Saturday, June 18, 2011

Face Password!!! একটি অদ্ভুত সফটওয়্যার

krrish movie এর মত কম্পিউটার লক করার সফটওয়্যার!!!


আপনার কম্পিউটার এখন আপনাকে ছাড়া ওপেন হবে না!!!

আপনার কম্পিউটার এর Password হবে আপনার Face!!!

আপনার Face দেখে আপনার কম্পিউটার ওপেন হবে!!!

যদি অন্য কেউ কম্পিউটারের সামনে আসে বা কম্পিউটার ওপেন করার চেস্টা করে তাহলে এই

সফটওয়্যার টা তার ছবি তুলে রাখবে!!!

কিন্তু….
কম্পিউটারে অবশ্যই webcam থাকতে হবে৷৷৷
কি লাগবে না এমন সফটওয়্যার হুম?????
হি হি জলদি Download করেন…
http://www.mediafire.com/?do2qubrhna5b1a1
Download করা হলে
Install করার পালা এবার
নিচে দেওয়া হলো…
 Face Password!!! একটি অদ্ভুত সফটওয়্যার | Techtunes
 Face Password!!! একটি অদ্ভুত সফটওয়্যার | Techtunes
 Face Password!!! একটি অদ্ভুত সফটওয়্যার | Techtunes
এখন আপনি আপনার webcam এর দিকে তাকান।
এখন সফটওয়্যার টা একা একাই আপনার face save করে নিবে।
 Face Password!!! একটি অদ্ভুত সফটওয়্যার | Techtunes
এখন Finished বাটুনে click করুন।

বন্ধ করুন কপি এবং সেন্ড টু।

অনেক সময় আমাদের কম্পিউটারে অনেক প্রয়োজনীয় ডাটা থাকে যা আমারা কাউকে এর কপি দিতে চাই না। কিন্তু সবসময় তো আমরা আমাদের ডাটাগুলো পাসওয়ার্ড দিয়ে আটকেও রাখতে চাই না। তাহলে আমাদের কি করতে হবে?
Send To অপশন মেনু থেকে সরিয়ে রাখতে পারলে কেমন হয়? তাহলে তো আর পেনড্রাইভে কপি করতে পারবে না। চলুন ডাউনলোড করে নেই একটি ফাইল যাতে Sent To অপশন অন-অফ করার দুটি reg ফাইল আছে।
Download(1kb)
Unzip করে DisableSendTo.reg তে ডাবল ক্লিক করে দেখুন মাউসের রাইট ক্লিক মেনু থেকে Send To অপশনটি উধাও হয়ে গেছে।:( Send To অপশনটি ফিরিয়ে আনতে restoresendto.reg তে ডাবল ক্লিক করে ok করুন।
এখন ভাবছেন, এইটা একটা কাজ হল। কপি-পেস্ট করে তো নিয়ে যাবে।:( হুম!!!
এখন আরেকটি ফাইল ডাউনলোড করে নিন যেটা আপনার পিসির সব রকম cut, copy, paste, delete অপশনগুলোকে বিরত(Disable) রাখবে।এখন থেকে ভুল আর করে কোন ফাইল ডিলিট হবে না। এমনকি এটা কীবোর্ডের Shortcut কেও Disable করে।
Download(200kb)
গেল তো সব বন্ধ হয়ে, এখন আপনার কি হবে? যখন Cut, Copy, Paste, Delete অপশনগুলো আপনার প্রয়োজন হবে তখন Ctrl+Alt+Delete চেপে Task Manager ওপেন করুন। Process খুজে stopper.exe বন্ধ করে দিন নিচের চিত্রের মত।

আপনার কম্পিউটার কে লক করে রাখুন আপনার পেন ড্রাইভ দিয়ে।

এই টিউটোরিয়াল টির মাধ্যমে জানতে পারবেন কি করে একটি সাধারন পেন ড্রাইভ দিয়ে আপনার পিসি কে লক করে রাখা যায়। আমি আগেই বলে দিচ্ছি এই লক ভাঙ্গা তেমন সহজ নয় তবে প্রকৃত বদ্ধারা ঠিকি উদ্ধার করতে পারবেন। যাই হোক আপনার পার্সোনাল পিসি আপনি এর মাধ্যমে খুব সহজে লক করে unwanted user এর হাত থেকে রক্ষা পাবেন। তো আসুন শুরু করা যাকঃ
১. এই কাজ টি করার জন্য আপনার মাদার বোর্ড কে ইউএসবি বুট সাপোর্ট করতে হবে। চেক করে নিন আপনার মাদার বোর্ড ইউএসবি বুট সাপোর্ট করে কি না ?
২. যে পেন ড্রাইভ টি ব্যাবহার করবেন সেটি ফরম্যাট করে নিন।
৩. Windows explorer ওপেন করে Tools>Folder Options (এক্সপির জন্য) / Organize > Folder ans Search option (ভিস্তা / উইন্ডোজ 7 এর জন্য)।  View Tab এ গিয়ে View hidden file and Folder এ টিক মার্ক দিন এবং Hide protected system files কে uncheck করে দিন আর ওকে ক্লিক করে দিন।
৪. C: > Windows (অথবা আপনার উইন্ডোজ যে ড্রাইভ এ ইন্সটল দিয়েছেন) গিয়ে boot.iniNTDETECT.COMntdlr কে কপি করে পেন ড্রাইভ এ পাঠিয়ে দিন। এবং হার্ড ডিস্ক এর boot.ini ফাইল টিকে রিনেম করে boot.bak এবং  করে দিন।
৫. এবার পিসি রিস্টারট দিয়ে BIOS থেকে First Boot from USB এনাবেল করে দিন।
এবার আপনার পিসি পেন ড্রাইভ ছাড়া বুট করবে না। কারন ওর বুট করার ফাইল গুলো পেন ড্রাইভ এ আছে। আপনার পেন ড্রাইভ এখন থেকে আপনার পিসির চাবি হিসাবে কাজ করবে।

আপনার কম্পিউটারের জন্য জটিল একটি লক শিখুন কোন সফটওয়ার ছাড়াই করতে পারবেন।

চলুন এবার কাজের কথায় আসা যাক।
নিচের ছবি গুলি দেখুন এবং লেখা গুলি পড়ুন।

1. Start ক্লিক করুন তারপর Run

2. লিখুন Syskey লিখে Ok চাপুন।

3. Update এ ক্লিক করুন।

4. Password startup এ ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দের Password টি দিন। এবার Ok করুন।
আপনার কাজ শেষ এবার আপনার কম্পিউটার টি Restart দিন।আর কোন সমস্যা হলে  আমাকে জানাতে ভুল করবেন না।

উইন্ডোজে ইউজার বা administrator লগইন পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে )

