উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ইউএসবি ডিভাইস যুক্ত করলে সিস্টেম ট্রেতে Safely Remove আইকন থাকে। উক্ত আইকনে ক্লিক করে ইউএসবি ডিভাইসকে নিরাপদের সাথে বিযুক্ত করা হয়। কিন্তু কোন কারণে যদি ইউএসবি ডিভাইস সংযুক্ত করলে উক্ত আইকন না আসে তাহলে সরাসরি ডিভাইসটি খুলতে বাধ্য হতে হয়। কিন্তু সহজেই উক্ত Safely Remove আইকন ফিরে আনা যায়। এজন্য রানে (Start>Run) গিয়ে rundll32 shell32.dll,Control_RunDLL hotplug.dll লিখে এন্টার করুন। ব্যস এরপর থেকে ইউএসবি ডিভাইস যুক্ত করলে সিস্টেম ট্রেতে Safely Remove আইকন আসবে।
Sunday, February 27, 2011
পরিবর্তন করুন হার্ডড্রাইভের সিরিয়াল নম্বর
উইন্ডোজ ইনস্টল দেবার সময় হার্ডডিক্সের ড্রাইভগুলোর সিরিয়াল নম্বর স্থাপিত হয়। ব্যবহারকারী চাইলে উক্ত সিরিয়াল নম্বর দেখতে বা পরিবর্তন করতে পারেন বিভিন্নভাবে। তবে ‘হার্ডড্রিক্স সিরিয়াল নম্বর চেঞ্জার’ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ড্রাইভের সিরিয়াল দেখা এবং পরিবর্তন করা যায়। মাত্র ৬৩৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.xboxharddrive.com/freeware.html থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি চালু করে ড্রাপডাউন থেকে বিভিন্ন ড্রাইভ নির্বাচন করলে সিরিয়াল নম্বর দেখা যাবে। আর সিরিযাল নম্বর পরিবর্তন করে উইন্ডোজ রিস্টার্ট দিলে তা কর্যকর হবে।
পরিবর্তন করে নিন টাক্সবারের সবকিছু
উইন্ডোজ এক্সপির টাক্সবারের সাথে যুক্ত থাকা সবকিছুই নিজের মত পরিবর্তন করা যাবে। স্টার্ট মেনুর ছবি, স্টার্ট বাটনের নাম, স্টার্ট বাটন লুকানো, টাক্সবার সচ্ছ করা, সিস্টেম ট্রে পটভুমি, সিস্টেম ট্রের ঘড়ি, এলার্ম দেওয়া ইত্যাদি সবকিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন টিক্লক সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৩৭৩ কিলোবাইটের (১.০২ মেগাবাইট) ফ্রি, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি http://homepage1.nifty.com/kazubon থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাথে পাবেন সফটওয়্যারটির সোর্সকোডও। এবার সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রের ঘড়ি পরিবর্তন হবে। এখন সিস্টেম ট্রের ঘড়ির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে T Clock Properties এ যান এবং ইচ্ছামত সবকিছু পরিবর্তন করুন।
তৈরী করুন সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট
উইন্ডোজে তথ্য মুছে গেলে বা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে আমরা সাধারণত সিস্টেম রিস্টোর করে থাকি। সিস্টেম রিস্টোর সক্রিয় থাকলে আপনি এই সুবিধা পাবেন। আর এজন্য প্রয়োজন হয় সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট। কিন্তু ম্যানুয়ালী সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী করার সাধারণ পথ নেই। কিন্তু একটি ভিবিএস ফাইলের দ্বারা আপনি সহজেই সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী করতে পারেন। এজন্য নিচের দুই লাইনের সংকেতগুলো নোটপ্যাডে লিখে RestorePoint.vbs নামে করুন।
Set IRP = getobject(“winmgmts:\\.\root\default:Systemrestore”)
MYRP = IRP.createrestorepoint (“My Restore Point”, 0, 100)
MYRP = IRP.createrestorepoint (“My Restore Point”, 0, 100)
ব্যাস এরপর থেকে যখনই আপনি Restore Point ফাইলে ডাবল ক্লিক করবেন তখনই সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী হবে।
উইন্ডোজে সার্চ অপশন নিস্ক্রিয় হলে করণিয়
ভাইরাস জনিত কারনে উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু থেকে সার্চ অপশনটি হারিয়ে গেলে বেশ বিপাকে পরতে হয়। এর ফলে ফোল্ডারের মেনুতে সার্চ থাকলেও তা নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। এমতবস্থায় আপনার কম্পিউটারে ফাইল বা ফোল্ডার খোঁজার সুযোগ থাকে না। এ থেকে মুক্তি পেতে হলে রেজিষ্ট্রি এডিট করতে হবে। এজন্য রানে গিয়ে
REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer /v NoFind /t REG_DWORD /d 0 /f
লিখে এন্টার করুন এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তাহলে সার্চ অপশন ফিরে আসবে।
এতে কাজ না হলে রানে গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন। এবার সার্ভিসেস থেকে Indexing Service নির্বাচন করে Stop করুন।
এছাড়াও রানে গিয়ে regsvr32 urlmon.dll লিখে এন্টার করুন। এভাবে regsvr32 jscript.dll লিখে এবং regsvr32 wshom.ocx লিখে এন্টার করুন।
REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer /v NoFind /t REG_DWORD /d 0 /f
লিখে এন্টার করুন এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তাহলে সার্চ অপশন ফিরে আসবে।
এতে কাজ না হলে রানে গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন। এবার সার্ভিসেস থেকে Indexing Service নির্বাচন করে Stop করুন।
এছাড়াও রানে গিয়ে regsvr32 urlmon.dll লিখে এন্টার করুন। এভাবে regsvr32 jscript.dll লিখে এবং regsvr32 wshom.ocx লিখে এন্টার করুন।
কাষ্টমাইজ করুন উইন্ডোজের কনটেক্স মেনুকে
অপারেটিং সিস্টেমের নিজস্ব কিছু মেনু থাকে। বিশেষ করে কোন ফাইল, ফোল্ডার বা ড্রাইভের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে এই মেনু প্রদর্শিত হয় যা কনটেক্স মেনু নামে পরিচিত। আপনি চাইলে এই মেনুকে ইচ্ছামত সাজাতে পারবেন এমএমএম সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৮৫৭ কিলোবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.hace.us-inc.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। ডাউনলোড শেষে ইনষ্টল করে রান করুন। এখন যে কোন ফাইল, ফোল্ডার বা ড্রাইভের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে আগের কনটেক্স মেনুই আসবে কিন্তু বাম পাশে এমএমএম যুক্ত থাকবে। এবার উপরের বামের বাটনে ক্লিক করলে উক্ত কনটেক্স মেনুসহ এমএমএম এর উইন্ডো খুলবে। এবার মেনুর যে যে কনটেক্স আপনি লুকাতে চান তা ড্রাগ করে ডানের Hidden items এর উপরে এনে ছেড়ে দিন অবশেষে Apply বাটনে ক্লিক করুন। আর আপনি Rarely used এর ভিতরে কোন কনটেক্স ড্রাগ করলে Rare নামে একটি সাব মেনুতে উক্ত কনটেক্সগুলো দেখাবে।
সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে কম্পিউটার চালু করা
উইন্ডোজ এক্সপিতে যদি হাইবারনেট ব্যবস্থা থাকে তাহলে সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে পছন্দের প্রোগ্রামসহ কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এজন্য Start/ All Programs/ Accessories/ System Tools/ Scheduled Tasks এ যান। এবার Add Scheduled Task এ দুইবার ক্লিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন এবং পছন্দের প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে পুনরায় Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর পছন্দের টাস্ক নির্বাচন করে আবার Next বাটনে ক্লিক করুন এবং সময় ও টাস্ক ঠিক রেখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার Open Advanced Properties for the task when I click Finish চেক বক্স চেক করে Finish বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে প্রোপার্টিস ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Setting ট্যাবে ক্লিক করে নিচের Wake The Computer To Run This Task চেক বক্স চেক করে OK করুন। এরপরে কম্পিউটার শার্টডাউনের পরিবর্তের হাইবারনেট করলে সিডিউল টাস্কে দেওয়া নির্দিষ্ট সময়ে উক্ত প্রোগ্রামটিসহ কম্পিউটার আপনা আপনি চালু হবে। কম্পিউটার শার্টডাউন করলে সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার চালু হবে না। তবে এজন্য বিদ্যুত বা অনান্য সংযোগ ঠিকমত থাকতে হবে।
একাধিক কম্পিউটারে ইন্টারনেট শেয়ার করা
আমরা যারা মোবাইল বা মডেম দ্বারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা চাইলে অনান্য লোকাল কম্পিউটারে ইন্টারনেট শেয়ার করে ব্যবহার করতে পারি। ধরি আপনার কম্পিউটারটি আরো দুটি কম্পিউটারের সাথে ল্যানের সাহায্যে সংযোগ স্থাপন করা আছে। আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ নিয়েছেন। এখন আপনি চাইলে অনান্য কম্পিউটারগুলোতেও ইন্টারনেটের সংযোগ দিতে পারেন শেয়ার করে। এতে অবশ্য গতি কিছুটা কমে যাবে।এজন্য আপনি আপনার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস দেখে নিন। ধরি আপনার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস হচ্ছে ১৯২.১৬৮.১.১২।
প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ স্থাপন করুন। এরপরে সিস্টেম ট্রেতে থাকা উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন। অথবা Control Panel থেকে Network Connections এ গিয়ে উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন একটি স্টেটাস উইন্ডো আসবে। এবার General ট্যাবে থেকে Properties বাটনে ক্লিক করুন তাহলে প্রোপার্টিস উইন্ডো আসবে। এবার Advance ট্যাবে ক্লিক করে Internet Connection Sharing অংশে Allow other network users to connect through this computer’s internet connection চেক (যদি আপনার একাধিক লোকাল এরিয়ার সংযোগ থাকে তাহলে একটি ম্যাসেজ আসবে যে আপনি কোন লোকাল এরিয়াতে ইন্টারনেট শেয়ার দিবেন, আপনি আপনার পছন্দেরটি নির্বাচন করবেন।) করে Ok করুন। তাহলে Network Connections এর পরপর তিনটি ম্যাসেজ আসবে যেগুলোতে ধারাবাহিক ভাবে Ok Yes Ok করুন। এখন দেখুন আপনার কম্পিউটারের লোকাল আইপি পরিবর্তন হয়ে ১৯২.১৬৮.০.১ হয়েছে।
প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ স্থাপন করুন। এরপরে সিস্টেম ট্রেতে থাকা উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন। অথবা Control Panel থেকে Network Connections এ গিয়ে উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন একটি স্টেটাস উইন্ডো আসবে। এবার General ট্যাবে থেকে Properties বাটনে ক্লিক করুন তাহলে প্রোপার্টিস উইন্ডো আসবে। এবার Advance ট্যাবে ক্লিক করে Internet Connection Sharing অংশে Allow other network users to connect through this computer’s internet connection চেক (যদি আপনার একাধিক লোকাল এরিয়ার সংযোগ থাকে তাহলে একটি ম্যাসেজ আসবে যে আপনি কোন লোকাল এরিয়াতে ইন্টারনেট শেয়ার দিবেন, আপনি আপনার পছন্দেরটি নির্বাচন করবেন।) করে Ok করুন। তাহলে Network Connections এর পরপর তিনটি ম্যাসেজ আসবে যেগুলোতে ধারাবাহিক ভাবে Ok Yes Ok করুন। এখন দেখুন আপনার কম্পিউটারের লোকাল আইপি পরিবর্তন হয়ে ১৯২.১৬৮.০.১ হয়েছে।
এখন আপনি লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার আইপি ১৯২.১৬৮.০.১ পরিবর্তন করে পূর্বের আইপি ১৯২.১৬৮.১.১২ দিন এবং Ok করুন।
এবার যে কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট সংযোগ পেতে চান সেই কম্পিউটারের লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার Default gateway এর আইপি এড্রেস হিসাবে ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখুন। এরপরে Use the flowing DNS server addresses অপশন বাটন চেক করে Preferred DNS server এর আইপি এড্রেস হিসাবেও ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখে Ok Ok Ok করুন।
এবার দেখুন আপনার এই কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ এসেছে। এভাবে আপনি অন্য আরেকটি কম্পিউটারে সংযোগ নিতে পারনে। ব্রডব্যান্ডের সংযোগও এভাবে শেয়ার করে ব্যবহার করা যাবে।
