে লগ ইন করার জন্য আপনাকে দেওয়া হবে ১ ডলার। আর আপনি আপনার আয় কৃত ডলার উঠাতে পারবেন আপনার পেপাল/ এলার্টপে এর একউন্টের মাধ্যমে। সর্বনিম্ন ৫ডলার পে আউট করা যায়। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ডদেরকে ও ইনভাইট কারতে পারেন। আর এই জন্য আপনাকে দেওয়া হবে তাদের আয়কৃত ডলারের ১০ শতাংশ। এছাড়া ও সার্ভে করে আপনি আপনার আয় বাড়াতে পারেন খুবই সহজে। এ সম্পর্কে আপনি আরো জানতে চাইলে এই লিংকে ক্লিক করতে পারেন।
Sunday, April 17, 2011
Sunday, April 3, 2011
ব্রাউজারই লিখে দেবে বাকিটা
প্রায় সব ওয়েবসাইটের ঠিকানাতেই http://www. .com অংশটি থাকে। তাই ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে কোনো ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখতে গেলে বারবার http://www. .com অংশটি না লিখে শুধু মূল অংশটি লিখে কিবোর্ড থেকে CTRL + ENTER চাপলেই পুরো ঠিকানা লেখা হয়ে যায়। যদি http://www.sopno-alo.blogspot.com লিখতে চান, তাহলে শুধু sopno-alo.blogspot লিখে কিবোর্ড থেকে CTRL + ENTER চাপুন।
তৈরি করুন দরকারি শর্টকাট
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে খুব সহজেই যেকোনো ফাইল-ফোল্ডার বা প্রোগ্রাম চালু করার জন্য শর্টকাট কি নির্দিষ্ট করে দেওয়া যায়। কম্পিউটারে রক্ষিত হাজার হাজার ফাইল-ফোল্ডারের মধ্য থেকে অতিপ্রয়োজনীয় ফাইল-ফোল্ডারগুলোকে দ্রুত চালু করতে শর্টকাট বেশ সহায়ক।
এই পদ্ধতিতে Ctrl+Alt+Key, Ctrl+Shift+Key এবং Alt+Shift+Key তিনভাবে শর্টকাট কি ঠিক করে (অ্যাসাইন) দেওয়া যায় এবং কি হিসেবে অক্ষর এবং সংখ্যাসহ কি-বোর্ডের প্রায় সবগুলো বোতামই ব্যবহার করা সম্ভব। তাই এ তিনটি শর্টকাটের মাধ্যমে ২০০ থেকে ২৫০ শর্টকাট কি অ্যাসাইন করা যাবে। আপনি যদি কোনো প্রোগ্রামের জন্য শর্টকাট কি অ্যাসাইন করতে চান, তবে সেই প্রোগ্রামটিকে অবশ্যই স্টার্ট মেনুতে অথবা ডেস্কটপে শর্টকাট আইকন হিসেবে থাকতে হবে। আর যদি কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের জন্য শর্টকাট কি নির্ধারণ করতে চান, তাহলে যেহেতু তারা স্টার্ট মেনুতে থাকে না, তাই তাদের অবশ্যই ডেস্কটপেই (শর্টকাট হিসেবে) থাকতে হবে।
আপনি যদি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রোগ্রামটি চালু করার জন্য Ctrl+Shift+w নির্ধারণ করতে চান তাহলে প্রথমে Start মেনু থেকে অথবা যদি ডেস্কটপে থাকে তাহলে সেখান থেকে এমএস ওয়ার্ডের শর্টকাট আইকনের ওপর রাইট ক্লিক করে পাওয়া মেনু থেকে Properties নির্বাচন করুন। এখানে Shortcut ট্যাবের Shortcut Key: টেক্সট বক্সটির ওপর ক্লিক করে একসঙ্গে Ctrl+Shift+w কীগুলো প্রেস করুন। এরপর OK করে বেরিয়ে আসুন। এরপর থেকে আপনার যখনই এমএস ওয়ার্ড চালু করার প্রয়োজন হবে, তখন শুধু Ctrl+Shift+w চাপলেই