উইন্ডোজ পাসওয়ার্ড না ভেঙ্গেই  উইন্ডোজে প্রবেস করবো ।

পূর্বপ্রস্তুতিঃ

# আপনি যে কম্পিউটার হ্যাক করতে চান সে কম্পিউটারের BIOS এ অবশ্যই পেনড্রাইভ দিয়ে বুট করার অপশন থাকতে হবে ( আমার দেখা মতে বাংলাদেশে বহুল ব্যাবহৃত মাদারবোর্ড হলো G31 chipset মাদারবোর্ড যা পেনড্রাইভ দিয়ে বুট করা সাপোর্ট করে । এছাড়া G31 chipset এর পরে যে সকল মাদারবোর্ড আসছে বা আসতেছে তা সবগুলোতেই পেনড্রাইভ দিয়ে  বুট করার অপশন আছে ) ।
# আপনি যে কম্পিউটার হ্যাক করতে চান তা অবশ্যই এক্সপি ব্যাবহারকারি হতে হবে (পরবর্তীতে   উইন্ডোজ ৭ এর পদ্ধতি দেখাব ) ।
# একটি পেনড্রাইভ ( কম্পিউটার আছে কিন্তু পেনড্রাইভ নাই এরকম পাবলিক গুগল দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ আছে ) ।
#   এবার পেনড্রাইভ ইউএসবি পোর্ট এ লাগাই এবং ফরম্যাট করি । ফরম্যাট করার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে file system অবশ্যই fat32 থাকতে হবে ।

t1 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes
t21 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes
#  এবার এখান থেকে unetbootin নামক সফটওয়্যারটি এবং এখান থেকে .img ফাইলটি ডাউনলোড করে নেই ।
#এবার unetbootin সফটওয়্যারটি ওপেন করি এবং চিত্র অনুসারে  কাজ করি  .....................
t3 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes

t5 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes

t6 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes

# এবার Exit বাটন এ ক্লিক করুন , আপনার পেনড্রাইভ প্রস্তুত হয়ে গেছে হ্যাকিং এর জন্য ।

এবার চলুন মিসনে

# যার কম্পিউটার হ্যাকিং করতে চাচ্ছেন তার কম্পিউটার ওপেন করুন এবং BIOS এ প্রবেশ করুন ( বেশীরভাগ কম্পিউটার এ F12 ,F8 ,DEL বাটন এর মাধ্যমে  BIOS
এ প্রবেশ করা যায়  )  ।
# এবার first boot device বা boot priority  ইউএসবি  সিলেক্ট করে দেই ।  চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলো
# boot  এ সিলেক্ট করুন
bios1 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes
How to Configure BIOS settings for booting from flash or CD 3 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes

# আবার award bios  এর ক্ষেত্রে অন্যরকম পদ্ধতি  , চিত্রে তা  দেখানো হল

ta690g 1 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes

# এবার advance bios  feature এ ক্লিক করুন এবং first boot device  usb hdd সিলেক্ট করে দিন । আধুনিক bios গুলোতে সরাসরি  পেনড্রাইভ এর নাম এসে পরে ।
# এবার কীবোর্ড এর f10 বাটন  চাপুন  অর্থাৎ Save & Exit Setup করুন ।
# এবার দেখবেন কম্পিউটার আবার নতুন করে চালু হয়েছে এবং নিচের চিত্রের মতন   একটি স্ক্রীন আসবে .........

Image010 উইন্ডোজে ইউজার বা administrator  লগইন  পাসওয়ার্ড থাকা সত্তেও প্রবেশ করুন অন্যের কম্পিউটার  (পাসওয়ার্ড এর কোন রকম  পরিবর্তন বা ক্ষতি না করে ) | Techtunes

# এবার একবার কীবোর্ড এর  Enter বাটন চাপুন এবং দেখুন মজা ................................. উইন্ডোজ আপনার কাছে লগইন  পাসওয়ার্ড  চাবেনা ।
এবার যখন মূল ব্যাবহারকারি কম্পিউটার এ প্রবেশ করবে তখন তার পাসওয়ার্ড দিয়েই প্রবেশ করতে হবে এক্ষেত্রে যদি কোন প্রত্যক্ষদর্শী আপনার আকাম না
দেখে তাহলে সে কখনোই জানতে পারবেনা যে আপনি তার কম্পিউটারে প্রবেশ করেছেন ।

Thursday, June 9, 2011

মোবাইল দিয়ে ওয়েবক্যাম ব্যাবহার করুন...



দুনিয়া আজ চলে এসেছে একেবারে হাতের মুঠোই, এখন আমরা হাজার মাইল দুরে থেকেও কত কাছে চলে এসেছি আর এটা সম্ভব হয়েছে প্রযোক্তির কল্যাণে। আগে একজনের সাথে যোগাযোগ করতে হলে কত ঝামেলাই পোহাতে হত আর এখন চাইলেই কথা বলতে পারি এমনকি দেখতেও পারি। আর এ দেখার জন্য প্রয়োজন একটা ওয়েবক্যাম। হা আজ আমি আপনাদের ওয়েবক্যাম এর একটা বিকল্প জানাব।

আনেকে ওয়েব ক্যামেরা ব্যাবহার করার জন্য টাকা খরচ করে ওয়েব ক্যামেরা কিনে থাকেন। কিন্তু যাদের Symbian v3-v5 মোবাইল রয়েছে, তারা ইচ্ছা করলেই তাদের মোবাইল দিয়ে ওয়েব ক্যামেরার কাজ করে নিতে পারেন।

এজন্য আপনাকে একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে হবে।
সফটওয়্যারটির বাজার মূল্য ২০ ডলার, কিন্তু এখান থেকে আপনি ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
(ডাউনলোড+লাইসেন্স 4MB) http://www.ziddu.com/download/15042142/MobiolaWebCam3.rar.html

ডাউনলোড করলে পাবেন, কম্পিউটারে ইন্সটল করার জন্য একটি সফটওয়্যার ও এর Patch বা লাইসেন্স। এবং পাবেন মোবাইলে ইন্সটল করার একটি সফটওয়্যার।
কম্পিউটারে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার পর Patch install করুন। এবার মোবাইলে ইন্সটল করে USB Cable দিয়ে Web Cam এর সুবিধা ভোগ করুন।
বা http://www.warelex.com এখান থেকে সফটওয়ারটি ডাউনলোড করে ক্যাবল ছাড়াই ব্লুটুথ দিয়েও ওয়েবক্যাম ব্যাবহার করতে পারেন।

নোট প্যাড এর মজা (অক্ষতিকারক ভাইরাস বানান)

বিভিন্ন Message বারবার দেখাবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

@ECHO off
:Begin
msg * Hi
msg * Are you having fun?
msg * I am!
msg * Lets have fun together!
msg * Because you have been o-w-n-e-d
GOTO BEGIN

এবার সেভ করুন "Anyname.BAT" নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।

কম্পিউটারে শাট-ডাউন এর ম্যাসেজ দিবে এবং বন্ধ হয়ে যাবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

@echo off
msg * I don't like you
shutdown -c "Error! You are too stupid!" –s

এবার All Files সিলেক্ট করে সেভ করুন "Anyname.BAT" নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।

কম্পিউটারের Caps Lock বাটন বারবার অন-অফ হবে:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

Set wshShell =wscript.CreateObject("WScript.Shell")
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys "{CAPSLOCK}"
loop

এবার সেভ করুন "Anyname.VBS" নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।

সিডি /ডিভিডি রম বারবার খুলবে & বন্ধ হবে:

এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

Set oWMP = CreateObject("WMPlayer.OCX.7")
Set colCDROMs = oWMP.cdromCollection
do
if colCDROMs.Count >= 1 then
For i = 0 to colCDROMs.Count - 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
For i = 0 to colCDROMs.Count - 1
colCDROMs.Item(i).Eject
Next
End If
wscript.sleep 5000
loop

এবার সেভ করুন "Anyname.VBS" নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।

কীবোর্ডকে ইমুলেট করে বারবার "তুমি একটা বোকা" লিখা:
এর জন্য Notepad এ নিচের কোড টাইপ করুন-

Set wshShell = wscript.CreateObject("WScript.Shell")
do
wscript.sleep 100
wshshell.sendkeys "You are a fool."
loop

এবার সেভ করুন "Anyname.VBS" নামে এবং এর পর ফাইল টা চালু করে মজা দেখুন।

কোডটি করার সময় দয়া করে পিসির সব কাজ শেষ নেবেন। কারন এগুলো একবার রান করলে তা কম্পিউটার রিস্টার্ট না করা পর্যন্ত চলবে।

কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের কিছু কমান্ড বা কীবোর্ড শর্টকাট...