এবার যে কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট সংযোগ পেতে চান সেই কম্পিউটারের লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার Default gateway এর আইপি এড্রেস হিসাবে ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখুন। এরপরে Use the flowing DNS server addresses অপশন বাটন চেক করে Preferred DNS server এর আইপি এড্রেস হিসাবেও ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখে Ok Ok Ok করুন।
এবার দেখুন আপনার এই কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ এসেছে। এভাবে আপনি অন্য আরেকটি কম্পিউটারে সংযোগ নিতে পারনে। ব্রডব্যান্ডের সংযোগও এভাবে শেয়ার করে ব্যবহার করা যাবে।
ডিসপ্লে প্রোপার্টিসের সাহায্যে ডেক্সটপের পটভুমি পরবির্তনে সমস্যা হলে
অনেক সময় দেখা যায় ভাইরাসের কারণে ডিসপ্লে প্রোপার্টিসে গিয়ে ডেক্সটপের পটভুমির ওয়ালপেপার পরিবর্তন করা যাচ্ছে না। Display Properties এর Desktop সক্রিয় করা যায় বিভিন্ন ভাবে। নিচের দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
পদ্ধতি ১: নিচের কোড নোটপ্যাডে লিখে ChangingWallPaper.reg নামে সেভ করুন এবং সেভ করা ফাইলটি চালু করুন। তাহলে সমস্যার সমাধান হবে।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows\CurrentVersion\policies\ActiveDesktop]
“NoChangingWallPaper”=dword:00000000
পদ্ধতি ২: রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করলে Group Policy চালু হবে।এখানে Local Computer Policy এর User Configuration> Administrative Templates> Control Panel এ যান। এবার ডানের Prevent Changing Wallpaper এ দুইবার ক্লিক করে Setting ট্যাব থেকে Disabled অপশন বাটন নির্বাচন করে OK করুন।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows\CurrentVersion\policies\ActiveDesktop]
“NoChangingWallPaper”=dword:00000000
পদ্ধতি ২: রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করলে Group Policy চালু হবে।এখানে Local Computer Policy এর User Configuration> Administrative Templates> Control Panel এ যান। এবার ডানের Prevent Changing Wallpaper এ দুইবার ক্লিক করে Setting ট্যাব থেকে Disabled অপশন বাটন নির্বাচন করে OK করুন।
ওপেন উইথ নিয়ন্ত্রণ করা
ছোট্ট একটি ইউটিলিটি সফটওয়্যারের সাহায়্যে ওপেন উইথ ডায়ালগ বক্সের প্রোগ্রামগুলো নিয়ন্ত্রন করা যায়। সফটওয়্যাটি চালু করলে সকল ধরনের এ্যাপলিকেশনের তালিকা দেখাবে। এখানে আপনি ইচ্ছা মত সক্রিয় (এফ৭) নিস্ক্রিয় (এফ৮) (ইনেবল/ডিজেবল) করতে পারবেন। ব্যাস এগুলোই আপনার ওপেন উইথ ডায়ালগ বক্সে দেখাবে। মাত্র ৩৬ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি www.nirsoft.net/utils/openwithview.zip থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারেন।
আইকনে ইফেক্টস দেওয়া
আমরা সবসময়ই আইকন ব্যবহার করে থাকি। কোন প্রোগ্রাম খোলার সময় মাউসে দুইবার ক্লিক করে বা নির্বাচন করে এন্টার চেপে খুলে থাকি। এমন সময় যদি উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে একটু ইফেক্টস দেওয়া যেত তাহলে কেমন হতো! ইউবারআইকন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা থাকলে আপনি এমন সুবিধা পাবেন। ১.৫৩ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://ubericon.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার প্রোগ্রামটি চালু করুন, তাহলে দেখবেন সিস্টেমট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। এবার ডেস্কটপ, ড্রাইভ বা ফোল্ডারের যেকোন আইকনে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করে খুলুন এবং দেখুন একধরনের ইফেক্টস হচ্ছে। আপনি ইফেক্টস পরিবর্তন করতে চাইলে সিস্টেমট্রের ইউবারআইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে মেনু থেকে প্লাগইন্সে গিয়ে পছন্দমত ইফেক্টস নির্বাচন করুন,যার উপরে সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন। প্রোগ্রামে ফোল্ডারের প্লাগইন্স ফোল্ডারে প্লাগইন্সের সোর্সকোড পাবেন যা আপনি পরিবর্তন বা এরূপ নতুন আরেকটি তৈরী করতে পারবেন। আপনি যদি প্রোগ্রামটি উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় চালু করতে চান তাহলে মেনু থেকে Run at Start up এ ক্লিক করুন। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে সফটওয়্যারটি বাংলা ভাষাতে রয়েছে। বাংলাতে পেতে মেনু থেকে Language এ গিয়ে বাংলা নির্বাচন করুন।
পাসওয়ার্ড দেখার সফটওয়্যার
বিভিন্ন সফটওয়্যারে বা অনলাইনে আমরা যে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি তা স্টার (*) বা ● হিসাবে দেখা যায়। ফলে আপনার টাইপ করা পাসওয়ার্ডের লেখা (টেক্সট) দেখা যায় না। কোন কারণে আপনি যদি পাসওয়ার্ড দেখতে চান তাহলে পাসওয়ার্ড ভিউয়ার সফটওয়্যারের সাহায্যে দেখতে পারেন। ১১৩ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://www.itsamples.com/software/pwv.html সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এবার জিপ ফাইলটি আনজিপ করে PW Viewer রান করে হাতের উপরে মাউস ধরে উপরের টারগেটটি যেকোন পাসওয়ার্ডের উপরে নিয়ে গেলে পাসওয়ার্ডটির লেখা (টেক্সট) দেখাবে।
এ্যাড রিমুভ থেকে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা
কোন প্রোগাম (সফটওয়্যার) ইনষ্টল করলে তা এ্যাড রিমুভে দেখা যায়, যেখান থেকে আনইনষ্টল করা যায়। আর সহজে বোঝা যায় সিস্টেমে কোন কোন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করা আছে। কিন্তু আপনি চাইলে এ্যাড রিমুভ থেকে ইচ্ছামত কিছু প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখতে পারেন। এজন্য রেজিষ্ট্রি এডিটর (রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার করে) খুলে HKEY_LOCAL_MACHINE \ SOFTWARE \ Microsoft \ Windows \ Current Version \ Uninstall এ যান। এবার যে প্রোগ্রামটি লুকিয়ে রাখতে চান সেটি নির্বাচন করে ডানের Display Name এ দুইবার ক্লিক করে প্রোগ্রামটির নাম (ক্যাপশন) মুছে ফেলুন। তবে অনেক সময় এখানে কিছু কিছু প্রোগ্রামের নাম দেখা যায় না। তখন উপরের কোড নির্বাচন করে ডানের Display Name নাম দেখে বুঝে নিন এবং Display Name এর ক্যাপশন মুছে দিন। তাহলে সেটি আর এ্যাড রিমুভে তা দেখা যাবে না। আপনি চাইলে Display Name এর ক্যাপশন মুছে অন্য নাম লিখে দিলে এ্যাড রিমুভে নতুন নাম দেখাবে।
সহজেই একাধিক ফোল্ডার শেয়ার করা
লোকাল নেটওয়ার্ক থাকলে আমরা কম্পিউটারের ড্রাইভ এবং ফোল্ডার শেয়ার দিয়ে থাকি যা স্বাভাবিকভাবে ফোল্ডার বা ড্রাইভের প্রোপার্টিস থেকে শেয়ার করা হয়। কিন্তু উইন্ডোজে ফোল্ডার শেয়ার উইজার্ডের সাহায্যেও ফোল্ডার বা ড্রাইভ শেয়ার দেওয়া যায়। এজন্য রানে গিয়ে (Ctrl+R চেপে) SHRPUBW.EXE লিখে এন্টার করলে Create Shared Folder উইজার্ড আসবে। এখানে Browse… বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডার বা ড্রাইভ শেয়ার করতে চান তা নির্বাচন করুন। অথবা Folder to share এ উক্ত ফোল্ডার বা ড্রাইভের লোকেশন লিখে দিন। এবার Share name এ শেয়ারের নাম দিন। এবার Next> বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করা ফোল্ডারকে কতটুক অন্যের ব্যবহারের অনুমতি দেবেন তা নির্ধারণ করে Finish বাটনে ক্লিক করলে নতুন একটি মেসেজ আসবে যেখানে OK করলে শেয়ার শেষ হয়ে আবার নতুন Create Shared Folder উইজার্ড আসবে। এভাবে ইচ্ছামত অনেক ফোল্ডার সহজে শেয়ার করা যাবে।
উইন্ডোজে চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখুন
ওয়াচক্যাট ২.০ ফ্রি সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই যে কোন চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা যাবে। সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে চলন্ত সকল প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার যেটির উপরে ক্লিক করবেন সেই উইন্ডো লুকাবে। কিন্তু উক্ত প্রোগ্রামের কাজ স্বাবাবিক ভাবে পটভুমিতে চলবে। আবার ফিরিয়ে আনতে হলে আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে নিচের দিক থেকে উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে ক্লিক করলে তা ফিরে আসবে। ১৪৭ কিলোবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল ভার্সনে চলবে। সফটওয়্যারটি www.aplusfreeware.com/categories/LFWV/WatchCat.html সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
Wednesday, February 23, 2011
ফায়ারফক্সের ভার্চুয়াল কি-বোর্ড
কি-বোর্ডে নানা সমস্যার কারণে অথবা অন্য ভাষা টাইপ করার জন্য ভার্চুয়াল কি-বোর্ডের প্রয়োজন হয়। মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারে ভার্চুয়াল কি-বোর্ড ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যাবে। এ জন্য http://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/748 ঠিকানা থেকে Greasemonkey নামের প্রোগ্রামটি (অ্যাড-অন) নামিয়ে নিন। এর পর ফায়ারফক্স আবার চালু (রি-স্টার্ট) করুন। এখন http://userscripts.org/scripts/show/10974 ঠিকানা থেকে ভার্চুয়াল কি-বোর্ডটি ইনস্টল করুন। এর পর থেকে যেকোনো টেক্সটবক্সের ওপর দুই ক্লিক ভার্চুয়াল কি-বোর্ড প্রদর্শিত হবে। বাংলা ও ইংরেজিসহ ৩৪টি ভাষা ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যাবে এই কি-বোর্ডে।
মজিলা ফায়ারফক্সে ভাইরাস স্ক্যান বন্ধ
মজিলা ফায়ারফক্সে ভাইরাস স্ক্যান বন্ধ করে কোনো ফাইল ডাউনলোড করলে অল্প সময়ে ডাউনলোড করা সম্ভব। মজিলার অ্যাড্রেস বার-এ about:config লিখে এন্টার চাপতে হবে। এবার "I'll be carefull, I promise!" লেখা বাটনটি ক্লিক করতে হবে। এবার খালি বক্সে browser.download.manager .scanWhenDone লিখলে নিচে একই লেখার একটি একটি অপশন আসবে। সেখানে ডাবল ক্লিক করলে ডিফল্ট True থেকে False হয়ে যাবে এবং ফাইলের ভাইরাস স্ক্যান বন্ধ হবে।
ফায়ারফক্সে হোমপেইজ সেট-আপ
যে ওয়েবসাইটটি বারবার খোলার প্রয়োজন হয়, তা ফায়ারফঙ্ ওয়েবব্রাউজারে হোমপেইজ হিসেবে সেট-আপ করে রাখতে পারেন। হোমপেইজ হিসেবে সেট-আপ করলে প্রতিবার ফায়ারফঙ্ খুললে হোমপেইজ ওয়েবসাইটটি নিজে নিজে ওপেন হবে। ফায়ারফক্সে হোমপেইজ সেট-আপ করতে ফায়ারফক্স টুলবারের Tools থেকে Option-এ যান। এবার Homepage লেখা বক্সে যে ওয়েবসাইটটি হোমপেইজ হিসেবে সেট-আপ করতে চান সে ওয়েবপেইজের লিঙ্কটি লিখে OK চাপুন।
ফায়ারফক্সের প্রোগ্রামগুলো রেখে দিন
কম্পিউটারে নতুন করে মজিলা ফায়ারফক্স ইনস্টল করলে সাধারণত বুকমার্ক, থিম, হিস্ট্রি, প্লাগ-ইনস, এক্সটেনসন, ইউজারনেম ও অ্যাড-অনস প্রোগ্রামগুলো মুছে যায়।
তবে চাইলে এই প্রোগ্রামগুলোর ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন। এ জন্য আপনার ‘ফেবে’ নামের একটি বাড়তি প্রোগ্রাম (অ্যাডঅন) লাগবে।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/2109 ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে অ্যাডঅনটি নামিয়ে নিন। এখন ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার Tools মেনু থেকে Febe/febe option/directory-তে যান। এখান থেকে Browse করে ঠিক করে নিন কোথায় ব্যাকআপগুলো সেইভ করে রাখবেন। Tools মেনু থেকে Febe/perform backup-এ ক্লিক করলেই নির্ধারিত স্থানে ব্যাকআপগুলো সেইভ হয়ে যাবে।