করলেই এমএস ওয়ার্ড চালু হবে। এভাবে যেকোনো ফাইল ও ফোল্ডার পছন্দ অনুযায়ী অ্যাসাইন করে নিতে পারবেন। তবে এ পদ্ধতিতে কোনো ফাইল-ফোল্ডারের জন্য শর্টকাট কি অ্যাসাইন করতে চাইলে ফাইলটি ডেস্কটপে থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে যে ফাইলগুলো প্রয়োজন সেগুলোকে ডেস্কটপে শর্টকাট হিসেবে কপি করে কি অ্যাসাইন করে দিয়ে এরপর শর্টকাটগুলোকে ডেস্কটপ থেকে লুকিয়ে (হিডেন) রাখতে পারেন। তবে বাদ দিয়ে (ডিলিট) দেবেন না, তা হলে আর শর্টকাট কি কাজ করবে না।
এই পদ্ধতিতে Ctrl+Alt+Key, Ctrl+Shift+Key এবং Alt+Shift+Key তিনভাবে শর্টকাট কি ঠিক করে (অ্যাসাইন) দেওয়া যায় এবং কি হিসেবে অক্ষর এবং সংখ্যাসহ কি-বোর্ডের প্রায় সবগুলো বোতামই ব্যবহার করা সম্ভব। তাই এ তিনটি শর্টকাটের মাধ্যমে ২০০ থেকে ২৫০ শর্টকাট কি অ্যাসাইন করা যাবে। আপনি যদি কোনো প্রোগ্রামের জন্য শর্টকাট কি অ্যাসাইন করতে চান, তবে সেই প্রোগ্রামটিকে অবশ্যই স্টার্ট মেনুতে অথবা ডেস্কটপে শর্টকাট আইকন হিসেবে থাকতে হবে। আর যদি কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের জন্য শর্টকাট কি নির্ধারণ করতে চান, তাহলে যেহেতু তারা স্টার্ট মেনুতে থাকে না, তাই তাদের অবশ্যই ডেস্কটপেই (শর্টকাট হিসেবে) থাকতে হবে।
আপনি যদি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রোগ্রামটি চালু করার জন্য Ctrl+Shift+w নির্ধারণ করতে চান তাহলে প্রথমে Start মেনু থেকে অথবা যদি ডেস্কটপে থাকে তাহলে সেখান থেকে এমএস ওয়ার্ডের শর্টকাট আইকনের ওপর রাইট ক্লিক করে পাওয়া মেনু থেকে Properties নির্বাচন করুন। এখানে Shortcut ট্যাবের Shortcut Key: টেক্সট বক্সটির ওপর ক্লিক করে একসঙ্গে Ctrl+Shift+w কীগুলো প্রেস করুন। এরপর OK করে বেরিয়ে আসুন। এরপর থেকে আপনার যখনই এমএস ওয়ার্ড চালু করার প্রয়োজন হবে, তখন শুধু Ctrl+Shift+w চাপলেই করলেই এমএস ওয়ার্ড চালু হবে। এভাবে যেকোনো ফাইল ও ফোল্ডার পছন্দ অনুযায়ী অ্যাসাইন করে নিতে পারবেন। তবে এ পদ্ধতিতে কোনো ফাইল-ফোল্ডারের জন্য শর্টকাট কি অ্যাসাইন করতে চাইলে ফাইলটি ডেস্কটপে থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে যে ফাইলগুলো প্রয়োজন সেগুলোকে ডেস্কটপে শর্টকাট হিসেবে কপি করে কি অ্যাসাইন করে দিয়ে এরপর শর্টকাটগুলোকে ডেস্কটপ থেকে লুকিয়ে (হিডেন) রাখতে পারেন। তবে বাদ দিয়ে (ডিলিট) দেবেন না, তা হলে আর শর্টকাট কি কাজ করবে না।
ফেসবুকের তথ্য নিরাপত্তায় ৫ টিপস
ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে অনেকেই আজকাল বেশ চিন্তিত। যেকোনো মুহূর্তে হ্যাকারা ঢুকে পড়তে পারে আপনার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে, নিয়ে নিতে পারে ছবি কিংবা ব্যক্তিগত তথ্য। তারপর কেবলই হয়রানি। এ রকম আরও কত দুঃশ্চিন্তা!