Internet Explorer ও Mozilla Firefox এর শর্টকাট কমান্ড

১। স্ক্রলের পরিবর্তে স্পেসবার
ইন্টেরনেটে কোনো দীর্ঘ ডকুমেন্ট বা পেইজ পড়তে হলে আমাদেরকে মাউস দিয়ে স্ক্রল করে নিচের দিকে যেতে হয়। এর পরিবর্তে আমরা স্পেসবার ব্যবহার করে বইয়ের মত পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা পড়তে পারি। (পৃষ্ঠা=মনিটরের পর্দায় যতটুকু দেখা যায়)। Internet Explorer or Mozilla Firefox এ প্রদর্শিত একটি পেইজের শেষ লাইনটি পড়ার পর স্পেসবার কী চাপ দিন, শেষ লাইনটি প্রথম লাইন হয়ে পেইজটির পরবর্তী অংশ প্রদর্শিত হবে। একইভাবে পেইজটির পিছন দিকে যেতে হলে shift + spacebar চাপ দিন।

২। Full screen Internet
টুলবার, মেনুবার অদৃশ্য করে ইন্টারনেটের কোন পেইজকে মনিটরের পূর্ণ পর্দায় দেখতে হলে F11 কী চাপ দিন। আগের অবস্থায় ফিরে আসতে আবার F11 কী চাপ দিন।

৩। Open a link in a new window
কোন লিঙ্ককে নতুন উইন্ডোতে ওপেন করতে কীবোর্ডের shift কী চেপে রেখে লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন।

৪। ওয়েব পেইজের আংশিক প্রিন্ট
ওয়েব পেইজের যে অংশটি প্রিন্ট করতে চান, তা মাউস দিয়ে highlight করুন। মাউসের পরিবর্তে কীবোর্ড দিয়েও হাইলাইট করা যায়। পেইজের অংশটি যেখান থেকে শুরু সেখানে ক্লিক করুন, shift কী চেপে রেখে অংশটি যেখানে শেষ সেখানে ক্লিক করুন। এখন মেনুবার/টুলবারে print... ক্লিক করুন। প্রিন্টার ডায়লগ উইন্ডোতে Page Range এ Selection অপশন নির্বাচন করে OK দিন। (সব প্রোগ্রাম বা প্রিন্টারে এই অপশনটি কাজ করে না)

৫। ওয়েব পেইজে বিশেষ শব্দ বা টেক্সট খুঁজতে হলে
ওয়েব পেইজে বিশেষ শব্দ বা টেক্সট খুঁজতে হলে CTRL + F কী চাপ দিন। স্ক্রীনের নিচের অংশে চার্জ বার আসবে। সেখানে শব্দ বা টেক্সটি লিখে ডান পাশের অপশন থেকে Select all ক্লিক করুন। শব্দ বা টেক্সটি পেইজটির যেখানেই থাকুক হাইলাইট হয়ে যাবে। কাজ শেষ হলে চার্জ বারটির বাম দিকের ক্রস চিহ্নে ক্লিক করে বন্ধ করে দিন। (Internet Explorer এ চার্জ বারের পরিবর্তে ডায়লগ বক্স আসবে)

৬। ওয়েব পেইজকে বড় করে দেখুন
কোন ওয়েব পেইজেকে বড় আকারে (zoom in) দেখতে হলে CTRL কী চেপে রেখে + কী চাপ দিন। প্রতি চাপে ধাপে ধাপে পেইজের আকার বড় হবে। অরজিনাল সাইজে ফিরে যেতে CTRL কী চেপে রেখে 0 (জিরো) কী চাপ দিন। (Mozilla Firefox only!)

৭। নেভিগেশন শর্টকাট
Go to home page --- --- ALT+HOME
Go backward --- --- --- - ALT+LEFT (তীর চিহ্ন)
Go forward --- --- --- ----- ALT+RIGHT(তীর চিহ্ন)
Refresh page --- --- --- -- F5
Stop downloading page ESC
Open Favorites --- --- -- CTRL+I
Open History --- --- --- --CTRL+H
Open search results in new tab ALT+ENTER

কীবোর্ডের কাজ মাউস দিয়ে করা

উইন্ডোজেও 'On Screen Keyboard' নামে একটি অপশন আছে যার মাধ্যমে আমরা ব্লগ ও কমপিউটারে অন্যান্য প্রোগ্রামে কাজ করার সময় উইন্ডোজের ভার্চুয়াল কীবোর্ড ব্যবহার করতে পারি।
কীবোর্ডের কাজ মাউস দিয়ে দিয়ে করতে চাইলে প্রথমে Start ক্লিক করে Run সিলেক্ট করুন। Open-এ তিনটি বর্ণ osk টাইপ করে OK বাটন ক্লিক করুন। স্ক্রীনে কীবোর্ড হাজির! এখন মাউস দিয়ে ক্লিক করে লিখতে থাকুন। ক্যাপিটাল লেটার লেখার সময় প্রথমে Shift কী ক্লিক করুন, এরপর বর্ণটি ক্লিক করুন।
(Start > All Programs > Accessories > Accessibility > On-Screen Keyboard থেকেও অন স্ক্রীন কীবোর্ড সিলেক্ট করা যায়)

উইন্ডোজ প্রোগ্রামের শর্টকাট কমান্ড

Ctrl বাটনকে চেপে রেখে উল্লেখিত কী চাপ দিয়ে নিম্নোক্ত কাজগুলো সহজে করা যায়:
FILE
Ctrl + S = Save
Ctrl + N = New Document
Ctrl + O = Open Existing Document
Ctrl + P = Print
Ctrl + W = Close

PARAGRAPH ALIGNMENT
Ctrl + L = Left Aligned
Ctrl + R = Right Aligned
Ctrl + E = Center Aligned
Ctrl + J = Justified

LINE SPACING
Ctrl + 1 = Single Line Spacing
Ctrl + 2 = Double Line Spacing
Ctrl + 5 = 1½ Line Spacing

Font Styles (with text selected)
Ctrl + B = Bold
Ctrl + I = Italic
Ctrl + U = Underlined.