তবে চাইলে এই প্রোগ্রামগুলোর ব্যাকআপ রেখে দিতে পারেন। এ জন্য আপনার ‘ফেবে’ নামের একটি বাড়তি প্রোগ্রাম (অ্যাডঅন) লাগবে।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/2109 ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে অ্যাডঅনটি নামিয়ে নিন। এখন ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার Tools মেনু থেকে Febe/febe option/directory-তে যান। এখান থেকে Browse করে ঠিক করে নিন কোথায় ব্যাকআপগুলো সেইভ করে রাখবেন। Tools মেনু থেকে Febe/perform backup-এ ক্লিক করলেই নির্ধারিত স্থানে ব্যাকআপগুলো সেইভ হয়ে যাবে।
ফায়ারফক্সে টিভি দেখুন
ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার (ব্রাউজার) মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে ব্রাউজার থেকে সহজেই টিভি দেখতে পারেন। এজন্য ‘টিভি ফক্স’ নামের একটি প্রোগ্রাম (অ্যাড-অনস) ইনস্টল করে নিতে হবে।
প্রোগ্রামটি দিয়ে অনেকগুলো টিভি চ্যানেল অনলাইনে সরাসরি দেখা যাবে। প্রোগ্রামটি http://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/11200/ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এখন ফায়ারফক্স পুনরায় চালু করুন। দেখুন ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারের নিচে সবুজ ও নীল রঙের টিভির দুটি আইকন এসেছে। নীল রংয়ের টিভির আইকনটিতে ইংরেজি বর্ণমালা অনুযায়ী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নাম রয়েছে। এখান থেকে আপনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন।
সবুজ রঙের টিভির আইকনে বিনোদন, খেলা, সিনেমা, সংগীত, সংবাদ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী টিভি চ্যানেল রয়েছে। এখান থেকে পছন্দের ক্যাটাগরির টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন।
প্রোগ্রামটি দিয়ে অনেকগুলো টিভি চ্যানেল অনলাইনে সরাসরি দেখা যাবে। প্রোগ্রামটি http://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/11200/ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এখন ফায়ারফক্স পুনরায় চালু করুন। দেখুন ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারের নিচে সবুজ ও নীল রঙের টিভির দুটি আইকন এসেছে। নীল রংয়ের টিভির আইকনটিতে ইংরেজি বর্ণমালা অনুযায়ী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নাম রয়েছে। এখান থেকে আপনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন।
সবুজ রঙের টিভির আইকনে বিনোদন, খেলা, সিনেমা, সংগীত, সংবাদ ইত্যাদি বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী টিভি চ্যানেল রয়েছে। এখান থেকে পছন্দের ক্যাটাগরির টিভি চ্যানেল দেখতে পারবেন।
ফায়ারফক্সের তথ্য সিংক্রোনাইজ করুন
ওয়েবসাইট দেখার জনপ্রিয় সফটওয়্যার (ব্রাউজার) ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীর বুকমার্ক, গোপন নম্বর, প্রেফারেন্স, হিস্ট্রি, ট্যাব ইত্যাদি ব্যাকআপ রাখা এবং সিংক্রোনাইজ করার সুবিধা দিয়েছে তাদের নতুন ৪.০ সংস্করণ থেকে। ফলে ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা সহজেই এক কম্পিউটারের (ব্যবহারকারী) বুকমার্ক, পাসওয়ার্ড, প্রেফারেন্স, হিস্টোরি, ট্যাব ইত্যাদি অন্য কম্পিউটারে ব্যবহার এবং হালনাগাদ করতে পারবে। এ জন্য Tool মেনু থেকে Set Up Sync-এ ক্লিক করে I've never used Sync before-এ ক্লিক করতে হবে।
এবার Create your Sync Account-এ অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য ফরম পূরণ করে Next করতে হবে। এবার Secret Phrase লিখে Next করতে হবে এবং Browser Sync Preferences-এ কম্পিউটারের নাম এবং সেটিংস নির্বাচন করে Next করে কনফার্ম কোড দিয়ে সমাপ্ত করুন, তাহলে সিংক্রোনাইজ হবে এবং ফায়ারফক্সের সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। এবার নতুন আরেকটি কম্পিউটারের সিংক্রোনাইজ করতে Tool মেনু থেকে Set Up Sync-এ ক্লিক করে I'm already using Sync on another computer-এ ক্লিক করতে হবে। এখন User Name এবং Password দিয়ে Next করে পরবর্তী উইন্ডোতে Secret Phrase লিখে Next করুন। এরপর Merge নির্বাচন করে Next>Next করুন এবং কম্পিউটারের নাম এবং সেটিংস নির্বাচন করে Next এবং Finish করুন।
এবার দেখুন আগের কম্পিউটারের বুকমার্ক, পাসওয়ার্ড, প্রিফারেন্স, হিস্টোরি, ট্যাব ইত্যাদি চলে এসেছে।
পরবর্তী সময়ে কোনো পরিবর্তন করতে চাইলে Tool মেনু থেকে Options-এ ক্লিক করে Sync ট্যাবে গিয়ে অথবা Tool মেনু থেকে Sync-এ গিয়ে দরকারমতো পরিবর্তন করতে পারেন।
ফায়ারফক্সের নতুন সংস্করণটি (বিটা) www.mozilla.com/en-US/firefox/beta/ থেকে নামানো যাবে। এ ছাড়া সিংক প্রোগ্রামটি (অ্যাড-অনস) https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/10868/ থেকে ইনস্টল করে ৩.৫ এবং ৩.৬ সংস্করণে ব্যবহার করা যাবে।
এবার Create your Sync Account-এ অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য ফরম পূরণ করে Next করতে হবে। এবার Secret Phrase লিখে Next করতে হবে এবং Browser Sync Preferences-এ কম্পিউটারের নাম এবং সেটিংস নির্বাচন করে Next করে কনফার্ম কোড দিয়ে সমাপ্ত করুন, তাহলে সিংক্রোনাইজ হবে এবং ফায়ারফক্সের সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। এবার নতুন আরেকটি কম্পিউটারের সিংক্রোনাইজ করতে Tool মেনু থেকে Set Up Sync-এ ক্লিক করে I'm already using Sync on another computer-এ ক্লিক করতে হবে। এখন User Name এবং Password দিয়ে Next করে পরবর্তী উইন্ডোতে Secret Phrase লিখে Next করুন। এরপর Merge নির্বাচন করে Next>Next করুন এবং কম্পিউটারের নাম এবং সেটিংস নির্বাচন করে Next এবং Finish করুন।
এবার দেখুন আগের কম্পিউটারের বুকমার্ক, পাসওয়ার্ড, প্রিফারেন্স, হিস্টোরি, ট্যাব ইত্যাদি চলে এসেছে।
পরবর্তী সময়ে কোনো পরিবর্তন করতে চাইলে Tool মেনু থেকে Options-এ ক্লিক করে Sync ট্যাবে গিয়ে অথবা Tool মেনু থেকে Sync-এ গিয়ে দরকারমতো পরিবর্তন করতে পারেন।
ফায়ারফক্সের নতুন সংস্করণটি (বিটা) www.mozilla.com/en-US/firefox/beta/ থেকে নামানো যাবে। এ ছাড়া সিংক প্রোগ্রামটি (অ্যাড-অনস) https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/10868/ থেকে ইনস্টল করে ৩.৫ এবং ৩.৬ সংস্করণে ব্যবহার করা যাবে।
মজিলার স্পীড বাড়ানোর ১০০% কার্যকরী টিপস
জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে নতুন নতুন বিভিন্ন বৈশিষ্ট যোগ করার ব্যবস্থা। মুক্ত এবং ফ্রি এই ব্রাউজারের গতি বাড়িয়ে নিতে ম্যানুয়ালী কিছু কনফিগার করে নিতে পারেন। এজন্য এড্রেসবারে about:config লিখে এন্টার করুন, তাহলে ফায়ারফক্স কনফিগারেশন আসবে।
এখন network.http.pipelining এর মান true দিন (Preference এর উপরে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করলেই false থেকে true হবে)। একই ভাবে network.http.proxy.pipelining, network.dns.disableIPv6 এবং plugin.expose_full_path এর মান true নির্ধারণ করুন। এছাড়াও network.http.pipelining.maxrequests এর মান ৪ এর পরিবর্তে ৮ দিন।
এবার nglayout.initialpaint.delay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০। Preference তৈরী করতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে New এ ক্লিক করুন এবং ডান থেকে String/integer/boolean নির্বাচন করুন, এরপরে Preference এর নাম লিখে Ok করুন এবং পরবর্তি উইন্ডোতে ভ্যালু লিখে বা নির্বাচন করে Ok করুন।
একই ভাবে content.notify.backoffcount নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ৫, ui.submenuDelay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০, content.max.tokenizing.time নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 2250000, content.notify.interval নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 750000, browser.cache.memory.capacity নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 65536|
এবার content.interrupt.parsing এবং content.notify.ontimer নামে নতুন Preference তৈরী করুন এবং মান true দিন। ব্যাস এবার দেখুন ফায়ারফক্সের গতি আগের তুলনায় বেড়েছে।
এখন network.http.pipelining এর মান true দিন (Preference এর উপরে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করলেই false থেকে true হবে)। একই ভাবে network.http.proxy.pipelining, network.dns.disableIPv6 এবং plugin.expose_full_path এর মান true নির্ধারণ করুন। এছাড়াও network.http.pipelining.maxrequests এর মান ৪ এর পরিবর্তে ৮ দিন।
এবার nglayout.initialpaint.delay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০। Preference তৈরী করতে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে New এ ক্লিক করুন এবং ডান থেকে String/integer/boolean নির্বাচন করুন, এরপরে Preference এর নাম লিখে Ok করুন এবং পরবর্তি উইন্ডোতে ভ্যালু লিখে বা নির্বাচন করে Ok করুন।
একই ভাবে content.notify.backoffcount নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ৫, ui.submenuDelay নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন ০, content.max.tokenizing.time নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 2250000, content.notify.interval নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 750000, browser.cache.memory.capacity নামে নতুন ইন্টিজার Preference তৈরী করুন এবং মান দিন 65536|
এবার content.interrupt.parsing এবং content.notify.ontimer নামে নতুন Preference তৈরী করুন এবং মান true দিন। ব্যাস এবার দেখুন ফায়ারফক্সের গতি আগের তুলনায় বেড়েছে।
ফায়ারফক্সের মাস্টার পাসওয়ার্ড পুনস্থাপন করা
বিভিন্ন ওয়েবসাইটে লগইনের সুবিধার্থে মজিলা ফায়ারফক্সে ইউজার-পাসওয়ার্ড সংরক্ষণের সুবিধা আছে। আর এসব ইউজার-পাসওয়াডগুলোকে সুরক্ষিত করতে মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। অর্থাৎ মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করা থাকলে উক্ত পাসওয়ার্ড দ্বারা অনান্য সংরক্ষিত পাসওযার্ড দেখা বা মুছে ফেলা যায়। অন্যকেউ মাস্টার পাসওয়ার্ড ছাড়া সরক্ষিত ইউজার-পাসওয়ার্ড দেখতে বা মুছতে পারবে না। ফায়ারফক্স শুরু করার সময় বা যেসব সাইটের ইউজার-পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করা আছে সেসব সাইটে ঢুকলে মাস্টার পাসওয়ার্ড ইনপুট বক্স আছে। সেখানে পাসওয়ার্ড দিলে সংরক্ষণ করা কোন সাইটে লগইন করতে আর পাসওয়ার্ড দিতে হয় না। কিন্তু কোন কারণে মাস্টার পাওয়ার্ড ভুলে গেলে বা নিজস্ব কম্পিউটারে অন্যকেউ মাস্টার পাসওয়ার্ড সেট করে রাখলে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। এমনবস্থায় পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা না গেলেও পাসওয়ার্ড মুছে ফেলা যায়। তবে সেই সাথে সংরক্ষিত সকল ইউজার-পাসওয়ার্ডও মুছে যাবে। এজন্য ফায়ারফক্সের এড্রেসবারে গিয়ে chrome://pippki/content/resetpassword.xul লিখে এন্টার করুন। তাহলে রিসেট পাসওয়ার্ড পেজ আসবে এখানে নিচে Reset বাটনে ক্লিক করলে নতুন ইনস্টল করার ফয়ারফক্সের মত মাস্টার পাসওয়ার্ড খালি হয়ে যাবে।
ফায়ারফক্স এবং ইউটিউব খুলতে সমস্যা