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এ ধরনের দুঃশ্চিন্তা দূর করতে তথ্যপ্রযুক্তিবিদেরা কাজ করে যাচ্ছেন। ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাঁচটি কৌশল আবিষ্কার করেছেন তাঁরা। তো আর দেরি কেন; জেনে নিন নিরাপত্তার সেই কৌশলগুলো।
এক. ব্যক্তিগত গোপন (প্রাইভেসি) সেটিং সম্পর্কে জানা
আপনি দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করলেও নিজের গোপন সেটিং সম্পর্কে ধারণা না-ও থাকতে পারে। এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা কখনো এই অপশনটিতে প্রবেশ করেননি। কিন্তু ফেসবুকে নিজের তথ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোপন সেটিং সম্পর্কে জানা জরুরি।
এ জন্য প্রথমেই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। এরপর ওপরে ডান দিকে অ্যাকাউন্ট মেন্যুতে ক্লিক করে প্রাইভেসি সেটিংয়ে আবার ক্লিক করতে হবে। প্রাইভেসি সেটিং পেজটি এলে সেটিং টেবিল থেকে কাস্টমাইজ সেটিংয়ে ক্লিক করতে হবে। এখন নির্ধারণ করুন, বন্ধু, বন্ধুর বন্ধু অথবা সবার সঙ্গে কী কী এবং কোন কোন তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান অথবা চান না।
এখানেই শেষ নয়। এরপর ভিউ সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এখন দেখতে পাবেন অন্যরা আপনার ফেসবুকের পেজটি কেমন দেখতে পাবেন। এভাবে নিজের কোন ধরনের তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান, তা সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন।
দুই. কী তথ্য পোস্ট করছেন, তা ভালোভাবে দেখা
ফেসবুকে আপনি ইচ্ছামতো মনের কথা, কবিতা-গল্প-গানের লাইন, তথ্য পোস্ট করতে পারেন। পোস্টের লেখা দেখতে পাবে আপনার ফেসবুক বন্ধুরা। আপনি হতে পারেন যেকোনো মানুষের বন্ধু। যাঁকে হয়তো কখনো চোখে দেখেননি, এমন মানুষেরও। ডিজিটাল যুগে এ ধরনের অনেক কিছুই সম্ভব। তবে কিছু বিষয় থাকে একান্তই গোপনীয়। তাই আপনি কী তথ্য পোস্ট করছেন, সেটা ভালোভাবে দেখে তারপর পোস্ট করা উচিত। তাই নিজের তথ্যের নিরাপত্তার প্রথম বিষয় হচ্ছে কী তথ্য পোস্ট করছি, সেটা ভালোভাবে ভেবে-চিন্তে পোস্ট করা।
তিন. তৃতীয় পক্ষের অ্যাপলিকেশন নিয়ন্ত্রণে রাখা
বিশ্বব্যাপী ফেসবুকের পাশাপাশি আরও বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট রয়েছে। এসব ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপলিকেশন প্রদানের সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের ওয়েবসাইট থেকে অনেক সময় আপনার ফেসবুক পেজে অ্যাপলিকেশন ব্যবহারের অনুরোধ আসে। ফেসবুকের পাশাপাশি অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের অনুরোধ এলে ভালোভাবে না জেনে তা গ্রহণ করা ঠিক নয়। ওই অ্যাপলিকেশনের কারণে আপনি যতবার বা যতক্ষণ অনলাইনে থাকেন, তার চেয়েও বেশি সময় দেখাতে পারে। এমনকি আপনার ফেসবুক পেজেও তাঁরা প্রবেশ করতে পারেন।
যদি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করতে চান, তাহলে আপনার ফেসবুক প্রাইভেসি সেটিংয়ের এডিট সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এরপর কোন কোন অ্যাপলিকেশন ও ওয়েবসাইটকে আপনি গ্রহণ করবেন, সেটা নির্ধারণ করুন। এর ফলে ওই সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলোই আপনার পেজে দেখা যাবে।