Page Scrolling
Ctrl + Home = Top of Document
Ctrl + End = Bottom of Document
Ctrl + Page Up = Top of Page
Ctrl + Page Down = Bottom of Page

EDIT
Ctrl + A = Select All
Ctrl + X = Cut
Ctrl + C = Copy
Ctrl + V = Paste
Ctrl + F = Find
Ctrl + H = Find & Replace
Ctrl + Z = Undo Ctrl + Y = Redo

মজিলা ফায়ারফক্স এর কিছু শর্টকাট + ইন্টারনেট এর গতি বাড়ানোর একটি টিপস্


Address বার ব্যবহার করুন সহজ ভাবে:

আমরা সাধারণত Address বার এ গিয়ে কোন একটি ওয়েবসাইটের Address লিখতে গিয়ে পুরো Address টা লিখি। যেমন ধরুন আপনি ফেসবুক এর পেজটি দেখতে চাচ্ছেন। Address বারে www.facebook.com লিখলেন। এন্টার প্রেস করলেন, চলে আসলো facebook এর লগইন পেজটি। আপনি চাইলে পুরো Address টি না লিখে শুথুমাত্র facebook লিখে Ctrl + Enter প্রেস করেই স্বার্থ সিদ্ধি করতে পারেন। তাহলে যেটা হবে এর আগে পরে যা কিছু থাকে আপনাকে তা টাইপ করতে হবে না। এক্ষেত্রে বলে রাখা দরকার যে ডোমেইন . com হলে “Ctrl + Enter, .net হলে “Sheft + Enter এবং .org হলে Ctrl + Shift + Enter” প্রেস করতে হবে।

কি ওয়ার্ড এর ব্যবহার বুকমার্কে:

আপনি শুধু Address বারে কি ওয়ার্ডটি টাইপ করবেন। তারপর কথা নাই বার্তা নাই এন্টার। ব্যাস, কাঙ্খিত ওয়েবসাইটটি লোড হয়ে যাবে। এর জন্য যে কোন একটি বুকমর্কের উপর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজে ক্লিক করুন। সেখানে বুকমার্ক বক্সটিতে নিজের ইচ্ছামত কি ওয়ার্ড বসিয়ে দিন। এখন আপনি Address বারে শুধু সেই কি ওয়ার্ডটিই টাইপ করবেন। এরপর এন্টার প্রেস করবেন।

এক ট্যাব থেকে আরেক ট্যাবে:

আমরা যারা ব্রাউজারে একসাথে অনেকগুলো ট্যাব চালু করি তাদের ঘন ঘন এক ট্যাব থেকে আরেক ট্যাবে যাওয়ার প্রয়োজন হয়। কাজটি মাউস দিয়েই আমরা সাধারনত করে থাকি। যদি এই কাজটি দূততার সাথে করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিবোর্ড এ হাত দিতে হবে। আর এজন্য, আপনার শর্টকাট কী এর জ্ঞান থাকা চাই। আপনি যে ট্যাব এ আছেন তার পরবতীট্যাব এ যাওয়ার জন্য Ctrl + Tab প্রেস করুন। আর আগের ট্যাবটিতে ফিরে যাবার জন্য প্রেস করুন ctrl +shift++tab” এখন ধরুন আপনি যে কোন একটি ট্যাব এ আছেন এবং “৬” নম্বর ট্যাব এ যেতে চান। এৰেত্রে ctrl+6 প্রেস করতে হবে।

পাইপলাইনিং পদ্ধতি ব্যবহার:

পাইপলাইনিং এমন একটি পদ্ধতি যাতে একই সাথে কোড, মিডিয়া ইত্যাদি লোড করা যায়। ফলে পেজটি দূততম লোডিং সম্ভব হয়। তবে এই পদ্ধতিটি ব্রডব্যান্ড সংযোগ ব্যবহার কারীদের জন্য। এ পদ্বতিActive করতেAddress বারে about:config টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন। ফিল্টার বক্স এ network.http টাইপ করুন, এখন নিচ থেকে এক এক করে ক্লিক করুন network.http.pipelining এবং network.http.proxy.pipelining এ দুটি অপশন true করে দিন (ডাবল ক্লিক করে ) network.http.pipelining.maxrequest এ ডাবল ক্লিক করে ভ্যালু ১০ সেট করে দিন (বা আপনার পছন্দ মত মান ব্যবহার করুন), এখন ফাঁকা স্থানে (যেখানে কোন বাটন বা লিংক নেই) ক্লিক করে new-integer সিলেক্ট করুন। নাম দিন nglayout.initialpaint.delay এবাং ভ্যালু দিন জিরো হয়ে গেল পাইপলাইনিং।

(বিঃ দ্রেঃ যে কোন পরিবর্তনের পর ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করতে হবে)

কিবোর্ড এর কিছু প্রয়োজনীয় শটকার্ট:

ফাইন্ড (ইন পেজ ) – Ctrl+F
ওয়েব সার্চ – Ctrl+K, Ctrl+E
উইন্ডো এবং ট্যাব বিষয়ক
ক্লোজ ট্যাব – Ctrl+W, Ctrl+F4
ক্লোজ উইন্ডো – Ctrl+Shift+W, Alt+F4
ডান পাশের ট্যাব – Ctrl+
বাম পাশের ট্যাব – Ctrl+
সর্ব প্রথম ট্যাব – Ctrl+ Home
সর্ব শেষ ট্যাব – Ctrl+End
নতুন ট্যাব – Ctrl+T
নতুন উইন্ডো ট্যাব – Ctrl+N
আনডু ক্লোজ ট্যাব – Ctrl+Shift+T
আনডুক্লোজ উইন্ডো – Ctrl+Shift+N
ব্যাক ( পেছনের পেইজে যেতে) – Alt+ বাBack Space
ফরওয়ার্ড Alt+ বা Shift Back Space
হোমপেজ Alt+Home
রিলোড Fs বা Ctrl+R
স্টপ (স্টপ লোডিং পেজ – Esc
বর্তমান পেজবিষয়ক
পেজের শেষ প্রান্তে – End
পেজের উপারের প্রান্তে -Home
পরবতী ফ্রেম -F6
পূর্বের ফ্রেম – Shift+F6
পেজ ইনেফো বিষয়ক
পেজ উৎস – Ctrl +U
প্রিন্ট – Ctrl+P
সেভ পেজ অ্যাজ – Ctrl+S
জুম ইন – Ctrl++
জুম আউট – Ctrl+-
জুম রিসেট – Ctrl+O

Wednesday, June 8, 2011

দ্যা বাপ অফ টিউটোরিয়ালঃ স্টার্ট মেনু

 স্টার্ট মেনুর স্টাইল পরিবর্তন করা

           উইন্ডোজ এক্সপির স্টার্ট মেনুকে পরিবর্তন করে উইন্ডোজ ক্ল্যাসিক স্টর্ট মেনুতে রূপামত্মর করা যায়। এজন্য-

  1. Start বাটনে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties ক্লিক করুন।
পর্দায় Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Start menu ট্যাবে ক্লিক করে Classic Start menu-এর বাম পাশে ¤ টিক চিহ্ন দিয়ে ডান পাশেরCustomize বাটনে ক্লিক করুন।

  1. এবার Customize Start Classic Start উইন্ডো আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Advanced Start menu options: এর নীচ থেকে কোন কোন আইটেম স্টার্ট মেনুতে ডিসপ্লে করবে তা সিলেক্ট করে দিন।