অনেক সময় দেখা যায় ফায়ারফক্স খুলতে গেলে তা না খুলে I dnt hate Mozilla but use IE or else… মেসেজ আসে। ফলে ফায়ারফক্স খোলা যায় না। আবার ইউটিউব সাইটটিতে ঢুকতে গেলে তা না খুলে Youtube is banned you fool মেসেজ আসে। এটি মুলত এর W32.USB worm কারনে হয়ে থাকে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে এন্টিভাইরাসে স্ক্যান করেও এই ভাইরাসটি মুছে ফেলা যায় না। এ থেকে বাঁচতে আপনি নিন্মাক্ত পথ অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমে টাস্ক ম্যানেজার খুলে (Ctrl+Alt+Del চেপে) Processes ট্যাবে যান এবার Image name কলাম থেকে svchost.exe (যা ইউজারে চালু আছে, system, local বা অন্যকিছুতে নয়) নির্বাচন করে End Process বাটনে ক্লিক করে বন্ধ করুন। এবার মাই কম্পিউটারের এড্রেসবারে C:heap41a লিখে এন্টার করলে heap41a ফোল্ডার খুলবে এবার এই ফোল্ডারের সকল ফাইল (svchost.exe, script1.txt, standard.txt, reproduce.txt এবং একটি অডিও ফাইল) মুছে ফেলুন। ফোল্ডারসহ মুছে ফেললে ভাল হয়। এরপরে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার করলে রেজিষ্ট্রি এডিটর খুলবে। এখন Edit মেনু থেকে Find এ ক্লিক করে heap41a লিখে সার্চ করুন। এর heap41a নামে পাওয়া তথ্যগুলো মুছে ফেলুন। এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে ফায়ারফক্স বা ইউটিউব খুলতে সমস্যা হবে না। তবে এ ওয়ার্ম থেকে মুক্তি পেতে আপনার ইউএসবি ড্রাইভ থেকে autorun এবং Microsoft Power Point.exe ফাইলটি মুছে ফেলুন।
মজিলা সফটওয়্যারগুলোর প্রোফাইল ব্যাকআপ রাখা
মজিলার সফটওয়্যারগুলো বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে দিনে দিনে। এর মধ্যে মজিলা ফায়ারফক্স অত্যান্ত জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার। ওপেন সোর্স এসব সফটওয়্যার বিভিন্ন এ্যড-অন্স ইনস্টল করা যায় এবং পছন্দে সাইট বুকমার্ক করে রাখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন ইউজারে বা কম্পিউটারে এ্যড-অন্স, বুকমার্ক ইত্যাদি নতুন করে এসব ইনস্টল করতে হয়। নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করলে, রিইনস্টল করলে এসব তথ্য মুছে যায় বা অন্য কম্পিউটারে অথবা অন্য ইউজারে আগের ইউজারের এ্যড-অন্স বুকমার্ক, কুকিজ, পাসওয়ার্ড, হিস্টোরীসহ অনান্য সেটিংস কপি পেষ্ট (ব্যকআপ রেখে পরবর্তিতে আবার রিস্টোর) করা গেলে দারুন হতো। মজব্যাকআপ সফটওয়্যার দ্বারা মজিলা ফায়ারফক্স, থান্ডারবার্ড, সানবার্ড, ফ্লোক ওয়েব ব্রাউজার, সীমানকি, পোষ্ট বক্স, মজিলা সোয়ীট, স্পেসবার্ড, নেটস্কেপ ব্রাউজার ইত্যাদির প্রোফাইল, বুকমার্ক, কুকিজ, পাসওয়ার্ড, হিস্টোরী, মেইল, কনটাক্ট, এক্সটেনশন ব্যাকআপ করে রাখা যাবে। এমনকি ব্যকআপে পাসওয়ার্ডও ব্যবহার করা যাবে। আর পরবর্তিতে এই ব্যাপআপ রিস্টোর করা যাবে। উইন্ডোজের সকল সংস্করণের উপযোগী এই সফটওয়্যারটি http://mozbackup.jasnapaka.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে। মজব্যাকআপ উপরোক্ত সফটওয়্যারগুলোর বহনযোগ্য সংস্করণেও ব্যবহার করা যাবে।
বাড়িয়ে নিন ফায়ারফক্সের গতি
জনপ্রিয় ওপেনসোর্স ওয়েব ব্রাউজার ফায়ারফক্সের গতি বাড়াতে আমরা সাধারণত about:config থেকে ম্যানুয়ালী টুয়িক করে থাকি। কিন্তু একটি সফটওয়্যার দ্বারা যদি সহজেই কম্পিউটারের এবং ফায়ারফক্সে গতি বাড়াতে টুয়িক এবং অপটিমাইজ করা যায় তাহলে কেমন হয়। ফায়ারটিউন নামের ৬২২ (৭২৯) কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল সফটওয়্যারটি দ্বারা সহজেই এই কাজটি করা যায়। এজন্য www.totalidea.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। এবার ফায়ারফক্স বন্ধ করে সফটওয়্যারটি চালু করুন। পোর্টেবল ফায়ারফক্স হলে Settings থেকে Portable Firefox নির্বাচন করুন। এবার Performance Optimization ট্যাব থেকে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট স্পিড নির্বাচন করুন। এবার Other Optimization এবং Other Useful Settings ট্যাবে দরকার মত পরিবর্তন এনে Tune It! বাটনে ক্লিক করুন। এবার ফায়ারফক্স চালু করে দেখুন গতি আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে কি না।
ফায়ারফক্সে একাধিক হোমপেজ
সাধারণত কোন ওয়েব ব্রাউজারে হোমপেজ সেট করা থাকলে যখন ব্রাউজারটি খোলা হয় তখন সয়ংক্রিয়ভাবে উক্ত পেজটি (ওয়েবসাইট) খোলে। প্রায় সবগুলো ওয়েব ব্রাউজারেই একটি মাত্র হোমপেজ সেট করা যায়। কিন্তু মজিলা ফায়ারফক্সে এক বা একাধিক হোমপেজ সেট করা যায়। এজন্য ফায়ারফক্স খুলে টুলস মেনু থেকে অপশনস্ এ ক্লিক করুন এবং Home Page অংশে http://www.sur-o-sangeet.blogspot.com | http://nil-pcdoctor.blogspot.com লিখুন (এভাবে আরো সাইট যোগ করতে পারেন) এবং OK বাটনে ক্লিক করুন। এরপরে ফায়ারফক্সটি বন্ধ করে আবার খুললে ওয়েব সাইট দুটি পরপর দুটি ট্যাবে খুলবে।
ভাগ করে নিন ফায়ারফক্সের সাইটগুলো
ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যে মজিলা ফায়ারফক্সের জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বাড়ছে। বিশেষ করে ফ্রি এবং ওপেন সোর্স হওয়া এবং বিভিন্ন এডঅন্স (add-ons) যোগ করে নতুন নতুন সুবিধা পাওয়ার অন্যতম কারণ। ফায়ারফক্সের বিভিন্ন এড-অন্স এর মধ্যে স্প্লিটার অন্যতম। এর সাহায়্যে ফায়ারফক্সে খুলে রাখা একাধিক ট্যাবের সাইটগুলোকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা যায়। ৯৫ কিলোবাইটের এই এড-অন্স https://addons.mozilla.org/firefox/4287 থেকে ইনষ্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার মজিলা ফায়ারফক্স খুললে দেখতে পাবেন টুলস মেনুর বামে Split নামে নতুন একটি মেনু এসেছে। এখন Split মেনু থেকে আপনি খুলে রাখা ট্যাবগুলোকে ইচ্ছামত সাজাতে পারবেন।
ফায়ারফক্সে ডাউনলোড শেষে কম্পিউটার বন্ধ হবে
জনপ্রিয় ওপেনসোর্স ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ডাউনলোড শেষে যদি সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার বন্ধ হতো তাহলে অনেকেই রাতে বা প্রয়োজনীয় সময়ে বড় বড় ফাইল ডাউনলোড শুরু করে অন্যত্র যেতে পারতো নিশ্চিন্তে। অটো শার্টডাউন এ্যাড-অন্স দ্বারা এই সুবিধা পাওয়া যাবে। এ্যাড-অন্সটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/5452 থেকে ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করে নিন। এবার স্ট্যাটাসবারে দেখুন অটো শার্টডাউন আইকন এসেছে। আইকনে উপরে ক্লিক করলে অটো শার্টডাউন সক্রিয় হবে, তাহলে চলতে থাকা ডাউনলোডগুলো শেষ হলে ম্যাসেজ আসবে এবং নির্দিষ্ট সময় পরে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাবে। কোন অপশনসের পরিবর্তন আনতে চাইলে উক্ত আইকনে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Options বা টুলস>এ্যাড-অন্স থেকে এ্যাড-অন্স এর Options গিয়ে করতে পারবেন।
ফায়ারফক্স মনে রাখবে ইয়াহু এবং হট মেইলের পাসওয়ার্ড
জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সের একটি বিশেষ সুবিধা হচ্ছে পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করে রাখা যাতে পরবর্তীতে পাসওয়ার্ড না লিখেই সাইটে লগইন করা যায়। কিন্তু নিরাপত্তা জনিত কারনে ইয়াহু, হটমেইলসহ কিছু কিছু সাইট পাসওয়ার্ড সেভ করার সুযোগ দেয় না। তবে দরকার হলে একটু চাতুরি করে এসব সাইটের পাসওয়ার্ডও সেভ করা যায়।
এজন্য ইয়াহু বা হটমেইলে লগইন পেজে প্রবেশ করুন এবং নিচের কোড এড্রেসবারে পেস্ট করে এন্টার চাপুন।
এজন্য ইয়াহু বা হটমেইলে লগইন পেজে প্রবেশ করুন এবং নিচের কোড এড্রেসবারে পেস্ট করে এন্টার চাপুন।
javascript:(function(){var ca,cea,cs,df,dfe,i,j,x,y;function n(i,what){return i+” “+what+((i==1)?”":”s”)}ca=cea=cs=0;df=document.forms;for(i=0;i<df.length;++i){x=df[i];dfe=x.elements;if(x.onsubmit){x.onsubmit=”";++cs;}if(x.attributes["autocomplete"]){x.attributes["autocomplete"].value=”on”;++ca;}for(j=0;j<dfe.length;++j){y=dfe[j];if(y.attributes["autocomplete"]){y.attributes["autocomplete"].value=”on”;++cea;}}}alert(“Removed autocomplete=off from “+n(ca,”form”)+” and from “+n(cea,”form element”)+”, and removed onsubmit from “+n(cs,”form”)+”. After you type your password and submit the form, the browser will offer to remember your password.”)})();
এরপরে ম্যাসেজ আসলে OK করে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড লিখে সাইন ইন করলে Remember Password ম্যাসেজ আসবে। এখন Remember বাটনে ক্লিক করে পাসওয়ার্ড সেভ করে নিন।
ফায়ারফক্স থেকে সফটওয়্যার চালু করা
দ্রুত কোন সফটওয়্যার বা এ্যাপলিকেশন চালু করার জন্য আমরা তার শটকাট ডেক্সটপে বা টাক্সবারে রাখি। কিন্তু ফায়ারফক্স থেকেই যদি পছন্দের এ্যাপলিকেশন চালু করা যায় তাহলে কেমন হয়! এজন্য External Application Buttons mod for Firefox নামের একটি এ্যাড-অন্স ইনস্টল করতে হবে। https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/12892 থেকে এ্যড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার View>Toolbars>Customize এ ক্লিক করুন অথবা টুলবারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Customize এ ক্লিক করুন তাহলে Customize Toolbar উইন্ডো আসবে। এবার এখান থেকে Applications ড্রাগ করে এনে Navigation টুলবারের ইচ্ছামত যায়গায় রাখুন এবং Customize Toolbar উইন্ডো বন্ধ করুন। এবার যেখানে Applicationটি রেখেছেন সেখানে মাউসে ডান বাটন ক্লিক করে কনটেক্স মেনু থেকে add a button এ ক্লিক করুন এবং পছন্দের এ্যাপলিকেশনটি নির্বাচন করে খুলুন। তাহলে Navigation টুলবারের উক্ত যায়গায় সদ্য যোগ করা এ্যাপলিকেশনের আইকন চলে আসবে। এই আইকনে ক্লিক করলে উক্ত এ্যাপলিকেশনটি চালু হবে। ড্রাগ করে এনেও আইকন যুক্ত করা যাবে। এভাবে আরো এ্যাপলিকেশনের আইকন যোগ করতে পারবেন।
ফায়ারফক্সের পটভুমিতে পছন্দের ছবি
জনপ্রিয় ওপেন সোর্স ইন্টারনেট ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে নতুন ট্যাব খোলার সময় সাদা পেজ আসে। এখানে যদি আপনার পছন্দের ছবি দেখা যায় তাহলে কেমন হয়! এজন্য ব্রাউজার ব্রাকগ্রাউন্ড এ্যডঅন্স ইনস্টল করতে হবে। https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/10550 থেকে এ্যডঅন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার স্ট্যটাস বারের ডানের সবুজ আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Browser Backgrounds এ ক্লিক করুন। এখানে Firefox, Movie, Generic বাটনে উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে মুছে দিন। এবার New Collection এ ক্লিক করে নতুন কালেকশন তৈরী করুন এবং Add বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দের ছবিগুলো যোগ করুন। এবার নতুন ট্যাব (Ctrl+T) খুললে আপনার যোগ করা ছবি দেখাবে। একাধিক ছবি যোগ করা থাকলে নতুন ট্যাব খোলার সময় ধারাবাহিকভাবে এক এক ট্যাবে এক এক ছবি আসবে। ছবিটি ছোট হলে উপরের বামে দেখাবে, ছবিটি অন্য যায়গায় সরাতে চাইলে Ctrl কী চেপে মাউস দ্বারা ড্রাগ করলেই হবে। www.browserbackgrounds.com সাইটে রেজিস্ট্রেশন করা থাকলে আপনি প্রচুর পটভুমির ছবি ডাউনলোড করতে এবং আপনার পছন্দের ছবি আপলোড করতে পারবেন। বিস্তারিত আরো তথ্য পাবেন www.browserbackgrounds.com/bbext_howtouse.php এখানে। এটি ফ্লক ইন্টারনেট ব্রাউজারেও ব্যবহার করা যাবে।
ফায়ারফক্সের এড্রেসবার রাঙিয়ে তুলুন