চার. নিয়মিত তথ্য কাটছাঁট করা
অনেকেই আপনাকে বন্ধু হওয়ার অনুরোধ পাঠাতে পারে। আপনি সেগুলো গ্রহণও করতে পারেন। কিন্তু যদি কেউ আপনাকে বিভিন্নভাবে বার্তা বা তথ্য দিয়ে বিরক্ত করতে থাকে কিংবা অপ্রয়োজনীয় তথ্য পাঠাতে থাকে; তখন ওই বন্ধুকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই ভালো। তা ছাড়া মাঝেমধ্যে বন্ধুদের তালিকা হালনাগাদ করাও ভালো। এভাবে কাউকে বাদ দিলে এ জন্য ফেসবুক থেকে কোনো ধরনের বার্তা বা সতর্কতা আপনাকে পাঠাবে না। তা ছাড়া অপ্রয়োজনীয় নিজের অনেক তথ্যও বাদ দেওয়া বা মুছে ফেলা যেতে পারে। মোট কথা নিয়মিত নিজের পেজের তথ্য কাটছাঁট করা ভালো। নিজের বার্তা, বন্ধুর অনুরোধসহ অন্যান্য তথ্য নিয়মিত কাটছাঁট করলে তথ্যের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই থাকে।
পাঁচ. অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে
ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলার পর কোনো কারণে যদি আর ব্যবহারের ইচ্ছা না থাকে, তবে অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করাই ভালো। তাহলে নিজের তথ্য হারানো বা অন্যের কাছে পৌঁছানোর আর কোনো আশঙ্কা থাকবে না।
অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করতে অ্যাকাউন্ট সেটিংয়ে গিয়ে একেবারে নিচের দিকে ‘ডিঅ্যাকটিভেট’ লিংকটি পাওয়া যাবে। এটিতে ক্লিক করলে আপনার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। তবে অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হওয়া মানেই আপনার অ্যাকাউন্ট একেবারে হারিয়ে যাওয়া (ডিলিট) নয়। আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট একেবারে মুছে ফেলতে চাইলে তাও করতে পারবেন। স্থায়ীভাবে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অ্যাকাউন্টের মধ্যে হেল্প সেন্টারে ক্লিক করতে হবে। এরপর পারমানেন্টলি ডিলিট অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। এ ছাড়া http://on.fb.me/3qsIFP এই লিংকের মাধ্যমেও সরাসরি মুছে ফেলা অপশনে যাওয়া যাবে।
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের এ ধরনের দুঃশ্চিন্তা দূর করতে তথ্যপ্রযুক্তিবিদেরা কাজ করে যাচ্ছেন। ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাঁচটি কৌশল আবিষ্কার করেছেন তাঁরা। তো আর দেরি কেন; জেনে নিন নিরাপত্তার সেই কৌশলগুলো।
এক. ব্যক্তিগত গোপন (প্রাইভেসি) সেটিং সম্পর্কে জানা
আপনি দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করলেও নিজের গোপন সেটিং সম্পর্কে ধারণা না-ও থাকতে পারে। এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা কখনো এই অপশনটিতে প্রবেশ করেননি। কিন্তু ফেসবুকে নিজের তথ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোপন সেটিং সম্পর্কে জানা জরুরি।
এ জন্য প্রথমেই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। এরপর ওপরে ডান দিকে অ্যাকাউন্ট মেন্যুতে ক্লিক করে প্রাইভেসি সেটিংয়ে আবার ক্লিক করতে হবে। প্রাইভেসি সেটিং পেজটি এলে সেটিং টেবিল থেকে কাস্টমাইজ সেটিংয়ে ক্লিক করতে হবে। এখন নির্ধারণ করুন, বন্ধু, বন্ধুর বন্ধু অথবা সবার সঙ্গে কী কী এবং কোন কোন তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান অথবা চান না।