  1. ক্ল্যাসিক স্টার্ট মেনু সিলেক্ট করলে বাই-ডিফল্ট My Document, My Computer, My Network place, Internat Explorer প্রভৃতি আইকন ডেস্কটপে থাকবে।

Start Menu-তে Program যোগ করা

            উইন্ডোজের Start Menu আপনার পছন্দমতো যে কোন প্রোগ্রাম সংযুক্ত করতে পারেন আবার বাদও দিতে পারেন। Start Menu প্রোগ্রামস অপশনে যদি কোন নতুন প্রোগ্রাম যোগ করতে চান তাহলে-

  1. প্রথমে Start>Settings/Control Panel>Taskbar and Start Menu-তে ডাবল ক্লিক করুন। পর্দায় Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো দেখা যাবে।
  2. উক্ত উইন্ডোর Start Menu ট্যাবে ক্লিক করে নিচের দিকে Classic Start menu-এর বাম পাশে ¤ রেডিও বাটনে ক্লিক করে ডান পাশের Customize বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় Customize Classic Start Menu উইন্ডো আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Add বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় Create Shortcut উইন্ডো আসবে।

  1. এবার উক্ত Create Shortcut উইন্ডোর Browse বাটনে ক্লিক করে Browse For Folder হতে যে ফাইলটি দরকার তা সিলেক্ট করে OK করুন।

  1. এরপর Next দিয়ে OK করুন আবারও Apply করে  OK করুন।

স্টার্ট মেনুতে বেশী বেশী প্রোগ্রাম

উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের স্টার্ট মেনুতে এমনিতে ছয়টি প্রোগ্রাম দেখা যায়। তবে চাইলে প্রদর্শিত প্রোগ্রামের সংখ্যা বাড়ানো যায়। এজন্য-

  1. Start বাটনে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties ক্লিক করুন। পর্দায় Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো আসবে।
অথবা
Start\ControlPanel\Taskbar and Start menu তে ডাবল ক্লিক করম্নন। পর্দায় Taskbar and Start menu Properties উইন্ডো বক্স আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Start Menu ট্যাবে ক্লিক করে নিচের দিকে Start menu-এর বাম পাশে ¤ রেডিও বাটনে ক্লিক করে ডান পাশের Customize বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় Customize Start Menu উইন্ডো আসবে।

  1. এবার প্রদর্শিত উইন্ডোর General ট্যাবে ক্লিক করে Programs-এর নিচে Number of Programs on Start menu: তে সর্ব মোট ৩০টি প্রোগ্রাম যুক্ত করা যায়।                  

  1. এবার আপনার কাঙ্ক্ষিত নম্বা^রটি সিলেক্ট করে OK করম্নন।

  1. তারপর আবার ApplyOK করম্নন।  

স্টার্ট মেনুতে ছোট ছোট আইকন

           উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমের Start মেনুতে যদি ছোট আকৃতির আইকন করতে চান, তাহলে-

  1. Start>Settings/ControlPanel>Taskbar & Start Menu কমান্ড দিলে Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো আসবে।
অথবা
Start মেনুতে ডান বাটন ক্লিক করে Properties-এ ক্লিক করুন।
এবার Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Start Menu ট্যাবে ক্লিক করে Customize বাটনে  ক্লিক করুন। এবার Customize Classic Menu উইন্ডো আসবে।

  1. এবার উক্ত উইন্ডোর Advanced Start menu options: এর নিচে Show Small Icon in Start menu এর বাম পাশের বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন।

  1. আবার Apply এবং OK করম্নন।

স্টার্ট মেনুকে গতিশীল করুন

            উইন্ডোজ এক্সপিতে ডিফল্টভাবে Start মেনুর গতি সাধারনত সেস্না বা ধীর হয়ে থাকে। কম্পিউটারে খুব বেশী প্রোগ্রাম ইনস্টল করা হলে অনেক ক্ষেত্রেই মেনু দেখাতে বেশী সময় নেয়। আপনি ইচ্ছা করলে উইন্ডোজ এক্সপির অপারেটিং সিস্টেমের রেজিস্ট্রি কী এডিট করে স্টার্ট মেনুর স্পিড বাড়াতে পারেন। Start মেনুর গতি বাড়ানোর জন্য-           

  1. প্রথমে Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করুন এবং regedit টাইপ করে OK করুন। পর্দায় Registry Editor উইন্ডোটি দেখা যাবে।

  1. এবার HKEY_CURRENT_USER\ControlPanel\Desktop  ফোল্ডারে ক্লিক করুন।

  1. এরপর প্যানেলের ডানের স্ক্রলবারটি স্ক্রল করে MenuShowDelay ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন। পর্দায় Edit String ডায়ালগ বক্স আসবে।

  1. এবার উক্ত ডায়ালগ বক্সের Value Data বক্সে মেনু স্পিডের ডিফল্ট ভ্যালু 400 (অন্য মানও থাকতে পারে)  থেকে সর্বনিম্ন ১ বা ০ সেট  করে OK ক্লিক করুন। ( ডফল্ট ভ্যালু যত কমাবেন স্পীড তত বাড়বে, ভালো হয় একেবারে ০ শূন্য দিলে )। ব্যস হয়ে গেল।

  1. এরপরেও যদি কাজ না হয়, তবে ডিসপ্লে প্রোপার্টিজ থেকে Appeara nce এবং তারপরে Advanced বাটনে ক্লিককরুন। এবার মেনু শ্যাডো অপশনটি অফ করে দিন। এরপর আশা করা যায় ভালো পারফরমেন্স পাবেন।

  1. অত:পর নিজেই দেখুন আপনার Start মেনু দেখতে কত কম সময় লাগছে।

বি: দ্র:   রেজিস্ট্রিতে যে কোন পরিবর্তনের পূর্বে অবশ্যই এর একটি ব্যাকআপ কপি রাখুন।

২নং নিয়ম:

             উইন্ডোজ এক্সপিতে স্টার্ট মেনুতে শ্যাডো বা ছায়ার এফেক্ট দেওয়া থাকলে স্টার্ট মেনুতে বিভিন্ন আইকন ধীর গতিতে প্রদর্শিত হয়। তবে শ্যাডো এফেক্ট বন্ধ করে মেনুর গতি বাড়ানো যায়। এজন্য-

1.      ডেস্কটপে ডান বাটন ক্লিক করে Properties-এ ক্লিক করুন। পর্দায় Display Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।

2.      এবার উক্ত ডায়ালগ বক্সের Appearance ট্যাবে ক্লিক করে Effect বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় Effects উইন্ডো আসবে।

3.      এখন Show shadows under menus R টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করম্নন।

4.      এবার Apply এবং OK করম্নন।

দ্রুত স্টার্ট মেনু খুলুন

           উইন্ডোজ এক্সপির Start মেনু আরো দ্রুত খোলা যায়। এ জন্য-

  1. My Compute-এ মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties-এ যান। পর্দায় System Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।

  1. উক্ত ডায়ালগ বক্সের Advance ট্যাবে ক্লিক করুন।

  1. এবার Performance-এর নিচে ডান দিকে Settings- ক্লিক করুন। পর্দায় Performance Options ডায়ালগ বক্স আসবে।

  1. উক্ত ডায়ালগ বক্সের Visual Effects ট্যাব ক্লিক করে Adjust for best performance-এ রেডিও বাটন সিলেক্ট করুন।  