মজিলা ফায়ারফক্সের এড্রেসবারে বিভিন্ন রকম রঙের ব্যবহার করতে পারেন স্টাইলিশ এ্যাডঅন দ্বারা। এ্যাডঅনটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/2108 থেকে ইনষ্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করে নিন। এবার প্রজন্ম স্টাইলটি সেট করতে http://userstyles.org/styles/8571 সাইটে ঢুকুন এবং load into the Stylish বাটনে ক্লিক করে ডায়ালগ বক্সে Save বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এই স্টাইল ফায়ারফক্স ছাড়াও থান্ডারবার্ড, ফ্লোক, মজিলা সুইট, সি মানকি এবং সংবার্ডে ব্যবহার করা যাবে। আপনি চাইলে স্টাইল পরিবর্তন বা নতুন করে তৈরী করতে পারবেন। এজন্য Tools>Add-on ক্লিক করুন Stylish এর Options বাটনে ক্লিক করুন। এখন Manage Style উইন্ডোতে দেখুন Projanmo Style নামে একটি স্টাইল আছে। আপনি Projanmo Style নির্বাচন করে উপরের Edit… বাটনে ক্লিক করলে এডিটর খুলবে সেখান থেকে আপনি বিভিন্ন রঙ পরিবর্তন করতে পারবেন। এছাড়াও Manage Style উইন্ডো থেকে Write…বাটনে ক্লিক করে নতুন স্টইল তৈরীও করতে পারবেন।
পরিবর্তন করুন হার্ডড্রাইভের সিরিয়াল নম্বর
উইন্ডোজ ইনস্টল দেবার সময় হার্ডডিক্সের ড্রাইভগুলোর সিরিয়াল নম্বর স্থাপিত হয়। ব্যবহারকারী চাইলে উক্ত সিরিয়াল নম্বর দেখতে বা পরিবর্তন করতে পারেন বিভিন্নভাবে। তবে ‘হার্ডড্রিক্স সিরিয়াল নম্বর চেঞ্জার’ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ড্রাইভের সিরিয়াল দেখা এবং পরিবর্তন করা যায়। মাত্র ৬৩৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.xboxharddrive.com/freeware.html থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি চালু করে ড্রাপডাউন থেকে বিভিন্ন ড্রাইভ নির্বাচন করলে সিরিয়াল নম্বর দেখা যাবে। আর সিরিযাল নম্বর পরিবর্তন করে উইন্ডোজ রিস্টার্ট দিলে তা কর্যকর হবে।
পরিবর্তন করে নিন টাক্সবারের সবকিছু
উইন্ডোজ এক্সপির টাক্সবারের সাথে যুক্ত থাকা সবকিছুই নিজের মত পরিবর্তন করা যাবে। স্টার্ট মেনুর ছবি, স্টার্ট বাটনের নাম, স্টার্ট বাটন লুকানো, টাক্সবার সচ্ছ করা, সিস্টেম ট্রে পটভুমি, সিস্টেম ট্রের ঘড়ি, এলার্ম দেওয়া ইত্যাদি সবকিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন টিক্লক সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৩৭৩ কিলোবাইটের (১.০২ মেগাবাইট) ফ্রি, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি http://homepage1.nifty.com/kazubon থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাথে পাবেন সফটওয়্যারটির সোর্সকোডও। এবার সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রের ঘড়ি পরিবর্তন হবে। এখন সিস্টেম ট্রের ঘড়ির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে T Clock Properties এ যান এবং ইচ্ছামত সবকিছু পরিবর্তন করুন।
তৈরী করুন সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট
উইন্ডোজে তথ্য মুছে গেলে বা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে আমরা সাধারণত সিস্টেম রিস্টোর করে থাকি। সিস্টেম রিস্টোর সক্রিয় থাকলে আপনি এই সুবিধা পাবেন। আর এজন্য প্রয়োজন হয় সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট। কিন্তু ম্যানুয়ালী সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী করার সাধারণ পথ নেই। কিন্তু একটি ভিবিএস ফাইলের দ্বারা আপনি সহজেই সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী করতে পারেন। এজন্য নিচের দুই লাইনের সংকেতগুলো নোটপ্যাডে লিখে RestorePoint.vbs নামে করুন।
Set IRP = getobject(“winmgmts:\\.\root\default:Systemrestore”)
MYRP = IRP.createrestorepoint (“My Restore Point”, 0, 100)
MYRP = IRP.createrestorepoint (“My Restore Point”, 0, 100)
ব্যাস এরপর থেকে যখনই আপনি Restore Point ফাইলে ডাবল ক্লিক করবেন তখনই সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরী হবে।
উইন্ডোজে সার্চ অপশন নিস্ক্রিয় হলে করণিয়
ভাইরাস জনিত কারনে উইন্ডোজের স্টার্ট মেনু থেকে সার্চ অপশনটি হারিয়ে গেলে বেশ বিপাকে পরতে হয়। এর ফলে ফোল্ডারের মেনুতে সার্চ থাকলেও তা নিস্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। এমতবস্থায় আপনার কম্পিউটারে ফাইল বা ফোল্ডার খোঁজার সুযোগ থাকে না। এ থেকে মুক্তি পেতে হলে রেজিষ্ট্রি এডিট করতে হবে। এজন্য রানে গিয়ে
REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer /v NoFind /t REG_DWORD /d 0 /f
লিখে এন্টার করুন এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তাহলে সার্চ অপশন ফিরে আসবে।
এতে কাজ না হলে রানে গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন। এবার সার্ভিসেস থেকে Indexing Service নির্বাচন করে Stop করুন।
এছাড়াও রানে গিয়ে regsvr32 urlmon.dll লিখে এন্টার করুন। এভাবে regsvr32 jscript.dll লিখে এবং regsvr32 wshom.ocx লিখে এন্টার করুন।
REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer /v NoFind /t REG_DWORD /d 0 /f
লিখে এন্টার করুন এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। তাহলে সার্চ অপশন ফিরে আসবে।
এতে কাজ না হলে রানে গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন। এবার সার্ভিসেস থেকে Indexing Service নির্বাচন করে Stop করুন।
এছাড়াও রানে গিয়ে regsvr32 urlmon.dll লিখে এন্টার করুন। এভাবে regsvr32 jscript.dll লিখে এবং regsvr32 wshom.ocx লিখে এন্টার করুন।
কাষ্টমাইজ করুন উইন্ডোজের কনটেক্স মেনুকে
অপারেটিং সিস্টেমের নিজস্ব কিছু মেনু থাকে। বিশেষ করে কোন ফাইল, ফোল্ডার বা ড্রাইভের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে এই মেনু প্রদর্শিত হয় যা কনটেক্স মেনু নামে পরিচিত। আপনি চাইলে এই মেনুকে ইচ্ছামত সাজাতে পারবেন এমএমএম সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৮৫৭ কিলোবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.hace.us-inc.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। ডাউনলোড শেষে ইনষ্টল করে রান করুন। এখন যে কোন ফাইল, ফোল্ডার বা ড্রাইভের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে আগের কনটেক্স মেনুই আসবে কিন্তু বাম পাশে এমএমএম যুক্ত থাকবে। এবার উপরের বামের বাটনে ক্লিক করলে উক্ত কনটেক্স মেনুসহ এমএমএম এর উইন্ডো খুলবে। এবার মেনুর যে যে কনটেক্স আপনি লুকাতে চান তা ড্রাগ করে ডানের Hidden items এর উপরে এনে ছেড়ে দিন অবশেষে Apply বাটনে ক্লিক করুন। আর আপনি Rarely used এর ভিতরে কোন কনটেক্স ড্রাগ করলে Rare নামে একটি সাব মেনুতে উক্ত কনটেক্সগুলো দেখাবে।
সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে কম্পিউটার চালু করা
উইন্ডোজ এক্সপিতে যদি হাইবারনেট ব্যবস্থা থাকে তাহলে সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে পছন্দের প্রোগ্রামসহ কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এজন্য Start/ All Programs/ Accessories/ System Tools/ Scheduled Tasks এ যান। এবার Add Scheduled Task এ দুইবার ক্লিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন এবং পছন্দের প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে পুনরায় Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর পছন্দের টাস্ক নির্বাচন করে আবার Next বাটনে ক্লিক করুন এবং সময় ও টাস্ক ঠিক রেখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার Open Advanced Properties for the task when I click Finish চেক বক্স চেক করে Finish বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে প্রোপার্টিস ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Setting ট্যাবে ক্লিক করে নিচের Wake The Computer To Run This Task চেক বক্স চেক করে OK করুন। এরপরে কম্পিউটার শার্টডাউনের পরিবর্তের হাইবারনেট করলে সিডিউল টাস্কে দেওয়া নির্দিষ্ট সময়ে উক্ত প্রোগ্রামটিসহ কম্পিউটার আপনা আপনি চালু হবে। কম্পিউটার শার্টডাউন করলে সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার চালু হবে না। তবে এজন্য বিদ্যুত বা অনান্য সংযোগ ঠিকমত থাকতে হবে।
Friday, February 18, 2011
মেপে নিন ইন্টারনেটের গতি
আমরাতো প্রায় সকলেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ইন্টারনেটের গতি কত তা কি কখনও মেপে দেখেছি। আমরা সাধারণত ইন্টারনেটের সর্বচ্চো গতিকে দেখে থাকি কিন্তু প্রতি গতি দেখতে পাবেন নেট মিটারের সাহায্যে। www.hootech.com/NetMeter ওয়েবসাইট থেকে নেট মিটার সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার দেখুন নেট মিটারে ডাউনলোড রেট, আপলোড রেট এবং উভয়ই গ্রাফ আকারে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও নিচে তাদের মান প্রতি সেকেন্ডে আপডেট হচ্ছে। আপনি চাইলে কাষ্টমাইজ করে শুধু টেক্সট রাখতে পারেন। এভাবে নেট মিটারের উইন্ডোকে রেখে প্রতিনিয়ত ইন্টানেটের গতি দেখে নিতে পারেন।
অনলাইন থেকে ফ্লাশ ভিডিও ফাইল কনভার্ট ও ডাউনলোড করা
ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউবের জনপ্রিয়তার কারণে ভিডিও ডাউনলোডও বেড়েছে। কিন্তু ইউটিউব বা এরকম ভিডিও শেয়ারিং সাইটে সরাসরি ভিডিও ডাউনলোডের কোন ব্যবস্থা নেই। আবার এরকম ভিডিও গুলো ফ্লাশ বেসড (.FLV) হওয়াতে সাধারণ ব্যবহৃত ভিডিও প্লেয়ারে চলে এই ভিডিও চলে না। কিংবা সিডিতে রাইট করা যায় না। এসব ভিডিও ডাউনলোড করতে যেমন বিভিন্ন ডাউনলোড ম্যানেজার বা ওয়েব সাইটের সাহায্য নিতে হয় তেমনই অনান্য ফরম্যাটে কনভার্ট করতেও বিশেষ সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। http://vixy.net ওয়েব সাইট এসব ঝামেলা থেকে মুক্তি দেবে। এখানে ইউটিউবের ভিডিও (বা আনান্য .FLV ফরম্যাটের ভিডিও) ডাউনলোড না করেই সরাসরি পছন্দের (AVI/MOV/MP4/MP3/3GP) ফরম্যাটে কনভার্ট করে ডাউনলোড করা যাবে। এছাড়াও কনভার্টার এই সফটওয়্যারটি (উইন্ডোজ এক্সপি/ভিসতা এবং ম্যাক ১০.৪/১০.৫ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য) ডাউনলোড করে ফ্লাশ ভিডিও কনভার্ট ও ডাউনলোড করা যাবে। ওপেন সোর্স এই কনভার্ট ইঞ্জিনের ঠিকানা http://sourceforge.net/projects/vixynet এবং সোর্স কোড পাওয়া যাবে http://sourceforge.net/svn/?group_id=183657 ঠিকানাতে। আর এই সব কিছুই হচ্ছে বিনামূল্যে।
একসাথে একাধিক ম্যাসেঞ্জার খোলা
সাধারণত একটি কম্পিউটার একসাথে একই ম্যাসেঞ্জার একাধিক খোলা যায় না। যেমন আপনি যদি ইয়াহু! ম্যাসেঞ্জারে লগইন করেন তাহলে আরেকটি আইডি ব্যবহার করতে নতুন আরেকটি ম্যাসেঞ্জার খুলতে পারবেন না। এমনই ভাবে গুগলেও একই সাথে একাধিক আইডি ব্যবহার করতে একাধিক ম্যাসেঞ্জার খোলা যায় না। আপনি যদি নতুন করে ম্যাসেঞ্জার খুলতে চান তাহলে পূর্বের খোলা ম্যাসেঞ্জারই চলে আসবে নতুন করে লগইন করার সুযোগ দেবে না। কিন্তু একটু ভিন্ন পন্থায় আপনি একাধিক আইডি ব্যবহার করতে একই সাথে একই কম্পিউটার ম্যাসেঞ্জার খুলতে এবং লগইন করে চ্যাটিং করতে পারবেন।
এজন্য ডেক্সটপে (বা অন্য কোথাও) আপনার ম্যাসেঞ্জারের আরেকটি শর্টাকাট কপি তৈরী করুন এবং মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Propertiesএ ক্লিক করুন। এবার Target এর টেক্সট বক্সের শেষে /nomutex লিখুন। এরপরে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেত লিখে Yahoo Plural.reg নামে নেভ করুন।
এজন্য ডেক্সটপে (বা অন্য কোথাও) আপনার ম্যাসেঞ্জারের আরেকটি শর্টাকাট কপি তৈরী করুন এবং মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Propertiesএ ক্লিক করুন। এবার Target এর টেক্সট বক্সের শেষে /nomutex লিখুন। এরপরে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেত লিখে Yahoo Plural.reg নামে নেভ করুন।
Windows Registry Editor Version 5.00 [HKEY_CURRENT_USER\Software\yahoo\pager\Test] “Plural”=dword:00000001.