এখানেই শেষ নয়। এরপর ভিউ সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এখন দেখতে পাবেন অন্যরা আপনার ফেসবুকের পেজটি কেমন দেখতে পাবেন। এভাবে নিজের কোন ধরনের তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান, তা সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন।
দুই. কী তথ্য পোস্ট করছেন, তা ভালোভাবে দেখা
ফেসবুকে আপনি ইচ্ছামতো মনের কথা, কবিতা-গল্প-গানের লাইন, তথ্য পোস্ট করতে পারেন। পোস্টের লেখা দেখতে পাবে আপনার ফেসবুক বন্ধুরা। আপনি হতে পারেন যেকোনো মানুষের বন্ধু। যাঁকে হয়তো কখনো চোখে দেখেননি, এমন মানুষেরও। ডিজিটাল যুগে এ ধরনের অনেক কিছুই সম্ভব। তবে কিছু বিষয় থাকে একান্তই গোপনীয়। তাই আপনি কী তথ্য পোস্ট করছেন, সেটা ভালোভাবে দেখে তারপর পোস্ট করা উচিত। তাই নিজের তথ্যের নিরাপত্তার প্রথম বিষয় হচ্ছে কী তথ্য পোস্ট করছি, সেটা ভালোভাবে ভেবে-চিন্তে পোস্ট করা।
তিন. তৃতীয় পক্ষের অ্যাপলিকেশন নিয়ন্ত্রণে রাখা
বিশ্বব্যাপী ফেসবুকের পাশাপাশি আরও বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট রয়েছে। এসব ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপলিকেশন প্রদানের সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের ওয়েবসাইট থেকে অনেক সময় আপনার ফেসবুক পেজে অ্যাপলিকেশন ব্যবহারের অনুরোধ আসে। ফেসবুকের পাশাপাশি অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের অনুরোধ এলে ভালোভাবে না জেনে তা গ্রহণ করা ঠিক নয়। ওই অ্যাপলিকেশনের কারণে আপনি যতবার বা যতক্ষণ অনলাইনে থাকেন, তার চেয়েও বেশি সময় দেখাতে পারে। এমনকি আপনার ফেসবুক পেজেও তাঁরা প্রবেশ করতে পারেন।
যদি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করতে চান, তাহলে আপনার ফেসবুক প্রাইভেসি সেটিংয়ের এডিট সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এরপর কোন কোন অ্যাপলিকেশন ও ওয়েবসাইটকে আপনি গ্রহণ করবেন, সেটা নির্ধারণ করুন। এর ফলে ওই সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলোই আপনার পেজে দেখা যাবে।
চার. নিয়মিত তথ্য কাটছাঁট করা
অনেকেই আপনাকে বন্ধু হওয়ার অনুরোধ পাঠাতে পারে। আপনি সেগুলো গ্রহণও করতে পারেন। কিন্তু যদি কেউ আপনাকে বিভিন্নভাবে বার্তা বা তথ্য দিয়ে বিরক্ত করতে থাকে কিংবা অপ্রয়োজনীয় তথ্য পাঠাতে থাকে; তখন ওই বন্ধুকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই ভালো। তা ছাড়া মাঝেমধ্যে বন্ধুদের তালিকা হালনাগাদ করাও ভালো। এভাবে কাউকে বাদ দিলে এ জন্য ফেসবুক থেকে কোনো ধরনের বার্তা বা সতর্কতা আপনাকে পাঠাবে না। তা ছাড়া অপ্রয়োজনীয় নিজের অনেক তথ্যও বাদ দেওয়া বা মুছে ফেলা যেতে পারে। মোট কথা নিয়মিত নিজের পেজের তথ্য কাটছাঁট করা ভালো। নিজের বার্তা, বন্ধুর অনুরোধসহ অন্যান্য তথ্য নিয়মিত কাটছাঁট করলে তথ্যের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই থাকে।
পাঁচ. অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে
ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলার পর কোনো কারণে যদি আর ব্যবহারের ইচ্ছা না থাকে, তবে অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করাই ভালো। তাহলে নিজের তথ্য হারানো বা অন্যের কাছে পৌঁছানোর আর কোনো আশঙ্কা থাকবে না।
অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করতে অ্যাকাউন্ট সেটিংয়ে গিয়ে একেবারে নিচের দিকে ‘ডিঅ্যাকটিভেট’ লিংকটি পাওয়া যাবে। এটিতে ক্লিক করলে আপনার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। তবে অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হওয়া মানেই আপনার অ্যাকাউন্ট একেবারে হারিয়ে যাওয়া (ডিলিট) নয়। আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট একেবারে মুছে ফেলতে চাইলে তাও করতে পারবেন। স্থায়ীভাবে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অ্যাকাউন্টের মধ্যে হেল্প সেন্টারে ক্লিক করতে হবে। এরপর পারমানেন্টলি ডিলিট অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। এ ছাড়া http://on.fb.me/3qsIFP এই লিংকের মাধ্যমেও সরাসরি মুছে ফেলা অপশনে যাওয়া যাবে।
পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ জায়গার ব্যবহার
নানা কারণে আমরা পেনড্রাইভ ব্যবহার করি। সাধারণত পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ জায়গা ব্যবহার করা হয় না। আপনি ইচ্ছা করলে আপনার পেনড্রাইভের সর্বোচ্চ জায়গা ব্যবহার করতে পারেন।
এ জন্য প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভের সব ফাইল কম্পিউটারে কপি করে রেখে দিন। এরপর মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Properties/ System Properties/ Hardware/ Device Manager অপশনে যান। Disk drivers অপশন থেকে আপনার পেনড্রাইভটি খুঁজে বের করুন। যদি আপনি পেনড্রাইভ শনাক্ত করতে না পারেন, তাহলে প্রতিটি ড্রাইভে ডান ক্লিক করে Properties দেখুন। যে ড্রাইভের Properties উইন্ডোতে device usage বক্সে Use this device (enable) লেখা দেখাবে, সেটিই আপনার পেনড্রাইভ। পেনড্রাইভ শনাক্ত করার পর ডান ক্লিক দিয়ে তার Properties-এ যান। এরপর Policies অপশনে যান, Optimize for performance অপশন নির্বাচন করুন। ফরম্যাট উইন্ডো এলে File system হিসেবে ntfs এবং Allocation unit size হিসেবে 512 bytes দিন এবং Enable compression বক্সে টিক চি??হ্ন দিয়ে Start নির্বাচিত করুন। এর পর থেকে পেনড্রাইভে আগের তুলনায় বেশি ফাইল রাখতে পারবেন।
এ জন্য প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভের সব ফাইল কম্পিউটারে কপি করে রেখে দিন। এরপর মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Properties/ System Properties/ Hardware/ Device Manager অপশনে যান। Disk drivers অপশন থেকে আপনার পেনড্রাইভটি খুঁজে বের করুন। যদি আপনি পেনড্রাইভ শনাক্ত করতে না পারেন, তাহলে প্রতিটি ড্রাইভে ডান ক্লিক করে Properties দেখুন। যে ড্রাইভের Properties উইন্ডোতে device usage বক্সে Use this device (enable) লেখা দেখাবে, সেটিই আপনার পেনড্রাইভ। পেনড্রাইভ শনাক্ত করার পর ডান ক্লিক দিয়ে তার Properties-এ যান। এরপর Policies অপশনে যান, Optimize for performance অপশন নির্বাচন করুন। ফরম্যাট উইন্ডো এলে File system হিসেবে ntfs এবং Allocation unit size হিসেবে 512 bytes দিন এবং Enable compression বক্সে টিক চি??হ্ন দিয়ে Start নির্বাচিত করুন। এর পর থেকে পেনড্রাইভে আগের তুলনায় বেশি ফাইল রাখতে পারবেন।