  1. অত:পর Apply এবং OK করুন।

স্টার্ট মেনুকে দ্রম্নততর করণ

            আমরা যখন Start বাটন চাপি, তার এক সেকেন্ড পর স্টার্ট মেনুটি প্রদর্শিত হয়। অ্যাভান্সড ইউজারদের জন্য এটা বিরক্তিকর। রেজিস্ট্রি সেটিং পরিবর্তনের মাধ্যমে এই অপেÿার সময়টা কমিয়ে আনা সম্ভব সেটিং পরিবর্তনের ধাপগুলো হলো-

  1. প্রথমে Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করুন এবং regedit টাইপ করে OK করুন। পর্দায় Registry Editor উইন্ডোটি খুলবে।

  1. HKEY_CLASSES_ROOT\CLSID\{00021400-0000- 0000-C000-000000000046}-এ যান।

  1. ডান পাশের ঘরে একটি ফিল্ড তৈরি করে (Edit>New>String Value) এর নাম দিতে হবে MenuShowDelay

  1. এবার MenuShowDelay ফিল্ডটিতে ডাবল ক্লিক করম্নন।

  1. Value Data নামের ঘরে পছন্দসই একটা নম্বর লিখুন (যেমন-৩-৪)

  1. চেষ্টা করম্নন ৩ বা ৪ এর চাইতে কম নম্বর দিতে। কেননা, যত কম নম্বর দেবেন মেনুটি তত দ্রম্নত Open হবে।

  1. এবার OK করে রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করে দিন এবং বার কয়েক কম্পিউটার Refresh করে নিন।

  1. এবার কম্পিউটারের Start বাটনে ক্লিক করম্নন। পার্থক্যটা নিজেই বুঝতে পারবেন।
এক্সপিতে ৯৮-এর স্টার্ট মেনু

            উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমে স্টার্ট মেনুতে ক্লিক করলে স্টার্ট মেনুর আকার/আকৃতি নিজের মতো করে উপস্থাপিত হয়। ফলে উইন্ডোজের আগের সংস্করণ ব্যবহারকারীদের কাছে এটি ভালো নাও লাগতে পারে। অবশ্য এক্সপির কাঠামো ৯৮-এর মতো করা যায়। এজন্য-

1.        প্রথমে Start>Settings/Control Panel>Appearance and Themes>Taskbar and Start menu ক্লিক করুন।

2.        এবার Taskbar and start menu Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।

3.        উক্ত ডায়ালগ বক্সের Start Menu ট্যাবে ক্লিক করে নিচের দিকে  Classic Start Menu তে টিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন। 

ডান ক্লিকে স্টার্ট বাটনের অপশন বাড়ান

            উইন্ডোজের স্টার্ট বাটনে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। এসব সুবিধার সংখ্যা বাড়ানো যায়। এই Context মেনুতে আরও অপশন বাড়ানোর জন্য প্রথমে রেজিস্ট্রি এডিটরে যান। এ জন্য-

  1. Start থেকে Run-এ গিয়ে regedit লিখে OK করুন।

  1. HKEY_CLASSES_ROOT>Directory>shell অংশে যেতে হবে।

  1. নতুন ভাবে এখানে, New>Key তৈরি করতে হবে।

  1. এবার নতুন নাম পরিবর্তন করে সেই প্রোগ্রামের নাম লিখতে হবে, যা Context মেনুতে আমরা তৈরি করতে চান।

  1. এরপর আবার নতুন এন্ট্রির উপর ডান ক্লিক করে তার মধ্যে আরেকটি Key তৈরি করতে হবে, যার নাম হবে Command .

  1. ডান দিকের অংশে একটি এন্ট্রি থাকবে, যার নাম থাকবে default.

  1. এই এন্ট্রির উপর ডাবল ক্লিক করলে যে ডায়ালগ বক্স আসবে তাতে
সেই exe ফাইল পাথসহ চিনিয়ে দিতে হবে, যা আমরা Context মেনু থেকে চালাতে চাই।

স্টার্ট মেনু কাস্টমাইজ করার উপায়

            উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারীগন লক্ষ্য করলে দেখবেন এর স্টার্ট মেনু দু‘ভাগে বিভক্ত। প্রথমত, এর বাম দিকে থাকে সর্বশেষ ওপেন করা ছয়টি প্রোগ্রাম এবং ডান দিকে থাকে মাই ডকুমেন্ট, মাই কম্পিউটার, নেটওয়ার্ক নেইবারহুড ইত্যাদি।  আর বাম দিকে সর্বশেষ থাকে সব প্রোগ্রাম মেনু। আপনি ইচ্ছা করলে এই স্টার্ট মেনুর যেকোন অংশ পরিবর্তন করতে পারেন। সেজন্য-

1.      Taskbar-এর ফাঁকা স্থানে রাইট ক্লিক করে প্রদর্শিত মেনু থেকে Properties সিলেক্ট করুন। পর্দায় Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো প্রদর্শিত হবে।

2.      এবার প্রদর্শিত উইন্ডোর Start Menu ট্যাব সিলেক্ট করুন। এখানে আপনি Start Menu এবং Classic Start Menu নামে দু‘টি অপশন পাবেন।

3.      প্রথমত, উইন্ডোজ এক্সপির নিজস্ব ফিচার সমৃদ্ধ স্টার্ট মেনু এবং
      দ্বিতীয়ত, উইন্ডোজের পূর্ববর্তী ভার্সনের মতো স্টার্ট মেনু। আপনার  
      সুবিধামত যেকোনটি পছন্দ করতে পারেন।

4.      আপনি উইন্ডোজ এক্সপির মতো নিজস্ব ফিচার সমৃদ্ধ স্টার্ট মেনু সিলেক্ট করতে চাইলে Start Menu অপশনের বাম দিকে রেডিও বাটনে ক্লিক করে Cuctomize...বাটনে ক্লিক করুন।

5.      পর্দায় Cuctomize Start Menu নামে একটি নতুন একটি উইন্ডো ওপেন হবে। উক্ত উইন্ডোতে General এবংAdvanced নামে দু‘টি অপশন ট্যাব দেখা যাবে। এই উইন্ডোর মাধ্যমে আপনি ইচ্ছামত স্টার্ট মেনু পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন।

6.      প্রথম General ট্যাব বাটনের মাধ্যমে স্টার্ট মেনুর আইকনগুলোর ছোট-বড় করার, সবশেষ কতটি প্রোগ্রাম স্টার্ট মেনুর বাম দিকে দেখাতে চান ( ডিফল্ট হিসাবে ছয়টি থাকে ), ডিফল্ট ইন্টারনেট ও ই-মেইল প্রোগ্রাম ইত্যাদি পছন্দ করতে পারেন।

7.      আর Advanced ট্যাব বাটনের মাধ্যমে স্টার্ট মেনুতে অনেক ফিচার সংযুক্ত করতে কিংবা বাদ দিতে পারবেন। এসব ফিচারের মধ্যে রয়েছে Favorte Menu, Help and Support মেনু, স্টার্ট মেনুতে ড্রাগ ও ড্রপের সুবিধা ইত্যাদি।