এবার Yahoo Plural.reg চালু করে নতুন তৈরী করা ইয়াহু! ম্যাসেঞ্জারের শর্টকাট চালু করুন এবং অন্য আরেকটি আইডি ব্যবহার করে লগইন করুন। একই ভাবে আপনি গুগলটক একাধিক খুলতে পারবেন।ওয়েব ব্রাউজার+মিউজিক প্লেয়ার=সংবার্ডনেস্ট
ওয়েব ব্রাউজার এবং মিউজিক প্লেয়ার আমরা সবাই চিনি। কিন্তু একই সফটওয়্যার থেকে কি এই দুটি সুবিধা পাওয়া যায়! সংবার্ডনেস্ট নামের মজিলার উম্মুক্ত এই সফটওয়্যার থেকে একই সাথে যেমন ওয়েব সাইট ব্রাউজ করা যাবে তেমনই গান শোনা যাবে। এই সফটওয়্যারটিতে ব্রাউজার হিসাবে ফায়ারফক্সের কিছু বৈশিষ্ট রয়েছে তবে কোন পেজ সেভ করার সুযোগ নেই, আর গান শোনার পাশাপাশি প্লে লিষ্ট তৈরী এবং লাইব্রেরীর ব্যবস্থা রয়েছে। এই সফটওয়্যারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে অনলাইন থেকে গান কেনা, খোঁজা, সরাসরি গান শোনা এবং ডাউনলোড করা যাবে। বার্ড হাউজে (http://birdhouse.songbirdnest.com) কিছু গানের সার্চ ইঞ্জিন, রেডিও, গান কেনা যাবে এমন ওয়েব সাইট এবং এমপিথ্রি গানের বেশ কিছু ব্লগ সাইটের ঠিকানা রয়েছে। ফলে সহজে বিভিন্ন গানের সাইজে প্রবেশ করা যাবে। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে আপনি যে কোন সাইটেই প্রবেশ করেন না কেন উক্ত সাইটের সকল এমপিথ্রি গানের/ফাইলের তালিকা সহ বিস্তারিত তথ্য নিচে চলে আসবে, আর প্রত্যেকটি ফাইলের ডানে ডাউনলোড বাটন আসবে যেখানে ক্লিক করে সহজেই ডাউনলোড করা যাবে। এমনকি গানের উপরে ক্লিক করলে সরাসরি শোনাও যাবে। আর এর সবগুলোই পরবর্তীতে ওয়েব হিষ্টোরিতে পাওয়া যাবে। এছাড়াও http://skreemr.com এবং http://hypem.com নামে দুটি এমপিথ্রি সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে যার সাহায্যে সহজে বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে এমপিথ্রি গান খোঁজা যাবে। সংবার্ডনেস্ট সফটওয়্যারটি http://download.songbirdnest.com সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড (১৩.১১ মেগাবাইট) করা যাবে।
সম্পূর্ণ ওয়েব সাইট ডাউনলোড করুন
ইন্টারনেট ব্যবহার করলে কম বেশী সবাই ডাউনলোড ম্যানেজার ব্যবহার করে। যার দ্বারা ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ফাইল সহজে ডাউনলোড করা হয়। কিন্তু একটি ওয়েবসাইটের সম্পূর্ণটা কি ডাউনলোড করা যায়! ডাউনলোড ম্যানেজার ডাউনলোডষ্টুডিও সফটওয়্যার দ্বারা সাধারণভাবে ডাউনলোডের পাশাপাশি সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট (লিংকসহ) ডাউনলোড করা যাবে। এছাড়াও এর পাশাপাশি আরএএস ফেড রিডার হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে এতে অডিও ভিডিও রেকর্ডার রয়েছে যার দ্বারা কোন বিজ্ঞাপন ছাড়ায় অডিও ভিডিও (স্কিন) ক্যাপচার করা যাবে। এই সফটওয়্যার একই সাথে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, অপেরা, ফায়ারফক্স এবং নেটস্কেপ সমর্থন করে। এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে নিন এবং সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট ডাউনলোড করতে যে ওয়েবসাইটটি খুলুন। এখন ডাউনলোডষ্টুডিও টুলবারের Download বাটনে ক্লিক করে Complete Web Site এ ক্লিক করুন। এবার Add Job ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে কিছু পরিবর্তন করার থাকলে পরিবর্তন করে ওকে করুন। তাহলে উক্ত ওয়েবসাইটের সকল ধরনের ফাইল ডাউনলোড হবে। এখানে ওয়েবসাইট দেখা এবং ওয়েবসাইটের অভ্যন্তরিন সকল ফাইল দেখার ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়াও ডাউনলোড স্পিড, কিউ (সর্বোচ্চ ৫০ টি ডাউনলোড), শিডিউল ইত্যাদি নির্ধারণ করে দেওয়া যাবে। ২৩ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণ www.conceiva.com সাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবনে।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ
আপনার বন্ধু থাকে প্রবাসে আর আপনি বাংলাদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই কম্পিউটারে www.teamviewer.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও File transfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।
এজন্য উভয়ই কম্পিউটারে www.teamviewer.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও File transfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা
ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়। কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। ২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create Secure Share বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে OK করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে OK করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও OK করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে Log Off মেনু থেকে Switch User or Change Log in Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create Secure Share বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে OK করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে OK করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও OK করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে Log Off মেনু থেকে Switch User or Change Log in Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রিন্ট করুন যেকোন প্রিন্টারে
ইন্টারনেটের দৌলতে পৃথিবী যেন হাতের মুঠোয় এসে গেছে। আপনি চাইলে বিশ্বের যেকোন প্রিন্টারে প্রিন্ট করতে পারেন। ফলে ফ্যাক্সের ঝামেলাটা অনেককাংশে কমে যাবে। এজন্য উভয় কম্পিউটারে ইন্টারনেটসহ প্রিন্টার শেয়ার সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। উইন্ডোজসহ ম্যাক এবং লিনাক্স প্লাটফর্মের উপযোগী মাত্র ১.৪৪ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.printeranywhere.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। ইনষ্টল করার পরে Printer Share Account আসবে। আপনার যদি পূর্বে একাউন্ট তৈরী করা থাকে তাহলে। already have account in Printer Share network নির্বাচন করে লগইন করুন। আর নতুন একাউন্ট খুলতে চাইলে Create new Printer Share Account নির্বাটিত রেখে Next করুন। এবার সকল তথ্য পূরণ করে Next এবং Finish করুন। এতে আপনার কম্পিউটারে Printer Share নামে একটি প্রিন্টার যুক্ত হবে। এছাড়াও আপনার মেইলে ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড যাবে।
প্রিন্টার সেটিংস করা: এবার সফটওয়্যারটি চালু করুন। পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দ্বারা লগইন করুন এবং পাসওয়ার্ড রিমম্বোর করে রাখুন (আপনার সুবিধার্থে)। এবার টুলস মেনু থেকে সেটিংসে গিয়ে জেনারেল ট্যাব থেকে Start with windows এ টিক চিহ্ন দিন। তাহলে উইন্ডোজের শুরুতেই সফটওয়্যারটি চালু হবে। এবার শেয়ারিং ট্যাবে Print without questions নির্বাচন করলে (কেউ প্রিন্ট দিলে) আপনার অনুমতি ছাড়াই আপনার প্রিন্টারে প্রিন্ট হবে। আর কভারপেজ ট্যাবে Print Cover page নির্বাচন না করলে কোন প্রিন্ট দিলে যে অতিরিক্ত কাভারপেজ প্রিন্ট হতো সেটি প্রিন্ট হবে না। অবশেষে Ok করুন।
প্রিন্টার শেয়ার দেয়া: আপনার কম্পিউটারের কোন প্রিন্টারের শেয়ার দিতে চাইলে Printer Share থেকে কাঙ্খিত প্রিন্টার নির্বাচন করে Share বাটনে ক্লিক করুন।
প্রিন্টার যোগ করা: আপনি কোন রিমোট প্রিন্টার যুক্ত করতে চাইলে Printer Share থেকে Find Printer বাটনে ক্লিক করুন। এবার User ID তে কাঙ্খিত আইডি লিখে Find বাটনে ক্লিক করে সার্চ করুন। আপনি অন্যভাবেও সার্চ করতে পারেন। এবার কাঙ্খিত প্রিন্টারটি নির্বাচন করে OK করুন। আপনার যুক্ত করা প্রিন্টার অনলাইন বা অফলাইন আছে তার স্ট্যাটাস দেখা যাবে।
প্রিন্ট করা: কোন ফাইল প্রিন্ট করতে হলে স্বাভাবকিভাব প্রিন্ট কমান্ড দিন এবং প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স থেকে Printer Share প্রিন্টারটি নির্বাচন করে OK করুন। এবার Printer Share@ Select Printer ডায়ালগ বক্স থেকে পছন্দের প্রিন্টার নির্বাচন করে OK করলে প্রিন্ট হবে।
প্রিন্টার শেয়ার দেয়া: আপনার কম্পিউটারের কোন প্রিন্টারের শেয়ার দিতে চাইলে Printer Share থেকে কাঙ্খিত প্রিন্টার নির্বাচন করে Share বাটনে ক্লিক করুন।
প্রিন্টার যোগ করা: আপনি কোন রিমোট প্রিন্টার যুক্ত করতে চাইলে Printer Share থেকে Find Printer বাটনে ক্লিক করুন। এবার User ID তে কাঙ্খিত আইডি লিখে Find বাটনে ক্লিক করে সার্চ করুন। আপনি অন্যভাবেও সার্চ করতে পারেন। এবার কাঙ্খিত প্রিন্টারটি নির্বাচন করে OK করুন। আপনার যুক্ত করা প্রিন্টার অনলাইন বা অফলাইন আছে তার স্ট্যাটাস দেখা যাবে।
প্রিন্ট করা: কোন ফাইল প্রিন্ট করতে হলে স্বাভাবকিভাব প্রিন্ট কমান্ড দিন এবং প্রিন্ট ডায়ালগ বক্স থেকে Printer Share প্রিন্টারটি নির্বাচন করে OK করুন। এবার Printer Share@ Select Printer ডায়ালগ বক্স থেকে পছন্দের প্রিন্টার নির্বাচন করে OK করলে প্রিন্ট হবে।
পিজিনে একই সাথে বিভিন্ন আইডিতে চ্যাটিং করুন
আমরা ইন্টারনেটে চ্যাটিং করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু একই সফটওয়্যার দ্বারা যদি ইয়াহু, গুগল, এমএসএনসহ জনপ্রিয় সকল আইডি ব্যবহার করা এবং একই সাথে একাধিক আইডিতে লগইন করে চ্যাটিং করা যায় তাহলে কেমন হয়। এমনই এক ফ্রি চ্যাটিং সফটওয়্যার হচ্ছে পিজিন। মুক্ত এই সফটওয়্যার Yahoo!, Google Talk, MSN, AIM, Bonjour, Gadu-Gadu, Groupwise, ICQ, IRC, MySpaceIM, QQ, SILC, SIMPLE, Sametime, XMPP, Zephyr আইডি সমর্থন করে। ১৩.৬ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি www.pidgin.im থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। আর ইনস্টল করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে পোর্টেবল সংস্করণ ব্যবহার করতে পারেন। ১৩.২ মেগাবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি http://portableapps.com থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। এবার ইচ্ছামত আইডি যুক্ত করে চ্যাটিং করুন।
মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যার চালু করা