Friday, April 1, 2011
কিছু প্রয়োজনীয় কিবোর্ড শটকার্ট
পাঠকের ফায়ারফক্স ব্রাউজিং অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে নীচে কিছু শটকার্ট তুলে ধরলাম:
নেভিগেশন বিষয়ক
ব্যাক ( পেছনের পেইজে যেতে) - Alt+ বাBack Space
ফরওয়ার্ড Alt+ বা Shift Back Space
হোমপেজ Alt+Home
রিলোড Fs বা Ctrl+R
স্টপ (স্টপ লোডিং পেজ - Esc
বর্তমান পেজবিষয়ক
পেজের শেষ প্রান্তে - End
পেজের উপারের প্রান্তে -Home
পরবতী ফ্রেম -F6
পূর্বের ফ্রেম - Shift+F6
পেজ ইনেফো বিষয়ক
পেজ উৎস - Ctrl +U
প্রিন্ট - Ctrl+P
সেভ পেজ অ্যাজ - Ctrl+S
জুম ইন - Ctrl++
জুম আউট - Ctrl+-
জুম রিসেট - Ctrl+O
সার্চ বিষয়ক
ফাইন্ড (ইন পেজ ) - Ctrl+F
ওয়েব সার্চ - Ctrl+K, Ctrl+E
উইন্ডো এবং ট্যাব বিষয়ক
ক্লোজ ট্যাব - Ctrl+W, Ctrl+F4
ক্লোজ উইন্ডো - Ctrl+Shift+W, Alt+F4
ডান পাশের ট্যাব - Ctrl+
বাম পাশের ট্যাব - Ctrl+
সর্ব প্রথম ট্যাব - Ctrl+ Home
সর্ব শেষ ট্যাব - Ctrl+End
নতুন ট্যাব - Ctrl+T
নতুন উইন্ডো ট্যাব - Ctrl+N
আনডু ক্লোজ ট্যাব - Ctrl+Shift+T
আনডুক্লোজ উইন্ডো - Ctrl+Shift+N
টুলস
বর্তমান পেজ বুকমার্ক করতে Ctrl+D
ডাউন লোডস - Ctrl+J
হিষ্ট্রি - Ctrl+H
অন্যান্য
টগল ফুল স্ক্রীন - হেল্প -F1 সিলেক্ট লোকেশন বার F6 বা Ctrl+L
নেভিগেশন বিষয়ক
ব্যাক ( পেছনের পেইজে যেতে) - Alt+ বাBack Space
ফরওয়ার্ড Alt+ বা Shift Back Space
হোমপেজ Alt+Home
রিলোড Fs বা Ctrl+R
স্টপ (স্টপ লোডিং পেজ - Esc
বর্তমান পেজবিষয়ক
পেজের শেষ প্রান্তে - End
পেজের উপারের প্রান্তে -Home
পরবতী ফ্রেম -F6
পূর্বের ফ্রেম - Shift+F6
পেজ ইনেফো বিষয়ক
পেজ উৎস - Ctrl +U
প্রিন্ট - Ctrl+P
সেভ পেজ অ্যাজ - Ctrl+S
জুম ইন - Ctrl++
জুম আউট - Ctrl+-
জুম রিসেট - Ctrl+O
সার্চ বিষয়ক
ফাইন্ড (ইন পেজ ) - Ctrl+F
ওয়েব সার্চ - Ctrl+K, Ctrl+E
উইন্ডো এবং ট্যাব বিষয়ক
ক্লোজ ট্যাব - Ctrl+W, Ctrl+F4
ক্লোজ উইন্ডো - Ctrl+Shift+W, Alt+F4
ডান পাশের ট্যাব - Ctrl+
বাম পাশের ট্যাব - Ctrl+
সর্ব প্রথম ট্যাব - Ctrl+ Home
সর্ব শেষ ট্যাব - Ctrl+End
নতুন ট্যাব - Ctrl+T
নতুন উইন্ডো ট্যাব - Ctrl+N
আনডু ক্লোজ ট্যাব - Ctrl+Shift+T
আনডুক্লোজ উইন্ডো - Ctrl+Shift+N
টুলস
বর্তমান পেজ বুকমার্ক করতে Ctrl+D
ডাউন লোডস - Ctrl+J
হিষ্ট্রি - Ctrl+H
অন্যান্য
টগল ফুল স্ক্রীন - হেল্প -F1 সিলেক্ট লোকেশন বার F6 বা Ctrl+L
পাইপলাইনিং পদ্ধতি ব্যবহার
পাইপলাইনিং এমন একটি পদ্ধতি যাতে একই সাথে কোড, মিডিয়া ইত্যাদি লোড করা যায়। ফলে পেজটি দূততম লোডিং সম্ভব হয়। তবে এই পদ্ধতিটি ব্রডব্যান্ড সংযোগ ব্যবহার কারীদের জন্য। এ পদ্বতিActive করতেAddress বারে about:config টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন। ফিল্টার বক্স এ network.http টাইপ করম্নন, এখন নিচ থেকে এক এক করে ক্লিক করুন network.http.pipelining এবং network.http.proxy.pipelining এ দুটি অপশন true করে দিন (ডাবল ক্লিক করে ) network.http.pipelining.maxrequest এ ডাবল ক্লিক করে ভ্যালু ১০ সেট করে দিন (বা আপনার পছন্দ মত মান ব্যবহার করুন), এখন ফাঁকা স্থানে (যেখানে কোন বাটন বা লিংক নেই) ক্লিক করে new-integer সিলেক্ট করুন। নাম দিন nglayout.initialpaint.delay এবাং ভ্যালু দিন জিরো হয়ে গেল পাইপলাইনিং