8.      এবার OK করে Apply এবং OK করুন।

স্টার্ট মেনু থেকে ফেভারিট আইটেম বাদ দেয়া

সাধারণত স্টার্ট মেনুতে Favorites নামে একটি অপশন থাকে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য এই অপশনটি দরকারি কিন্তু যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না, তারা চাইলে এটি স্টার্ট মেনু থেকে বাদ দিতে পারেন। এজন্য-

  1. Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে regedit লিখে OK করম্নন। পর্দায় Registry Editor খুলবে।

  1. HKEY_CURRENT_USER\SOFTWARE\Microsoft\ Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer-এ যান।

  1. এরপর রাইট প্যানেলে No Favorites Menu এন্ট্রি আছে কিনা লক্ষ্য করুন। আর যদি না থাকে তাহলে বাম দিকের প্যানেলে রাইট ক্লিক করে New>DWORD ভেলুতে ক্লিক করে NoFavoritesMenu টাইপ করুন। ( অথবা ডান পাশের ঘরে একটি নতুন ফিল্ড তৈরি করম্নন- Edit>New>DWORD Value এবং এর নাম দিন NoFavorites Menu)

  1. এরপর NoFavoritesMenu-এর উপর ডাবল ক্লিক করে এর ভেলু ডাটা ১ দিন।

  1. এরপর OK তে ক্লিক করুন। এরপর রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন অথবা কয়েক বার Refresh করম্নন।

  1. এরপর থেকে স্টার্ট মেনুতে Favorites মেনুটি আর আসবে না।

নোট:   যদি Favorite অপশনটি ফিরিয়ে আনতে চান, তাহলে তৈরি করা ফিল্ডটিকে মুছে দিন। তারপর রেজিস্ট্রি থেকে বেরিয়ে আসুন এবং কম্পিউটার রিস্টার্ট করম্নন।

স্টার্ট মেনু স্ক্রলিং করা

            স্টার্ট মেনু ওভারফ্লো করলে একটি একক কলামে লিস্টের সম্পূর্ণ এন্ট্রি টি রাখা সম্ভব হয় না। উইন্ডোজের একটি দ্বিতীয় কলাম কিংবা স্ক্রলিং মেনু আপনি রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে তৈরি করে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। এর জন্য নেভিগেট করুন।

  1. HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\Current Version\Explorer\Advanced-এ যান।

  1. এবার Start Menu Scroll Programs নামের এন্ট্রিটি সিলেক্ট করুন।

  1. যদি এটি না থাকে, তাহলে Start Menu Scroll Programs নামে একটি নতুন স্ট্রিং ভ্যালু তৈরি করুন।

  1. আপনি যদি Start মেনু স্ক্রল করাতে চান, তাহলে ভ্যালুকে Yes করুন।

  1. আর যদি Start মেনুকে মাল্টিপল কলাম আকারে দেখতে চান, তাহলে ভ্যালুকে No করুন।

নিজের মতো করে স্টার্ট মেনু

একসঙ্গে অনেক সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকলে Start মেনুতে সেগুলো আগোছালো অবস্থায় থাকে। প্রয়োজনের সময় খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। এজন্য নিজের দরকার ও পছন্দ মতো Start মেনু সাজিয়ে নেওয়াই ভালো। চাইলে Start মেনুতে কয়েকটা ফোল্ডারও খুলে নিতে পারেন।

  1. Start>Settings/ControlPanel ক্লিক করম্নন। পর্দায় Taskbar and Start Menu Properties উইন্ডো আসবে।

  1. প্রদর্শিত উইন্ডোর Start Menu ট্যাবে ক্লিক করে Customize বাটনে ক্লিক করম্নন। পর্দায় Customize Classic Start Menu উইন্ডো আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Advanced ট্যাবে ক্লিক করলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে।

  1. উক্ত উইন্ডোর Programs ফোল্ডারে ডাবল ক্লিক করে Programs ভিতরে ঢুকুন।

  1. এখানে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার Start Menu এর বিভিন্ন প্রোগ্রাম। এবার ইচ্ছামতো সাজিয়ে নিন।

  1. গ্রাফিক্স সফটওয়্যারগুলো এক সঙ্গে রাখার জন্য গ্রাফিক্স নামে একটি নতুন ফোল্ডার খুলতে পারেন। ইন্টারনেট প্রোগ্রামগুলো একসঙ্গে রাখার জন্য ইন্টারনেট নামে একটি নতুন ফোল্ডার খুলতে পারেন।

  1. এভাবে ইচ্ছা মতো ফোল্ডার খুলে সংশ্লিষ্ট প্রোগামগুলো এনে নতুন খোলা ফোল্ডারে ঢুকিয়ে দিন। দেখবেন,  দরকারের সময় খুঁজে পেতে সমস্যা হবে না।

স্টার্ট মেনুতে কন্ট্রোল প্যানেলের অপশনসমূহ সাবমেনু হিসাবে প্রদর্শন করা

 কন্ট্রোল প্যানেলে কোন পরিবর্তন করতে হলে আমরা সাধারণত স্টার্ট থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে ক্লিক করি, কন্ট্রোল প্যানেল লোড হওয়ার জন্য অপেক্ষা করি, এরপর কাঙ্খিত অপশনটি বাছাই করি কিন্তু যারা প্রায়ই কন্ট্রোল প্যানেলে পরিবর্তন করে থাকেন তাদের জন্য উক্ত পদ্ধতিটি বিরক্তিকর হতে পারে আপনি বরং কন্ট্রোল প্যানেলের অপশনসমূহ স্টার্ট মেনুতে All Programs এর ন্যায় সাবমেনু হিসেবে প্রদর্শিত করে রাখতেপারেন এতে করে আপনি কন্ট্রোল প্যানেলের যে কোন অপশন সহজেই এক্সেস করতে পারবেন এজন্য-

1.       টাস্কবারের যে কোন খালি জায়গায় রাইট ক্লিক করে Properties ক্লিক করুন

2.      প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্স থেকে Start Menu ট্যাবে ক্লিক করুন

3.      Start menu রেডিও বাটনটি সিলেক্ট করে Customize বাটনে ক্লিক করুন

4.      প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্স থেকে Advanced ট্যাবে ক্লিক করুন

5.      Start menu items: এর নিচের Control Panel এর তিনটি রেডিও বাটন থেকে Display as a menu সিলেক্ট করে দিন

6.      এবার OK বাটনে ক্লিক করুন আবার OK বাটনে ক্লিক করুন

7.      এবার আপনি স্টার্ট থেকে কন্ট্রোল প্যানেলের অপশনসমূহ সহজেই এক্সেস করতে পারবেন


স্টার্ট মেনুকে জঞ্জালমুক্ত করম্নন

আপনার কম্পিউটারে যদি খুব অল্প সংখ্যক প্রোগ্রাম ইনস্টল করা থাকে, তাহলে কোন সমস্যা নেই কিন্তু যদি আপনার কম্পিউটারে চল্লিশ-পঞ্চাশটা প্রোগ্রাম ইনস্টল করা থাকে, তাহলে আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে আপনার Start>All Programs লিস্টের অবস্থাটা কি হয়েছে? এতগুলো প্রোগ্রামের লিস্ট দেখতেও দৃষ্টিকটু লাগে তাছাড়া এর মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামটা খুজে বের করতেও একটু রিরক্তি লাগে আপনি ইচ্ছে করলে প্রোগ্রামগুলোকে কয়েকটি গ্রুপে বিন্যস্ত করে এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারেন এবং সংক্ষিপ্ত ও দৃষ্টিনন্দিত একটি প্রোগ্রাম লিস্ট তৈরি করে নিতে পারেন এজন্য-