বিনামূল্যের সফটওয়্যার আমরা প্রায় সবসময় ব্যবহার করে থাকি। এর মধ্যে ট্রায়াল সংস্করণের সফটওয়্যার অন্যতম। কিন্তু ট্রায়াল সফটওয়্যার নির্দিষ্ট দিনের পরে আর চলে না আবার নতুন করে ইনষ্টল করলেও বেশীরভাগ কাজে আসে না। কিন্তু আপনি চাইলে রানঅ্যাজডেট সফটওয়্যার দ্বারা অনায়াসে পূর্বের যেকোন তারিখে যেকোন সফটওয়্যার চালু করতে পারেন। ১৯ কিলোবাইটের বহনযোগ্য ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.nirsoft.net থেকে ডাউনলোড আনজিপ করুন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Browse… বাটনে ক্লিক করে যে মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যারটি খুলুন। এবার পূর্বের যে তারিখে সফটওয়্যারটি চালু করতে চান Date / Time: এ নির্বাচন করুন। এবার Run বাটনে ক্লিক করলে ট্রায়াল সংস্করণের সফটওয়্যারটি উক্ত তারিখ হিসাবে চালু হবে। তবে সফটওয়্যাটি ইনষ্টল করার পূর্বের তারিখ নির্বাচন করে চালু করলে সফটওয়্যাটি চালু নাও হতে পারে। এভাবে আপনি মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যার চালু করতে পারেন।
ইমেইলের মাধ্যমে গুগল বাজ এ ছবি পোস্ট করা
গুগলের নতুন সেবা বাজ বেশ জনপ্রিয় হতে চলেছে। ফেসবুকের মতো এখানে সরাসরি ছবি পোস্ট করা যায়। তবে বাজে ছবি এ্যটাচ না করেও মেইলের মাধ্যমে ছবি গুগল বাজে পোস্ট করা যায়। যে ছবিটি বাজে পোস্ট করতে চান সেটি এ্যাটাচ করে বা এ্যাটাচ করা থাকলে buzz@gmail.com ঠিকানাতে মেইল করলেই বাজে পোস্ট হবে এবং নিশ্চিতকরন ফিরতি মেইল আসবে। উক্ত মেইলে বাজের স্থায়ী লিংকও আসবে। আর এসব ছবিগুলো গুগল পিকাসাতে একটি Buzz নামে প্রাইভেট এ্যালবামে সংরক্ষিত থাকবে। এছাড়াও গুগল বাজে সাধারন ভাবে কোন ছবি আপলোড করলে তাও পিকাসাতে উক্ত তারিখের নামে একটি প্রাইভেট এ্যালবামে সংরক্ষিত থাকবে। তবে পিকাসা থেকে ছবিগুলো মুছে দিলে তা বাজের থাম্বনাইল হিসাবে দেখালেও বড় করে দেখা যাবে না।
ইয়াহু! মেইল থেকে পাঠান ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল
সাধারণ ইয়াহু! মেইলে ১০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল এ্যাটাচ করে সেন্ড করা যায়। কিন্তু এর থেকে বেশী সাইজের ফাইল সেন্ড করতে হলে বিপাকে পড়তে হয়। সম্প্রতি ইয়াহু! মেইলের সাথে www.drop.io যুক্ত হবার ফলে drop.io এর সেবা ইয়াহু! মেইল থেকেই পাওয়া যাবে। স্বাভাবিকভাবে www.drop.io থেকেও ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল এ্যটাচ এবং শেয়ার করা যায় আর এখন থেকে ইয়াহুর মাধ্যমে এ্যাটাচ করে সেন্ড করা যাবে। তবে এজন্য ড্রপ এর এ্যাপলিকেশন ইয়াহুতে ইনস্টল করতে হবে। আর এতে ইয়াহুর নতুন সংস্করণ ব্যবহার করতে হবে। নতুন সংস্করণ পেতে ইয়াহু! মেইলে লগইন করে http://mrd.mail.yahoo.com/landing সাইটে যান তাহলে নতুন সংস্করণে ইয়াহু লোড হবে।
এবার http://overview.mail.yahoo.com/applications পেজে গিয়ে Get Started বাটনে ক্লিক করলে বাম পাশের প্যানেলে Applications আসবে। এখানে Add এ ক্লিক করে Application Gallery থেকে drop.io Attach Large Files এর Add বাটনে ক্লিক করে (I Agree) যুক্ত করুন। এখন কোন বড় ফাইল সেন্ড করতে চাইলে বাম পাশের এ্যাপলিকেশন থেকে .io Attach Large Files এ ক্লিক করে Get Started Now বাটনে ক্লিক করে (প্রথমবার) এ্যটাচ করুন এবং সেন্ড করুন ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল। সেন্ড করা ফাইলটি ৩০ দিন পর্যন্ত drop.io সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে।
এবার http://overview.mail.yahoo.com/applications পেজে গিয়ে Get Started বাটনে ক্লিক করলে বাম পাশের প্যানেলে Applications আসবে। এখানে Add এ ক্লিক করে Application Gallery থেকে drop.io Attach Large Files এর Add বাটনে ক্লিক করে (I Agree) যুক্ত করুন। এখন কোন বড় ফাইল সেন্ড করতে চাইলে বাম পাশের এ্যাপলিকেশন থেকে .io Attach Large Files এ ক্লিক করে Get Started Now বাটনে ক্লিক করে (প্রথমবার) এ্যটাচ করুন এবং সেন্ড করুন ১০০ মেগাবাইট পর্যন্ত ফাইল। সেন্ড করা ফাইলটি ৩০ দিন পর্যন্ত drop.io সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে।
ইমেইলের মাধ্যমে ফেসবুকে ছবি আপলোড করা
জনপ্রিয় সোসাল নেটওয়াকিং সাইট ফেসবুকে ছবি শেয়ার করতে হলে ফেসবুকে আপলোড করতে হয়। কিন্তু ইমেইলের এ্যটাচ থাকা ছবি যদি ফেসবুকে শেয়ার করা যেত তাহলে কেমন হয়! ইমেইলের মাধ্যমে এ্যটাচ করা ছবি ফেসবুকে আপলোড করতে হলে ফেসবুকে লগইন করে www.facebook.com/mobile পেজে যেতে হবে। এবার Upload Photos via Email এ যে ইমেইল ঠিকানা আছে সেই ঠিকানাতে ছবি এ্যটাচ করে মেইল করলে তাৎক্ষনাত ফেসবুকে আপলোড হবে। ফেসবুকের এই ছবি Mobile Uploads নামে এ্যালবামের মধ্যে থাকবে। ফেসবুকে প্রাপ্ত ইমেইল ঠিকানা পছন্দ না হলে বা পরিবর্তন করতে চাইলে একই পেজে গিয়ে Find out more এ ক্লিক করে refresh your upload email এ ক্লিক করুন। এখন Reset বাটনে ক্লিক করলে নতুন ইমেইল ঠিকানা তৈরী হবে এবং তা ম্যাসজে উইন্ডোতে দেখাবে।
ওয়েব লিংকের জন্য এন্টিভাইরাস
ওয়েবসাইট, ইমেইল বা সার্চইঞ্জিন থেকে বিভিন্ন সময় আমরা বিভিন্ন ওয়েব লিংকে ক্লিক করে ওয়েবসাইটগুলোতে ঢুকে থাকি। এসব সাইট নিরাপদ কিনা তা আগে থেকে পরীক্ষা বা স্ক্যান করা যাবে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে এবং ফায়ারফক্সে। এজন্য http://securebrowsing.finjan.com থেকে ফায়ারফক্সের জন্য এ্যাড-অন্স বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের জন্য সেটআপ ফাইল ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার যেকোন সাইটে ঢুকলে দেখবেন উক্ত সাইটে থাকা ওয়েব লিংকগুলো স্ক্যান করছে। সাইটটি নিরাপদ হলে টিক চিহ্ন আসবে আর স্ক্যান না করতে পারলে জিজ্ঞাসা চিহ্ন এবং নিরাপদ না হলে ক্রশচিহ্ন আসবে। এবার আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন এসব সাইটে আপনি ঢুকবেন কিনা।
গুগল ডক্সের ফাইল কম্পিউটারে ব্যাকআপ নেওয়া
যারা জিমেইল ব্যবহার করেন তাদের বেশীর ভাগই ফাইল সংরক্ষণ বা ব্যবহারের জন্য গুগল ডক্স ব্যবহার করে থাকেন। গুগল ডক্সের ফাইলগুলো সহজেই ডাউনলোড করা যায় জিডক্সব্যাকআপ সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ১৯০ কিলোবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যারটি http://code.google.com/p/gdocbackup/ বা http://gs.fhtino.it/gdocbackup থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন (এজন্য অবশ্য ডট নেট ২.০ প্রয়োজন হবে)। এই সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের পাশাপাশি লিনাক্সেও চলবে। এবার সফটওয়্যাটি চালু করে জিমেইলের ইউজার, পাসওয়ার্ড দিন এবং কোথায় সেভ করবেন না নির্ধারণ করে সেভ বাটনে ক্লিক করে Exec বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে উক্ত একাউন্টের ডক্সে থাকা সকল ফাইল (ফোল্ডারসহ) সেভ হবে।
কিবোর্ড ভাইরাস দ্বারা অচল হলে কি করবেন ?
ট্রোজন হর্সের একটি ভাইরাস হচ্ছে Trojan.Win32.VB.dsu যা আক্রান্ত বেশীর ভাগ কম্পিউটারে acdsee.exe নামে থাকে। এই ভাইরাস কম্পিউটারের কীবোর্ড নিস্ক্রিয় করে দেয়। ফলে সিস্টেম রিস্টোর বা নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। তবে রেজিস্ট্রি এডিট করে এই ভাইরাস থেকে বাচা যায় । উইন্ডোজ চালু করার সাথে সাথে যেহেতু ভাইরাসটি কীবোর্ড অচল করে তাই তার লগইন করার পরে ভাইরাসটি চালু থাকে ।এজন্য সাধারন নিয়মে রেজিস্ট্রি এডিট করলে তখনই রেজিস্ট্রি পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে। অর্থাৎ আপনার পরিবর্তন কোন কাজে আসে না। তাই লগইন করার পূর্বেই রেজিস্ট্রি এডিট করে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
এজন্য প্রথমে উইন্ডোজে লগইন করে C:\WINDOWS\system32, যদি C: এ উইন্ডোজ ইনস্টল করা থাকে) ফোল্ডারে যান। এখানে sethc.exe ফাইলটিকে ব্যাপআপ করুন। অন্য নামে রিনেম করে বা অন্যকোন ফোল্ডারে কপি করে রাখতে পারেন। এখন cmd.exe ফাইলটিকে ডেক্সটপে বা অন্য কোথাও কপি করে sethc.exe নামে রিনেম করুন এবং সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন এবং উইন্ডোজ লগআউট করুন।
এরপর Shift কী পরপর ৫বার চাপুন তাহলে command চালু হবে। কমান্ড প্রোম্পটে regedit.exe লিখে enter করুন তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলবে
রেজিস্ট্রি এডিটরে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\ShellNoRoam\MUICache -এ যান। এখানে C:\Windows\help\services.exe নামের স্ট্রিং ভ্যালুটি মুছে দিন।
এরপরে HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\Winlogon- এ যান। এখানে Shell নামের স্ট্রিং ভ্যালুর উপরে মাউস দিয়ে দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Value Data অংশে Explorer.exe রেখে ডানের বাকী তথ্য মুছুন।রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করুন।
এবার উইন্ডোজ লগইন করলেই কীবোর্ড ঠিকমত কাজ করবে।সবশেষে ব্যাকআপ রাখা sethc.exe ফাইলটি সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন।
এজন্য প্রথমে উইন্ডোজে লগইন করে C:\WINDOWS\system32, যদি C: এ উইন্ডোজ ইনস্টল করা থাকে) ফোল্ডারে যান। এখানে sethc.exe ফাইলটিকে ব্যাপআপ করুন। অন্য নামে রিনেম করে বা অন্যকোন ফোল্ডারে কপি করে রাখতে পারেন। এখন cmd.exe ফাইলটিকে ডেক্সটপে বা অন্য কোথাও কপি করে sethc.exe নামে রিনেম করুন এবং সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন এবং উইন্ডোজ লগআউট করুন।
এরপর Shift কী পরপর ৫বার চাপুন তাহলে command চালু হবে। কমান্ড প্রোম্পটে regedit.exe লিখে enter করুন তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলবে
রেজিস্ট্রি এডিটরে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\ShellNoRoam\MUICache -এ যান। এখানে C:\Windows\help\services.exe নামের স্ট্রিং ভ্যালুটি মুছে দিন।
এরপরে HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\Winlogon- এ যান। এখানে Shell নামের স্ট্রিং ভ্যালুর উপরে মাউস দিয়ে দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Value Data অংশে Explorer.exe রেখে ডানের বাকী তথ্য মুছুন।রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করুন।
এবার উইন্ডোজ লগইন করলেই কীবোর্ড ঠিকমত কাজ করবে।সবশেষে ব্যাকআপ রাখা sethc.exe ফাইলটি সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন।