(বিঃ দ্রেঃ যে কোন পরিবর্তনের পর ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করতে হবে)
(বিঃ দ্রেঃ যে কোন পরিবর্তনের পর ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করতে হবে)
ওয়েব পেজ দেখার স্থান
অনেকেই ফায়ারফক্স এ বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে ইনস্টল করেন টুলবার। থাকে অনেক অনেক বুকমার্ক। ফলে ওয়েব পেজ দেখার জন্য যে স্থানটি রয়েছে সেটে সংকুচিত হয়ে যায়। মোটামুটি সাইজের একটি পেজ দেখতে গেলেও বারবার মাউস স্ক্রলিং করতে হয়। তাউ খুব বেশি প্রয়োজন না হলে আমি পাঠককে টুলবার ইন্সটল করতে নিরুৎসাহিত করে থাকি। এছাড়া ব্রাউজারের একদাম ওপরে যে মেনুটি রয়েছে তার পাশে ( যেখানে কোন বাটন বা লিংক নেউ) রাইট ক্লিক করে বুকমার্ক, মেইন মেনু ইত্যাদি আনমার্ক করে দিয়ে ওয়েব পেজ দেখার স্থান বৃদ্ধি করা যায়। এছাড়া রিলোড, স্টপ, ইত্যাদি আইকান সমূহ ছোট করেও কাজটি করা সম্ভব। আর এ জন্য ফায়ারফক্স এর মেইন মেনু থেকে ভিউতে যান। সেখান থেকে টুলবার > সাবমেনু > কাস্টমাইজ। এর পর Use small Icons এ মার্ক করে Doneএ ক্লিক করুন।
এ ট্যাব থেকে সে ট্যাব
যারা একটি ব্রাউজারে একসাথে অনেকগুলো ট্যাব চালু করি তাদের প্রায়ই ঘন ঘন ট্যাব পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়। কাজটি মাউস দিয়ে সহজেই করা সম্ভব। যদি এই কাজটি দূততার সাধে করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিবোর্ড এ হাত দিতে হবে। আর এজন্য, আপনার শর্টকাট কী এর জ্ঞান থাকা চাই। আপনি যে ট্যাব এ আছেন তার পরবতীট্যাব এ গমনের জন্য Ctrl + Tab প্রেস করুন। আর আগের ট্যাবটিতে ফিরে যাবার জন্য প্রেস করুন ctrl +shift++tab” এখন ধরুন আপনি যে কোন একটি ট্যাব এ আছেন এবং "৬" নম্বর ট্যাব এ যেতে চান। এৰেত্রে ctrl+6 প্রেস করতে হবে।
বুকমার্কে কি ওয়ার্ড এর ব্যবহার
আপনি শুধু Address বারে কি ওয়ার্ডটি টাইপ করবেন। তারপর কথা নাই বার্তা নাই এন্টার। ব্যাস, কাঙ্খিত ওয়েবসাইটটি লোড হয়ে যাবে। এর জন্য যে কোন একটি বুকমর্কের উপর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজে ক্লিক করুন। সেখানে বুকমার্ক বক্সটিতে নিজের ইচ্ছামত কি ওয়ার্ড বসিয়ে দিন। এখন আপনি Address বারে শুধু সেই কি ওয়ার্ডটিই টাইপ করবেন। এরপর এন্টার প্রেস করবেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)
শিখেনিন Windows-7 Setup
আপনারা যারা Windows 7 setup করার জন্য অন্য ব্যক্তির দারস্থ হতে হয় তাদেরকে বলছি- শিখে নিন, আর কত হাঁটবেন অন্যের দুয়ারে? আমি এইখানে অনেক সহ...

-
পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট বা পিডিএফ খুবই জনপ্রিয় ডকুমেন্ট ফরম্যাট। সম্প্রতি পিডিএফ এর মত ডাব্লিউডাব্লিউএফ ফাইল ফরম্যাট উইন্ডোজ অপারেটিং সি...
-
প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনাকে আপনার কম্পিউটার যদি গান শোনায় তাহলে কেমন হয় একটু ভাবুন তো! হ্যাঁ প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে গান শোনাত...