1.       প্রথমে C:\Documents and Settings\All Users\Start Menu\Programs এবং C:\Documents and Settings\ Mozammel Hosain Toha\Start Menu\Programs ফোল্ডার দুটি ওপেন করুন

নোট:     Mozammel Hosain Toha এর পরিবর্তে অবশ্য আপনাকে আপনার User Name লিখতে হবে তবে ফোল্ডার দুটি ওপেন করার আগে আপনাকে Tools>Folder Options থেকে Show Hidden Files And Folders অপশন বাটনে ক্লিক করে লুকানো ফাইল-ফোল্ডার গুলো প্রদর্শন করে নিতে হতে পারে

2.      এবার মনে করুন আপনি আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল করা সবগুলো বাংলা গ্রোগ্রামকে Bangla Pro নামে একটি গ্রুপে স্থান দিতে চান তাহলে ওপেন করা দুটি ফোল্ডারেই পৃথক পৃথক ভাবে Bangla Pro নামে দুটি সাব ফোল্ডার তৈরি করুন

3.      এবার Programs ফোল্ডার দুটিতে অবস্থিত সবগুলো বাংলা প্রোগ্রামের ফোল্ডার এবং শর্টকট আইকন কাট করে Bangla Pro ফোল্ডার দুটিতে পেস্ট করুন

4.      ব্যাস, তৈরি হয়ে Bangla Pro নামে নতুন একটি গ্রুপ, যে গ্রুপের অধীনে সকল বাংলা প্রগ্রাম অন্তর্ভুক্ত থাকবে

5.      এই একই পদ্ধতি অনুসরন করে আপনি আপনার কম্পিউটারের সবগুলো প্রোগ্রামকে অল্প কয়েকটি গ্রুপে স্থান দিতে পারেন এবং Start>All Programs লিস্টটাকে করে ফেলতে পারেন সম্পূর্ণ জঞ্জালমুক্ত

স্টাট বাটনের নাম পরিবর্তন করা

স্টাট বাটনের নাম পরিবর্তন করতে হলে উইন্ডোজের explorer.exe প্রোগ্রামটিকে সম্পাদনা করতে হবে এজন্য Resource Hacker সফটওয়্যারটি www.users.on.net/johnson/resourcehacker থেকে ডাউনলোড করে নিন উইন্ডোজের কোন রিসোর্স ফাইল পরিবর্তন করা ঝুকিপূর্ণ, তাই সতর্কতার সাথে এবং নিজ দায়িত্বে কাজ করতে হবে

  1. প্রথমে Resource Hacker সফটওয়্যারটি খুলুন এবং ফাইল মেনু থেকে ওপেনে ক্লিক করে C:\Windows\explorer.exe (উইন্ডোজ যদি C: ড্রাইভে থাকে) ফাইলটি আনুন (এর আগে explorer.exe ফাইলটি ব্যাকআপ করে রাখুন)

  1. এবার বাদিকের পেনে রিসোর্স তালিকা থেকে String Table ট্রিতে দুইবার ক্লিক করে ৩৭ ফ্লোডারে দুইবার ক্লিক করে ১০৩৩ ক্লিক করুন এবং ৫৭৮ কলামে start এর পরিবর্তে Mehdi (আপনার নাম)লিখুন

  1. এরপর Compile Script বাটনে ক্লিক করে কম্পাইল করুন এবং একই ভাবে এবার ৩৮ ফ্লোডারে দুইবার ক্লিক করে ১০৩৩ ক্লিক করে ৫৯৫ কলামে start এর পরিবর্তে Mehdi (আপনার নাম) লিখে Compile Script বাটনে ক্লিক করে কম্পাইল করুন

  1. এবার C:\Windows Mehdiexplorer.exe নামে সেভ করুন

  1. এখন স্টাট থেকে রান এ ক্লিক করে(start + R চেপে)regedit লিখুন এবং Registry Editor HKEY_LOCAL_MACHINE> SOFTWARE>Microsoft>Windows NT>Current Version>Winlogon এবং ডানে Shell এ দুইবার ক্লিক করে explorer.exe পরিবর্তে Mehdiexplorer.exe লিখে OK করুন এবং Registry Editor বন্ধ করে কম্পিউটার রিস্টাট করুন

স্টার্ট বাটনের নাম পরিবর্তন

              উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে Start বাটনের নাম পরিবর্তনের জন্য বেশ কিছু সফটওয়্যার আছে। এর মধ্যে Start.exe এবং Winboost বেশ জন- প্রিয়। Winboost বেশ বড় সফটওয়্যার। তাই শুধু Start বাটনের নাম পরিবর্তনের জন্য Winboost সফটওয়্যারের চেয়ে Start.exe সফটওয়্যার ব্যবহার করাই ভালো।

.    Start সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে না থাকলে www.home-f-online.de/home/pic16c84/soft.htm সাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

  1. এবার Start.exe ফাইলটি খুলুন এবং Start-এর ওপর ক্লিক করে প্রয়োজনীয় কথা লিখে Patch বাটনে ক্লিক করুন।

  1. Start বাটনের নাম পরিবর্তন হয়ে যাবে।

  1. এবার সফটওয়্যারটি বন্ধ করে দিন।

বর্ণানুক্রমিকভাবে মেনুতে নতুন প্রোগ্রাম যুক্ত করা

            উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Start মেনুর বিভিন্ন প্রোগ্রাম সাধারণত ইনস্টল করার সময় অনুযায়ী সাজানো থাকে। তবে Start মেনুতে নতুন প্রোগ্রাম এবং আইকন যুক্ত করলে সেগুলো মেনুর শেষে যুক্ত হয় যা অনেকের কাছে বিরক্তি- কর ব্যাপার। কাজের সুবিধার্থে এগুলোকে বর্ণানুক্রমিক ভাবেও সাজানো যায়। এজন্য-

  1. Start থেকে Programs-এ যান।

  1. এবার যেকোনো একটি প্রোগ্রাম গ্রুপ, ফোল্ডার বা আইকন সিলেক্ট করে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করুন।

     ৩.   এরপর ড্রপ ডাউন মেনু থেকে Sort by Name  সিলেক্ট করুন। দেখা
            যাবে সব বর্ণ ক্রমানুসারে হয়ে গেছে। 

৪.   এর  পরেও  কোনো  মেনুকে সর্বশীর্ষে  রাখতে  চাইলে সেই প্রোগ্রামটি
      সিলেক্ট করে টেনে ধরে উপরে নিয়ে ছেড়ে দিন।

শিখেনিন Windows-7 Setup

আপনারা যারা Windows 7 setup করার জন্য অন্য ব্যক্তির দারস্থ হতে হয় তাদেরকে বলছি- শিখে নিন, আর কত হাঁটবেন অন্যের দুয়ারে? আমি এইখানে অনেক সহ...

!
K
C
I
M
W
O
H
B
Y
N
O
R