ভাইরাস আক্রান্ত ফোল্ডার অপশন ফিরিয়ে আনুন চোখের নিমিষে
ফোল্ডার অপশনে ভাইরাস আক্রান্ত হওয়া একটি কমন সমস্যা।হাইড ফাইলগুলো অনেক সময় ভাইরাসের কারনে শো করা যায় না।আবার সময় ফাইল হাইড করলেও শো হয়ে থাকে ।ফোল্ডার অপশনে সমস্যা হলে এরকম সমস্যায় পড়তে হয় ।আপনি যদি এরকম সমস্যায় পড়ে থাকেন বা পড়ার আশংকা করেন তাহলে http://www.mediafire.com/?jmnh3nyghyi ঠিকানা থেকে মাত্র ৭৭৫ বাইটের FOLDER OPTION ENABLE নামের ছোট্ট ফাইলটি নামিয়ে নিন।ফাইলটি দুই ক্লীক দিয়ে চালু করুন ।যেকোন একটি কি চাপুন এবং পিসি রিস্র্স্টাট দিন।এখন দেখুন ফোল্ডার অপশনে আর কোন সমস্যা নেই ।
ডাউনলোডের আগেই ভাইরাস স্ক্যান করুন
ইন্টারনেট ব্যবহার করলে প্রতিনিয়তই বিভিন্ন সফটওয়্যার বা ডকুমেন্ট ডাউনলোড করা হয়। কিন্তু ডাউনলোড করার পরে যদি দেখা যায় সফটওয়্যার বা ডকুমেন্টটিতে ভাইরাস আছে তাহলে কেমন লাগে! কিন্তু ডাউনলোড করার আগেই যদি এসব সফটওয়্যার বা ডকুমেন্ট স্ক্যান করা যেত তাও আবার ২২টি জনপ্রিয় এন্টিভাইরাস দ্বারা তাহলে কেমন হতো! এজন্য যে সফটওয়্যার বা ডকুমেন্টটি ডাউনলোড করতে চান সেটির লিংক কপি করে http://scanner.novirusthanks.org এই সাইটে যান এবং Scan Web Address এ ক্লিক করে লিংকটি পেস্ট করে Submit Address এ ক্লিক করুন। তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে ২২টি এন্টিভাইরাস দ্বারা লিংকের সফটওয়্যার বা ডকুমেন্টটি স্ক্যান করে ফলাফল দেবে। বিভিন্ন সময় দেখা যায় ওয়েবসাইটে ভাইরাস বা মালওয়্যার আছে। এখানে উক্ত সাইটের লিংক পেস্ট করে স্ক্যান করলেও ফলাফল পাওয়া যাবে। আর যদি কম্পিউটারের কোন ফাইল (সর্বোচ্চ ২০ মেগাবাইট) স্ক্যান করতে চান তাহলে Scan File থেকে Browse বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটারের ফাইলটি নির্বাচন করে Submit File করলেই হবে।
সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউবের ভিডিও
ভিডিও আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউব থেকে ভিডিও নামাতে হলে সফটওয়্যারের প্রয়োজন হয়। ওয়েবসাইটদেখার মজিলা ফায়ারফক্সের সাহায্যে ইচ্ছে করলে আপনি সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব থেকে ভিডিও নামাতে পারেন। এজন্য আপনার ‘ইজি ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার’ নামের একটি প্রোগ্রাম (অ্যাড-অনস) লাগবে।
এটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/10137
ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এবার ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এখন ইউটিউবে গিয়ে যেকোনো একটি ভিডিওনামানোর জন্য নির্বাচিত করুন। খেয়াল করুন ভিডিওটির নিচে বিভিন্ন ফরম্যাটে নামানোর সুযোগ রয়েছে। এখান থেকেপছন্দসই ফরম্যাটে ক্লিক করলেই ভিডিও নামানো যাবে।
এটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/10137
ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এবার ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এখন ইউটিউবে গিয়ে যেকোনো একটি ভিডিওনামানোর জন্য নির্বাচিত করুন। খেয়াল করুন ভিডিওটির নিচে বিভিন্ন ফরম্যাটে নামানোর সুযোগ রয়েছে। এখান থেকেপছন্দসই ফরম্যাটে ক্লিক করলেই ভিডিও নামানো যাবে।
নির্দিষ্ট সময় থেকে ইউটিউবের ভিডিও দেখা
অনলাইনে ভিডিও শেয়ারিং জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হচ্ছে ইউটিউব। অনলাইনে ইউটিউবের ভিডিও নির্দিষ্ট সময়ে দেখতে হলে প্রথম থেকেই ভিডিও দেখতে হয়। তবে ইউটিউব বর্তমানে নির্দিষ্ট সময় থেকে ভিডিও দেখার সুবিধা দিয়েছে। ফলে এজন্য ইউটিউবের ভিডিও লিঙ্কের শেষে #t=1m2s লিখে ব্রাউজ করলে ১ মিনিট ২ সেকেন্ড থেকে ভিডিওটি দেখা যাবে। এভাবে নির্দিষ্ট সময়ে ভিডিও দেখা যাবে। এছাড়াও চলতি ভিডিও এর ওপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Copy Video URL at Current Time-এ ক্লিক করলে চলতি সময়সহ ভিডিওটির লিঙ্কটি ক্লিপ বোর্ডে কপি হবে।
ইউটিউবে হাই রেজ্যুলুশন ভিডিও দেখতে হলে
আমরা সাধারণত ইউটিউবে যে রেজ্যুলুশন ভিডিও দেখে থাকি তাহল – 320×240 Mono .
আপনি যদি এর থেকেও বেশি হাই রেজ্যুলুশন ভিডিও দেখতে চান তাহলে নিচের মত করলে চলবে।
মনে করুন আপনি যে ভিডিও দেখছেন তার লিংক হলো – http://www.youtube.com/watch?v=oI8h9Wf7LjU এবার আপনাকে যা করতে হবে তাহলো লিংকের সাথে আপনাকে নিচের যে কোন একটি কোড যোগ করতে হবে।
কোড গুলো -
* &fmt=6 এর রেজ্যুলুশন – 448×336, Flash 7 video @ 900Kbps; audio @ 44.1KHz 96Kbps Mono CBR.
* &fmt=18 এর রেজ্যুলুশন – 480×360, H.264 video @ 512Kbps; audio @ 44.1KHz 128Kbps Stereo.
* &fmt=22 এর রেজ্যুলুশন – 1280×720 (720p), H.264 video @ 1024Kbps; audio @ 44.1KHz 232Kbps Stereo
আপনি যদি এর থেকেও বেশি হাই রেজ্যুলুশন ভিডিও দেখতে চান তাহলে নিচের মত করলে চলবে।
মনে করুন আপনি যে ভিডিও দেখছেন তার লিংক হলো – http://www.youtube.com/watch?v=oI8h9Wf7LjU এবার আপনাকে যা করতে হবে তাহলো লিংকের সাথে আপনাকে নিচের যে কোন একটি কোড যোগ করতে হবে।
কোড গুলো -
* &fmt=6 এর রেজ্যুলুশন – 448×336, Flash 7 video @ 900Kbps; audio @ 44.1KHz 96Kbps Mono CBR.
* &fmt=18 এর রেজ্যুলুশন – 480×360, H.264 video @ 512Kbps; audio @ 44.1KHz 128Kbps Stereo.
* &fmt=22 এর রেজ্যুলুশন – 1280×720 (720p), H.264 video @ 1024Kbps; audio @ 44.1KHz 232Kbps Stereo
ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় আর ছবি আটকে যাবে না
আমরা প্রায় সবাই Youtube এর ভিডিও দেখে থাকি। কিন্তু অনেক সময় উন্নত স্পীডের ইন্টারনেট কানেকশন না থাকার কারনে Youtube এ ভিডিও বাফার হতে অনেক বেশী সময় নেয় যা খুবই বিরক্তিকর। এ সমস্যা থেকে কিছুটা হলে মুক্ত করতে পারে SpeedBit Video Accelerator নামের একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি Youtube এর ভিডিওকে দ্রুত বাফারিং করবে। এছাড়াও এটি থেকে আপনি ভিডিও সার্চিং সুবিধাও পাবেন। সফটওয়্যারটি থেকে পছন্দের ভিডিও এর লিংক শেয়ার করতে পারবেন টুইটারে। এটি জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারেই চলবে। সফটওয়্যারটি ডাওনলোড করুন -http://www.videoaccelerator.com/download/ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।
ফায়ারফক্স এবং ইউটিউব খুলতে সমস্যা
অনেক সময় দেখা যায় ফায়ারফক্স খুলতে গেলে তা না খুলে I dnt hate Mozilla but use IE or else… মেসেজ আসে। ফলে ফায়ারফক্স খোলা যায় না। আবার ইউটিউব সাইটটিতে ঢুকতে গেলে তা না খুলে Youtube is banned you fool মেসেজ আসে। এটি মুলত এর W32.USB worm কারনে হয়ে থাকে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে এন্টিভাইরাসে স্ক্যান করেও এই ভাইরাসটি মুছে ফেলা যায় না। এ থেকে বাঁচতে আপনি নিন্মাক্ত পথ অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমে টাস্ক ম্যানেজার খুলে (Ctrl+Alt+Del চেপে) Processes ট্যাবে যান এবার Image name কলাম থেকে svchost.exe (যা ইউজারে চালু আছে, system, local বা অন্যকিছুতে নয়) নির্বাচন করে End Process বাটনে ক্লিক করে বন্ধ করুন। এবার মাই কম্পিউটারের এড্রেসবারে C:heap41a লিখে এন্টার করলে heap41a ফোল্ডার খুলবে এবার এই ফোল্ডারের সকল ফাইল (svchost.exe, script1.txt, standard.txt, reproduce.txt এবং একটি অডিও ফাইল) মুছে ফেলুন। ফোল্ডারসহ মুছে ফেললে ভাল হয়। এরপরে রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার করলে রেজিষ্ট্রি এডিটর খুলবে। এখন Edit মেনু থেকে Find এ ক্লিক করে heap41a লিখে সার্চ করুন। এর heap41a নামে পাওয়া তথ্যগুলো মুছে ফেলুন। এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করলে ফায়ারফক্স বা ইউটিউব খুলতে সমস্যা হবে না। তবে এ ওয়ার্ম থেকে মুক্তি পেতে আপনার ইউএসবি ড্রাইভ থেকে autorun এবং Microsoft Power Point.exe ফাইলটি মুছে ফেলুন।
ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড ও কনভার্ট করা
সম্প্রতি গুগলের কেনা ইউটিউব জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সবাই দেখতে চাই ইউটিউবের ভিডিও। কিন্তু ইউটিউবের ভিডিও সহজে ডাউনলোড করা যায় না আবার ডাউনলোড করা ভিডিও এর ফরমেট .flv (ফ্লাশ ভিডিও) থাকায় আইপড, পিএসপি বা অনান্য ভিডিও প্লেয়ারে এমনকি কম্পিউটারের সাধারণত ব্যবহৃত ভিডিও প্লেয়ারে এই ভিডিও চলে না বা অন্য ফরমেটে কনভার্ট করা সম্ভব হয় না। ডিভিডি ভিডিও সফট এ সমস্যার সমাধানে ‘ফ্রি ইউটিউব টু আইপট কনভার্টার’ সফটওয়্যার দিচ্ছে। এই সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজে .flv ফরমেটের ভিডিওকে .MP4 ফরমেটে কনভার্ট করা এবং ডাউনলোড করা যায়। এতে এই ভিডিও আইপড, পিএসপিসহ পিসির জেটঅডিও, কুইকটাইম বা অনান্য প্লেয়ারেও চলবে। উইন্ডোজের সকল ভার্সনে ব্যবহারযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.dvdvideosoft.com ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি ওপেন করে এর Input file or You tube URL containing video (http://) অংশে ইউটিউবের ভিডিও এর লিংক দিন, Output file অংশে হার্ডডিক্সের কোথায় সেভ করবেন তা Browse বাটনে ক্লিক করে সিলেক্ট করে দিন, Device অংশে কোন ডিভাইসের জন্য কনভার্ট করবেন তা সিলেক্ট কর“ন এবং Presets এ ভিডিও এর কোয়ালিটি নির্ধারণ করে Download and Convert বাটনে ক্লিক করলে .MP4 ফরমেটে কনভার্ট হয়ে ডাউনলোড হবে। আর হার্ডডিক্সের ডাউনলোড করা flv ফরমেটের ভিডিও কনভার্ট করতে চাইলে Input file এর Browse বাটনে ক্লিক করে .flv ফরমেটের ভিডিও ফাইল সিলেক্ট করে Convert বাটনে ক্লিক করলেই হবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)
শিখেনিন Windows-7 Setup
আপনারা যারা Windows 7 setup করার জন্য অন্য ব্যক্তির দারস্থ হতে হয় তাদেরকে বলছি- শিখে নিন, আর কত হাঁটবেন অন্যের দুয়ারে? আমি এইখানে অনেক সহ...

-
পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট বা পিডিএফ খুবই জনপ্রিয় ডকুমেন্ট ফরম্যাট। সম্প্রতি পিডিএফ এর মত ডাব্লিউডাব্লিউএফ ফাইল ফরম্যাট উইন্ডোজ অপারেটিং সি...
-
প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনাকে আপনার কম্পিউটার যদি গান শোনায় তাহলে কেমন হয় একটু ভাবুন তো! হ্যাঁ প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে গান শোনাত...